নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সরকার নির্বাচন-নির্বাচন খেলা শুরু করেছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তবে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া এই দেশে কোনো নির্বাচন হবে না বলে সরকারকে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি।
আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এক মিছিলপূর্ব সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ফখরুল এ কথা বলেন। নিত্যপণ্যের দাম কমানো ও লোডশেডিংয়ের প্রতিবাদ এবং সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে শ্রমিক-কর্মচারী সমাবেশ ও মিছিলের আয়োজন করে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দল।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি জানিয়ে সমাবেশে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমাদের প্রয়োজন একটা অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন। এর জন্য প্রয়োজন একটি নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার। নিরপেক্ষ সরকারের দাবিতে আজকে জাতি ঐক্যবদ্ধ হয়েছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে না হলে কোনো নির্বাচন এই দেশে হবে না। সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে, নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে।’
ফখরুল বলেন, ‘আজকে আমাদের ভোট দেওয়ার অধিকার নাই। ’১৪ সালে আমরা ভোট দিতে পারিনি, ’১৮ সালে ভোট দিতে পারিনি। সামনে আবার নির্বাচন আসছে। সেই নির্বাচন নিয়ে নির্বাচন-নির্বাচন খেলা শুরু করেছে আওয়ামী লীগ।’
মিছিলপূর্ব সমাবেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আব্দুস সালাম, আমান উল্লাহ আমান, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালাম আজাদ, বিএনপি নেতা অ্যাডভোকেট শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, শ্রমিক দলের সভাপতি আনোয়ার হোসেন, যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকুসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে শ্রমিক-কর্মচারী সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিলে অংশ নিতে বৃষ্টি উপেক্ষা করে নয়াপল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সামনে জড়ো হন দলটির নেতা-কর্মীরা। বেলা ৩টায় বিক্ষোভ মিছিলটি শুরু হওয়ার কথা থাকলেও তা একটু দেরিতে শুরু হয়। কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে শুরু হয়ে মিছিলটি কাকরাইল মোড়, শান্তিনগর, মালিবাগ ও মৌচাক মোড় হয়ে মগবাজার মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। তখন বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশকে ঘিরে ওই সড়কে যানজট সৃষ্টি হয়। অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে সতর্ক অবস্থানে ছিল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সরকার নির্বাচন-নির্বাচন খেলা শুরু করেছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তবে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া এই দেশে কোনো নির্বাচন হবে না বলে সরকারকে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি।
আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এক মিছিলপূর্ব সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ফখরুল এ কথা বলেন। নিত্যপণ্যের দাম কমানো ও লোডশেডিংয়ের প্রতিবাদ এবং সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে শ্রমিক-কর্মচারী সমাবেশ ও মিছিলের আয়োজন করে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দল।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি জানিয়ে সমাবেশে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমাদের প্রয়োজন একটা অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন। এর জন্য প্রয়োজন একটি নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার। নিরপেক্ষ সরকারের দাবিতে আজকে জাতি ঐক্যবদ্ধ হয়েছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে না হলে কোনো নির্বাচন এই দেশে হবে না। সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে, নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে।’
ফখরুল বলেন, ‘আজকে আমাদের ভোট দেওয়ার অধিকার নাই। ’১৪ সালে আমরা ভোট দিতে পারিনি, ’১৮ সালে ভোট দিতে পারিনি। সামনে আবার নির্বাচন আসছে। সেই নির্বাচন নিয়ে নির্বাচন-নির্বাচন খেলা শুরু করেছে আওয়ামী লীগ।’
মিছিলপূর্ব সমাবেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আব্দুস সালাম, আমান উল্লাহ আমান, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালাম আজাদ, বিএনপি নেতা অ্যাডভোকেট শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, শ্রমিক দলের সভাপতি আনোয়ার হোসেন, যুবদলের সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকুসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে শ্রমিক-কর্মচারী সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিলে অংশ নিতে বৃষ্টি উপেক্ষা করে নয়াপল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সামনে জড়ো হন দলটির নেতা-কর্মীরা। বেলা ৩টায় বিক্ষোভ মিছিলটি শুরু হওয়ার কথা থাকলেও তা একটু দেরিতে শুরু হয়। কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে শুরু হয়ে মিছিলটি কাকরাইল মোড়, শান্তিনগর, মালিবাগ ও মৌচাক মোড় হয়ে মগবাজার মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। তখন বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশকে ঘিরে ওই সড়কে যানজট সৃষ্টি হয়। অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে সতর্ক অবস্থানে ছিল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।
আজ রোববার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে বিএনপির সঙ্গে জাতীয় কবিতা পরিষদের মতবিনিময় সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এ কথা বলেন।
২ ঘণ্টা আগেদুদু বলেন, ‘দেশে এখন জবাবদিহিমূলক সরকার দরকার। এ সরকার পেতে হলে ভালো নির্বাচন দরকার। এই ভালো নির্বাচনের জন্য দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া মৃত্যুর খুব কাছাকাছি থেকে ফিরে এসেছেন। তাঁকে চিকিৎসা পর্যন্ত শেখ হাসিনা করতে দেয়নি। মিথ্যা মামলায় তাঁকে ৬ বছর জেলে রেখেছিল।’
৫ ঘণ্টা আগেপ্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল। আজ রোববার বিকেল ৪টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সিইসির কার্যালয়ে এ বৈঠক শুরু হয়।
৬ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদের চূড়ান্ত খসড়ায় কিছু বিষয়ে বিএনপি অসামঞ্জস্য দেখছে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি আরও বলেন, এ বিষয়ে দলের পক্ষ থেকে শিগগির মতামত জানানো হবে।
৭ ঘণ্টা আগে