নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচনে অংশ নিলে ভরাডুবি হবে জেনেই কিছু ‘খুচরা পার্টি’ নির্বাচন চায় না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। তিনি বলেছেন, ‘আমরা জানি, নির্বাচনে এসব পার্টির আসলে কোনো সম্ভাবনা নেই। নির্বাচনে তাদের ভরাডুবি হবে বলেই তারা নির্বাচন চায় না। তারা কিছু মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে। সেগুলোকে তারা নিজেদের সম্পত্তি মনে করে।’
আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম হলে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
দুদু বলেন, ‘দেশে এখন জবাবদিহিমূলক সরকার দরকার। এই সরকার পেতে হলে ভালো নির্বাচন দরকার। এই ভালো নির্বাচনের জন্য দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া মৃত্যুর খুব কাছাকাছি থেকে ফিরে এসেছেন। তাঁকে চিকিৎসা পর্যন্ত শেখ হাসিনা করতে দেয়নি। মিথ্যা মামলায় তাঁকে ৬ বছর জেলে রেখেছিল।
‘বাংলাদেশ এখন সেই স্বৈরাচারের হাত থেকে মুক্ত হয়েছে। সেই মুক্তিকে স্থায়ী ভিত্তি দিতে হলে সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে হবে এবং জবাবদিহিমূলক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। অন্তর্বর্তী সরকার বলেছে, ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের বিষয়ে তাঁরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। আমরা তাঁদের অভিনন্দন ও ধন্যবাদ জানিয়েছি।’
সভায় ছাত্রদলের সাবেক এই সভাপতি বলেন, ‘নির্বাচনের সময় নিয়ে সরকারের সিদ্ধান্তকে আমরা সমর্থন দিয়েছি। অন্যান্য দলও দিয়েছে। তবে কিছু খুচরা পার্টি আছে, যারা অবৈধভাবে কিছু কিছু মন্ত্রণালয় নিয়ন্ত্রণ করছে এবং সেগুলোকে নিজেদের সম্পত্তি মনে করছে। আমরা জানি, নির্বাচন হলে তাদের সম্ভাবনা তো নেই; বরং ভরাডুবি হবে। সেজন্য তারা নির্বাচন চাচ্ছে না। কে নির্বাচন চাইল আর কে চাইল না—সেদিকে না দেখে এ দেশের ছাত্র-জনতা যে জন্য জীবন বাজি রেখে স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছে, সেদিকে দেখতে হবে।
নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠা না করা পর্যন্ত বিএনপির আন্দোলন চলবে জানিয়ে দুদু বলেন, ‘এই আগস্ট মাসে আমাদের শপথ—এই আন্দোলনের সমাপ্তি হবে না। কারণ জবাবদিহিমূলক সরকার মানুষের কাছে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকে। তারা মানুষের কথা শুনতে বাধ্য। দেশ-বিদেশে গ্রহণযোগ্যতা পায়। আইন মতো চলে। বিশ্বের সমর্থন পায়। আগামীতে গণমুখী রাজনৈতিক ব্যবস্থা যদি প্রতিষ্ঠা করতে হয়, তাহলে নির্বাচিত সরকার অবশ্যই প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন ফারুক রহমান, মুসলিম লীগের সাধারণ সম্পাদক কাজী আবুল খায়ের, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির সহসভাপতি রাশেদ প্রধান প্রমুখ।
নির্বাচনে অংশ নিলে ভরাডুবি হবে জেনেই কিছু ‘খুচরা পার্টি’ নির্বাচন চায় না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। তিনি বলেছেন, ‘আমরা জানি, নির্বাচনে এসব পার্টির আসলে কোনো সম্ভাবনা নেই। নির্বাচনে তাদের ভরাডুবি হবে বলেই তারা নির্বাচন চায় না। তারা কিছু মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে। সেগুলোকে তারা নিজেদের সম্পত্তি মনে করে।’
আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম হলে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
দুদু বলেন, ‘দেশে এখন জবাবদিহিমূলক সরকার দরকার। এই সরকার পেতে হলে ভালো নির্বাচন দরকার। এই ভালো নির্বাচনের জন্য দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া মৃত্যুর খুব কাছাকাছি থেকে ফিরে এসেছেন। তাঁকে চিকিৎসা পর্যন্ত শেখ হাসিনা করতে দেয়নি। মিথ্যা মামলায় তাঁকে ৬ বছর জেলে রেখেছিল।
‘বাংলাদেশ এখন সেই স্বৈরাচারের হাত থেকে মুক্ত হয়েছে। সেই মুক্তিকে স্থায়ী ভিত্তি দিতে হলে সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে হবে এবং জবাবদিহিমূলক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। অন্তর্বর্তী সরকার বলেছে, ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের বিষয়ে তাঁরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। আমরা তাঁদের অভিনন্দন ও ধন্যবাদ জানিয়েছি।’
সভায় ছাত্রদলের সাবেক এই সভাপতি বলেন, ‘নির্বাচনের সময় নিয়ে সরকারের সিদ্ধান্তকে আমরা সমর্থন দিয়েছি। অন্যান্য দলও দিয়েছে। তবে কিছু খুচরা পার্টি আছে, যারা অবৈধভাবে কিছু কিছু মন্ত্রণালয় নিয়ন্ত্রণ করছে এবং সেগুলোকে নিজেদের সম্পত্তি মনে করছে। আমরা জানি, নির্বাচন হলে তাদের সম্ভাবনা তো নেই; বরং ভরাডুবি হবে। সেজন্য তারা নির্বাচন চাচ্ছে না। কে নির্বাচন চাইল আর কে চাইল না—সেদিকে না দেখে এ দেশের ছাত্র-জনতা যে জন্য জীবন বাজি রেখে স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছে, সেদিকে দেখতে হবে।
নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠা না করা পর্যন্ত বিএনপির আন্দোলন চলবে জানিয়ে দুদু বলেন, ‘এই আগস্ট মাসে আমাদের শপথ—এই আন্দোলনের সমাপ্তি হবে না। কারণ জবাবদিহিমূলক সরকার মানুষের কাছে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকে। তারা মানুষের কথা শুনতে বাধ্য। দেশ-বিদেশে গ্রহণযোগ্যতা পায়। আইন মতো চলে। বিশ্বের সমর্থন পায়। আগামীতে গণমুখী রাজনৈতিক ব্যবস্থা যদি প্রতিষ্ঠা করতে হয়, তাহলে নির্বাচিত সরকার অবশ্যই প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন ফারুক রহমান, মুসলিম লীগের সাধারণ সম্পাদক কাজী আবুল খায়ের, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির সহসভাপতি রাশেদ প্রধান প্রমুখ।
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচনের পক্ষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘এ দেশের মালিকানার একমাত্র দাবিদার জনগণ। এই সত্যকে যদি আমরা প্রতিষ্ঠিত করতে চাই, মানুষের ভোটাধিকারের প্রশ্নে, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য বাক স্বাধীনতার পক্ষে একটা অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ
১০ মিনিট আগেপ্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল। আজ রোববার বিকেল ৪টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সিইসির কার্যালয়ে এ বৈঠক শুরু হয়।
৩ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদের চূড়ান্ত খসড়ায় কিছু বিষয়ে বিএনপি অসামঞ্জস্য দেখছে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি আরও বলেন, এ বিষয়ে দলের পক্ষ থেকে শিগগির মতামত জানানো হবে।
৫ ঘণ্টা আগেবর্তমান প্রেক্ষাপটে সবচেয়ে বড় স্বস্তির জায়গা হচ্ছে মুক্ত গণমাধ্যম, এ মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘এখন আর কোনো সংবাদমাধ্যমে কেউ হস্তক্ষেপ করে না—কেউ বলে না, “এই খবরটা প্রচার করতে পারবে না’ কিংবা “ওই খবরটা বারবার প্রচার করতে হবে।
৬ ঘণ্টা আগে