নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যুবকদের সর্বোচ্চ ভোট পাবে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল–বিএনপি। ভোটের হারে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও নতুন দল জাতীয় নাগরিক পার্টি–এনসিপি যথাক্রমে দ্বিতীয় ও তৃতীয় অবস্থানে থাকবে। আজ সোমবার (৭ জুলাই) সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিংয়ের (সানেম) প্রকাশিত এক জরিপে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
দেশের আট বিভাগের দুটি করে জেলার দুটি করে উপজেলা থেকে বাছাই করা ১৫ থেকে ৩৫ বছর বয়সী ২ হাজার মানুষ এ জরিপে অংশ নেন। জরিপের তথ্য অনুযায়ী, ৩৮ দশমিক ৭৬ শতাংশ বিএনপিকে ভোট দিতে চায় এবং ২১ দশমিক ৪৫ শতাংশ জামায়াতকে ভোট দিতে চায়।
১৫ দশমিক ৮৪ শতাংশ এনসিপিকে ভোট দিতে চেয়েছে। আর জরিপে অংশগ্রহণকারী ১৫ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ আওয়ামী লীগকে (নির্বাচনে অংশগ্রহণের অনুমতি পেলে) ভোট দিতে চায়।
জরিপে অংশগ্রহণকারী ৪ দশমিক ৫৯ শতাংশ অন্যান্য ধর্মীয় দলগুলোকে ভোট দেবে। জাতীয় পার্টিকে ভোট দিতে ইচ্ছুক ৩ দশমিক ৭৭ শতাংশ। অন্যান্য দলের ভোট শূন্য দশমিক ৫৭ শতাংশ।
জরিপে অংশগ্রহণকারীদের শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসির নিচে ৪০ শতাংশ, এসএসসি বা এর ওপরে ৬০ শতাংশ। এর মধ্যে শহরের ছিল ৫০ শতাংশ এবং গ্রামের ৫০ শতাংশ।
উল্লেখ্য, জরিপে অংশগ্রহণকারী পুরুষদের ৪০ শতাংশ বিএনপিকে, ২২ দশমিক ২১ শতাংশ জামায়াতকে এবং ১৪ দশমিক ৪৪ শতাংশ এনসিপিকে ভোট দেওয়ার কথা জানিয়েছে। অপর দিকে নারী অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ৩৭ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ বিএনপিকে, ২০ দশমিক ৫৭ শতাংশ জামায়াতকে এবং ১৭ দশমিক ৪৭ শতাংশ এনসিপিকে ভোট দেবে বলে জানিয়েছে। এনসিপির প্রতি নারীদের সমর্থন পুরুষ ভোটারদের তুলনায় কিছুটা বেশি।
জরিপে আরও দেখা গেছে, বিএনপিকে ভোট দেওয়ার বিষয়ে গ্রামীণ অঞ্চলের ৩৭ দশমিক ৭২ শতাংশ এবং শহর অঞ্চলের ৩৯ দশমিক ৭৭ শতাংশ উত্তরদাতা আগ্রহ প্রকাশ করেছে। জামায়াতের প্রতি সমর্থন জানিয়েছে গ্রামে ২১ দশমিক ২৫ শতাংশ এবং শহরে ২১ দশমিক ৬৬ শতাংশ। এনসিপির ক্ষেত্রে এ হার গ্রামে ১৫ দশমিক ৩৮ শতাংশ এবং শহরে ১৬ দশমিক ২৮ শতাংশ।
অন্যদিকে আওয়ামী লীগকে ভোট দেওয়ার কথা বলেছে গ্রামীণ অঞ্চলের ১৬ দশমিক ৬২ শতাংশ এবং শহর অঞ্চলের ১৩ দশমিক ৪৬ শতাংশ ভোটার। অর্থাৎ জরিপ অনুযায়ী, দলটির প্রতি গ্রামীণ ভোটারদের সমর্থন শহরের তুলনায় কিছুটা বেশি।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যুবকদের সর্বোচ্চ ভোট পাবে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল–বিএনপি। ভোটের হারে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও নতুন দল জাতীয় নাগরিক পার্টি–এনসিপি যথাক্রমে দ্বিতীয় ও তৃতীয় অবস্থানে থাকবে। আজ সোমবার (৭ জুলাই) সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিংয়ের (সানেম) প্রকাশিত এক জরিপে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
দেশের আট বিভাগের দুটি করে জেলার দুটি করে উপজেলা থেকে বাছাই করা ১৫ থেকে ৩৫ বছর বয়সী ২ হাজার মানুষ এ জরিপে অংশ নেন। জরিপের তথ্য অনুযায়ী, ৩৮ দশমিক ৭৬ শতাংশ বিএনপিকে ভোট দিতে চায় এবং ২১ দশমিক ৪৫ শতাংশ জামায়াতকে ভোট দিতে চায়।
১৫ দশমিক ৮৪ শতাংশ এনসিপিকে ভোট দিতে চেয়েছে। আর জরিপে অংশগ্রহণকারী ১৫ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ আওয়ামী লীগকে (নির্বাচনে অংশগ্রহণের অনুমতি পেলে) ভোট দিতে চায়।
জরিপে অংশগ্রহণকারী ৪ দশমিক ৫৯ শতাংশ অন্যান্য ধর্মীয় দলগুলোকে ভোট দেবে। জাতীয় পার্টিকে ভোট দিতে ইচ্ছুক ৩ দশমিক ৭৭ শতাংশ। অন্যান্য দলের ভোট শূন্য দশমিক ৫৭ শতাংশ।
জরিপে অংশগ্রহণকারীদের শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসির নিচে ৪০ শতাংশ, এসএসসি বা এর ওপরে ৬০ শতাংশ। এর মধ্যে শহরের ছিল ৫০ শতাংশ এবং গ্রামের ৫০ শতাংশ।
উল্লেখ্য, জরিপে অংশগ্রহণকারী পুরুষদের ৪০ শতাংশ বিএনপিকে, ২২ দশমিক ২১ শতাংশ জামায়াতকে এবং ১৪ দশমিক ৪৪ শতাংশ এনসিপিকে ভোট দেওয়ার কথা জানিয়েছে। অপর দিকে নারী অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ৩৭ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ বিএনপিকে, ২০ দশমিক ৫৭ শতাংশ জামায়াতকে এবং ১৭ দশমিক ৪৭ শতাংশ এনসিপিকে ভোট দেবে বলে জানিয়েছে। এনসিপির প্রতি নারীদের সমর্থন পুরুষ ভোটারদের তুলনায় কিছুটা বেশি।
জরিপে আরও দেখা গেছে, বিএনপিকে ভোট দেওয়ার বিষয়ে গ্রামীণ অঞ্চলের ৩৭ দশমিক ৭২ শতাংশ এবং শহর অঞ্চলের ৩৯ দশমিক ৭৭ শতাংশ উত্তরদাতা আগ্রহ প্রকাশ করেছে। জামায়াতের প্রতি সমর্থন জানিয়েছে গ্রামে ২১ দশমিক ২৫ শতাংশ এবং শহরে ২১ দশমিক ৬৬ শতাংশ। এনসিপির ক্ষেত্রে এ হার গ্রামে ১৫ দশমিক ৩৮ শতাংশ এবং শহরে ১৬ দশমিক ২৮ শতাংশ।
অন্যদিকে আওয়ামী লীগকে ভোট দেওয়ার কথা বলেছে গ্রামীণ অঞ্চলের ১৬ দশমিক ৬২ শতাংশ এবং শহর অঞ্চলের ১৩ দশমিক ৪৬ শতাংশ ভোটার। অর্থাৎ জরিপ অনুযায়ী, দলটির প্রতি গ্রামীণ ভোটারদের সমর্থন শহরের তুলনায় কিছুটা বেশি।
জাতীয় পার্টির (জাপা) শীর্ষ তিন নেতাকে অব্যাহতির যে সিদ্ধান্ত দলটির চেয়ারম্যান জি এম কাদের নিয়েছেন, তা প্রত্যাখ্যান করেছেন ওই তিন নেতা। তাঁরা বলছেন, সম্পূর্ণ ‘বেআইনি ও অগঠনতান্ত্রিকভাবে’ সভা ডেকে তাঁদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। চেয়ারম্যানের এই সিদ্ধান্ত তাঁরা মানেন না।
১৫ ঘণ্টা আগেরুহুল কবির রিজভী বলেন, বিএনপি বৃহৎ রাজনৈতিক সংগঠন। স্বজাতির সব ধর্ম ও বর্ণের সজ্জন মানুষ ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশায় যুক্ত ব্যক্তিরা এই দলের সদস্য হতে পারেন। সমাজবিরোধী কোনো ব্যক্তি, দখলবাজ, চাঁদাবাজদের স্থান এই দল বরদাশত করে না। বিএনপির নাম ভাঙিয়ে কেউ অরাজকতা, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে পারে। কিন্তু দল যখনই
১৬ ঘণ্টা আগেজাতীয় পার্টির দশম জাতীয় সম্মেলনকে ঘিরে দলের শীর্ষ নেতাদের দুটি পক্ষের চলা উত্তেজনার মধ্যে জ্যেষ্ঠ তিন নেতা আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার ও মো. মুজিবুল হককে (চুন্নু) দলীয় সব পদ-পদবি থেকে অব্যাহতি দিয়েছেন জাতীয় পাটির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের। প্রেসিডিয়াম সদস্য শামীম হায়দার...
২ দিন আগেজাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের (এনডিএম) চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ বলেছেন, সরকারের নির্বাহী আদেশে কার্যক্রম বা নিবন্ধন স্থগিত থাকা রাজনৈতিক সংগঠনের কেন্দ্রীয় বা জেলা বা উপজেলা পর্যায়ের কমিটির সদস্য এবং অঙ্গ সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির কোনো সদস্যকে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য অযোগ্য ঘোষণা করতে...
২ দিন আগে