নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দেশের বিরাজমান সংকট নিরসন হতে পারে বলে মনে করছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। এ জন্য দলনিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি আদায়ে শান্তিপূর্ণ আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছে দলটি। দলের কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরার অধিবেশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এই আহ্বান জানিয়েছে তাঁরা।
আজ রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত আমির মুজিবুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরার অধিবেশনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করার লক্ষ্যে দলনিরপেক্ষ সরকার প্রতিষ্ঠার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়। সেখানে বলা হয়, তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বাতিল করার ফলে দেশে এক ভয়াবহ রাজনৈতিক সংকট তৈরি হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনগুলো প্রহসনে পরিণত হয়েছে। বর্তমান সরকারের দীর্ঘ ১৫ বছরের শাসনামলে বাংলাদেশ থেকে গণতন্ত্র, আইনের শাসন, মানবাধিকার, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, কথা বলার অধিকার এবং মানবাধিকার সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হয়ে গিয়েছে।
জনগণের ন্যায্য ভোটাধিকার হরণ করে দেশের নির্বাচনব্যবস্থাকে তারা তামাশায় পরিণত করছে। দেশের প্রায় সব রাজনৈতিক দল, বুদ্ধিজীবী, সাংবাদিক, শিক্ষাবিদ, লেখক, গবেষকসহ সব শ্রেণি-পেশার মানুষ দেশে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন চান। গণতান্ত্রিক দেশগুলো অংশগ্রহণমূলক, নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রতি তাদের প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছে। কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা মনে করে, জনমতের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে অবিলম্বে দলনিরপেক্ষ সরকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই চলমান সংকট নিরসন হতে পারে।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দেশের বিরাজমান সংকট নিরসন হতে পারে বলে মনে করছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। এ জন্য দলনিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি আদায়ে শান্তিপূর্ণ আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছে দলটি। দলের কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরার অধিবেশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এই আহ্বান জানিয়েছে তাঁরা।
আজ রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত আমির মুজিবুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরার অধিবেশনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করার লক্ষ্যে দলনিরপেক্ষ সরকার প্রতিষ্ঠার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়। সেখানে বলা হয়, তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বাতিল করার ফলে দেশে এক ভয়াবহ রাজনৈতিক সংকট তৈরি হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনগুলো প্রহসনে পরিণত হয়েছে। বর্তমান সরকারের দীর্ঘ ১৫ বছরের শাসনামলে বাংলাদেশ থেকে গণতন্ত্র, আইনের শাসন, মানবাধিকার, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, কথা বলার অধিকার এবং মানবাধিকার সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হয়ে গিয়েছে।
জনগণের ন্যায্য ভোটাধিকার হরণ করে দেশের নির্বাচনব্যবস্থাকে তারা তামাশায় পরিণত করছে। দেশের প্রায় সব রাজনৈতিক দল, বুদ্ধিজীবী, সাংবাদিক, শিক্ষাবিদ, লেখক, গবেষকসহ সব শ্রেণি-পেশার মানুষ দেশে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন চান। গণতান্ত্রিক দেশগুলো অংশগ্রহণমূলক, নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রতি তাদের প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছে। কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা মনে করে, জনমতের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে অবিলম্বে দলনিরপেক্ষ সরকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই চলমান সংকট নিরসন হতে পারে।
আজ রোববার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে বিএনপির সঙ্গে জাতীয় কবিতা পরিষদের মতবিনিময় সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এ কথা বলেন।
৬ ঘণ্টা আগেদুদু বলেন, ‘দেশে এখন জবাবদিহিমূলক সরকার দরকার। এ সরকার পেতে হলে ভালো নির্বাচন দরকার। এই ভালো নির্বাচনের জন্য দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া মৃত্যুর খুব কাছাকাছি থেকে ফিরে এসেছেন। তাঁকে চিকিৎসা পর্যন্ত শেখ হাসিনা করতে দেয়নি। মিথ্যা মামলায় তাঁকে ৬ বছর জেলে রেখেছিল।’
৮ ঘণ্টা আগেপ্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল। আজ রোববার বিকেল ৪টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সিইসির কার্যালয়ে এ বৈঠক শুরু হয়।
৯ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদের চূড়ান্ত খসড়ায় কিছু বিষয়ে বিএনপি অসামঞ্জস্য দেখছে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি আরও বলেন, এ বিষয়ে দলের পক্ষ থেকে শিগগির মতামত জানানো হবে।
১০ ঘণ্টা আগে