নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব হলেন সাজিদুর রহমান। আজ বুধবার রাজধানীর খিলগাঁওয়ে মাখজানুল উলুম মাদ্রাসায় সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকে আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁকে এই দায়িত্ব দেওয়া হয়। দায়িত্ব পেয়েই কারাবন্দী আলেমদের মুক্তির দাবি জানান তিনি।
গত ২৯ নভেম্বর রাজধানীর একটি হাসপাতালে নুরুল ইসলাম জিহাদি মারা যান। তাঁর মৃত্যুতে হেফাজতের মহাসচিবের পদটি শূন্য হয়। বায়তুল মোকাররমে তাঁর জানাজায় ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব হিসেবে সাজিদুর রহমানের নাম ঘোষণা করা হয়। এরপর এক মাসের বেশি সময় ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন সাজিদুর।
মহাসচিবের দায়িত্ব পেয়ে প্রয়াত মহাসচিবের পথ অনুসরণ করার প্রতিশ্রুতি দেন সাজিদুর। তিনি বলেন, ‘তিনি (নুরুল ইসলাম) বারবার বলে গেছেন হেফাজতের কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি নেই। কোনো রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতাও নেই। আমরাও স্পষ্ট করে বলতে চাই, হেফাজত এখনো জুনায়েদ বাবুনগরী ও নুরুল ইসলামের পথ অনুসরণ করে সম্পূর্ণ অরাজনৈতিকভাবে নিজেদের কার্যক্রম পরিচালনা করে যাচ্ছে এবং এই পথেই থাকবে।’
হেফাজত মহাসচিব বলেন, ‘প্রয়াত মহাসচিব সর্বশেষ ৩ দফা দাবি জানিয়েছিলেন। আমরা আজকের এই আলোচনা সভা থেকে সেই তিনটি দাবি আবারও জানাতে চাই। ইসলাম অবমাননার বিরুদ্ধে আইন পাস করতে হবে, কাদিয়ানিদের অমুসলিম ঘোষণা করতে হবে এবং কারাবন্দী সকল আলেম-উলামা ও তৌহিদি জনতাকে মুক্তি দিতে হবে।’
কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন হেফাজতের নায়েবে আমির আতাউল্লাহ হাফেজ্জি। ওই বৈঠকে মাহমুদুল হাসান ফতেহপুরীকে হেফাজতের যুগ্ম মহাসচিব করা হয়। বৈঠক শেষে প্রয়াত নুরুল ইসলাম জিহাদির জীবন ও কর্ম নিয়ে আলোচনা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনা সভায় অন্যদের মধ্যে হেফাজতের নায়েবে আমির অধ্যক্ষ মিজানুর রহমান চৌধুরী, বেফাকের মহাসচিব মাওলানা মাহফুজুল হক, হেফাজতের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আবদুল আওয়াল, মাওলানা আনোয়ারুল করীম, জামিয়া ইউনুসিয়ার মুহতামিম মাওলানা মুবারক উল্লাহ, খতমে নবুওয়াতের মহাসচিব মাওলানা মুহিউদ্দিন রব্বানীসহ আরও অনেকে বক্তব্য রাখেন।
হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব হলেন সাজিদুর রহমান। আজ বুধবার রাজধানীর খিলগাঁওয়ে মাখজানুল উলুম মাদ্রাসায় সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকে আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁকে এই দায়িত্ব দেওয়া হয়। দায়িত্ব পেয়েই কারাবন্দী আলেমদের মুক্তির দাবি জানান তিনি।
গত ২৯ নভেম্বর রাজধানীর একটি হাসপাতালে নুরুল ইসলাম জিহাদি মারা যান। তাঁর মৃত্যুতে হেফাজতের মহাসচিবের পদটি শূন্য হয়। বায়তুল মোকাররমে তাঁর জানাজায় ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব হিসেবে সাজিদুর রহমানের নাম ঘোষণা করা হয়। এরপর এক মাসের বেশি সময় ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন সাজিদুর।
মহাসচিবের দায়িত্ব পেয়ে প্রয়াত মহাসচিবের পথ অনুসরণ করার প্রতিশ্রুতি দেন সাজিদুর। তিনি বলেন, ‘তিনি (নুরুল ইসলাম) বারবার বলে গেছেন হেফাজতের কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি নেই। কোনো রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতাও নেই। আমরাও স্পষ্ট করে বলতে চাই, হেফাজত এখনো জুনায়েদ বাবুনগরী ও নুরুল ইসলামের পথ অনুসরণ করে সম্পূর্ণ অরাজনৈতিকভাবে নিজেদের কার্যক্রম পরিচালনা করে যাচ্ছে এবং এই পথেই থাকবে।’
হেফাজত মহাসচিব বলেন, ‘প্রয়াত মহাসচিব সর্বশেষ ৩ দফা দাবি জানিয়েছিলেন। আমরা আজকের এই আলোচনা সভা থেকে সেই তিনটি দাবি আবারও জানাতে চাই। ইসলাম অবমাননার বিরুদ্ধে আইন পাস করতে হবে, কাদিয়ানিদের অমুসলিম ঘোষণা করতে হবে এবং কারাবন্দী সকল আলেম-উলামা ও তৌহিদি জনতাকে মুক্তি দিতে হবে।’
কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন হেফাজতের নায়েবে আমির আতাউল্লাহ হাফেজ্জি। ওই বৈঠকে মাহমুদুল হাসান ফতেহপুরীকে হেফাজতের যুগ্ম মহাসচিব করা হয়। বৈঠক শেষে প্রয়াত নুরুল ইসলাম জিহাদির জীবন ও কর্ম নিয়ে আলোচনা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনা সভায় অন্যদের মধ্যে হেফাজতের নায়েবে আমির অধ্যক্ষ মিজানুর রহমান চৌধুরী, বেফাকের মহাসচিব মাওলানা মাহফুজুল হক, হেফাজতের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আবদুল আওয়াল, মাওলানা আনোয়ারুল করীম, জামিয়া ইউনুসিয়ার মুহতামিম মাওলানা মুবারক উল্লাহ, খতমে নবুওয়াতের মহাসচিব মাওলানা মুহিউদ্দিন রব্বানীসহ আরও অনেকে বক্তব্য রাখেন।
ক্ষমতায় থেকে কোনো দল গঠন করা যাবে না, এটা পরিষ্কার কথা। দল গঠন করতে হলে আগে সরকারের দায়িত্ব হস্তান্তর করতে হবে...
৩ ঘণ্টা আগে১ থেকে ৫ ফেব্রুয়ারি আছে প্রচারপত্র বিলি; ৬ ফেব্রুয়ারি প্রতিবাদ মিছিল ও সমাবেশ; ১০ ফেব্রুয়ারি বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ; ১৬ ফেব্রুয়ারি অবরোধ এবং ১৮ ফেব্রুয়ারি রয়েছে দেশব্যাপী সকাল-সন্ধ্যা সর্বাত্মক হরতালের ডাক...
৫ ঘণ্টা আগেগণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্র-জনতা নতুন দল গঠন করতে যাচ্ছে। এ নিয়ে আলোচনা রাজনৈতিক অঙ্গনসহ দেশের সবখানে। উদ্যোক্তারা বলছেন, সব ঠিক থাকলে চলতি মাসের শেষার্ধেই আত্মপ্রকাশ করবে নতুন দল। নাম-প্রতীক এখনো চূড়ান্ত হয়নি। তবে নাম যা-ই হোক, দলটির আদর্শ হবে ‘মধ্যম পন্থা’। চূড়ান্ত ডান বা বাম—কোনো দিকেই...
৮ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুল ইসলামের লাশ পেয়েছে তাঁর পরিবার। গতকাল শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যুর তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
৮ ঘণ্টা আগে