নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আন্দোলনরত ছাত্রদের গায়ে দেওয়া হলে বা তাদের বিরুদ্ধে মামলা দেওয়া হলে কেউ আর ঘরে বসে থাকব না। ছাত্রদের হাত ধরেই আওয়ামী লীগ সরকারের মরণকাল ঘনিয়ে আসবে।
আজ শনিবার বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত এক সমাবেশে এ কথা বলেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি আ স ম রব।
সড়কে মানুষ হত্যা ও নির্বাচনের নামে নৈরাজ্য বন্ধ এবং শিক্ষার্থীদের ন্যায়সংগত ১১ দফা বাস্তবায়নের দাবিতে ঢাকা মহানগর জেএসডি এ সমাবেশের আয়োজন করে।
সমাবেশে আ স ম রব বলেন, ‘ছাত্রদের গায়ে যদি হাত দেওয়া হয়, আমাদের সন্তানদের যদি আক্রমণ করা হয়, তাদেরকে যদি মামলা দিয়ে জেলে পাঠানো হয় তাহলে তাদের বাবা-মা কিন্তু ঘরে বসে থাকবে না। সবাই এই স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে মাঠে নেমে আসবে। তখন ছাত্রদের হাত ধরে এই সরকারের মরণকাল ঘটিয়ে আসবে।’
জেএসডি নেতা বলেন, ‘সড়কে নির্বিচারে ছাত্র হত্যা, গণমানুষের অধিকার কেড়ে নেওয়া সর্বোপরি রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব যখন হুমকিতে, তখন ছাত্ররা অবশ্যই রাজপথে নামতে বাধ্য। আমাদের মতো গণতন্ত্রহীন দেশে রাজপথও ছাত্রদেরকে গণমানুষের অধিকার আদায়ের শিক্ষায় শিক্ষিত করে তোলে। রাজপথ ছাত্রদের সমাজের প্রয়োজনে নিজেদের উৎসর্গ করার নৈতিক শিক্ষা প্রদান করে। রাষ্ট্র মেরামতের প্রয়োজনে ছাত্ররাই রাজপথে নামবে।’
আ স ম রব বলেন, ‘গত কয়েক বছরের ছাত্র আন্দোলনের বৈশিষ্ট্য থেকে পরিলক্ষিত হচ্ছে, যে অদূর ভবিষ্যতে তাদের ঘোষিত ‘রাষ্ট্র মেরামত’ তথা ন্যায়বিচারের নিশ্চয়তাসহ শাসন ব্যবস্থায় বড় ধরনের পরিবর্তনে অনুঘটকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হবে ছাত্র সমাজ। ছাত্রদের ১১ দফা দাবি দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে।’
আ স ম রব আরও বলেন, ‘নির্বাচনী নাটকের নামে মানুষ হত্যা বন্ধ করতে হবে। রাষ্ট্র মানুষ হত্যার আয়োজন করতে পারে না। সকল মানুষের নিরাপদ জীবন ও অধিকার প্রতিষ্ঠার প্রশ্নে বিদ্যমান রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনা সবচেয়ে বড় অন্তরায়। এই শোষণমূলক রাষ্ট্রব্যবস্থা পরিবর্তন করে জনগণের অন্তর্ভুক্তিমূলক রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রবর্তন করতে হবে। সকল মানুষের ন্যায়সংগত অধিকার প্রতিষ্ঠার উপযোগী রাষ্ট্র বিনির্মাণ করতে হবে।’
সমাবেশে জেএসডি সাধারণ সম্পাদক ছানোয়ার হোসেন তালুকদার বলেন, ‘সারা দেশে যেভাবে হত্যা-নৈরাজ্য অব্যাহত আছে তাতে যে কোনো সময় গণবিস্ফোরণ ঘটতে পারে-পরিস্থিতি আরও জটিল আকার ধারণ করতে পারে। তার থেকে উত্তরণ কোনো দলীয় সরকারের পক্ষে সম্ভব নয়। এ জন্য সর্বস্তরের জনগণের অংশীদারত্ব ভিত্তিক জাতীয় সরকার গঠন জরুরি হয়ে পড়েছে।’
ঢাকা মহানগর উত্তর জেএসডির সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার আবুল মোবারকের সভাপতিত্বে সমাবেশে অন্যদের মধ্যে, জেএসডির কার্যকরী সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. সিরাজ মিয়া, সহসভাপতি মিসেস তানিয়া রব, কার্যকরী সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, সহসভাপতি কেএম জাবির, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ বেলায়েত হোসেন বেলাল, শ্রমিক জোট সভাপতি মোশারফ হোসেন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
আন্দোলনরত ছাত্রদের গায়ে দেওয়া হলে বা তাদের বিরুদ্ধে মামলা দেওয়া হলে কেউ আর ঘরে বসে থাকব না। ছাত্রদের হাত ধরেই আওয়ামী লীগ সরকারের মরণকাল ঘনিয়ে আসবে।
আজ শনিবার বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত এক সমাবেশে এ কথা বলেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি আ স ম রব।
সড়কে মানুষ হত্যা ও নির্বাচনের নামে নৈরাজ্য বন্ধ এবং শিক্ষার্থীদের ন্যায়সংগত ১১ দফা বাস্তবায়নের দাবিতে ঢাকা মহানগর জেএসডি এ সমাবেশের আয়োজন করে।
সমাবেশে আ স ম রব বলেন, ‘ছাত্রদের গায়ে যদি হাত দেওয়া হয়, আমাদের সন্তানদের যদি আক্রমণ করা হয়, তাদেরকে যদি মামলা দিয়ে জেলে পাঠানো হয় তাহলে তাদের বাবা-মা কিন্তু ঘরে বসে থাকবে না। সবাই এই স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে মাঠে নেমে আসবে। তখন ছাত্রদের হাত ধরে এই সরকারের মরণকাল ঘটিয়ে আসবে।’
জেএসডি নেতা বলেন, ‘সড়কে নির্বিচারে ছাত্র হত্যা, গণমানুষের অধিকার কেড়ে নেওয়া সর্বোপরি রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব যখন হুমকিতে, তখন ছাত্ররা অবশ্যই রাজপথে নামতে বাধ্য। আমাদের মতো গণতন্ত্রহীন দেশে রাজপথও ছাত্রদেরকে গণমানুষের অধিকার আদায়ের শিক্ষায় শিক্ষিত করে তোলে। রাজপথ ছাত্রদের সমাজের প্রয়োজনে নিজেদের উৎসর্গ করার নৈতিক শিক্ষা প্রদান করে। রাষ্ট্র মেরামতের প্রয়োজনে ছাত্ররাই রাজপথে নামবে।’
আ স ম রব বলেন, ‘গত কয়েক বছরের ছাত্র আন্দোলনের বৈশিষ্ট্য থেকে পরিলক্ষিত হচ্ছে, যে অদূর ভবিষ্যতে তাদের ঘোষিত ‘রাষ্ট্র মেরামত’ তথা ন্যায়বিচারের নিশ্চয়তাসহ শাসন ব্যবস্থায় বড় ধরনের পরিবর্তনে অনুঘটকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হবে ছাত্র সমাজ। ছাত্রদের ১১ দফা দাবি দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে।’
আ স ম রব আরও বলেন, ‘নির্বাচনী নাটকের নামে মানুষ হত্যা বন্ধ করতে হবে। রাষ্ট্র মানুষ হত্যার আয়োজন করতে পারে না। সকল মানুষের নিরাপদ জীবন ও অধিকার প্রতিষ্ঠার প্রশ্নে বিদ্যমান রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনা সবচেয়ে বড় অন্তরায়। এই শোষণমূলক রাষ্ট্রব্যবস্থা পরিবর্তন করে জনগণের অন্তর্ভুক্তিমূলক রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রবর্তন করতে হবে। সকল মানুষের ন্যায়সংগত অধিকার প্রতিষ্ঠার উপযোগী রাষ্ট্র বিনির্মাণ করতে হবে।’
সমাবেশে জেএসডি সাধারণ সম্পাদক ছানোয়ার হোসেন তালুকদার বলেন, ‘সারা দেশে যেভাবে হত্যা-নৈরাজ্য অব্যাহত আছে তাতে যে কোনো সময় গণবিস্ফোরণ ঘটতে পারে-পরিস্থিতি আরও জটিল আকার ধারণ করতে পারে। তার থেকে উত্তরণ কোনো দলীয় সরকারের পক্ষে সম্ভব নয়। এ জন্য সর্বস্তরের জনগণের অংশীদারত্ব ভিত্তিক জাতীয় সরকার গঠন জরুরি হয়ে পড়েছে।’
ঢাকা মহানগর উত্তর জেএসডির সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার আবুল মোবারকের সভাপতিত্বে সমাবেশে অন্যদের মধ্যে, জেএসডির কার্যকরী সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. সিরাজ মিয়া, সহসভাপতি মিসেস তানিয়া রব, কার্যকরী সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, সহসভাপতি কেএম জাবির, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ বেলায়েত হোসেন বেলাল, শ্রমিক জোট সভাপতি মোশারফ হোসেন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
ছারছীনা দরবার শরীফের পীর সাহেব আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহ্ আবু নছর নেছারুদ্দীন আহমাদ হুসাইন-এর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।
১১ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদের খসড়ার সঙ্গে বিএনপি মোটামুটি একমত বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, ‘কিন্তু ওখানে কিছু বাক্য, শব্দ, গঠনপ্রণালি ইত্যাদি নিয়ে কারও কোনো মতামত রয়েছে কি না, সে জন্য সব রাজনৈতিক দলের কাছে দিয়েছে। আমাদের সংশোধনী থাকবে ভাষাগত ও বাক্যগত।
১৫ ঘণ্টা আগেরংপুরে হিন্দুদের বাড়িঘরে হামলায় জড়িতদের বিচারের দাবি জানিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘যারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে, তাদের অবশ্যই বিচারের আওতায় আনতে হবে।’ আজ মঙ্গলবার দুপুরে টাঙ্গাইলে এনসিপির আয়োজনে জুলাই পদযাত্রা উপলক্ষে সমাবেশে দেওয়া বক্তব্যে নাহিদ এসব কথা বলেন। জেলা শহরের ন
১৬ ঘণ্টা আগেগণ অধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক শাকিল উজ্জামান বলেছেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের প্রেক্ষাপটই তৈরি হয়েছে ২০১৮ সালের কোটা বাতিলের রায়ের পরিপত্র বাতিলের পরিপ্রেক্ষিতে। তাই জুলাই সনদে ২০১৮ সালের কোটা সংস্কার আন্দোলনের ভূমিকা তুলে ধরতে হবে।
১৬ ঘণ্টা আগে