নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সমাবেশের নামে রাজধানীতে বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টির ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য এবং কেন্দ্রীয় ১৪ দলের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমু। আজ শনিবার এক বিবৃতিতে তিনি এ নিন্দা জানান।
বিবৃতিতে আমির হোসেন আমু বলেন, বিএনপি-জামায়াত অপশক্তি সমাবেশের নামে রাজধানীতে অগ্নি সন্ত্রাস ও ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হয়েছে। তাদের বর্বরোচিত হামলা থেকে প্রধান বিচারপতির বাসভবন, হাসপাতাল, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, সরকারি স্থাপনা, গণমাধ্যম কর্মী এবং সাধারণ মানুষ কেউই রেহাই পায়নি। তারা গণপরিবহন, অডিট ভবন, পুলিশ বক্স, অ্যাম্বুলেন্স ও বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে অগ্নিসংযোগ করেছে। বিএনপির ক্যাডার বাহিনীর হামলায় পুলিশ বাহিনীর একজন সদস্য নিহত হওয়ার পাশাপাশি ৪১ জন আহত হয়েছে এবং প্রায় ১৫ জন গণমাধ্যম কর্মী আহত হয়েছে। তাদের পরিকল্পিত ও সংঘবদ্ধ হামলায় আওয়ামী লীগের অর্ধশতাধিক নেতা-কর্মী মারাত্মকভাবে আহত হয়েছে।
আমু বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি—সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের মাধ্যমে কোনো রাজনৈতিক দল জনগণের নিকট আবেদন সৃষ্টি করতে পারে না। বিএনপি-জামায়াত যে সন্ত্রাস ও ধ্বংসাত্মক রাজনীতির প্রতিভূ তা আবারও প্রমাণিত হয়েছে। বিএনপি-জামায়াতের এই সন্ত্রাস ও নাশকতার ঘটনায় কেন্দ্রীয় ১৪ দল তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে।’
বিবৃতিতে তিনি বিএনপির সন্ত্রাসীদের হামলায় নিহত পুলিশ সদস্য আমিরুল ইসলাম পারভেজের আত্মার মাগফিরাত কামনা এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, আত্মীয়-স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন। একই সঙ্গে তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী বাংলাদেশের সকল দেশপ্রেমিক নাগরিককে বিএনপি-জামায়াত অপশক্তির সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান।
সমাবেশের নামে রাজধানীতে বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টির ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য এবং কেন্দ্রীয় ১৪ দলের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমু। আজ শনিবার এক বিবৃতিতে তিনি এ নিন্দা জানান।
বিবৃতিতে আমির হোসেন আমু বলেন, বিএনপি-জামায়াত অপশক্তি সমাবেশের নামে রাজধানীতে অগ্নি সন্ত্রাস ও ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হয়েছে। তাদের বর্বরোচিত হামলা থেকে প্রধান বিচারপতির বাসভবন, হাসপাতাল, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, সরকারি স্থাপনা, গণমাধ্যম কর্মী এবং সাধারণ মানুষ কেউই রেহাই পায়নি। তারা গণপরিবহন, অডিট ভবন, পুলিশ বক্স, অ্যাম্বুলেন্স ও বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে অগ্নিসংযোগ করেছে। বিএনপির ক্যাডার বাহিনীর হামলায় পুলিশ বাহিনীর একজন সদস্য নিহত হওয়ার পাশাপাশি ৪১ জন আহত হয়েছে এবং প্রায় ১৫ জন গণমাধ্যম কর্মী আহত হয়েছে। তাদের পরিকল্পিত ও সংঘবদ্ধ হামলায় আওয়ামী লীগের অর্ধশতাধিক নেতা-কর্মী মারাত্মকভাবে আহত হয়েছে।
আমু বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি—সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের মাধ্যমে কোনো রাজনৈতিক দল জনগণের নিকট আবেদন সৃষ্টি করতে পারে না। বিএনপি-জামায়াত যে সন্ত্রাস ও ধ্বংসাত্মক রাজনীতির প্রতিভূ তা আবারও প্রমাণিত হয়েছে। বিএনপি-জামায়াতের এই সন্ত্রাস ও নাশকতার ঘটনায় কেন্দ্রীয় ১৪ দল তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে।’
বিবৃতিতে তিনি বিএনপির সন্ত্রাসীদের হামলায় নিহত পুলিশ সদস্য আমিরুল ইসলাম পারভেজের আত্মার মাগফিরাত কামনা এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, আত্মীয়-স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন। একই সঙ্গে তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী বাংলাদেশের সকল দেশপ্রেমিক নাগরিককে বিএনপি-জামায়াত অপশক্তির সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান।
জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘আগামী বছরের প্রথমার্ধেই জাতীয় নির্বাচন অনিবার্য। তবে কোনো অপরিপক্ব বা প্রহসনের নির্বাচন জনগণ আর মেনে নেবে না। নির্বাচন হতে হবে স্বচ্ছ, নিরপেক্ষ ও পেশিশক্তি ও কালোটাকামুক্ত। প্রশাসনের নিরপেক্ষতা নিশ্চিত না হলে এই নির্বাচনও ব্যর্থ হবে। প্রবাসীদের ভোটাধিকার
১৪ ঘণ্টা আগেগণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, আগামী ৫ আগস্ট বা এর পরবর্তী দ্রুততম সময়ের মধ্যে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা করা হবে বলে জনগণ আশা করে। তিনি মনে করেন, নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আনতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। একই সঙ্গে নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ
১৪ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা নানা দিক থেকে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক। আজ বুধবার বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় ১৩টি রাজনৈতিক দল ও জোটের নেতাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠক শেষে এ কথা বলেন তিনি।
১৫ ঘণ্টা আগেবজলুর রশীদ ফিরোজ বলেন, ‘সরকার যখন খুব বিপদে পড়ে, আর সামলাতে পারছে না, টালমাটাল অবস্থা এবং মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠছে, তখন রাজনৈতিক দলগুলোকে ডাকে। তারা দেখাতে চায় যে, এরা সবাই আমার সঙ্গে আছে। আমরা এই সরকারকে সমর্থন করেছি ঠিক, কিন্তু অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার পরিপন্থী কোনো কাজ করলে আমরা এই...
১৫ ঘণ্টা আগে