নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল নোমান বলেছেন, ‘গণতন্ত্র ও জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে সরকার। জনগণ ও যে গণতন্ত্রের জন্য আমরা লড়াই করেছিলাম তার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে সরকার। অতএব এই বিশ্বাসঘাতক সরকারের হাতে জনগণকে আর থাকতে দেওয়া যায় না। জনগণ একটা পরিবর্তন চায়, যে পরিবর্তন সরকারের পরিবর্তন, আশা আকাঙ্ক্ষার পরিবর্তন।’
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে জিয়া প্রজন্ম দল কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি আয়োজিত এক আলোচনা সভায় এ কথা বলেন আব্দুল্লাহ আল নোমান। নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন ও আজকের বাংলাদেশ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তিনি।
আব্দুল্লাহ আল নোমান বলেন, ‘স্বাধীনতা যুদ্ধের পরিণতি স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। একটি গণতান্ত্রিক স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের একটা স্বাধীন পতাকার জন্য আমরা লড়াই করেছিলাম। সেই পতাকা শুধু বহন করে নিয়ে যাওয়ার জন্যই স্বাধীনতা নয় দেশের মানুষের দরকার অর্থনৈতিক মুক্তি।’
সরকার জোরপূর্বক ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত আছে উল্লেখ করে নোমান বলেন, ক্ষমতার জোরের সঙ্গে অপকর্ম করছে। তারা লুটেরা, দেশের অর্থনৈতিকভাবে দেশকে ধ্বংস করেছে। চুরি করেছে। ডাকাতি করেছে।
দেশের গণতন্ত্র রক্ষার জন্য বিরোধী দলের তিনটি কাজ থাকে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘প্রথমত সরকারের ভুল ত্রুটি ধরিয়ে দেওয়া, দ্বিতীয়ত এগুলো পত্র পত্রিকায় আলোচনা সমালোচনার মাধ্যমে তুলে ধরা আর সেভাবেও না হলে সর্বশেষ সেই ক্ষমতার বিরুদ্ধে লড়াই ও তাদের ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য আন্দোলন। আমরা সর্বশেষ ধাপে এসে পৌঁছেছি এখন আমাদের আন্দোলনের মাধ্যমে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে হবে।’
এই সরকার বিরোধী দলের কোনো সহযোগিতা মানেনি বলে অভিযোগ করেন আব্দুল্লাহ আল নোমান। তিনি বলেন, ‘গণ লুটেরা অর্থনীতি প্রতিষ্ঠা করার জন্য এই সরকার কিছু মানেনি।’
তারেক রহমানের নীতিকে মেনে যদি আমরা সামনের দিকে এগিয়ে যাই তাহলে আমাদের লক্ষ্য অর্জন হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। তিনি বলেন, ‘আমরা আমাদের চারজন সহকর্মীকে হারিয়েছি, এই রক্তাক্ত পথ দিয়ে হেঁটেই আমরা আন্দোলন করে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনব। গত কয়েক বছর ধরে বিরোধী দল হিসেবে আমরা আন্দোলন করে যাচ্ছি। কিন্তু আজ এমন একটা সময়, জনগণের সম্পৃক্ততায় এই আন্দোলন এখন সরকার পতনের আন্দোলন।’
জিয়া প্রজন্ম দলের কেন্দ্রীয় কমিটির প্রধান উপদেষ্টা আব্দুস সালাম বলেন, ‘এমন কোনো অপকর্ম নেই যেখানে পুলিশ, ছাত্রলীগ আর যুবলীগ জড়িত নয়। তাদের হাতে দেশের জনগণ সুরক্ষিত নয়। দেশের দুর্গতি শেষ হয়ে যাবে শেখ হাসিনার আমল শেষ হয়ে গেলে। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত মিথ্যা কথা বলে, আল্লাহ আর সহ্য করবে না। বাঁচতে হলে এই সরকারকে ক্ষমতা থেকে সরাতে হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল নোমান বলেছেন, ‘গণতন্ত্র ও জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে সরকার। জনগণ ও যে গণতন্ত্রের জন্য আমরা লড়াই করেছিলাম তার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে সরকার। অতএব এই বিশ্বাসঘাতক সরকারের হাতে জনগণকে আর থাকতে দেওয়া যায় না। জনগণ একটা পরিবর্তন চায়, যে পরিবর্তন সরকারের পরিবর্তন, আশা আকাঙ্ক্ষার পরিবর্তন।’
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে জিয়া প্রজন্ম দল কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি আয়োজিত এক আলোচনা সভায় এ কথা বলেন আব্দুল্লাহ আল নোমান। নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন ও আজকের বাংলাদেশ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তিনি।
আব্দুল্লাহ আল নোমান বলেন, ‘স্বাধীনতা যুদ্ধের পরিণতি স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। একটি গণতান্ত্রিক স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের একটা স্বাধীন পতাকার জন্য আমরা লড়াই করেছিলাম। সেই পতাকা শুধু বহন করে নিয়ে যাওয়ার জন্যই স্বাধীনতা নয় দেশের মানুষের দরকার অর্থনৈতিক মুক্তি।’
সরকার জোরপূর্বক ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত আছে উল্লেখ করে নোমান বলেন, ক্ষমতার জোরের সঙ্গে অপকর্ম করছে। তারা লুটেরা, দেশের অর্থনৈতিকভাবে দেশকে ধ্বংস করেছে। চুরি করেছে। ডাকাতি করেছে।
দেশের গণতন্ত্র রক্ষার জন্য বিরোধী দলের তিনটি কাজ থাকে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘প্রথমত সরকারের ভুল ত্রুটি ধরিয়ে দেওয়া, দ্বিতীয়ত এগুলো পত্র পত্রিকায় আলোচনা সমালোচনার মাধ্যমে তুলে ধরা আর সেভাবেও না হলে সর্বশেষ সেই ক্ষমতার বিরুদ্ধে লড়াই ও তাদের ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য আন্দোলন। আমরা সর্বশেষ ধাপে এসে পৌঁছেছি এখন আমাদের আন্দোলনের মাধ্যমে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে হবে।’
এই সরকার বিরোধী দলের কোনো সহযোগিতা মানেনি বলে অভিযোগ করেন আব্দুল্লাহ আল নোমান। তিনি বলেন, ‘গণ লুটেরা অর্থনীতি প্রতিষ্ঠা করার জন্য এই সরকার কিছু মানেনি।’
তারেক রহমানের নীতিকে মেনে যদি আমরা সামনের দিকে এগিয়ে যাই তাহলে আমাদের লক্ষ্য অর্জন হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। তিনি বলেন, ‘আমরা আমাদের চারজন সহকর্মীকে হারিয়েছি, এই রক্তাক্ত পথ দিয়ে হেঁটেই আমরা আন্দোলন করে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনব। গত কয়েক বছর ধরে বিরোধী দল হিসেবে আমরা আন্দোলন করে যাচ্ছি। কিন্তু আজ এমন একটা সময়, জনগণের সম্পৃক্ততায় এই আন্দোলন এখন সরকার পতনের আন্দোলন।’
জিয়া প্রজন্ম দলের কেন্দ্রীয় কমিটির প্রধান উপদেষ্টা আব্দুস সালাম বলেন, ‘এমন কোনো অপকর্ম নেই যেখানে পুলিশ, ছাত্রলীগ আর যুবলীগ জড়িত নয়। তাদের হাতে দেশের জনগণ সুরক্ষিত নয়। দেশের দুর্গতি শেষ হয়ে যাবে শেখ হাসিনার আমল শেষ হয়ে গেলে। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত মিথ্যা কথা বলে, আল্লাহ আর সহ্য করবে না। বাঁচতে হলে এই সরকারকে ক্ষমতা থেকে সরাতে হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বক্তব্যকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। এই ঘোষণার মধ্য দিয়ে নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে সৃষ্ট দোদুল্যমান অবস্থার অবসান হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।
৬ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘আন্দোলনে শহীদ পরিবার, আহতদের ব্যাপারে স্পষ্ট কোনো নির্দেশিকা নেই। যাঁরা শহীদ হয়েছেন, এমনকি যাঁরা যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছেন, জাতির পক্ষ থেকে দাবি ছিল, তাঁদের বিভিন্ন উপাধিতে ভূষিত করার। মুক্তিযুদ্ধে যেমনটা হয়েছে। তাঁদের ভাতা দেওয়ার ঘোষণা আসা উচিত ছিল; রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা দেওয়ার ঘোষণা আসা উ
৯ ঘণ্টা আগে‘জুলাই সনদ’ প্রণয়নের জন্য গত এক বছরে সবচেয়ে সোচ্চার ছিল এনসিপি। সেই অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র পাঠের অনুষ্ঠান ছিল আজ মঙ্গলবার। শুধু তা-ই নয়, জুলাই শহীদদের সংবর্ধনাসহ গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তির দিনে রাজধানীতে একাধিক অনুষ্ঠানও চলছিল। এমন দিনে এনসিপির পাঁচজন শীর্ষ নেতাকে হঠাৎ কক্সবাজারে দেখা গেছে।
১০ ঘণ্টা আগেসংবাদ সম্মেলনে শঙ্কা প্রকাশ করে মঞ্জু বলেন, ‘এই দেশে এখনো হাসিনার প্রেতাত্মা বিদ্যমান। ভারতের প্রেতাত্মাও রয়ে গেছে। এখানে ফ্যাসিবাদ শুধু রূপ পরিবর্তন করেছে। সমঝোতার ভিত্তিতে আগামী পাঁচ বছরের জন্য জাতীয় সরকার গঠন করা সম্ভব কি না, তা এখনই ভাবতে হবে। অন্যথায় অন্তর্দলীয় বিভেদ ও পরিণতির ভার সবাইকে বহন
১৩ ঘণ্টা আগে