নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামীকাল শনিবার ঢাকায় বিএনপি শান্তিপূর্ণভাবেই মহাসমাবেশ করবে বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এই সমাবেশ নিয়ে বাড়াবাড়ি না করতে সরকারসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। আজ শুক্রবার রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই আহ্বান জানান।
আগামীকালের মহাসমাবেশ নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এখন পর্যন্ত অনেকগুলো কর্মসূচি আমরা শান্তিপূর্ণভাবে পালন করেছি। আমরা শান্তিপূর্ণভাবেই এই সরকারের পতন ঘটাতে চাই। তবে একটা জিনিস—যদি সরকার, ক্ষমতাসীন দল, তারা যদি কোনো বাড়াবাড়ি করে, অত্যাচার-নির্যাতন করে, তার দায় সম্পূর্ণ সরকারকেই নিতে হবে।’
ফখরুল বলেন, ‘আগামীকালের মহাসমাবেশ সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণভাবে আমরা করতে চাই। এই মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে এরই মধ্যে অনেক নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, সাজা দেওয়া হয়েছে। অবিলম্বে নেতা-কর্মীদের মুক্তি এবং তাঁদের মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি।’
ডিএমপি কমিশনারের কাছ থেকে এখনো পর্যন্ত কোনো চিঠি আসেনি জানিয়ে ফখরুল বলেন, ‘আমরা আশা করব, তারা এ ব্যাপারে কোনো বাধা সৃষ্টি করবে না। আগামীকালের সমাবেশের ব্যাপারে তারা সহযোগিতা করবে।’
দলের নেতা-কর্মীদের ওপর দমন-নিপীড়নের অভিযোগ করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘প্রতিদিন সরকারের দমন-নিপীড়ন বেড়েই চলেছে। একদিকে শেখ হাসিনা ব্রাসেলসে বলছেন খুব সুন্দর নির্বাচন হবে, আমরা সেই নির্বাচনের অনুকূল পরিবেশ তৈরি করছি। অন্যদিকে প্রতি রাতে আমাদের নেতা-কর্মীদের বাড়িতে বাড়িতে তল্লাশি হচ্ছে, তাঁদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। সবচেয়ে ভয়াবহ বিষয়, বিচারব্যবস্থাকে ব্যবহার করে নেতা-কর্মীদের সাজা দেওয়া হচ্ছে। এমন ভয়াবহ দমননীতির মধ্যে নিরপেক্ষ নির্বাচন করার কথা বলা প্রহসন এবং হাস্যকর ছাড়া আর কিছুই নয়।’
ফখরুল বলেন, ‘এত অত্যাচার-নির্যাতনের পরও আমরা শান্তিপূর্ণভাবে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আন্দোলন করে এগিয়ে যাচ্ছি। আমরা বিশ্বাস করি সারা দেশের মানুষ এতে সাড়া দেবে। একই সঙ্গে এটাও বিশ্বাস করতে চাই যে সরকারের শুভবুদ্ধির উদয় হবে। তারা দাবি মেনে নিয়ে পদত্যাগ করবে। নিরপেক্ষ একটি সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা করবে।’
ফখরুল আরও বলেন, এই সরকারের সত্যিকার অর্থেই একটা অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন করার কোনো ইচ্ছা নেই, যে কারণে নির্বাচনকে প্রভাবিত করার জন্য এরই মধ্যে তারা সারা দেশে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে। বিরোধী দল যাতে নির্বাচনে না আসতে পারে, তার ব্যবস্থা করছে। কিন্তু এবার জনগণ তাদের অধিকার আদায়ের জন্য রাজপথে নেমে এসেছে। জনগণের অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে প্রতিটি কর্মসূচি পালিত হচ্ছে।
আগামীকাল শনিবার ঢাকায় বিএনপি শান্তিপূর্ণভাবেই মহাসমাবেশ করবে বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এই সমাবেশ নিয়ে বাড়াবাড়ি না করতে সরকারসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। আজ শুক্রবার রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই আহ্বান জানান।
আগামীকালের মহাসমাবেশ নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এখন পর্যন্ত অনেকগুলো কর্মসূচি আমরা শান্তিপূর্ণভাবে পালন করেছি। আমরা শান্তিপূর্ণভাবেই এই সরকারের পতন ঘটাতে চাই। তবে একটা জিনিস—যদি সরকার, ক্ষমতাসীন দল, তারা যদি কোনো বাড়াবাড়ি করে, অত্যাচার-নির্যাতন করে, তার দায় সম্পূর্ণ সরকারকেই নিতে হবে।’
ফখরুল বলেন, ‘আগামীকালের মহাসমাবেশ সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণভাবে আমরা করতে চাই। এই মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে এরই মধ্যে অনেক নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, সাজা দেওয়া হয়েছে। অবিলম্বে নেতা-কর্মীদের মুক্তি এবং তাঁদের মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি।’
ডিএমপি কমিশনারের কাছ থেকে এখনো পর্যন্ত কোনো চিঠি আসেনি জানিয়ে ফখরুল বলেন, ‘আমরা আশা করব, তারা এ ব্যাপারে কোনো বাধা সৃষ্টি করবে না। আগামীকালের সমাবেশের ব্যাপারে তারা সহযোগিতা করবে।’
দলের নেতা-কর্মীদের ওপর দমন-নিপীড়নের অভিযোগ করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘প্রতিদিন সরকারের দমন-নিপীড়ন বেড়েই চলেছে। একদিকে শেখ হাসিনা ব্রাসেলসে বলছেন খুব সুন্দর নির্বাচন হবে, আমরা সেই নির্বাচনের অনুকূল পরিবেশ তৈরি করছি। অন্যদিকে প্রতি রাতে আমাদের নেতা-কর্মীদের বাড়িতে বাড়িতে তল্লাশি হচ্ছে, তাঁদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। সবচেয়ে ভয়াবহ বিষয়, বিচারব্যবস্থাকে ব্যবহার করে নেতা-কর্মীদের সাজা দেওয়া হচ্ছে। এমন ভয়াবহ দমননীতির মধ্যে নিরপেক্ষ নির্বাচন করার কথা বলা প্রহসন এবং হাস্যকর ছাড়া আর কিছুই নয়।’
ফখরুল বলেন, ‘এত অত্যাচার-নির্যাতনের পরও আমরা শান্তিপূর্ণভাবে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আন্দোলন করে এগিয়ে যাচ্ছি। আমরা বিশ্বাস করি সারা দেশের মানুষ এতে সাড়া দেবে। একই সঙ্গে এটাও বিশ্বাস করতে চাই যে সরকারের শুভবুদ্ধির উদয় হবে। তারা দাবি মেনে নিয়ে পদত্যাগ করবে। নিরপেক্ষ একটি সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা করবে।’
ফখরুল আরও বলেন, এই সরকারের সত্যিকার অর্থেই একটা অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন করার কোনো ইচ্ছা নেই, যে কারণে নির্বাচনকে প্রভাবিত করার জন্য এরই মধ্যে তারা সারা দেশে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে। বিরোধী দল যাতে নির্বাচনে না আসতে পারে, তার ব্যবস্থা করছে। কিন্তু এবার জনগণ তাদের অধিকার আদায়ের জন্য রাজপথে নেমে এসেছে। জনগণের অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে প্রতিটি কর্মসূচি পালিত হচ্ছে।
গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্র-জনতা নতুন দল গঠন করতে যাচ্ছে। এ নিয়ে আলোচনা রাজনৈতিক অঙ্গনসহ দেশের সবখানে। উদ্যোক্তারা বলছেন, সব ঠিক থাকলে চলতি মাসের শেষার্ধেই আত্মপ্রকাশ করবে নতুন দল। নাম-প্রতীক এখনো চূড়ান্ত হয়নি। তবে নাম যা-ই হোক, দলটির আদর্শ হবে ‘মধ্যম পন্থা’। চূড়ান্ত ডান বা বাম—কোনো দিকেই...
২ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমানের লাশ পেয়েছে তাঁর পরিবার। গতকাল শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যুর তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
২ ঘণ্টা আগেপতিত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে গুম-খুন, হত্যা, গণহত্যা, মানবতাবিরোধী অপরাধসহ সব ধরনের নির্যাতন-নিপীড়ন এবং লুণ্ঠনের অপরাধের দ্রুত বিচারের অভিপ্রায়ে জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত করেছে বিএনপি। দলটির স্থায়ী কমিটির বৈঠকে ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে। ঘোষণাপত্রে দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রয়োজনীয়তার পাশাপ
৯ ঘণ্টা আগেজনভোগান্তি লাঘব এবং দ্রুততম সময়ে নির্বাচনের দাবিতে চলতি মাসেই মাঠের কর্মসূচিতে যাওয়ার কথা বিএনপির। দেশব্যাপী এসব কর্মসূচি পালন করতে গেলে শরিক ও সমমনাদের সঙ্গে সুসম্পর্ক অটুট রাখা জরুরি বলে মনে করছে দলটি। এ লক্ষ্যে শরিক ও সমমনাদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষার উদ্যোগ নিয়েছেন দলের নীতিনির্ধারকেরা। তাদের সঙ্গে
১০ ঘণ্টা আগে