নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভারতীয় আগ্রাসন রোধ ও ভারতীয় সীমান্ত রক্ষীদের গুলিতে নিহত বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের সদস্য রইশুদ্দীনসহ সাধারণ নাগরিক হত্যার প্রতিবাদে সব ধরনের ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক দিয়েছে গণ অধিকার পরিষদ (ফারুক-মিয়া মসিউজ্জামান)।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর প্রেসক্লাবের সামনে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ভারতীয় আগ্রাসন ও সীমান্তে নাগরিক হত্যার প্রতিবাদে আয়োজিত এক বিক্ষোভ সমাবেশে থেকে দলটির আহ্বায়ক মিয়া মসিউজ্জামান এই আহ্বান জানান৷ তিনি ভারতীয় পণ্য বর্জনের জন্য সমাবেশে উপস্থিত সব নেতা-কর্মীকে শপথ বাক্যও পাঠ করান ৷
মিয়া মসিউজ্জামান বলেন, ‘আমি ভারতকে আহ্বান জানিয়েছি ৯০ ভাগ মুসলমানদের দেশে মুসলমানকে সন্মান দিয়ে, ইজ্জত দিয়ে ও মর্যাদা ঠিক রেখে কথা বলুন। কিন্তু তাদের ভাষায় মুসলমান মানেই জঙ্গি। এটা মেনে নেওয়া যায় না। আমরা এটা মানব না কখনোই। বাংলাদেশ একটা মডারেটর মুসলিম জাতি। আরেকটা অনুরোধ করেছিলাম শতকরা ৯০ ভাগ ভোটার শেখ হাসিনাকে ভোট দেয় না। আপনারা ৯০ পার্সেন্ট মানুষের সঙ্গে আত্মীয়তা করুন। একটি দশ পার্সেন্ট দলের নেতার সঙ্গে নয়। তারা সেই আহ্বান শোনেনি এখন তাহলে ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের পর্যায়টা দ্বিতীয় পর্যায়ে নিতে হবে। দ্বিতীয় পর্যায় কী একটু জোরাজুরি। এটা আমরা শান্তিপূর্ণভাবে করতে চাই। সেটা করতে চাই ভারতীয় পণ্য বর্জন করে।’
রইশুদ্দীনকে হত্যার প্রতিবাদে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে জোরালো প্রতিবাদ ও কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি বলে সমাবেশে বক্তব্যের সময় ক্ষোভ জানান গণঅধিকার পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সদস্যসচিব ফারুক হাসান। তিনি বলেন, সীমান্ত এলাকায় ভারত প্রতিনিয়ত বাংলাদেশের নাগরিকদের পাখির মতো গুলি করে মারছে। কিন্তু দুঃখজনক হলেও এটা সত্য এই হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে এই সরকার আজ পর্যন্ত ভারতের কাছে একটি কড়া প্রতিবাদ করেছে। বরং আমরা উলটাটাই দেখেছি, যখন এই ধরনের কোনো ঘটনা ঘটানো হয়, তখন এই সরকারের মেরুদণ্ডহীন এমপি, মন্ত্রীরা বলে এগুলো না-কী বিচ্ছিন্ন ঘটনা।
সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আরিফ, যুগ্ম সদস্যসচিব আতাউল্লাহ, তারেক রহমানসহ আরও অনেকে।
ভারতীয় আগ্রাসন রোধ ও ভারতীয় সীমান্ত রক্ষীদের গুলিতে নিহত বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের সদস্য রইশুদ্দীনসহ সাধারণ নাগরিক হত্যার প্রতিবাদে সব ধরনের ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক দিয়েছে গণ অধিকার পরিষদ (ফারুক-মিয়া মসিউজ্জামান)।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর প্রেসক্লাবের সামনে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ভারতীয় আগ্রাসন ও সীমান্তে নাগরিক হত্যার প্রতিবাদে আয়োজিত এক বিক্ষোভ সমাবেশে থেকে দলটির আহ্বায়ক মিয়া মসিউজ্জামান এই আহ্বান জানান৷ তিনি ভারতীয় পণ্য বর্জনের জন্য সমাবেশে উপস্থিত সব নেতা-কর্মীকে শপথ বাক্যও পাঠ করান ৷
মিয়া মসিউজ্জামান বলেন, ‘আমি ভারতকে আহ্বান জানিয়েছি ৯০ ভাগ মুসলমানদের দেশে মুসলমানকে সন্মান দিয়ে, ইজ্জত দিয়ে ও মর্যাদা ঠিক রেখে কথা বলুন। কিন্তু তাদের ভাষায় মুসলমান মানেই জঙ্গি। এটা মেনে নেওয়া যায় না। আমরা এটা মানব না কখনোই। বাংলাদেশ একটা মডারেটর মুসলিম জাতি। আরেকটা অনুরোধ করেছিলাম শতকরা ৯০ ভাগ ভোটার শেখ হাসিনাকে ভোট দেয় না। আপনারা ৯০ পার্সেন্ট মানুষের সঙ্গে আত্মীয়তা করুন। একটি দশ পার্সেন্ট দলের নেতার সঙ্গে নয়। তারা সেই আহ্বান শোনেনি এখন তাহলে ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের পর্যায়টা দ্বিতীয় পর্যায়ে নিতে হবে। দ্বিতীয় পর্যায় কী একটু জোরাজুরি। এটা আমরা শান্তিপূর্ণভাবে করতে চাই। সেটা করতে চাই ভারতীয় পণ্য বর্জন করে।’
রইশুদ্দীনকে হত্যার প্রতিবাদে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে জোরালো প্রতিবাদ ও কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি বলে সমাবেশে বক্তব্যের সময় ক্ষোভ জানান গণঅধিকার পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সদস্যসচিব ফারুক হাসান। তিনি বলেন, সীমান্ত এলাকায় ভারত প্রতিনিয়ত বাংলাদেশের নাগরিকদের পাখির মতো গুলি করে মারছে। কিন্তু দুঃখজনক হলেও এটা সত্য এই হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে এই সরকার আজ পর্যন্ত ভারতের কাছে একটি কড়া প্রতিবাদ করেছে। বরং আমরা উলটাটাই দেখেছি, যখন এই ধরনের কোনো ঘটনা ঘটানো হয়, তখন এই সরকারের মেরুদণ্ডহীন এমপি, মন্ত্রীরা বলে এগুলো না-কী বিচ্ছিন্ন ঘটনা।
সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আরিফ, যুগ্ম সদস্যসচিব আতাউল্লাহ, তারেক রহমানসহ আরও অনেকে।
জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘আগামী বছরের প্রথমার্ধেই জাতীয় নির্বাচন অনিবার্য। তবে কোনো অপরিপক্ব বা প্রহসনের নির্বাচন জনগণ আর মেনে নেবে না। নির্বাচন হতে হবে স্বচ্ছ, নিরপেক্ষ ও পেশিশক্তি ও কালোটাকামুক্ত। প্রশাসনের নিরপেক্ষতা নিশ্চিত না হলে এই নির্বাচনও ব্যর্থ হবে। প্রবাসীদের ভোটাধিকার
১২ ঘণ্টা আগেগণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, আগামী ৫ আগস্ট বা এর পরবর্তী দ্রুততম সময়ের মধ্যে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা করা হবে বলে জনগণ আশা করে। তিনি মনে করেন, নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আনতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। একই সঙ্গে নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ
১৩ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা নানা দিক থেকে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক। আজ বুধবার বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় ১৩টি রাজনৈতিক দল ও জোটের নেতাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠক শেষে এ কথা বলেন তিনি।
১৩ ঘণ্টা আগেবজলুর রশীদ ফিরোজ বলেন, ‘সরকার যখন খুব বিপদে পড়ে, আর সামলাতে পারছে না, টালমাটাল অবস্থা এবং মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠছে, তখন রাজনৈতিক দলগুলোকে ডাকে। তারা দেখাতে চায় যে, এরা সবাই আমার সঙ্গে আছে। আমরা এই সরকারকে সমর্থন করেছি ঠিক, কিন্তু অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার পরিপন্থী কোনো কাজ করলে আমরা এই...
১৩ ঘণ্টা আগে