নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্রব্যমূল্যে জনজীবন বিপর্যস্ত, ভোটাধিকার নেই উল্লেখ করে ভাত ও ভোটের অধিকার রক্ষায় প্রত্যেক এলাকায় প্রতিরোধ কমিটি গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)। আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর পল্টন মোড়ে আয়োজিত সমাবেশে এ আহ্বান জানিয়েছে সিপিবি নেতৃবৃন্দ।
সমাবেশে সিপিবির নেতৃবৃন্দ বলেন, সরকার দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ। ব্যবসায়ী, মধ্যস্বত্বভোগী আর মজুতদারদের স্বার্থ রক্ষায় আবার বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানির দাম বাড়ানোর চেষ্টা করছে। এই সরকারের আর গদিতে থাকার অধিকার নেই। গ্রাম থেকে শহরে সর্বত্র দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধিতে জনজীবন বিপর্যস্ত, ভোটাধিকার নেই। ভয়ের পরিবেশ চলছে। সাধারণ মানুষের প্রকৃত আয় কমে গেছে। কম খেয়ে বেঁচে আছে সাধারণ মানুষ। এই অবস্থা রেখে উন্নয়ন আর গণতন্ত্রের বুলি হাস্যকর। এর অবসান ঘটাতে সাহস করে মাঠে নামতে হবে। এলাকায় এলাকায় প্রতিরোধ কমিটি গড়ে তুলে ভাত ও ভোটের অধিকার রক্ষা করতে হবে।
ভরা মৌসুমে কৃষক ধানের দাম ঠিকমতো পাচ্ছে না জানিয়ে নেতৃবৃন্দ বলেন, চালের বাজারে আগুন। বড় বড় করপোরেট গ্রুপ, দালাল আর মজুতদারদের হাতে সবাই জিম্মি। বিশ্ববাজারে ভোজ্য তেলের দাম কমলেও দেশের বাজারে দাম কমাতে সরকার নির্বিকার। এ সময় সারা দেশে রেশন ব্যবস্থা, ন্যায্য মূল্যের দোকান চালু, ফ্যামিলি কার্ডের সংখ্যা ও পণ্য বাড়ানো এবং ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে সরবরাহের দাবি জানান তাঁরা।
সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতি প্রবর্তন, নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কার, নির্বাচনকে টাকা, পেশিশক্তি ও প্রশাসনিক কারসাজি মুক্ত করা এবং নির্দলীয় তদারকি সরকারের অধীনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবি জানিয়ে নেতৃবৃন্দ বলেন, নির্বাচন কমিশন নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কারে কাজ না করে, লোক দেখানো সংলাপ ও ইভিএম বিতর্ক সামনে আনছে। ইভিএম মেশিনের ব্যবহার ও ভোট কেন্দ্রে নির্ভয়ে মানুষ এটা ব্যবহার করতে পারবে, এখনো সে বিশ্বাসযোগ্যতা পায়নি। তাই এ নিয়ে টাকা খরচ ও অহেতুক বিতর্কের প্রয়োজন নেই।
নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, সাধারণ মানুষের জীবন-মানের উন্নয়ন ও শোষণ বঞ্চনা থেকে মুক্তির জন্য চলমান দুঃশাসন হঠাতে হবে, ব্যবস্থা বদল করতে হবে। বাম গণতান্ত্রিক বিকল্প শক্তিই পারবে এই ব্যবস্থা বদল করতে। শাসকশ্রেণির রাজনৈতিক দলগুলোর বুলির ফাঁদে পা না দিয়ে নীতিনিষ্ঠ রাজনৈতিক দলের শক্তি বাড়ানো এবং বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষকে নিজ নিজ দাবিতে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানান তাঁরা।
সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল গুলিস্তানের জিরো পয়েন্ট ঘুরে আবার পল্টন এসে শেষ হয়। সিপিবি সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলমের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন সিপিবির সাবেক সভাপতি মুজাহিদ ইসলাম সেলিম, সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, সহকারী সাধারণ সম্পাদক কমরেড মিহির ঘোষ, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সাজেদুল হক রুবেল, জলি তালুকদারসহ প্রমুখ।
দ্রব্যমূল্যে জনজীবন বিপর্যস্ত, ভোটাধিকার নেই উল্লেখ করে ভাত ও ভোটের অধিকার রক্ষায় প্রত্যেক এলাকায় প্রতিরোধ কমিটি গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)। আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর পল্টন মোড়ে আয়োজিত সমাবেশে এ আহ্বান জানিয়েছে সিপিবি নেতৃবৃন্দ।
সমাবেশে সিপিবির নেতৃবৃন্দ বলেন, সরকার দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ। ব্যবসায়ী, মধ্যস্বত্বভোগী আর মজুতদারদের স্বার্থ রক্ষায় আবার বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানির দাম বাড়ানোর চেষ্টা করছে। এই সরকারের আর গদিতে থাকার অধিকার নেই। গ্রাম থেকে শহরে সর্বত্র দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধিতে জনজীবন বিপর্যস্ত, ভোটাধিকার নেই। ভয়ের পরিবেশ চলছে। সাধারণ মানুষের প্রকৃত আয় কমে গেছে। কম খেয়ে বেঁচে আছে সাধারণ মানুষ। এই অবস্থা রেখে উন্নয়ন আর গণতন্ত্রের বুলি হাস্যকর। এর অবসান ঘটাতে সাহস করে মাঠে নামতে হবে। এলাকায় এলাকায় প্রতিরোধ কমিটি গড়ে তুলে ভাত ও ভোটের অধিকার রক্ষা করতে হবে।
ভরা মৌসুমে কৃষক ধানের দাম ঠিকমতো পাচ্ছে না জানিয়ে নেতৃবৃন্দ বলেন, চালের বাজারে আগুন। বড় বড় করপোরেট গ্রুপ, দালাল আর মজুতদারদের হাতে সবাই জিম্মি। বিশ্ববাজারে ভোজ্য তেলের দাম কমলেও দেশের বাজারে দাম কমাতে সরকার নির্বিকার। এ সময় সারা দেশে রেশন ব্যবস্থা, ন্যায্য মূল্যের দোকান চালু, ফ্যামিলি কার্ডের সংখ্যা ও পণ্য বাড়ানো এবং ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে সরবরাহের দাবি জানান তাঁরা।
সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতি প্রবর্তন, নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কার, নির্বাচনকে টাকা, পেশিশক্তি ও প্রশাসনিক কারসাজি মুক্ত করা এবং নির্দলীয় তদারকি সরকারের অধীনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবি জানিয়ে নেতৃবৃন্দ বলেন, নির্বাচন কমিশন নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কারে কাজ না করে, লোক দেখানো সংলাপ ও ইভিএম বিতর্ক সামনে আনছে। ইভিএম মেশিনের ব্যবহার ও ভোট কেন্দ্রে নির্ভয়ে মানুষ এটা ব্যবহার করতে পারবে, এখনো সে বিশ্বাসযোগ্যতা পায়নি। তাই এ নিয়ে টাকা খরচ ও অহেতুক বিতর্কের প্রয়োজন নেই।
নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, সাধারণ মানুষের জীবন-মানের উন্নয়ন ও শোষণ বঞ্চনা থেকে মুক্তির জন্য চলমান দুঃশাসন হঠাতে হবে, ব্যবস্থা বদল করতে হবে। বাম গণতান্ত্রিক বিকল্প শক্তিই পারবে এই ব্যবস্থা বদল করতে। শাসকশ্রেণির রাজনৈতিক দলগুলোর বুলির ফাঁদে পা না দিয়ে নীতিনিষ্ঠ রাজনৈতিক দলের শক্তি বাড়ানো এবং বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষকে নিজ নিজ দাবিতে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানান তাঁরা।
সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল গুলিস্তানের জিরো পয়েন্ট ঘুরে আবার পল্টন এসে শেষ হয়। সিপিবি সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলমের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন সিপিবির সাবেক সভাপতি মুজাহিদ ইসলাম সেলিম, সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, সহকারী সাধারণ সম্পাদক কমরেড মিহির ঘোষ, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সাজেদুল হক রুবেল, জলি তালুকদারসহ প্রমুখ।
নির্বাচনের জন্য আন্দোলনের প্রয়োজন দেখছে না বিএনপি। দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, ‘নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলনের প্রয়োজন নেই। কারণ, এই সরকারকে তো আমরাই সমর্থন দিয়ে বসিয়েছি।’
১১ মিনিট আগেভারতের আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে গিয়ে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের কোলে বসা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ও অর্থনীতিবিদ ড. আনু মুহাম্মদ।
২৮ মিনিট আগেবাংলাদেশের জন্মই হয়েছে বহুত্ববাদের মধ্য দিয়ে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের জন্মই হয়েছে বহুত্ববাদের মধ্য দিয়ে, এটা নিয়ে অনেকে ভুল-বোঝাবুঝি করেন।’
১ ঘণ্টা আগেবাইরের কেউ নয়, বাংলাদেশের মানুষকেই দেশের ভবিষ্যৎ ঠিক করতে হবে—এমন মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘বাংলাদেশটা আমাদের, এর ভবিষ্যতও আমাদের নির্মাণ করতে হবে। আমেরিকা থেকে ট্রাম্প এসে ঠিক করে দেবেন না বা চীন থেকে সি এসেও এটা করে দেবেন না কিংবা ভারত থেকে মোদিও আমাদে
১ ঘণ্টা আগে