নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
সিলেট সিটি করপোরেশন (সিসিক) নির্বাচনে দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে মেয়র ও কাউন্সিলর পদে প্রার্থী হওয়া বিএনপির ৪৩ নেতা–কর্মীকে আজীবন বহিষ্কার করেছে দলটি।
সোমবার (৫ জুন) রাত ১২টায় সিলেট নগর বিএনপির সভাপতি নাসিম হোসাইন আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বিএনপির কেন্দ্রীয় সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে নগরের ২৭ নং ওয়ার্ড বিএনপির সদস্য স্বতন্ত্র মেয়র পদপ্রার্থী সালাউদ্দিন রিমনসহ ৪৩ জনকে আজীবন বহিষ্কার করা হয়েছে।
বহিষ্কারাদেশে বলা হয়েছে, ‘সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আপনি প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। দলীয় সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করার কারণ দর্শানোর নোটিশের জবাব সন্তোষজনক নয়। আপনার নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত গত ১৫ বছর ধরে গণতান্ত্রিক আন্দোলন করা গুম, খুন ও সরকারি পৈশাচিক নিপীড়নের শিকার হয়েছে এমন পরিবারসহ গণতন্ত্রকামী জনগোষ্ঠীর আকাঙ্ক্ষার প্রতি বিশ্বাসঘাতকতা। দলীয় গঠনতন্ত্রের বিধান অনুযায়ী প্রাথমিক সদস্যপদসহ সকল পর্যায়ের পদ থেকে আজীবন বহিষ্কার করা হলো। এবং গণতন্ত্র উদ্ধারের ইতিহাসে আপনার নাম একজন বেইমান, বিশ্বাসঘাতক ও মীরজাফর হিসেবে উচ্চারিত হবে।’
সিলেট নগর বিএনপির সভাপতি নাসিম হোসাইন জানান, সোমবার সিলেটে সিটি নির্বাচনে প্রার্থী হওয়া ৪৩ জনকে বিএনপি থেকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে। প্রথমে ৪১ জনকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়; পরে আরও ২ জন নেতার নাম পাঠানো হয়। সব মিলিয়ে নির্বাচনে অংশ নেওয়া সিলেটের ৪৩ নেতাকে আজীবন বহিষ্কার করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আবদুল কাইয়ুম চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিএনপি বর্তমান সরকার ও নির্বাচন কমিশনের অধীনে কোনো নির্বাচনে যাচ্ছে না। কিন্তু সিলেটে যারা দলের সিদ্ধান্ত অমান্য করে প্রার্থী হয়েছিলেন তাঁদের বিএনপি আজীবন বহিষ্কার করেছে। বিএনপির নেতা–কর্মীরা বর্তমান সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে নেই; আমরা আন্দোলনে আছি। সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।’
নির্বাচন কমিশনের তফসিল অনুযায়ী, আগামী ২১ জুন সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোটগ্রহণ হবে। ২৩ মে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ও জমা দেওয়া শেষ হয়েছে। ২৫ জুন মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই হয়েছে। ১ জুন প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ছিল। ২ জুন প্রতীক বরাদ্দ।
২০০২ সালে সিলেট সিটি করপোরেশন প্রতিষ্ঠার পর এখন পর্যন্ত চারবার নির্বাচন হয়েছে। ২০০৩ সালে প্রথম নির্বাচনে বিজয়ী বদর উদ্দিন কামরান, ২০০৮ সালের দ্বিতীয় নির্বাচনেও কারাগার থেকে মেয়র নির্বাচিত হন তিনি। ২০১৩ সাল থেকে মেয়র পদে আছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আরিফুল হক চৌধুরী। তবে এবার তিনি দলের সিদ্ধান্ত মেনে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন।
সিলেট সিটি করপোরেশন (সিসিক) নির্বাচনে দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে মেয়র ও কাউন্সিলর পদে প্রার্থী হওয়া বিএনপির ৪৩ নেতা–কর্মীকে আজীবন বহিষ্কার করেছে দলটি।
সোমবার (৫ জুন) রাত ১২টায় সিলেট নগর বিএনপির সভাপতি নাসিম হোসাইন আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বিএনপির কেন্দ্রীয় সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে নগরের ২৭ নং ওয়ার্ড বিএনপির সদস্য স্বতন্ত্র মেয়র পদপ্রার্থী সালাউদ্দিন রিমনসহ ৪৩ জনকে আজীবন বহিষ্কার করা হয়েছে।
বহিষ্কারাদেশে বলা হয়েছে, ‘সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আপনি প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। দলীয় সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করার কারণ দর্শানোর নোটিশের জবাব সন্তোষজনক নয়। আপনার নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত গত ১৫ বছর ধরে গণতান্ত্রিক আন্দোলন করা গুম, খুন ও সরকারি পৈশাচিক নিপীড়নের শিকার হয়েছে এমন পরিবারসহ গণতন্ত্রকামী জনগোষ্ঠীর আকাঙ্ক্ষার প্রতি বিশ্বাসঘাতকতা। দলীয় গঠনতন্ত্রের বিধান অনুযায়ী প্রাথমিক সদস্যপদসহ সকল পর্যায়ের পদ থেকে আজীবন বহিষ্কার করা হলো। এবং গণতন্ত্র উদ্ধারের ইতিহাসে আপনার নাম একজন বেইমান, বিশ্বাসঘাতক ও মীরজাফর হিসেবে উচ্চারিত হবে।’
সিলেট নগর বিএনপির সভাপতি নাসিম হোসাইন জানান, সোমবার সিলেটে সিটি নির্বাচনে প্রার্থী হওয়া ৪৩ জনকে বিএনপি থেকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে। প্রথমে ৪১ জনকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়; পরে আরও ২ জন নেতার নাম পাঠানো হয়। সব মিলিয়ে নির্বাচনে অংশ নেওয়া সিলেটের ৪৩ নেতাকে আজীবন বহিষ্কার করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আবদুল কাইয়ুম চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিএনপি বর্তমান সরকার ও নির্বাচন কমিশনের অধীনে কোনো নির্বাচনে যাচ্ছে না। কিন্তু সিলেটে যারা দলের সিদ্ধান্ত অমান্য করে প্রার্থী হয়েছিলেন তাঁদের বিএনপি আজীবন বহিষ্কার করেছে। বিএনপির নেতা–কর্মীরা বর্তমান সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে নেই; আমরা আন্দোলনে আছি। সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।’
নির্বাচন কমিশনের তফসিল অনুযায়ী, আগামী ২১ জুন সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোটগ্রহণ হবে। ২৩ মে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ও জমা দেওয়া শেষ হয়েছে। ২৫ জুন মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই হয়েছে। ১ জুন প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ছিল। ২ জুন প্রতীক বরাদ্দ।
২০০২ সালে সিলেট সিটি করপোরেশন প্রতিষ্ঠার পর এখন পর্যন্ত চারবার নির্বাচন হয়েছে। ২০০৩ সালে প্রথম নির্বাচনে বিজয়ী বদর উদ্দিন কামরান, ২০০৮ সালের দ্বিতীয় নির্বাচনেও কারাগার থেকে মেয়র নির্বাচিত হন তিনি। ২০১৩ সাল থেকে মেয়র পদে আছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আরিফুল হক চৌধুরী। তবে এবার তিনি দলের সিদ্ধান্ত মেনে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন।
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। আজ শনিবার ঈদুল আজহার রাতে রাজধানীর গুলশানের বাসা ‘ফিরোজা’য় তাঁর সঙ্গে দেখা করতে যান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যরা।
২ ঘণ্টা আগেশফিকুর রহমান বলেন, ‘পরপর তিনবার মানুষ ভোট দেওয়ার সুযোগ পায়নি। এবার নতুন ভোটার যুব সমাজকে ভোটের সুযোগ করে দিতে হবে। প্রধান উপদেষ্টা আমাদের কোনো সহযোগিতা চাইলে আমরা সহযোগিতা করব। তবে দেশের সংকট দূর হওয়া খুবই জরুরি।’
৭ ঘণ্টা আগেজাতীয় নির্বাচনের জন্য ‘এপ্রিল মাস কোনোভাবেই উপযোগী নয়’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ শনিবার ঈদের দিন বেলা সাড়ে ১১টায় শেরে বাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণের পরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন তিনি।
১১ ঘণ্টা আগেবিচার, সংস্কার, জুলাই সনদ ও জুলাই ঘোষণাপত্র এবং ভোটের সমতল মাঠ তৈরি হলে রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্বাচন সম্ভব হবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শনিবার (৭ জুন) ঈদের নামাজ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ কথা বলেন তিনি।
১২ ঘণ্টা আগে