নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দলের নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তারের সমালোচনা করে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, মাঠ শূন্য করে এই দেশের একক সম্রাজ্ঞী হয়ে থাকতে চান প্রধানমন্ত্রী। তাই নির্বিচারে গ্রেপ্তার চলছে।
আবারও একটি নীল নকশার নির্বাচন অনুষ্ঠানের ষড়যন্ত্র হচ্ছে অভিযোগ করে রিজভী বলেন, ‘গোপন বৈঠক হচ্ছে, গণভবনে সলাপরামর্শ হচ্ছে।’ তবে এসব করে লাভ হবে না বলেও সরকারকে হুঁশিয়ার করে দেন তিনি। তিনি বলেন, ‘সরকারের সময় শেষ, পতন হবে। জনগণ জীবন হাতের মুঠোয় নিয়ে রাস্তায় নেমেছে।’
আজ শুক্রবার বিকলে এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। সংবাদ সম্মেলনে নেতা-কর্মী আটকের চিত্র তুলে ধরেন রিজভী।
সংবাদ সম্মেলনে ৫ ও ৬ নভেম্বর ঘোষিত ৪৮ ঘণ্টার অবরোধ শান্তিপূর্ণভাবে পালনের আহ্বান জানিয়ে রিজভী বলেন, ‘শান্তিপূর্ণভাবেই এই কর্মসূচি পালিত হবে। সরকারের কোনো উসকানিতে আমাদের দলের কোনো নেতা-কর্মী বা গণতান্ত্রিক সংগ্রামে রাজনৈতিক যেসব দল অংশগ্রহণ করেছে, প্রত্যেকেই কোনো উসকানিতে পা না দিয়ে শান্তিপূর্ণভাবে অবরোধ কর্মসূচি পালন করে যাবে।’
চলমান আন্দোলন প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, ‘আমরা মনে করি, চলমান যে গণতান্ত্রিক আন্দোলন, একটা স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ ভোটের নিশ্চয়তা থাকবে। ভোটাররা নির্ভয়ে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে তাঁদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারবে। এই অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্যই এই আন্দোলন। এটা একটা আদর্শের আন্দোলন। এটা ন্যায়সংগত আন্দোলন, একজন বিবেকবান মানুষের বিকশিত হওয়ার আন্দোলন। এই আন্দোলনে যাঁরা সমর্থন দেবেন, তাঁরা যেই হোন না কেন, তাঁরা প্রত্যেকেই গণতান্ত্রিক এই যুদ্ধের সারথি হিসেবে থাকবেন। এই আন্দোলন বিজয় না হওয়া পর্যন্ত চলতেই থাকবে।’
সংবাদ সম্মেলনে নেতা-কর্মীদের আটকের চিত্র তুলে ধরে রিজভী বলেন, ‘গত বৃহস্পতিবার রাত থেকে আজ শুক্রবার বিকেল পর্যন্ত বিএনপির অন্তত ২৯২ জন নেতা-কর্মীকে আটক করা হয়েছে। এ সময় ১১টি মামলা হয়েছে এবং অন্তত ১ হাজার ৪৫ জনকে আসামি করা হয়েছে।’
দলের নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তারের সমালোচনা করে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, মাঠ শূন্য করে এই দেশের একক সম্রাজ্ঞী হয়ে থাকতে চান প্রধানমন্ত্রী। তাই নির্বিচারে গ্রেপ্তার চলছে।
আবারও একটি নীল নকশার নির্বাচন অনুষ্ঠানের ষড়যন্ত্র হচ্ছে অভিযোগ করে রিজভী বলেন, ‘গোপন বৈঠক হচ্ছে, গণভবনে সলাপরামর্শ হচ্ছে।’ তবে এসব করে লাভ হবে না বলেও সরকারকে হুঁশিয়ার করে দেন তিনি। তিনি বলেন, ‘সরকারের সময় শেষ, পতন হবে। জনগণ জীবন হাতের মুঠোয় নিয়ে রাস্তায় নেমেছে।’
আজ শুক্রবার বিকলে এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। সংবাদ সম্মেলনে নেতা-কর্মী আটকের চিত্র তুলে ধরেন রিজভী।
সংবাদ সম্মেলনে ৫ ও ৬ নভেম্বর ঘোষিত ৪৮ ঘণ্টার অবরোধ শান্তিপূর্ণভাবে পালনের আহ্বান জানিয়ে রিজভী বলেন, ‘শান্তিপূর্ণভাবেই এই কর্মসূচি পালিত হবে। সরকারের কোনো উসকানিতে আমাদের দলের কোনো নেতা-কর্মী বা গণতান্ত্রিক সংগ্রামে রাজনৈতিক যেসব দল অংশগ্রহণ করেছে, প্রত্যেকেই কোনো উসকানিতে পা না দিয়ে শান্তিপূর্ণভাবে অবরোধ কর্মসূচি পালন করে যাবে।’
চলমান আন্দোলন প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, ‘আমরা মনে করি, চলমান যে গণতান্ত্রিক আন্দোলন, একটা স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ ভোটের নিশ্চয়তা থাকবে। ভোটাররা নির্ভয়ে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে তাঁদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারবে। এই অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্যই এই আন্দোলন। এটা একটা আদর্শের আন্দোলন। এটা ন্যায়সংগত আন্দোলন, একজন বিবেকবান মানুষের বিকশিত হওয়ার আন্দোলন। এই আন্দোলনে যাঁরা সমর্থন দেবেন, তাঁরা যেই হোন না কেন, তাঁরা প্রত্যেকেই গণতান্ত্রিক এই যুদ্ধের সারথি হিসেবে থাকবেন। এই আন্দোলন বিজয় না হওয়া পর্যন্ত চলতেই থাকবে।’
সংবাদ সম্মেলনে নেতা-কর্মীদের আটকের চিত্র তুলে ধরে রিজভী বলেন, ‘গত বৃহস্পতিবার রাত থেকে আজ শুক্রবার বিকেল পর্যন্ত বিএনপির অন্তত ২৯২ জন নেতা-কর্মীকে আটক করা হয়েছে। এ সময় ১১টি মামলা হয়েছে এবং অন্তত ১ হাজার ৪৫ জনকে আসামি করা হয়েছে।’
দলের নাম ব্যবহার করে চাঁদাবাজির ঘটনায় দুঃখ ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন এনসিপির মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ।। তিনি বলেছেন, ‘আমরা চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে কথা বলি। কিন্তু দুঃখের বিষয়, এনসিপির নাম ব্যবহার করে চাঁদাবাজি হচ্ছে। আমাদের লাখ লাখ কর্মী ও নেতার দরকার নেই। যাঁরা তেলবাজি ও সেলফিবাজি...
২ ঘণ্টা আগেআগামী ৫ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায়ের কথা পুনর্ব্যক্ত করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ সোমবার ময়মনসিংহ মহানগরীর টাউন হল মাঠে আয়োজিত সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
৩ ঘণ্টা আগেচোর-বাটপার-মাফিয়াদের না ধরে শুধু রাজনীতিবিদদের হেয় ও দোষারোপ করা হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম। তিনি বলেন, ‘মানুষের টাকা চুরি করে যারা পাচার করেছে, তারা আজ নিরাপদ। বেনজীরের মতো ব্যক্তি কীভাবে বিদেশে পালিয়ে যায়? সংস্কারের কথা যাঁরা বলেন, তাঁদের আমি বলব, সবার
৪ ঘণ্টা আগেভারত যেভাবে ধর্ম ও ভাষার ভিত্তিতে মানুষকে বাংলাদেশে পুশ-ইন করছে, সেই একই যুক্তিতে শেখ হাসিনাকেও তো করা উচিত— যেহেতু তিনিও বাঙালি মুসলমান। অথচ বাংলাদেশ থেকে যারা দুর্বৃত্ত হিসেবে পালিয়ে গেছে, তাদের কোনো পুশ-ইন করা হচ্ছে না।
৫ ঘণ্টা আগে