নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ সংবিধানের অন্যতম প্রণেতা ড. কামাল হোসেনকে গণফোরামের সভাপতি করা হয়েছে। কাউন্সিলে ড. কামাল হোসেনের নাম সভাপতি হিসেবে প্রস্তাব করলে উপস্থিত ফোরামের সদস্যরা সেই প্রস্তাবে সমর্থন জানান। এর আগে সকালে গণফোরামের কাউন্সিলে হামলার ঘটনা ঘটে। এতে ২০ জন নেতা-কর্মী আহত হন। হামলাকারীরা মোস্তফা মোহসীন মন্টুর নেতৃত্বাধীন অন্য অংশের নেতা-কর্মী বলে জানিয়েছেন কামাল অংশের নেতারা।
আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের মিলনায়তনে গণফোরামের অনুষ্ঠিত বিশেষ কাউন্সিলে এ ঘোষণা দেওয়া হয়। ফোরামের কেন্দ্রীয় সভাপতি নিযুক্তের পাশাপাশি সাধারণ সম্পাদকসহ কমিটির অন্য সদস্যদের তালিকা নির্ধারণে ২০ সদস্যের একটি সাবজেক্ট কমিটি গঠন করা হয়েছে। ওই সাবজেক্ট কমিটি আলোচনার ভিত্তিতে কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য বাছাইয়ে কাজ করবেন বলে জানানো হয়েছে।
কাউন্সিলে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আ ও ম শফিক উল্লাহ রাজনৈতিক ও সাংগঠনিক প্রস্তাব পাঠ করেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের বুঝতে হবে এবং দেশের মালিক জনগণকে বোঝাতে হবে যে চলমান দুর্নীতি ও দুর্বৃত্তায়িত নেতিবাচক রুগ্ণ-রাজনীতির ধারা অব্যাহত থাকলে, ক্ষমতাসীন সরকারের বিরুদ্ধে বৃহত্তর নেতিবাচক নির্বাচনী ফ্রন্ট বা জোট গঠন করে অতীতের মতো রাষ্ট্রক্ষমতার পরিবর্তন ঘটানো সম্ভব। কিন্তু জনগণের কল্যাণমুখী অর্থনীতি ও গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক অধিকারসমূহ নিশ্চিত করা সম্ভব নয়।’
তাই জনগণের অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অধিকার বাস্তবায়ন করতে হলে—প্রথমত রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের কল্যাণমুখী অর্থনীতি ও গণতান্ত্রিক রাজনীতির বৈশিষ্ট্যগুলো সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা অর্জন করতে হবে; দ্বিতীয়ত রাজনৈতিক নেতা-কর্মীকে জনগণের কাছে গিয়ে জনগণকে তাঁদের অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অধিকারসমূহ সম্পর্কে সচেতন করতে হবে; তৃতীয়ত অধিকারসচেতন জনগণকে অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অধিকার-সংবলিত কর্মসূচির ভিত্তিতে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে এবং উক্ত কর্মসূচি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বৃহত্তর জাতীয় ঐক্য গঠন করে আন্দোলন-সংগ্রাম অব্যাহত রাখতে হবে।
শফিক উল্লাহ আরও বলেন, ‘জনগণের অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অধিকার-সংবলিত কর্মসূচি বাস্তবায়নে অঙ্গীকারবদ্ধ রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের নিয়ে নিম্নতম পর্যায় থেকে কেন্দ্রীয় পর্যায় পর্যন্ত সংগঠনকে সুশৃঙ্খল ও শক্তিশালী করতে হবে। সুশৃঙ্খল ও শক্তিশালী সাংগঠনিক কাঠামো ও নেতৃত্বে স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব এবং জনগণের অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অধিকারসমূহ সুনিশ্চিত করার লক্ষ্যে আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ থেকে দুর্নীতি দুর্বৃত্তায়িত নেতিবাচক রুগ্ণ-রাজনীতির চিরবিদায় করতে হবে এবং কেবল তখনই বাংলাদেশের জনগণ অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিকভাবে মুক্তি পাবে।’
এ সময় ফোরামের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মোস্তাক আহমেদ, অ্যাডভোকেট আলতাফ হোসেন, এর আর জাহাঙ্গীর, নাজমুল ইসলাম সাগর প্রমুখ বক্তব্য দেন।
বাংলাদেশ সংবিধানের অন্যতম প্রণেতা ড. কামাল হোসেনকে গণফোরামের সভাপতি করা হয়েছে। কাউন্সিলে ড. কামাল হোসেনের নাম সভাপতি হিসেবে প্রস্তাব করলে উপস্থিত ফোরামের সদস্যরা সেই প্রস্তাবে সমর্থন জানান। এর আগে সকালে গণফোরামের কাউন্সিলে হামলার ঘটনা ঘটে। এতে ২০ জন নেতা-কর্মী আহত হন। হামলাকারীরা মোস্তফা মোহসীন মন্টুর নেতৃত্বাধীন অন্য অংশের নেতা-কর্মী বলে জানিয়েছেন কামাল অংশের নেতারা।
আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের মিলনায়তনে গণফোরামের অনুষ্ঠিত বিশেষ কাউন্সিলে এ ঘোষণা দেওয়া হয়। ফোরামের কেন্দ্রীয় সভাপতি নিযুক্তের পাশাপাশি সাধারণ সম্পাদকসহ কমিটির অন্য সদস্যদের তালিকা নির্ধারণে ২০ সদস্যের একটি সাবজেক্ট কমিটি গঠন করা হয়েছে। ওই সাবজেক্ট কমিটি আলোচনার ভিত্তিতে কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য বাছাইয়ে কাজ করবেন বলে জানানো হয়েছে।
কাউন্সিলে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আ ও ম শফিক উল্লাহ রাজনৈতিক ও সাংগঠনিক প্রস্তাব পাঠ করেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের বুঝতে হবে এবং দেশের মালিক জনগণকে বোঝাতে হবে যে চলমান দুর্নীতি ও দুর্বৃত্তায়িত নেতিবাচক রুগ্ণ-রাজনীতির ধারা অব্যাহত থাকলে, ক্ষমতাসীন সরকারের বিরুদ্ধে বৃহত্তর নেতিবাচক নির্বাচনী ফ্রন্ট বা জোট গঠন করে অতীতের মতো রাষ্ট্রক্ষমতার পরিবর্তন ঘটানো সম্ভব। কিন্তু জনগণের কল্যাণমুখী অর্থনীতি ও গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক অধিকারসমূহ নিশ্চিত করা সম্ভব নয়।’
তাই জনগণের অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অধিকার বাস্তবায়ন করতে হলে—প্রথমত রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের কল্যাণমুখী অর্থনীতি ও গণতান্ত্রিক রাজনীতির বৈশিষ্ট্যগুলো সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা অর্জন করতে হবে; দ্বিতীয়ত রাজনৈতিক নেতা-কর্মীকে জনগণের কাছে গিয়ে জনগণকে তাঁদের অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অধিকারসমূহ সম্পর্কে সচেতন করতে হবে; তৃতীয়ত অধিকারসচেতন জনগণকে অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অধিকার-সংবলিত কর্মসূচির ভিত্তিতে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে এবং উক্ত কর্মসূচি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বৃহত্তর জাতীয় ঐক্য গঠন করে আন্দোলন-সংগ্রাম অব্যাহত রাখতে হবে।
শফিক উল্লাহ আরও বলেন, ‘জনগণের অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অধিকার-সংবলিত কর্মসূচি বাস্তবায়নে অঙ্গীকারবদ্ধ রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের নিয়ে নিম্নতম পর্যায় থেকে কেন্দ্রীয় পর্যায় পর্যন্ত সংগঠনকে সুশৃঙ্খল ও শক্তিশালী করতে হবে। সুশৃঙ্খল ও শক্তিশালী সাংগঠনিক কাঠামো ও নেতৃত্বে স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব এবং জনগণের অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অধিকারসমূহ সুনিশ্চিত করার লক্ষ্যে আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ থেকে দুর্নীতি দুর্বৃত্তায়িত নেতিবাচক রুগ্ণ-রাজনীতির চিরবিদায় করতে হবে এবং কেবল তখনই বাংলাদেশের জনগণ অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিকভাবে মুক্তি পাবে।’
এ সময় ফোরামের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মোস্তাক আহমেদ, অ্যাডভোকেট আলতাফ হোসেন, এর আর জাহাঙ্গীর, নাজমুল ইসলাম সাগর প্রমুখ বক্তব্য দেন।
জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘ভারত আমাদের প্রতিবেশী দেশ। তাদের স্বাধীনতাকে আমরা সম্মান করি। আমরা তাদের সঙ্গে সম্মান, শ্রদ্ধা আর সম্প্রীতিতে বসবাস করতে চাই। আমরা ভালো না থাকলে তারা ভালো থাকবে কি না, সেটা তাদের ভাবতে হবে।’ আজ শনিবার দুপুরে লালমনিরহাট শহরের কালেক্টরেট মাঠে জেলা জামায়াত
১ ঘণ্টা আগেবিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব অ্যাড. রুহুল কবির রিজভী আহমেদ বলেছেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বলে বিএনপি নাকি তড়িঘড়ি করে ক্ষমতায় যেতে চায়। আবার সরকারের অনুরাগী কেউ কেউ বলতে চায় যদি সংস্কার না করে নির্বাচন হয়, তাহলে নাকি ভবিষ্যতে আর সংস্কার হবে না। যেকোনো সংস্কার রাজনৈতিক অ্যাজেন্ডা। সংস্কার একটি
২ ঘণ্টা আগেবিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, শেখ হাসিনা আরেকটু সময় পেলে বাংলাদেশকে ভারতের সঙ্গে যুক্ত করে ফেলত এবং দেশটি এক ফ্যাসিস্টকে জায়গা দিয়ে নিজেদেরও ফ্যাসিস্ট বলে প্রমাণ করেছে। আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ‘দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলনের’—উদ্যোগে আয়োজিত ভারতে মুসলিম নির্যাতন
২ ঘণ্টা আগেসংস্কার কমবেশির শর্ত দিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দিক থেকে ঘুরেফিরে বারবার বলা হচ্ছে, আগামী ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে হতে পারে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। কিন্তু জুন পর্যন্ত সময় দিতে নারাজ বিএনপি। দলটির দাবি, সংস্কারের জন্য নির্বাচন বিলম্ব করার কোনো কারণ নেই। ডিসেম্বরের মধ্যে তারা নির্বাচন চায়...
১৬ ঘণ্টা আগে