নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে কর্তৃত্ব ও ফ্যাসিবাদী সরকারের পতন ঘটিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে জানিয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম (চরমোনাই পীর) বলেছেন, দেশের নিবন্ধিত অধিকাংশ রাজনৈতিক দল দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন চায় না।
আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর বায়তুল মোকাররম উত্তর গেটে অথর্ব প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ ও ব্যর্থ নির্বাচন কমিশন বাতিল, সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন পদ্ধতির প্রবর্তন, বিদ্যমান রাজনৈতিক সংকট উত্তরণে সংসদ ভেঙে দিয়ে জাতীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচনের দাবিতে অনুষ্ঠিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
সমাবেশে অবৈধ ও ফ্যাসিবাদী সরকারের পদত্যাগ এবং নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচনের দাবিতে বিএনপিসহ বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর শান্তিপূর্ণ কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানান দলের নেতারা।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের ‘শেখ হাসিনার অধীনেই নির্বাচন হবে’—এমন বক্তব্য চলমান রাজনৈতিক সংকটকে উসকে দিয়েছে জানিয়ে সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেন, দেশের নিবন্ধিত অধিকাংশ রাজনৈতিক দল দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন চায় না। নির্বাচনের নামে জাতির সঙ্গে প্রহসন না করে দলীয়ভাবে নিজেদের বিজয়ী ঘোষণা করে দিলেই হয়। রাষ্ট্রের সম্পদ নষ্ট করার কী দরকার? আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতাপ্রেমী। তাই যেকোনোভাবে তারা ক্ষমতায় থাকার জন্য মরিয়া হয়ে উঠছে।
বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে রাষ্ট্র ও নির্বাচন পরিচালিত হবে না জানিয়ে রেজাউল করীম বলেন, ‘দেশ আমাদের, নির্বাচনও আমাদের। সুতরাং, আমার দেশের জনগণই সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচন কীভাবে হবে? এখানে বিদেশিদের হস্তক্ষেপ কাম্য নয়। সরকার সংবিধানের দোহাই দিয়ে বিগত ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনের মতোই নির্বাচনী বৈতরণি পার হতে চায়।’
আওয়ামী লীগের সমালোচনা করে রেজাউল করীম বলেন, সংবিধান রাষ্ট্র ও জনগণের কল্যাণে। তারাই বিগত দিনে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে ১৭৩ দিন হরতাল ও অবরোধ করেছে, ৫ শতাধিক মানুষ হত্যা করেছে। তিনি সরকারের যেকোনো অন্যায় নির্দেশ পালন থেকে বিরত থাকতে সব শ্রেণি-পেশার মানুষের প্রতি আহ্বান জানান।
সমাবেশে দলের মহাসচিব মাওলানা ইউনুছ আহমাদ বলেন, দেশের জনগণের প্রতি সরকারের কোনো দায়বদ্ধতা আছে বলে মনে হয় না।
মুখপাত্র মাওলানা গাজী আতাউর রহমান বলেন, স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরও দেশের জনগণ ভোট, বাক-স্বাধীনতার অধিকারের জন্য আন্দোলন-সংগ্রাম করতে হচ্ছে, যা অত্যন্ত লজ্জাজনক।
সমাবেশে ১৬ জুলাই থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত সারা দেশে প্রতিটি থানায় তৃণমূল প্রতিনিধি সম্মেলন, সেপ্টেম্বর মাসব্যাপী সব জেলা ও মহানগরে সমাবেশ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।
দেশে কর্তৃত্ব ও ফ্যাসিবাদী সরকারের পতন ঘটিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে জানিয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম (চরমোনাই পীর) বলেছেন, দেশের নিবন্ধিত অধিকাংশ রাজনৈতিক দল দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন চায় না।
আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর বায়তুল মোকাররম উত্তর গেটে অথর্ব প্রধান নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগ ও ব্যর্থ নির্বাচন কমিশন বাতিল, সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন পদ্ধতির প্রবর্তন, বিদ্যমান রাজনৈতিক সংকট উত্তরণে সংসদ ভেঙে দিয়ে জাতীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচনের দাবিতে অনুষ্ঠিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
সমাবেশে অবৈধ ও ফ্যাসিবাদী সরকারের পদত্যাগ এবং নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচনের দাবিতে বিএনপিসহ বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর শান্তিপূর্ণ কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানান দলের নেতারা।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের ‘শেখ হাসিনার অধীনেই নির্বাচন হবে’—এমন বক্তব্য চলমান রাজনৈতিক সংকটকে উসকে দিয়েছে জানিয়ে সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেন, দেশের নিবন্ধিত অধিকাংশ রাজনৈতিক দল দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন চায় না। নির্বাচনের নামে জাতির সঙ্গে প্রহসন না করে দলীয়ভাবে নিজেদের বিজয়ী ঘোষণা করে দিলেই হয়। রাষ্ট্রের সম্পদ নষ্ট করার কী দরকার? আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতাপ্রেমী। তাই যেকোনোভাবে তারা ক্ষমতায় থাকার জন্য মরিয়া হয়ে উঠছে।
বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে রাষ্ট্র ও নির্বাচন পরিচালিত হবে না জানিয়ে রেজাউল করীম বলেন, ‘দেশ আমাদের, নির্বাচনও আমাদের। সুতরাং, আমার দেশের জনগণই সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচন কীভাবে হবে? এখানে বিদেশিদের হস্তক্ষেপ কাম্য নয়। সরকার সংবিধানের দোহাই দিয়ে বিগত ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনের মতোই নির্বাচনী বৈতরণি পার হতে চায়।’
আওয়ামী লীগের সমালোচনা করে রেজাউল করীম বলেন, সংবিধান রাষ্ট্র ও জনগণের কল্যাণে। তারাই বিগত দিনে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে ১৭৩ দিন হরতাল ও অবরোধ করেছে, ৫ শতাধিক মানুষ হত্যা করেছে। তিনি সরকারের যেকোনো অন্যায় নির্দেশ পালন থেকে বিরত থাকতে সব শ্রেণি-পেশার মানুষের প্রতি আহ্বান জানান।
সমাবেশে দলের মহাসচিব মাওলানা ইউনুছ আহমাদ বলেন, দেশের জনগণের প্রতি সরকারের কোনো দায়বদ্ধতা আছে বলে মনে হয় না।
মুখপাত্র মাওলানা গাজী আতাউর রহমান বলেন, স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরও দেশের জনগণ ভোট, বাক-স্বাধীনতার অধিকারের জন্য আন্দোলন-সংগ্রাম করতে হচ্ছে, যা অত্যন্ত লজ্জাজনক।
সমাবেশে ১৬ জুলাই থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত সারা দেশে প্রতিটি থানায় তৃণমূল প্রতিনিধি সম্মেলন, সেপ্টেম্বর মাসব্যাপী সব জেলা ও মহানগরে সমাবেশ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশ শুরু হয়েছে। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব আশরাফ মাহাদীর কোরআন তিলাওয়াতের মাধ্যমে বেলা ২টা ৪০ মিনিটে এই সমাবেশ শুরু করেন।
৭ মিনিট আগেআওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর বড় জমায়েতের ডাক দেয় জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। শাহবাগে হোটেল ইন্টার কন্টিনেন্টালের পাশে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার পূর্ব পাশে মিন্টো রোডের মুখে ফোয়ারার মোড়ে তৈরি করা হয়েছে মঞ্চ। দুপুর ১২টার পর যমুনার সামনে থেকে সরে এসে বিক্ষোভকারীরা মঞ্
৩৮ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনের নামাজ আদায় করেছেন বিক্ষোভকারী। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত থেকে এখানে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
১ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার জন্য তৈরি হয়েছে মঞ্চ। আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের জন্য যেসব রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তি সমর্থন করেন, তাঁরা এই মঞ্চ থেকে আন্দোলন চালিয়ে যাবেন বলে জানিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে