নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রধানমন্ত্রী শান্তিতে নোবেল পুরস্কার না পাওয়ায় দুই দিন ধরে নিজের মন খারাপ বলে জানিয়েছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ড. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। আজ রোববার সকালে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে 'নাগরিকের ভোটাধিকার, স্বাধীন নির্বাচন কমিশন কোন পথে' শীর্ষক আলোচনাসভায় তিনি এ কথা জানান।
ড. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, `প্রধানমন্ত্রী নোবেল প্রাইজ পাননি, তাই দুই দিন ধরে আমার মন খারাপ। উনি কয়েক দিন আগে অনেক জায়গায় গিয়েছেন। তিনি অসলো যেতে পারতেন। গিয়ে তাদের বোঝাতে পারতেন, তিনি শান্তির জন্য কী কী করেছেন।'
জাফরুল্লাহ আরও বলেন, `অবশ্য সেখানে গেলে তিনি অনেক প্রশ্নের সম্মুখীন হতেন। বাংলাদেশে আইনের শাসন নেই কেন? ডিজিটাল আইন কেন? কেন ছাত্র-হুজুরদের জামিন দিচ্ছেন না? এসব প্রশ্নের উত্তর দিতে হতো।'
গণস্বাস্থ্যের প্রতিষ্ঠাতা বলেন, `শেখ পরিবারের সবার নামে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থাকলেও শেখ রেহানার নামে কিছু নেই। তাকে তো কিছুটা অধিকার দেওয়া উচিত ছিল। রেহানাকে একটা ব্যবস্থা করে দেন, নয়তো আওয়ামী লীগ হারিয়ে যাবে।' তিনি বলেন, `সংবিধান অনুযায়ী জনগণ দেশের মালিক। দামের কারণে চাল কিনতে পারি না, চিকিৎসা পাই না, ভোটের অধিকার নেই—এ কেমন মালিক?'
কনক সারোয়ারের বোন নুসরাত শাহরিন রাকাকে গ্রেপ্তার প্রসঙ্গে ড. জাফরুল্লাহ বলেন, `রাকাকে কেন গ্রেপ্তার করলেন? তাঁর ভাই প্রধানমন্ত্রীর মনমতো কথা বলেন না। তাই বলে ভাইয়ের বদলে তাঁকে ধরবেন?'
দেশবাসী পরিবর্তন চায় দাবি করে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা বলেন, রাস্তায় নামেন। সংবিধান কোনো কোরান শরিফ না। জনগণের জন্য সংবিধান পরিবর্তন করতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করা খুব কঠিন কাজ না। একটু একটু করে পরিবর্তন করতে হবে৷
জাফরুল্লাহ আরও বলেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচন দলীয় ভিত্তিতে হওয়া যাবে না। গণতন্ত্রের মানে হলো জবাবদিহি। জনগণ যেন প্রশ্ন করতে পারে, সেই পরিবেশ তৈরি করতে হবে৷
আলোচনাসভায় আরও বক্তব্য রাখেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সদস্য অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম, ব্যারিস্টার সাবিহা রহমান, আবুল হাসান রুবেলসহ অনেকে।
প্রধানমন্ত্রী শান্তিতে নোবেল পুরস্কার না পাওয়ায় দুই দিন ধরে নিজের মন খারাপ বলে জানিয়েছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ড. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। আজ রোববার সকালে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে 'নাগরিকের ভোটাধিকার, স্বাধীন নির্বাচন কমিশন কোন পথে' শীর্ষক আলোচনাসভায় তিনি এ কথা জানান।
ড. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, `প্রধানমন্ত্রী নোবেল প্রাইজ পাননি, তাই দুই দিন ধরে আমার মন খারাপ। উনি কয়েক দিন আগে অনেক জায়গায় গিয়েছেন। তিনি অসলো যেতে পারতেন। গিয়ে তাদের বোঝাতে পারতেন, তিনি শান্তির জন্য কী কী করেছেন।'
জাফরুল্লাহ আরও বলেন, `অবশ্য সেখানে গেলে তিনি অনেক প্রশ্নের সম্মুখীন হতেন। বাংলাদেশে আইনের শাসন নেই কেন? ডিজিটাল আইন কেন? কেন ছাত্র-হুজুরদের জামিন দিচ্ছেন না? এসব প্রশ্নের উত্তর দিতে হতো।'
গণস্বাস্থ্যের প্রতিষ্ঠাতা বলেন, `শেখ পরিবারের সবার নামে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থাকলেও শেখ রেহানার নামে কিছু নেই। তাকে তো কিছুটা অধিকার দেওয়া উচিত ছিল। রেহানাকে একটা ব্যবস্থা করে দেন, নয়তো আওয়ামী লীগ হারিয়ে যাবে।' তিনি বলেন, `সংবিধান অনুযায়ী জনগণ দেশের মালিক। দামের কারণে চাল কিনতে পারি না, চিকিৎসা পাই না, ভোটের অধিকার নেই—এ কেমন মালিক?'
কনক সারোয়ারের বোন নুসরাত শাহরিন রাকাকে গ্রেপ্তার প্রসঙ্গে ড. জাফরুল্লাহ বলেন, `রাকাকে কেন গ্রেপ্তার করলেন? তাঁর ভাই প্রধানমন্ত্রীর মনমতো কথা বলেন না। তাই বলে ভাইয়ের বদলে তাঁকে ধরবেন?'
দেশবাসী পরিবর্তন চায় দাবি করে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা বলেন, রাস্তায় নামেন। সংবিধান কোনো কোরান শরিফ না। জনগণের জন্য সংবিধান পরিবর্তন করতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করা খুব কঠিন কাজ না। একটু একটু করে পরিবর্তন করতে হবে৷
জাফরুল্লাহ আরও বলেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচন দলীয় ভিত্তিতে হওয়া যাবে না। গণতন্ত্রের মানে হলো জবাবদিহি। জনগণ যেন প্রশ্ন করতে পারে, সেই পরিবেশ তৈরি করতে হবে৷
আলোচনাসভায় আরও বক্তব্য রাখেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সদস্য অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম, ব্যারিস্টার সাবিহা রহমান, আবুল হাসান রুবেলসহ অনেকে।
শফিকুর রহমান বলেন, ‘দুর্নীতি আমাদের সংস্কৃতি নয়, চাঁদাবাজি আমাদের সংস্কৃতি নয়, দখলদারি আমাদের সংস্কৃতি নয়। যে দল তার কর্মীদের এভাবে গড়ে তুলতে পেরেছে, সেই দলের হাতে দেশ এলে ইনশা আল্লাহ দেশ গড়ে তুলতে পারবে। যে দল তার কর্মীদের সামাল দিতে পারছে না বা পারবে না, সে দলের হাতে বাংলাদেশের একজন মানুষও নিরাপদ
১১ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘আমাদের লড়াই শেষ হয়নি। আমাদের লড়াই মুজিববাদ ও ফ্যাসিবাদ বন্দোবস্তের বিরুদ্ধে জুলাই-আগস্টে শুরু করেছিলাম। আমরা নতুন বাংলাদেশ চেয়েছিলাম। সেই লড়াই এখনো শেষ হয়নি। কারণ, আমরা আমাদের কাঙ্ক্ষিত নতুন বাংলাদেশ পাইনি। জনগণের পাশে আমাদের আবারও দাঁড়াতে হবে। এলাকায় এলাকায় যে দুর্বৃত্তায়নের
১২ ঘণ্টা আগে‘আমরা খবর পাচ্ছি, যাঁরা এনসিপিতে যোগ দিতে চান, তাঁদের বিভিন্নভাবে ভয় দেখানো হচ্ছে। ওপরে আল্লাহ, নিচে মাটি, জালিমের শাসনের কবর হয়েছে। এনসিপির কোনো নেতা-কর্মীর দিকে চোখ তুলে তাকাবেন না। আমরা গণতন্ত্র উত্তরণের জন্য একটি রাজনৈতিক দল। আরেকটি রাজনৈতিক দলকে সহযোগিতা করব। কিন্তু পরশ্রীকাতরতা ও হিংসার রাজনীত
১২ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, আগামী ৫ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করা হবে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সব সময় ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। এখানকার সাহসী সন্তানেরা বারবার রক্ত দিয়েছেন, জীবন দিয়েছেন।
১৩ ঘণ্টা আগে