নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কুমিল্লা সিটি করপোরেশন (কুসিক) নির্বাচন নিয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘এটা আমরা বহু আগে থেকেই জানি, যে কারণে আমরা আগেই বলে দিয়েছি যে, আমরা কোনো নির্বাচনে যাচ্ছি না, পরিষ্কার করে বলেছি। এই সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাওয়া মানেই হচ্ছে তাদের আরও বৈধতা দেওয়া।’
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। সংবাদপত্রের কালো দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) ও ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে) যৌথভাবে এই আলোচনার আয়োজন করে।
‘সংবাদপত্রের স্বাধীনতা আর রাষ্ট্রের স্বাধীনতা আলাদা করে দেখার সুযোগ নেই’ মন্তব্য করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘গণতন্ত্র এবং সংবাদপত্রের স্বাধীনতা বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। সংবাদপত্রের স্বাধীনতার সঙ্গে যেহেতু গণতন্ত্রের স্বাধীনতা একই জায়গায়, গণতন্ত্রের স্বাধীনতা না পেলে আমরা সংবাদপত্রের স্বাধীনতা কীভাবে পেতে পারি? সে জন্য আমাদের এখন মূল লক্ষ্য হচ্ছে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনা।’
শুধু সংবাদপত্রের স্বাধীনতার জন্য নয়, সার্বিকভাবে দেশকে রক্ষায় সবার আগে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার তাগিদ দেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, ‘এখন আমাদের রাষ্ট্রের অস্তিত্বের জন্য, জাতির অস্তিত্বের জন্য, এই সংবাদপত্র, আমাদের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, আমাদের বিচার বিভাগ, বিচারব্যবস্থা, আমাদের প্রশাসন, শিক্ষাব্যবস্থা, স্বাস্থ্যব্যবস্থা সবকিছুকে যদি আমরা রক্ষা করতে চাই, তাহলে গণতন্ত্রকে পুনরুদ্ধার করা ছাড়া কোনো বিকল্প নেই।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘আমাদের মূল যে লক্ষ্য, সেই লক্ষ্য হচ্ছে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে হবে। গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার জন্য আমাদের সমস্ত মানুষকে জাগিয়ে তুলতে হবে। সব শ্রেণির, সব পেশার মানুষকে জাগিয়ে তুলে গণতন্ত্রের যে আন্দোলন শুরু হয়েছে, সেই আন্দোলনকে চূড়ান্ত রূপ দিতে হবে।’
চূড়ান্ত আন্দোলনের জন্য বিএনপি কাজ করছে জানিয়ে ফখরুল বলেন, ‘আমরা কিন্তু থেমে নেই। আমরা কাজ করছি এবং চূড়ান্ত আন্দোলনে যাওয়া এবং দেশকে মুক্ত করার ব্যাপারে আমাদের কোনো ঘাটতি নেই। আমরা নিঃসন্দেহে সেই আন্দোলনের মধ্য দিয়ে এই অবস্থার পরিবর্তন ঘটাব, দেশের গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনব, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা ফিরিয়ে আনব। এই লক্ষ্যে আমরা কাজ করছি এবং আমরা বিশ্বাস করি সফল হব।’
কুমিল্লা সিটি করপোরেশন (কুসিক) নির্বাচন নিয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘এটা আমরা বহু আগে থেকেই জানি, যে কারণে আমরা আগেই বলে দিয়েছি যে, আমরা কোনো নির্বাচনে যাচ্ছি না, পরিষ্কার করে বলেছি। এই সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাওয়া মানেই হচ্ছে তাদের আরও বৈধতা দেওয়া।’
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। সংবাদপত্রের কালো দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) ও ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে) যৌথভাবে এই আলোচনার আয়োজন করে।
‘সংবাদপত্রের স্বাধীনতা আর রাষ্ট্রের স্বাধীনতা আলাদা করে দেখার সুযোগ নেই’ মন্তব্য করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘গণতন্ত্র এবং সংবাদপত্রের স্বাধীনতা বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। সংবাদপত্রের স্বাধীনতার সঙ্গে যেহেতু গণতন্ত্রের স্বাধীনতা একই জায়গায়, গণতন্ত্রের স্বাধীনতা না পেলে আমরা সংবাদপত্রের স্বাধীনতা কীভাবে পেতে পারি? সে জন্য আমাদের এখন মূল লক্ষ্য হচ্ছে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনা।’
শুধু সংবাদপত্রের স্বাধীনতার জন্য নয়, সার্বিকভাবে দেশকে রক্ষায় সবার আগে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার তাগিদ দেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, ‘এখন আমাদের রাষ্ট্রের অস্তিত্বের জন্য, জাতির অস্তিত্বের জন্য, এই সংবাদপত্র, আমাদের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, আমাদের বিচার বিভাগ, বিচারব্যবস্থা, আমাদের প্রশাসন, শিক্ষাব্যবস্থা, স্বাস্থ্যব্যবস্থা সবকিছুকে যদি আমরা রক্ষা করতে চাই, তাহলে গণতন্ত্রকে পুনরুদ্ধার করা ছাড়া কোনো বিকল্প নেই।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘আমাদের মূল যে লক্ষ্য, সেই লক্ষ্য হচ্ছে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে হবে। গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার জন্য আমাদের সমস্ত মানুষকে জাগিয়ে তুলতে হবে। সব শ্রেণির, সব পেশার মানুষকে জাগিয়ে তুলে গণতন্ত্রের যে আন্দোলন শুরু হয়েছে, সেই আন্দোলনকে চূড়ান্ত রূপ দিতে হবে।’
চূড়ান্ত আন্দোলনের জন্য বিএনপি কাজ করছে জানিয়ে ফখরুল বলেন, ‘আমরা কিন্তু থেমে নেই। আমরা কাজ করছি এবং চূড়ান্ত আন্দোলনে যাওয়া এবং দেশকে মুক্ত করার ব্যাপারে আমাদের কোনো ঘাটতি নেই। আমরা নিঃসন্দেহে সেই আন্দোলনের মধ্য দিয়ে এই অবস্থার পরিবর্তন ঘটাব, দেশের গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনব, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা ফিরিয়ে আনব। এই লক্ষ্যে আমরা কাজ করছি এবং আমরা বিশ্বাস করি সফল হব।’
জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘আগামী বছরের প্রথমার্ধেই জাতীয় নির্বাচন অনিবার্য। তবে কোনো অপরিপক্ব বা প্রহসনের নির্বাচন জনগণ আর মেনে নেবে না। নির্বাচন হতে হবে স্বচ্ছ, নিরপেক্ষ ও পেশিশক্তি ও কালোটাকামুক্ত। প্রশাসনের নিরপেক্ষতা নিশ্চিত না হলে এই নির্বাচনও ব্যর্থ হবে। প্রবাসীদের ভোটাধিকার
৫ ঘণ্টা আগেগণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, আগামী ৫ আগস্ট বা এর পরবর্তী দ্রুততম সময়ের মধ্যে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা করা হবে বলে জনগণ আশা করে। তিনি মনে করেন, নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আনতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। একই সঙ্গে নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ
৬ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা নানা দিক থেকে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক। আজ বুধবার বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় ১৩টি রাজনৈতিক দল ও জোটের নেতাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠক শেষে এ কথা বলেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগেবজলুর রশীদ ফিরোজ বলেন, ‘সরকার যখন খুব বিপদে পড়ে, আর সামলাতে পারছে না, টালমাটাল অবস্থা এবং মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠছে, তখন রাজনৈতিক দলগুলোকে ডাকে। তারা দেখাতে চায় যে, এরা সবাই আমার সঙ্গে আছে। আমরা এই সরকারকে সমর্থন করেছি ঠিক, কিন্তু অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার পরিপন্থী কোনো কাজ করলে আমরা এই...
৭ ঘণ্টা আগে