নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে নির্বাচনকে ‘যুদ্ধ’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের। এই পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ার পেছনে দেশের রাজনীতিকদের ভূমিকাকে দায়ী করেছেন তিনি। তিনি বলেন, ‘আগামী জাতীয় নির্বাচনে যে দল পরাজিত হবে, তারা হয়তো নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে। বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি এমন বাস্তবতায় দাঁড়িয়েছে। এখানে নির্বাচন যেন যুদ্ধ, নির্বাচনে পরাজিত হলে তাকে মরতে হবে।’
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর বনানীতে পার্টির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় জনগণের কাছ থেকে দেশের মালিকানা ছিনতাই হয়ে গেছে বলেও মন্তব্য করেন জাপা চেয়ারম্যান।
জি এম কাদের বলেন, ‘দেশের প্রকৃত মালিক হচ্ছে জনগণ, তারা যাদের প্রতিনিধি নির্বাচিত করবে তারাই জনগণের মতামতের ভিত্তিতে দেশ পরিচালনা করবেন। কিন্তু এখন দেশের মালিকানা সাধারণ মানুষের কাছে নেই। দেশের সাধারণ মানুষ যেন আবার ঔপনিবেশিক আমলের ন্যায় প্রজা হয়ে গেছে।’
বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার বাস্তবতা অনেকটাই এক, এমন মন্তব্য করে জি এম কাদের আরও বলেন, ‘শ্রীলঙ্কায় ১০ বছর গৃহযুদ্ধ চলেছে। সেখানে কোনো পর্যটক যায়নি। কিন্তু দেশটি দেউলিয়া হয়নি। জবাবদিহিহীন সরকারের গোয়ার্তুমির ফলে অর্থনৈতিকভাবে অকার্যকর ও অপরিকল্পিত মেগা প্রকল্প গ্রহণ ও বিদেশি ঋণ পরিশোধ করতে গিয়েই শ্রীলঙ্কা দেউলিয়া হয়েছে। আমাদের দেশের বর্তমান পরিস্থিতির সঙ্গে এর কিছুটা মিল রয়েছে। অভিযোগ আছে লুটপাটের কারণে, মেগা প্রকল্পগুলোতে অনেক বেশি ব্যয় হয়। ফলে ওই প্রকল্পের আয় দিয়ে ঋণ শোধ করা অসম্ভব হয়ে পড়তে পারে। কিন্তু যখন সুদসহ ঋণ পরিশোধ করতে হবে, তখন দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি ভয়াবহ রূপ পেতে পারে।’
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ জাপা আয়োজিত মতবিনিময় সভায় অন্যদের মধ্যে পার্টির কো-চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, প্রেসিডিয়াম সদস্য সাহিদুর রহমান টেপা, রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, জহিরুল ইসলাম জহিরসহ আরও অনেকে বক্তব্য দেন।
দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে নির্বাচনকে ‘যুদ্ধ’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের। এই পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ার পেছনে দেশের রাজনীতিকদের ভূমিকাকে দায়ী করেছেন তিনি। তিনি বলেন, ‘আগামী জাতীয় নির্বাচনে যে দল পরাজিত হবে, তারা হয়তো নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে। বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি এমন বাস্তবতায় দাঁড়িয়েছে। এখানে নির্বাচন যেন যুদ্ধ, নির্বাচনে পরাজিত হলে তাকে মরতে হবে।’
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর বনানীতে পার্টির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় জনগণের কাছ থেকে দেশের মালিকানা ছিনতাই হয়ে গেছে বলেও মন্তব্য করেন জাপা চেয়ারম্যান।
জি এম কাদের বলেন, ‘দেশের প্রকৃত মালিক হচ্ছে জনগণ, তারা যাদের প্রতিনিধি নির্বাচিত করবে তারাই জনগণের মতামতের ভিত্তিতে দেশ পরিচালনা করবেন। কিন্তু এখন দেশের মালিকানা সাধারণ মানুষের কাছে নেই। দেশের সাধারণ মানুষ যেন আবার ঔপনিবেশিক আমলের ন্যায় প্রজা হয়ে গেছে।’
বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার বাস্তবতা অনেকটাই এক, এমন মন্তব্য করে জি এম কাদের আরও বলেন, ‘শ্রীলঙ্কায় ১০ বছর গৃহযুদ্ধ চলেছে। সেখানে কোনো পর্যটক যায়নি। কিন্তু দেশটি দেউলিয়া হয়নি। জবাবদিহিহীন সরকারের গোয়ার্তুমির ফলে অর্থনৈতিকভাবে অকার্যকর ও অপরিকল্পিত মেগা প্রকল্প গ্রহণ ও বিদেশি ঋণ পরিশোধ করতে গিয়েই শ্রীলঙ্কা দেউলিয়া হয়েছে। আমাদের দেশের বর্তমান পরিস্থিতির সঙ্গে এর কিছুটা মিল রয়েছে। অভিযোগ আছে লুটপাটের কারণে, মেগা প্রকল্পগুলোতে অনেক বেশি ব্যয় হয়। ফলে ওই প্রকল্পের আয় দিয়ে ঋণ শোধ করা অসম্ভব হয়ে পড়তে পারে। কিন্তু যখন সুদসহ ঋণ পরিশোধ করতে হবে, তখন দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি ভয়াবহ রূপ পেতে পারে।’
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ জাপা আয়োজিত মতবিনিময় সভায় অন্যদের মধ্যে পার্টির কো-চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, প্রেসিডিয়াম সদস্য সাহিদুর রহমান টেপা, রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, জহিরুল ইসলাম জহিরসহ আরও অনেকে বক্তব্য দেন।
সংসদে সদস্যদের গোপন ব্যালটে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে একমত বলে জানিয়েছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি। তিনি বলেছেন, ‘আমরা যে কথাটা গুরুত্বের সাথে যুক্ত করতে চাই, সেটি হলো গোপন ব্যালটের ভিত্তিতে এ নির্বাচনটা হতে হবে। এ প্রস্তাব আরও অনেকে দিয়েছেন, আমরা এ প্রস্তাবের সাথে একমত।’
৩৩ মিনিট আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংলাপে দু-একটি দলের প্রস্তাবকে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর। তিনি বলেন, গণ-অভ্যুত্থান দু-একটি দলের নেতৃত্বে হয়নি, সুতরাং কোনোভাবেই দু-একটি দল কিংবা কোনো বিশেষ ব্যক্তি মহলের প্রস্তাবকে প্রাধান্য দেওয়া যাবে না
১ ঘণ্টা আগেছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি ও গাইবান্ধা-৫ (সাঘাটা ও ফুলছড়ি) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মাহমুদ হাসান রিপন আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরই আত্মগোপনে চলে যান। এখন তিনি পলাতক অবস্থায় থেকে এলাকার নেতা-কর্মীদের সঙ্গে অনলাইনে যুক্ত হয়ে নিয়মিত বৈঠক করছেন। তাঁর কাছ থেকে দিকনির্দেশনা পেয়ে কর্মীরা সক্রিয় হয়ে
১ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করতে চাই, এনসিপি বাংলাদেশের নারীদের সামনে দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে কেন তারা এনসিপিকে সমর্থন করবে। শুধু কাগজে-কলমে আর বক্তৃতায় না, কাজেও। বাস্তবায়নেও। অজানা, অচেনা, সাধারণ ঘরের যোগ্য, দৃঢ়, শিক্ষিত নারীরা যাতে রাজনীতিতে এসে দেশের নেতৃত্ব দিতে পারে, সে জন্য এনসিপিকে বিশ্বস্ত, নির্
১ ঘণ্টা আগে