অনলাইন ডেস্ক
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতের ষষ্ঠ দিনে ইরানে এখন প্রায় সম্পূর্ণ ইন্টারনেট বিচ্ছিন্ন অবস্থায় রয়েছে বলে জানিয়েছেন বিশ্লেষকেরা। বিবিসি ভেরিফাইকে তাঁরা বলেছেন, দেশজুড়ে ইন্টারনেট সংযোগ প্রায় সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
এর আগে গত সপ্তাহে ইরান সরকার ইন্টারনেট প্রবেশে কিছু নিয়ন্ত্রণ আরোপ করেছিল। মূলত ভার্চুয়াল সার্ভার প্রোভাইডারদের টার্গেট করে এটি করা হয়েছিল। এই সার্ভারগুলোর মাধ্যমে ইরানিরা আন্তর্জাতিক ওয়েবসাইটগুলোয় প্রবেশ করত।
তবে ইন্টারনেট পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা নেটব্লকসের সরাসরি নেটওয়ার্ক ডেটা বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ইরানজুড়ে ইন্টারনেট ব্যবহারযোগ্যতা ভেঙে পড়েছে। সংস্থাটি জানিয়েছে, এই অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে, ইচ্ছাকৃতভাবে ইন্টারনেট বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
নেটব্লকসের গবেষণা পরিচালক ইসিক মাতের বিবিসিকে বলেন, ‘২০১৯ সালের নভেম্বরের পর ইরানে আমরা এই প্রথম এমন প্রায় পূর্ণ সংযোগ বিচ্ছিন্নতা দেখতে পাচ্ছি। এমনকি ২০২২ সালের মাহসা আমিনির প্রতিবাদের সময়েও এতটা সীমাবদ্ধতা ছিল না।’
বিবিসি ইরানে মুক্তভাবে কাজ করতে পারে না। ফলে ইন্টারনেট বন্ধ থাকা এবং সাধারণ নাগরিকদের অনলাইনে তথ্য শেয়ার করতে না পারা, পরিস্থিতি বুঝে ওঠা ও যাচাই করার ক্ষমতা সীমিত।
তবে ইসিক মাতের আরও বলেছেন, ইতিহাস ঘেঁটে দেখা যায়, ইরান সাধারণত দেশের অভ্যন্তরীণ কোনো ইস্যুতে ইন্টারনেট বন্ধ করে দেয়। কিন্তু আন্তর্জাতিক সংঘাতের সময় তারা সাধারণত আন্তর্জাতিক যোগাযোগ চালু রাখার চেষ্টা করে। এবারকার পরিস্থিতি সেই ধারার বাইরে।
এদিকে নেটব্লকস সংস্থাটি এক্স মাধ্যমে এক পোস্টে ইরানে ইন্টারনেট বিচ্ছিন্নতার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতের ষষ্ঠ দিনে ইরানে এখন প্রায় সম্পূর্ণ ইন্টারনেট বিচ্ছিন্ন অবস্থায় রয়েছে বলে জানিয়েছেন বিশ্লেষকেরা। বিবিসি ভেরিফাইকে তাঁরা বলেছেন, দেশজুড়ে ইন্টারনেট সংযোগ প্রায় সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
এর আগে গত সপ্তাহে ইরান সরকার ইন্টারনেট প্রবেশে কিছু নিয়ন্ত্রণ আরোপ করেছিল। মূলত ভার্চুয়াল সার্ভার প্রোভাইডারদের টার্গেট করে এটি করা হয়েছিল। এই সার্ভারগুলোর মাধ্যমে ইরানিরা আন্তর্জাতিক ওয়েবসাইটগুলোয় প্রবেশ করত।
তবে ইন্টারনেট পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা নেটব্লকসের সরাসরি নেটওয়ার্ক ডেটা বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ইরানজুড়ে ইন্টারনেট ব্যবহারযোগ্যতা ভেঙে পড়েছে। সংস্থাটি জানিয়েছে, এই অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে, ইচ্ছাকৃতভাবে ইন্টারনেট বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
নেটব্লকসের গবেষণা পরিচালক ইসিক মাতের বিবিসিকে বলেন, ‘২০১৯ সালের নভেম্বরের পর ইরানে আমরা এই প্রথম এমন প্রায় পূর্ণ সংযোগ বিচ্ছিন্নতা দেখতে পাচ্ছি। এমনকি ২০২২ সালের মাহসা আমিনির প্রতিবাদের সময়েও এতটা সীমাবদ্ধতা ছিল না।’
বিবিসি ইরানে মুক্তভাবে কাজ করতে পারে না। ফলে ইন্টারনেট বন্ধ থাকা এবং সাধারণ নাগরিকদের অনলাইনে তথ্য শেয়ার করতে না পারা, পরিস্থিতি বুঝে ওঠা ও যাচাই করার ক্ষমতা সীমিত।
তবে ইসিক মাতের আরও বলেছেন, ইতিহাস ঘেঁটে দেখা যায়, ইরান সাধারণত দেশের অভ্যন্তরীণ কোনো ইস্যুতে ইন্টারনেট বন্ধ করে দেয়। কিন্তু আন্তর্জাতিক সংঘাতের সময় তারা সাধারণত আন্তর্জাতিক যোগাযোগ চালু রাখার চেষ্টা করে। এবারকার পরিস্থিতি সেই ধারার বাইরে।
এদিকে নেটব্লকস সংস্থাটি এক্স মাধ্যমে এক পোস্টে ইরানে ইন্টারনেট বিচ্ছিন্নতার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে কোনো পক্ষই নতি স্বীকার না করে লড়াই চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানকে ‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’ করার যে হুমকি দিয়েছিলেন, তা উড়িয়ে দিয়েছেন দেশটির সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি। তিনি উল্টো হুমকি দিয়েছেন, যুদ্ধ মাত্র শুরু হলো। এদিকে ইসরায়ে
২ ঘণ্টা আগেএকের পর এক মার্কিন রণতরী ইরানের ভুখণ্ডের দিকে রওনা দিচ্ছে। সর্বশেষ যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীর বিমানবাহীর রণতরী ইউএসএস জেরাল্ড আর ফোর্ড নেওয়া হচ্ছে ভূমধ্যসাগরে।
২ ঘণ্টা আগেআজ বুধবার মধ্যরাতে তেহরান থেকে তিনটি উড়োজাহাজ ওমানে গেছে। এর মধ্যে ইরান সরকারের ব্যবহৃত দুটি এবং একটি বেসরকারি উড়োজাহাজ রয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেইরানের ‘পটকা ফাঁদে’ পড়েছে ইসরায়েল। এই পটকা ফাঁদ বা ডিকয় ক্ষেপণাস্ত্রের কৌশলে ধরা খেয়ে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা দুর্বল হয়ে গেছে। ফলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র আটকানোর ক্ষমতা কমে আসছে নেতানিয়াহুর সামরিক বাহিনীর। ক্ষেপণাস্ত্র আটকানোর ক্ষমতা কমার এই তথ্য প্রকাশিত হয়েছে খোদ মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়া
৩ ঘণ্টা আগে