আজকের পত্রিকা ডেস্ক
গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা নিশ্চিত করার মধ্য দিয়ে দেশের সমস্যা সমাধান ও ষড়যন্ত্র রুখে দেওয়া সম্ভব বলে মনে করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
আজ শনিবার রাজধানীর কাকরাইলে ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশে জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি তিনি এসব কথা বলেন।
দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেছেন, ষড়যন্ত্র থেমে নেই, রুখতে হলে ভোটের বিকল্প নেই। প্রত্যেককে একটি বার্তা দিতে হবে, ভাই তুমি যে রাজনীতিতেই বিশ্বাস করো না কেন, যাকে ইচ্ছা তুমি ভোট দাও। কিন্তু ভোট যাতে হয়, সে ব্যবস্থাটা করতে হবে যেকোনো মূল্যে। তোমার যাকে ইচ্ছা তুমি ভোট দাও। আমাকেও ভোট দেওয়ার দরকার নাই। তোমার বুদ্ধি-বিবেচনা দিয়ে ভোট দেবে; কিন্তু ভোট হতে হবে।
তারেক রহমান বলেন, ‘ভোট হতে হবে। ডামি নির্বাচন হতে পারবে না, নিশিরাতের ভোট হতে পারবে না। দিনের আলোতে ভোট হতে হবে। যাকে খুশি তাকে ভোট দেওয়ার স্বাধীনতা থাকতে হবে। নিরাপদে ভোট দেওয়ার স্বাধীনতা থাকতে হবে। কোনো ভয়ভীতি থাকবে না।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আরও বলেন, সুষ্ঠু ভোটের সঙ্গে কোনো আপস নেই। যদি এটি নিশ্চিত করা যায়, ধীরে ধীরে দেশের সমস্যার সমাধান করা যাবে। ষড়যন্ত্র যদি রুখতে হয়, অবশ্যই ভোটের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে।
ষড়যন্ত্রের বিষয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘দেশ, দেশের মানুষ এবং জাতীয়তাবাদী শক্তি—এই তিনের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র কিন্তু থেমে নেই। জাতীয়তাবাদী শক্তির সব সহকর্মীকে বলব, ষড়যন্ত্র যে থেমে নেই, এ কথাটি প্রত্যন্ত অঞ্চলের প্রতিটি মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে হবে।’
অনুষ্ঠানে কৃষক দলের নতুন কর্মসূচির ঘোষণা দেন তারেক রহমান। তিনি বলেন, আগামী ৩ মাস দেশের প্রতিটি ইউনিয়নে কৃষক দলের নেতৃত্বে কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। ১০ নভেম্বর থেকে এ কর্মসূচি শুরু হবে।
এর আগে সকালে সুপ্রিম কোর্টে এক অনুষ্ঠানে নির্বাচন সম্পর্কে বিএনপির অবস্থান নিয়ে কথা বলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বিএনপি কেন বারবার নির্বাচনের কথা বলছে, তার কারণ ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, ‘আমরা নির্বাচনের কথা বারবার বলছি। অনেকে প্রশ্ন করেছেন, আপনি এত নির্বাচনের কথা বলেন কেন? কারণ আমি মৌলিকভাবে গণতন্ত্রে বিশ্বাসী একজন মানুষ। আমি বিশ্বাস করি, জনগণের অংশগ্রহণ ছাড়া কোনো সংস্কার কখনোই সফল হতে পারে না।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘আওয়ামী লীগ যে জঞ্জাল সৃষ্টি করে গেছে, সেই জঞ্জালগুলোকে সরিয়ে একটা অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা করবে অন্তর্বর্তী সরকার। যাতে করে নির্বাচনের মধ্য দিয়ে আমরা যুবকদের চাওয়া, তরুণদের চাওয়া যে নতুন বাংলাদেশ—সেটা তৈরি করতে পারি।’
গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা নিশ্চিত করার মধ্য দিয়ে দেশের সমস্যা সমাধান ও ষড়যন্ত্র রুখে দেওয়া সম্ভব বলে মনে করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
আজ শনিবার রাজধানীর কাকরাইলে ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশে জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি তিনি এসব কথা বলেন।
দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেছেন, ষড়যন্ত্র থেমে নেই, রুখতে হলে ভোটের বিকল্প নেই। প্রত্যেককে একটি বার্তা দিতে হবে, ভাই তুমি যে রাজনীতিতেই বিশ্বাস করো না কেন, যাকে ইচ্ছা তুমি ভোট দাও। কিন্তু ভোট যাতে হয়, সে ব্যবস্থাটা করতে হবে যেকোনো মূল্যে। তোমার যাকে ইচ্ছা তুমি ভোট দাও। আমাকেও ভোট দেওয়ার দরকার নাই। তোমার বুদ্ধি-বিবেচনা দিয়ে ভোট দেবে; কিন্তু ভোট হতে হবে।
তারেক রহমান বলেন, ‘ভোট হতে হবে। ডামি নির্বাচন হতে পারবে না, নিশিরাতের ভোট হতে পারবে না। দিনের আলোতে ভোট হতে হবে। যাকে খুশি তাকে ভোট দেওয়ার স্বাধীনতা থাকতে হবে। নিরাপদে ভোট দেওয়ার স্বাধীনতা থাকতে হবে। কোনো ভয়ভীতি থাকবে না।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আরও বলেন, সুষ্ঠু ভোটের সঙ্গে কোনো আপস নেই। যদি এটি নিশ্চিত করা যায়, ধীরে ধীরে দেশের সমস্যার সমাধান করা যাবে। ষড়যন্ত্র যদি রুখতে হয়, অবশ্যই ভোটের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে।
ষড়যন্ত্রের বিষয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘দেশ, দেশের মানুষ এবং জাতীয়তাবাদী শক্তি—এই তিনের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র কিন্তু থেমে নেই। জাতীয়তাবাদী শক্তির সব সহকর্মীকে বলব, ষড়যন্ত্র যে থেমে নেই, এ কথাটি প্রত্যন্ত অঞ্চলের প্রতিটি মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে হবে।’
অনুষ্ঠানে কৃষক দলের নতুন কর্মসূচির ঘোষণা দেন তারেক রহমান। তিনি বলেন, আগামী ৩ মাস দেশের প্রতিটি ইউনিয়নে কৃষক দলের নেতৃত্বে কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। ১০ নভেম্বর থেকে এ কর্মসূচি শুরু হবে।
এর আগে সকালে সুপ্রিম কোর্টে এক অনুষ্ঠানে নির্বাচন সম্পর্কে বিএনপির অবস্থান নিয়ে কথা বলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বিএনপি কেন বারবার নির্বাচনের কথা বলছে, তার কারণ ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, ‘আমরা নির্বাচনের কথা বারবার বলছি। অনেকে প্রশ্ন করেছেন, আপনি এত নির্বাচনের কথা বলেন কেন? কারণ আমি মৌলিকভাবে গণতন্ত্রে বিশ্বাসী একজন মানুষ। আমি বিশ্বাস করি, জনগণের অংশগ্রহণ ছাড়া কোনো সংস্কার কখনোই সফল হতে পারে না।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘আওয়ামী লীগ যে জঞ্জাল সৃষ্টি করে গেছে, সেই জঞ্জালগুলোকে সরিয়ে একটা অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা করবে অন্তর্বর্তী সরকার। যাতে করে নির্বাচনের মধ্য দিয়ে আমরা যুবকদের চাওয়া, তরুণদের চাওয়া যে নতুন বাংলাদেশ—সেটা তৈরি করতে পারি।’
কাতারের দোহায় দখলদার ইসরায়েলের বিমান হামলায় গভীর উদ্বেগ ও তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার।
২ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন নিয়ে কারও ফাঁদে পা না দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম। আজ মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) ছাত্রশিবিরের প্রচার বিভাগ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এই আহ্বান জানান তিনি।
৩ ঘণ্টা আগেপোস্টে সারজিস বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য স্যারের সাথে আজকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সভাপতি গণেশ চন্দ্র রায় সাহস যেই ব্যবহার করেছে সেটা রীতিমতো বেয়াদবি। যে জানে না একজন শিক্ষকের সাথে কিভাবে কথা বলতে হয়, তার ছাত্রনেতা হওয়া তো দূরের কথা, ছাত্র হওয়ারও ন্যূনতম যোগ্যতা নাই।’
৪ ঘণ্টা আগেপোস্টে সারজিস আলম বলেন, ‘দু-একটা বিচ্ছিন্ন ঘটনা বাদ দিলে এখন পর্যন্ত যে প্রক্রিয়ায় ডাকসু নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে, তা সন্তোষজনক। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে প্রত্যাশিত সংখ্যায় অংশগ্রহণ করেছে।’
৪ ঘণ্টা আগে