নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

যুক্তরাজ্যে থাকা দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে দেশে ফিরিয়ে আনতে উদ্যোগ নিয়েছে বিএনপি। এ ব্যাপারে সব রকম ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘যে নেতা আমাদের মাঝে নেই। তাঁকে অন্যায়ভাবে, মিথ্যা মামলা দিয়ে নির্বাসিত করে রাখা হয়েছে, আমাদের নেতা তারেক রহমান। তিনি এই আন্দোলনে প্রতি মুহূর্তে সর্বাত্মকভাবে সহযোগিতা করেছেন। তাকে দেশে ফিরিয়ে নিয়ে আসার জন্য আমরা সব রকম ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি।’
আজ সোমবার রাতে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে আলোচনা শেষে বেরিয়ে তিনি সাংবাদিকদের কাছে এসব কথা বলেন। এই বৈঠকে অন্য রাজনৈতিক দলের নেতারাও অংশ নেন।
বৈঠকের আলোচনা ও সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, বৈঠকে সংসদ ভেঙে দিয়ে দ্রুত একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। একই সঙ্গে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ সব রাজবন্দী ও ছাত্রনেতারা যাদের গত ১ জুলাই থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তাদের মুক্তি দেওয়া হবে। রাজনৈতিক কারণে যাদের বন্দী করে রাখা হয়েছে, তাদেরও মুক্তি দেওয়া হবে। এ ছাড়া আরও যারা অন্যায়ভাবে কারাগারে আটক রয়েছেন, তাদেরও মুক্তি দেওয়া হবে।’
এ সময় সেনাবাহিনীকে ধন্যবাদ জানিয়ে ফখরুল বলেন, ‘তারা আজকে উপযুক্ত সময়ে পদক্ষেপ নিয়েছেন। সমস্ত রাজনৈতিক দলগুলোকে তারা ডেকে নিয়ে এসেছেন। হাসিনার পদত্যাগের পর যে অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে, বিশেষ করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিকে নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য সমস্ত রাজনৈতিক দলগুলো ও ছাত্র নেতারা কাজ করবে।’
দেশবাসী ও দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘এই আবেদন জানাতে চাই সমগ্র দেশবাসীকে যে, আসুন আমরা যে সাফল্য অর্জন করেছি, সেই সাফল্যকে ধরে রাখতে, যাতে সেটা অন্য দিকে প্রবাহিত না হয়, সে জন্য নিজেরা সংযমের পরিচয় দিই। ক্রোধ, ঘৃণা বা প্রতিশোধের বশবর্তী হয়ে যেন কাউকে আক্রমণ না করি। কোনো প্রতিষ্ঠানের ক্ষতি না করি। বিশেষ করে সংখ্যালঘুদের ওপরে যাতে কোনো আক্রমণ না হয়, তাঁদের রক্ষা করা আমাদের পবিত্র দায়িত্ব। দলের সব স্তরের নেতা-কর্মীদের আবেদন জানাতে চাই, আপনারা সবাই নেমে পড়ে যে ভয়াবহ প্রবণতা দেখা দিয়েছে, সেই প্রবণতা থেকে দেশকে রক্ষা করুন। সেই সুযোগ দেবেন না, যাতে দুর্বৃত্তরা অন্যর ওপরে আঘাত হানবে।’
ফখরুল আরও বলেন, ‘এই ক্রান্তিকালে আমরা আজকে সামরিক বাহিনীকে সহযোগিতা করব। একই সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে দেশকে রক্ষা করব। অন্যায়-অত্যাচারের বিরুদ্ধে আমরা আবার ঐক্যবদ্ধ হয়েছি, দেশকে দেশ এবং বিদেশের শত্রুদের হাত থেকে রক্ষা করতে হবে। খালেদা জিয়া আপনাদের সবার কাছে সেই আহ্বান জানিয়েছেন। দেশ রক্ষার যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, সেই উদ্যোগকে সফল করুন।’

যুক্তরাজ্যে থাকা দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে দেশে ফিরিয়ে আনতে উদ্যোগ নিয়েছে বিএনপি। এ ব্যাপারে সব রকম ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘যে নেতা আমাদের মাঝে নেই। তাঁকে অন্যায়ভাবে, মিথ্যা মামলা দিয়ে নির্বাসিত করে রাখা হয়েছে, আমাদের নেতা তারেক রহমান। তিনি এই আন্দোলনে প্রতি মুহূর্তে সর্বাত্মকভাবে সহযোগিতা করেছেন। তাকে দেশে ফিরিয়ে নিয়ে আসার জন্য আমরা সব রকম ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি।’
আজ সোমবার রাতে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে আলোচনা শেষে বেরিয়ে তিনি সাংবাদিকদের কাছে এসব কথা বলেন। এই বৈঠকে অন্য রাজনৈতিক দলের নেতারাও অংশ নেন।
বৈঠকের আলোচনা ও সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, বৈঠকে সংসদ ভেঙে দিয়ে দ্রুত একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। একই সঙ্গে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ সব রাজবন্দী ও ছাত্রনেতারা যাদের গত ১ জুলাই থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তাদের মুক্তি দেওয়া হবে। রাজনৈতিক কারণে যাদের বন্দী করে রাখা হয়েছে, তাদেরও মুক্তি দেওয়া হবে। এ ছাড়া আরও যারা অন্যায়ভাবে কারাগারে আটক রয়েছেন, তাদেরও মুক্তি দেওয়া হবে।’
এ সময় সেনাবাহিনীকে ধন্যবাদ জানিয়ে ফখরুল বলেন, ‘তারা আজকে উপযুক্ত সময়ে পদক্ষেপ নিয়েছেন। সমস্ত রাজনৈতিক দলগুলোকে তারা ডেকে নিয়ে এসেছেন। হাসিনার পদত্যাগের পর যে অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে, বিশেষ করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিকে নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য সমস্ত রাজনৈতিক দলগুলো ও ছাত্র নেতারা কাজ করবে।’
দেশবাসী ও দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘এই আবেদন জানাতে চাই সমগ্র দেশবাসীকে যে, আসুন আমরা যে সাফল্য অর্জন করেছি, সেই সাফল্যকে ধরে রাখতে, যাতে সেটা অন্য দিকে প্রবাহিত না হয়, সে জন্য নিজেরা সংযমের পরিচয় দিই। ক্রোধ, ঘৃণা বা প্রতিশোধের বশবর্তী হয়ে যেন কাউকে আক্রমণ না করি। কোনো প্রতিষ্ঠানের ক্ষতি না করি। বিশেষ করে সংখ্যালঘুদের ওপরে যাতে কোনো আক্রমণ না হয়, তাঁদের রক্ষা করা আমাদের পবিত্র দায়িত্ব। দলের সব স্তরের নেতা-কর্মীদের আবেদন জানাতে চাই, আপনারা সবাই নেমে পড়ে যে ভয়াবহ প্রবণতা দেখা দিয়েছে, সেই প্রবণতা থেকে দেশকে রক্ষা করুন। সেই সুযোগ দেবেন না, যাতে দুর্বৃত্তরা অন্যর ওপরে আঘাত হানবে।’
ফখরুল আরও বলেন, ‘এই ক্রান্তিকালে আমরা আজকে সামরিক বাহিনীকে সহযোগিতা করব। একই সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে দেশকে রক্ষা করব। অন্যায়-অত্যাচারের বিরুদ্ধে আমরা আবার ঐক্যবদ্ধ হয়েছি, দেশকে দেশ এবং বিদেশের শত্রুদের হাত থেকে রক্ষা করতে হবে। খালেদা জিয়া আপনাদের সবার কাছে সেই আহ্বান জানিয়েছেন। দেশ রক্ষার যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, সেই উদ্যোগকে সফল করুন।’

ফ্যাসিবাদের উত্থানের পেছনে আন্তর্জাতিক সিন্ডিকেশন আগে থেকেই চলছিল বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, ‘ফ্যাসিবাদ তো নতুন বিষয় নয়। ২০০৫ সালে আমেরিকার অ্যাম্বাসেডর বলেছেন, সবকিছু ঠিকঠাক করুন, নাহলে তৃতীয় পক্ষ আসবে।
১৯ মিনিট আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটবদ্ধ হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ক্ষেত্রে দলগুলোর প্রার্থীদের ইচ্ছেমতো প্রতীক নেওয়ার সুযোগ বহাল চেয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের কাছে লিখিতভাবে আবেদন জানিয়েছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ সচিবালয়ে আইন উপদেষ্টার সঙ
১ ঘণ্টা আগে
এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক করতে অবিলম্বে জাতীয় পার্টির নেতাদের বিরুদ্ধে করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, নির্বিঘ্নে সভা-সমাবেশের সুযোগ প্রদান এবং নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকায় প্রচারণা করার সুযোগ নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের ওপর গুরুত্ব দেন আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।
১ ঘণ্টা আগে
ঐকমত্য কমিশন প্রধান উপদেষ্টার কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের চূড়ান্ত সুপারিশ জমা দেওয়ার পর প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় বিএনপির এই নেতা এমন মন্তব্য করেন। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যে জুলাই জাতীয় সনদ সই করেছি, সেই সনদবহির্ভূত অনেক আদেশ এতে সংযুক্ত করা হয়েছে।’
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ফ্যাসিবাদের উত্থানের পেছনে আন্তর্জাতিক সিন্ডিকেশন আগে থেকেই চলছিল বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, ‘ফ্যাসিবাদ তো নতুন বিষয় নয়। ২০০৫ সালে আমেরিকার অ্যাম্বাসেডর বলেছেন, সবকিছু ঠিকঠাক করুন, নাহলে তৃতীয় পক্ষ আসবে। তো উনি কী করে জানলেন তৃতীয় পক্ষ আসবে? এখানে যে গোষ্ঠীটা ফ্যাসিবাদ ১৬ বছর চালাবে, তারা আগে থেকেই প্রস্তুতি নিয়েছে এবং এটা ছিল জাতীয় ও আন্তর্জাতিক একটা সিন্ডিকেশন। এই সিন্ডিকেট অনেক আগে থেকেই শুরু হয়েছে, ক্রমাগতভাবে তারা সেদিকে এগিয়েছে। ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর হচ্ছে তার প্রথম দিক এবং প্রথম বহিঃপ্রকাশ।’
২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর শেখ হাসিনার নির্দেশে প্রকাশ্য রাজপথে লগি-বইঠা দিয়ে মানুষ পিটিয়ে হত্যার ভয়াল দিবসের কথা উল্লেখ করে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। আজ মঙ্গলবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোজাফফর আহমেদ চৌধুরী অডিটরিয়ামে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ এ সভা আয়োজন করে।
আওয়ামী লীগের লগি-বইঠার আন্দোলনের ভয়াবহতাকে স্মরণ করে বিএনপি নেতা রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘আমরা বেদনায় হতবাক হয়েছি যে, এভাবে মানুষ মানুষকে মারতে পারে। দুই দলের মধ্যে অনেক সময় সংঘাত হয়, কিন্তু ঠান্ডা মাথায় আঘাত করার পর মাটিতে শুয়ে পড়েছে, তারপর নারকীয় নৃত্যের উল্লাস করেছে আওয়ামী লীগ। এই ভয়াবহতার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছে বাংলাদেশের সমগ্র মানুষ। স্বয়ং জাতিসংঘের মহাসচিব প্রতিবাদ করেছিলেন এই ঘটনায়। শেখ হাসিনার প্রথম ফ্যাসিবাদের বহিঃপ্রকাশ হচ্ছে ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর। ওই দিনের মর্মান্তিকতা, নিষ্ঠুরতা গোটা বিশ্ববিবেককে নাড়া দিয়েছে। নিঃসন্দেহে সারা বাংলাদেশের মানুষ একেবারে বিস্মিত হয়েছে।’
ডাকসুর ভিপি আবু সাদিক কায়েমের সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন আমার বাংলাদেশ পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু, জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ, গণঅধিকার পরিষদ দলীয় মুখপাত্র ও সিনিয়র সহসভাপতি ফারুক হাসান, জাতীয় নাগরিক পার্টির রাজনৈতিক পরিষদ সদস্য ও সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদীব, বিশ্ববিদ্যালয়ের সাদা দলের সদস্যসচিব মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, ইউনিভার্সিটি টিচার্স লিংকের আহ্বায়ক অধ্যাপক আতাউর রহমান বিশ্বাস প্রমুখ।

ফ্যাসিবাদের উত্থানের পেছনে আন্তর্জাতিক সিন্ডিকেশন আগে থেকেই চলছিল বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, ‘ফ্যাসিবাদ তো নতুন বিষয় নয়। ২০০৫ সালে আমেরিকার অ্যাম্বাসেডর বলেছেন, সবকিছু ঠিকঠাক করুন, নাহলে তৃতীয় পক্ষ আসবে। তো উনি কী করে জানলেন তৃতীয় পক্ষ আসবে? এখানে যে গোষ্ঠীটা ফ্যাসিবাদ ১৬ বছর চালাবে, তারা আগে থেকেই প্রস্তুতি নিয়েছে এবং এটা ছিল জাতীয় ও আন্তর্জাতিক একটা সিন্ডিকেশন। এই সিন্ডিকেট অনেক আগে থেকেই শুরু হয়েছে, ক্রমাগতভাবে তারা সেদিকে এগিয়েছে। ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর হচ্ছে তার প্রথম দিক এবং প্রথম বহিঃপ্রকাশ।’
২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর শেখ হাসিনার নির্দেশে প্রকাশ্য রাজপথে লগি-বইঠা দিয়ে মানুষ পিটিয়ে হত্যার ভয়াল দিবসের কথা উল্লেখ করে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। আজ মঙ্গলবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোজাফফর আহমেদ চৌধুরী অডিটরিয়ামে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ এ সভা আয়োজন করে।
আওয়ামী লীগের লগি-বইঠার আন্দোলনের ভয়াবহতাকে স্মরণ করে বিএনপি নেতা রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘আমরা বেদনায় হতবাক হয়েছি যে, এভাবে মানুষ মানুষকে মারতে পারে। দুই দলের মধ্যে অনেক সময় সংঘাত হয়, কিন্তু ঠান্ডা মাথায় আঘাত করার পর মাটিতে শুয়ে পড়েছে, তারপর নারকীয় নৃত্যের উল্লাস করেছে আওয়ামী লীগ। এই ভয়াবহতার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছে বাংলাদেশের সমগ্র মানুষ। স্বয়ং জাতিসংঘের মহাসচিব প্রতিবাদ করেছিলেন এই ঘটনায়। শেখ হাসিনার প্রথম ফ্যাসিবাদের বহিঃপ্রকাশ হচ্ছে ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর। ওই দিনের মর্মান্তিকতা, নিষ্ঠুরতা গোটা বিশ্ববিবেককে নাড়া দিয়েছে। নিঃসন্দেহে সারা বাংলাদেশের মানুষ একেবারে বিস্মিত হয়েছে।’
ডাকসুর ভিপি আবু সাদিক কায়েমের সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন আমার বাংলাদেশ পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু, জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ, গণঅধিকার পরিষদ দলীয় মুখপাত্র ও সিনিয়র সহসভাপতি ফারুক হাসান, জাতীয় নাগরিক পার্টির রাজনৈতিক পরিষদ সদস্য ও সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদীব, বিশ্ববিদ্যালয়ের সাদা দলের সদস্যসচিব মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, ইউনিভার্সিটি টিচার্স লিংকের আহ্বায়ক অধ্যাপক আতাউর রহমান বিশ্বাস প্রমুখ।

যুক্তরাজ্যে থাকা দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে দেশে ফিরিয়ে আনতে উদ্যোগ নিয়েছে বিএনপি। এ ব্যাপারে সব রকম ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘যে নেতা আমাদের মাঝে নেই। তাঁকে অন্যায়ভাবে, মিথ্যা মামলা দিয়ে নির্বাসিত করে রাখা হয়েছে, আমাদের নেতা
০৫ আগস্ট ২০২৪
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটবদ্ধ হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ক্ষেত্রে দলগুলোর প্রার্থীদের ইচ্ছেমতো প্রতীক নেওয়ার সুযোগ বহাল চেয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের কাছে লিখিতভাবে আবেদন জানিয়েছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ সচিবালয়ে আইন উপদেষ্টার সঙ
১ ঘণ্টা আগে
এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক করতে অবিলম্বে জাতীয় পার্টির নেতাদের বিরুদ্ধে করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, নির্বিঘ্নে সভা-সমাবেশের সুযোগ প্রদান এবং নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকায় প্রচারণা করার সুযোগ নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের ওপর গুরুত্ব দেন আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।
১ ঘণ্টা আগে
ঐকমত্য কমিশন প্রধান উপদেষ্টার কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের চূড়ান্ত সুপারিশ জমা দেওয়ার পর প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় বিএনপির এই নেতা এমন মন্তব্য করেন। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যে জুলাই জাতীয় সনদ সই করেছি, সেই সনদবহির্ভূত অনেক আদেশ এতে সংযুক্ত করা হয়েছে।’
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটবদ্ধ হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ক্ষেত্রে দলগুলোর প্রার্থীদের ইচ্ছেমতো প্রতীক নেওয়ার সুযোগ বহাল চেয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের কাছে লিখিতভাবে আবেদন জানিয়েছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ সচিবালয়ে আইন উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এ সময় উপদেষ্টা পরিষদে অনুমোদন পাওয়া নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ বা আরপিও (সংশোধন) অধ্যাদেশের জোটের প্রার্থীদের দলীয় প্রতীক বাধ্যতামূলক করার বিধান সংশোধনের দাবি জানান তিনি।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, আরপিও সংশোধনের সবগুলো ধারার সঙ্গে তাঁরা একমত। তবে দলীয় প্রতীকে নির্বাচনের বিষয়টি তাঁরা একমত নয়। দেশের অনেক স্বনামধন্য রাজনীতিবিদ আছেন, হয়তো দলীয় প্রতীকে নির্বাচন করলে জয়লাভ করতে পারবেন না। তবে দলীয় প্রতীক অথবা আগের নিয়ম অনুযায়ী তাঁরা যাতে নির্বাচন করতে পারেন, সে বিষয়টি বিবেচনায় নেওয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন তিনি।
সালাহউদ্দিন আহমদ আরও বলেন, যেকোনো প্রতীকে নির্বাচন করার যে স্বাধীনতা ছিল আগের সংশোধনীতে, সেটি তাঁরা বহাল করার পক্ষে মত দিয়েছেন। আগের সেই নিয়ম যাতে বহাল থাকে সেটির জন্য লিখিতভাবে দাবি জানানো হয়েছে।
আইন উপদেষ্টা তাঁদের এই সংশোধনের দাবি মেনেছেন কি না, জানতে চাইলে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, আইন উপদেষ্টা বিষয়টি উপদেষ্টা পরিষদে তুলবেন এবং নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে প্রয়োজনে কথা বলবেন।
উল্লেখ্য, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কোনো দল জোটগতভাবে নির্বাচন করলেও নিজেদের প্রতীকে অংশ নিতে হবে। এমন বিধান যুক্ত করে নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (সংশোধন) অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন করেছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। তবে আদেশের ২০ ধারায় সংশোধনে আপত্তি জানায় বিএনপি। জোটবদ্ধ দলগুলোর নিজের ইচ্ছেমতো জোটের প্রতীকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সুযোগ চেয়ে দলটি গত রোববার নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দেয়।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটবদ্ধ হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ক্ষেত্রে দলগুলোর প্রার্থীদের ইচ্ছেমতো প্রতীক নেওয়ার সুযোগ বহাল চেয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের কাছে লিখিতভাবে আবেদন জানিয়েছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ সচিবালয়ে আইন উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এ সময় উপদেষ্টা পরিষদে অনুমোদন পাওয়া নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ বা আরপিও (সংশোধন) অধ্যাদেশের জোটের প্রার্থীদের দলীয় প্রতীক বাধ্যতামূলক করার বিধান সংশোধনের দাবি জানান তিনি।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, আরপিও সংশোধনের সবগুলো ধারার সঙ্গে তাঁরা একমত। তবে দলীয় প্রতীকে নির্বাচনের বিষয়টি তাঁরা একমত নয়। দেশের অনেক স্বনামধন্য রাজনীতিবিদ আছেন, হয়তো দলীয় প্রতীকে নির্বাচন করলে জয়লাভ করতে পারবেন না। তবে দলীয় প্রতীক অথবা আগের নিয়ম অনুযায়ী তাঁরা যাতে নির্বাচন করতে পারেন, সে বিষয়টি বিবেচনায় নেওয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন তিনি।
সালাহউদ্দিন আহমদ আরও বলেন, যেকোনো প্রতীকে নির্বাচন করার যে স্বাধীনতা ছিল আগের সংশোধনীতে, সেটি তাঁরা বহাল করার পক্ষে মত দিয়েছেন। আগের সেই নিয়ম যাতে বহাল থাকে সেটির জন্য লিখিতভাবে দাবি জানানো হয়েছে।
আইন উপদেষ্টা তাঁদের এই সংশোধনের দাবি মেনেছেন কি না, জানতে চাইলে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, আইন উপদেষ্টা বিষয়টি উপদেষ্টা পরিষদে তুলবেন এবং নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে প্রয়োজনে কথা বলবেন।
উল্লেখ্য, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কোনো দল জোটগতভাবে নির্বাচন করলেও নিজেদের প্রতীকে অংশ নিতে হবে। এমন বিধান যুক্ত করে নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (সংশোধন) অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন করেছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। তবে আদেশের ২০ ধারায় সংশোধনে আপত্তি জানায় বিএনপি। জোটবদ্ধ দলগুলোর নিজের ইচ্ছেমতো জোটের প্রতীকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সুযোগ চেয়ে দলটি গত রোববার নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দেয়।

যুক্তরাজ্যে থাকা দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে দেশে ফিরিয়ে আনতে উদ্যোগ নিয়েছে বিএনপি। এ ব্যাপারে সব রকম ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘যে নেতা আমাদের মাঝে নেই। তাঁকে অন্যায়ভাবে, মিথ্যা মামলা দিয়ে নির্বাসিত করে রাখা হয়েছে, আমাদের নেতা
০৫ আগস্ট ২০২৪
ফ্যাসিবাদের উত্থানের পেছনে আন্তর্জাতিক সিন্ডিকেশন আগে থেকেই চলছিল বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, ‘ফ্যাসিবাদ তো নতুন বিষয় নয়। ২০০৫ সালে আমেরিকার অ্যাম্বাসেডর বলেছেন, সবকিছু ঠিকঠাক করুন, নাহলে তৃতীয় পক্ষ আসবে।
১৯ মিনিট আগে
এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক করতে অবিলম্বে জাতীয় পার্টির নেতাদের বিরুদ্ধে করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, নির্বিঘ্নে সভা-সমাবেশের সুযোগ প্রদান এবং নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকায় প্রচারণা করার সুযোগ নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের ওপর গুরুত্ব দেন আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।
১ ঘণ্টা আগে
ঐকমত্য কমিশন প্রধান উপদেষ্টার কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের চূড়ান্ত সুপারিশ জমা দেওয়ার পর প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় বিএনপির এই নেতা এমন মন্তব্য করেন। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যে জুলাই জাতীয় সনদ সই করেছি, সেই সনদবহির্ভূত অনেক আদেশ এতে সংযুক্ত করা হয়েছে।’
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় পার্টির একাংশের চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বলেছেন, যেসব নেতা আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন, তাঁদের অনেকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। সরকার এখনো সেগুলো প্রত্যাহার করেনি। অনেকের বিরুদ্ধে বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া জাতীয় পার্টি এখনো উন্মুক্ত পরিবেশে সভা-সমাবেশ করতে পারছে না।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর একটি হোটেলে বাংলাদেশে সফররত কমনওয়েলথের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে তিনি এসব অভিযোগ করেন বলে জাতীয় পার্টির একাংশের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কমনওয়েলথের ‘ইলেকটোরাল সাপোর্ট’ শাখা উপদেষ্টা এবং ‘প্রি-ইলেকশন অ্যাসেসমেন্ট’ প্রধান লিনফোর্ড অ্যান্ড্রুজের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলের সদস্য ড. দিনুষা পণ্ডিত রত্ন, ন্যান্সি কানিয়াগো, সার্থক রায় ও ম্যাডোনা লিঞ্চ।
অন্যদিকে জাতীয় পার্টির একাংশের মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, নির্বাহী চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চুন্নু ও জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের আন্তর্জাতিকবিষয়ক বিশেষ দূত সদস্য মাসরূর মওলা উপস্থিত ছিলেন।
এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক করতে অবিলম্বে জাতীয় পার্টির নেতাদের বিরুদ্ধে করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, নির্বিঘ্নে সভা-সমাবেশের সুযোগ প্রদান এবং নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকায় প্রচারণা করার সুযোগ নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের ওপর গুরুত্ব দেন আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।
মাসরূর মওলা বলেন, ‘কমনওয়েলথ প্রতিনিধিদলের সদস্যরা আমাদের পার্টির চেয়ারম্যানের কাছে জানতে চেয়েছেন, জাতীয় পার্টির নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে কি না? জবাবে পার্টির চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ তাঁদের বলেছেন, জাতীয় পার্টি নির্বাচনমুখী দল। সব সময় নির্বাচন অংশগ্রহণ করতে প্রস্তুত রয়েছে। সে কারণে নির্বাচনের আগে ভয়ভীতি মুক্ত ও আতঙ্কহীনভাবে সব রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরা যাতে নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিতে পারেন, সে ধরনের স্থিতিশীল পরিবেশ নিশ্চিত করার ওপর তিনি গুরুত্বারোপ করেন। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি, প্রশাসনকে দলীয় প্রভাবমুক্ত রাখার বিষয়ে আলোচনা হয় বৈঠকে।
মাসরূর মওলা সংবাদমাধ্যমকে আরও বলেন, ‘কমনওয়েলথের প্রতিনিধিরা আমাদের কাছে জানতে চান, জাতীয় নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগের কার্যক্রমের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হবে কি না। আমরা তাঁদের বলেছি, বিষয়টি সরকারের সদিচ্ছার ওপর নির্ভর করে। এ ছাড়া প্রতিনিধিদলের সদস্যরা দেশের চলমান সংস্কার, জুলাই সনদসহ নানা বিষয়ে আমাদের প্রশ্ন করেন।’
তিনি বলেন, ‘আমরা জানিয়েছি, সরকার যে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করেছে, সেখানে আমাদের মতো আরও অসংখ্য নিবন্ধিত দলকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। তাঁরা তাঁদের পছন্দমতো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করে জুলাই সনদ তৈরি করেছে। এ ছাড়া সংস্কারের বিষয়ে আমাদের মতামত জানতে চাইলে আমরা বলেছি, যেকোনো সংস্কার বাস্তবায়ন করতে হলে নির্বাচিত সংসদ দরকার।’

জাতীয় পার্টির একাংশের চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বলেছেন, যেসব নেতা আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন, তাঁদের অনেকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। সরকার এখনো সেগুলো প্রত্যাহার করেনি। অনেকের বিরুদ্ধে বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া জাতীয় পার্টি এখনো উন্মুক্ত পরিবেশে সভা-সমাবেশ করতে পারছে না।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর একটি হোটেলে বাংলাদেশে সফররত কমনওয়েলথের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে তিনি এসব অভিযোগ করেন বলে জাতীয় পার্টির একাংশের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কমনওয়েলথের ‘ইলেকটোরাল সাপোর্ট’ শাখা উপদেষ্টা এবং ‘প্রি-ইলেকশন অ্যাসেসমেন্ট’ প্রধান লিনফোর্ড অ্যান্ড্রুজের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলের সদস্য ড. দিনুষা পণ্ডিত রত্ন, ন্যান্সি কানিয়াগো, সার্থক রায় ও ম্যাডোনা লিঞ্চ।
অন্যদিকে জাতীয় পার্টির একাংশের মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, নির্বাহী চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চুন্নু ও জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের আন্তর্জাতিকবিষয়ক বিশেষ দূত সদস্য মাসরূর মওলা উপস্থিত ছিলেন।
এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক করতে অবিলম্বে জাতীয় পার্টির নেতাদের বিরুদ্ধে করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, নির্বিঘ্নে সভা-সমাবেশের সুযোগ প্রদান এবং নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকায় প্রচারণা করার সুযোগ নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের ওপর গুরুত্ব দেন আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।
মাসরূর মওলা বলেন, ‘কমনওয়েলথ প্রতিনিধিদলের সদস্যরা আমাদের পার্টির চেয়ারম্যানের কাছে জানতে চেয়েছেন, জাতীয় পার্টির নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে কি না? জবাবে পার্টির চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ তাঁদের বলেছেন, জাতীয় পার্টি নির্বাচনমুখী দল। সব সময় নির্বাচন অংশগ্রহণ করতে প্রস্তুত রয়েছে। সে কারণে নির্বাচনের আগে ভয়ভীতি মুক্ত ও আতঙ্কহীনভাবে সব রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরা যাতে নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিতে পারেন, সে ধরনের স্থিতিশীল পরিবেশ নিশ্চিত করার ওপর তিনি গুরুত্বারোপ করেন। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি, প্রশাসনকে দলীয় প্রভাবমুক্ত রাখার বিষয়ে আলোচনা হয় বৈঠকে।
মাসরূর মওলা সংবাদমাধ্যমকে আরও বলেন, ‘কমনওয়েলথের প্রতিনিধিরা আমাদের কাছে জানতে চান, জাতীয় নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগের কার্যক্রমের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হবে কি না। আমরা তাঁদের বলেছি, বিষয়টি সরকারের সদিচ্ছার ওপর নির্ভর করে। এ ছাড়া প্রতিনিধিদলের সদস্যরা দেশের চলমান সংস্কার, জুলাই সনদসহ নানা বিষয়ে আমাদের প্রশ্ন করেন।’
তিনি বলেন, ‘আমরা জানিয়েছি, সরকার যে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করেছে, সেখানে আমাদের মতো আরও অসংখ্য নিবন্ধিত দলকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। তাঁরা তাঁদের পছন্দমতো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করে জুলাই সনদ তৈরি করেছে। এ ছাড়া সংস্কারের বিষয়ে আমাদের মতামত জানতে চাইলে আমরা বলেছি, যেকোনো সংস্কার বাস্তবায়ন করতে হলে নির্বাচিত সংসদ দরকার।’

যুক্তরাজ্যে থাকা দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে দেশে ফিরিয়ে আনতে উদ্যোগ নিয়েছে বিএনপি। এ ব্যাপারে সব রকম ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘যে নেতা আমাদের মাঝে নেই। তাঁকে অন্যায়ভাবে, মিথ্যা মামলা দিয়ে নির্বাসিত করে রাখা হয়েছে, আমাদের নেতা
০৫ আগস্ট ২০২৪
ফ্যাসিবাদের উত্থানের পেছনে আন্তর্জাতিক সিন্ডিকেশন আগে থেকেই চলছিল বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, ‘ফ্যাসিবাদ তো নতুন বিষয় নয়। ২০০৫ সালে আমেরিকার অ্যাম্বাসেডর বলেছেন, সবকিছু ঠিকঠাক করুন, নাহলে তৃতীয় পক্ষ আসবে।
১৯ মিনিট আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটবদ্ধ হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ক্ষেত্রে দলগুলোর প্রার্থীদের ইচ্ছেমতো প্রতীক নেওয়ার সুযোগ বহাল চেয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের কাছে লিখিতভাবে আবেদন জানিয়েছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ সচিবালয়ে আইন উপদেষ্টার সঙ
১ ঘণ্টা আগে
ঐকমত্য কমিশন প্রধান উপদেষ্টার কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের চূড়ান্ত সুপারিশ জমা দেওয়ার পর প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় বিএনপির এই নেতা এমন মন্তব্য করেন। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যে জুলাই জাতীয় সনদ সই করেছি, সেই সনদবহির্ভূত অনেক আদেশ এতে সংযুক্ত করা হয়েছে।’
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ‘ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার বদলে অনৈক্য প্রতিষ্ঠার একটা চেষ্টা গ্রহণ করেছে’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। ঐকমত্য কমিশন প্রধান উপদেষ্টার কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের চূড়ান্ত সুপারিশ জমা দেওয়ার পর প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় বিএনপির এই নেতা এমন মন্তব্য করেন।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে সচিবালয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘সুপারিশের মাধ্যমে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠার বদলে জাতীয় অনৈক্য প্রতিষ্ঠার একটি প্রচেষ্টা গ্রহণ করেছে। এ জন্য তাদের ধন্যবাদ।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘জাতীয় ঐকমত্য কমিশন আজকে তাদের সুপারিশ সরকারের কাছে পেশ করেছে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনকে ধন্যবাদ না দিয়ে উপায় নেই। কেন ধন্যবাদ দিচ্ছি? অবশেষে তারা তাদের প্রক্রিয়া বা কার্যক্রম সমাপ্ত করতে পেরেছে।’
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আমার মনে হয়, যা কিছু প্রস্তাব ওখানে দেওয়া হয়েছে, আপনারা যদি সেটা দেখেন, তাহলে দেখবেন, আমরা যে জুলাই জাতীয় সনদ সই করেছি, সেই সনদবহির্ভূত অনেক আদেশ এতে সংযুক্ত করা হয়েছে।’

জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ‘ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার বদলে অনৈক্য প্রতিষ্ঠার একটা চেষ্টা গ্রহণ করেছে’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। ঐকমত্য কমিশন প্রধান উপদেষ্টার কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের চূড়ান্ত সুপারিশ জমা দেওয়ার পর প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় বিএনপির এই নেতা এমন মন্তব্য করেন।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে সচিবালয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘সুপারিশের মাধ্যমে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠার বদলে জাতীয় অনৈক্য প্রতিষ্ঠার একটি প্রচেষ্টা গ্রহণ করেছে। এ জন্য তাদের ধন্যবাদ।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘জাতীয় ঐকমত্য কমিশন আজকে তাদের সুপারিশ সরকারের কাছে পেশ করেছে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনকে ধন্যবাদ না দিয়ে উপায় নেই। কেন ধন্যবাদ দিচ্ছি? অবশেষে তারা তাদের প্রক্রিয়া বা কার্যক্রম সমাপ্ত করতে পেরেছে।’
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আমার মনে হয়, যা কিছু প্রস্তাব ওখানে দেওয়া হয়েছে, আপনারা যদি সেটা দেখেন, তাহলে দেখবেন, আমরা যে জুলাই জাতীয় সনদ সই করেছি, সেই সনদবহির্ভূত অনেক আদেশ এতে সংযুক্ত করা হয়েছে।’

যুক্তরাজ্যে থাকা দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে দেশে ফিরিয়ে আনতে উদ্যোগ নিয়েছে বিএনপি। এ ব্যাপারে সব রকম ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘যে নেতা আমাদের মাঝে নেই। তাঁকে অন্যায়ভাবে, মিথ্যা মামলা দিয়ে নির্বাসিত করে রাখা হয়েছে, আমাদের নেতা
০৫ আগস্ট ২০২৪
ফ্যাসিবাদের উত্থানের পেছনে আন্তর্জাতিক সিন্ডিকেশন আগে থেকেই চলছিল বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, ‘ফ্যাসিবাদ তো নতুন বিষয় নয়। ২০০৫ সালে আমেরিকার অ্যাম্বাসেডর বলেছেন, সবকিছু ঠিকঠাক করুন, নাহলে তৃতীয় পক্ষ আসবে।
১৯ মিনিট আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটবদ্ধ হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ক্ষেত্রে দলগুলোর প্রার্থীদের ইচ্ছেমতো প্রতীক নেওয়ার সুযোগ বহাল চেয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের কাছে লিখিতভাবে আবেদন জানিয়েছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ সচিবালয়ে আইন উপদেষ্টার সঙ
১ ঘণ্টা আগে
এয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক করতে অবিলম্বে জাতীয় পার্টির নেতাদের বিরুদ্ধে করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, নির্বিঘ্নে সভা-সমাবেশের সুযোগ প্রদান এবং নিজ নিজ নির্বাচনী এলাকায় প্রচারণা করার সুযোগ নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের ওপর গুরুত্ব দেন আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।
১ ঘণ্টা আগে