উত্তরা-বিমানবন্দর (ঢাকা) প্রতিনিধি

গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য দীর্ঘদিনের আন্দোলন-সংগ্রামে জনগণের যে ত্যাগ, সে পথেই দেশ অগ্রসর হবে বলে জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
আজ সোমবার দুপুরে লন্ডন থেকে দেশে ফিরে ঢাকায় শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা জানান।
আমীর খসরু বলেন, ‘বিএনপি গণতান্ত্রিক পথেই এগিয়ে যাবে এবং গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য দীর্ঘদিনের আন্দোলন-সংগ্রামে জনগণের যে ত্যাগ, সে পথেই দেশ অগ্রসর হবে।
দেশের মানুষ ২০ বছর ধরে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেনি। নতুন প্রজন্ম ভোট দিতে পারেনি। তাই তাঁরা দ্রুততম সময়ের মধ্যে নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্রে উত্তরণ চান। এটিই ছিল আন্দোলনের মূল প্রত্যাশা।
এ সময় বিভিন্ন বিষয়ে ঐকমত্য হতে এক থেকে দেড় মাসের বেশি সময় লাগার কথা নয় বলে মন্তব্য করেন তিনি।
গত শুক্রবার লন্ডনে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মধ্যে বৈঠক হয়।
সেই বৈঠকে নির্বাচনে নিরপেক্ষতার বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়েছিল কি না, সাবেক মন্ত্রী আমীর খসরুকে এ প্রশ্ন করেন সাংবাদিকেরা।
জবাবে তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সরকার নিরপেক্ষতার বিষয়টি নিশ্চিত করবে। কেয়ারটেকার গভর্নমেন্টের ধারণা হলো—একটি নিরপেক্ষ সরকার। সুতরাং নির্বাচনে সে নিরপেক্ষতা সরকার নিশ্চিত করবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।’
বিএনপি এত দিন ডিসেম্বরে নির্বাচনের কথা বললেও এখন কেন ফেব্রুয়ারিতে রাজি হয়েছে—এ প্রশ্নের জবাবে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘নির্বাচনের জন্য ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত অনেক সময়। এতটুকু সময়ও লাগার কোনো কারণ নেই।’
বিএনপি আগে ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচনের কথা বলেছে। সুতরাং ফেব্রুয়ারি আরও দীর্ঘ সময়। তবে ফেব্রুয়ারির মধ্যে যদি নির্বাচন হয়, তাতেও কোনো সমস্যা নেই।
জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সম্প্রতি অভিযোগ করে বলেছে, একটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সরকার ‘বিশেষ সম্পর্ক’ করছে।
এ বিষয়ে আমীর খসরুর মতামত জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, ‘আমরা যদি গণতন্ত্রে বিশ্বাস করি, তাহলে এখানে সবার মতামত নেওয়ার সুযোগ আছে।’
‘সবাই তার মতামত দিতে পারে। আমার মনে হয়, এটাই আমাদের গণতন্ত্রের বড় পাওয়া। সবাই তার নিজের মতামত দেবে। তার মধ্যেই আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।’
সরকারের এখন নির্বাচনমুখী কর্মকাণ্ডের দিকে এগিয়ে যাওয়ার দরকার আছে কি না, এ প্রশ্নও করা হয় আমীর খসরুর কাছে।
উত্তরে তিনি বলেন, ‘নির্বাচন ছাড়া গণতান্ত্রিক, রাজনৈতিক এবং জনগণের সাংবিধানিক অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার আর কোনো পথ নেই। এ বিষয়ে সবাই ঐকমত্য পোষণ করছেন।’
প্রধান উপদেষ্টার মতো বিএনপিও রোজার আগে বিচার ও সংস্কারকাজের অগ্রগতি চায় কি না—এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, সংস্কারের বিষয়টি ঐকমত্যের ওপর নির্ভরশীল। এ নিয়ে ড. ইউনূস, তারেক রহমান ও বিএনপির সব নেতা আগেই বলেছেন।
‘আর বিচার করবে বিভাগ বিচার। অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিচারের আওতায় আনার বিষয়ও আছে। যারা বিচারের আওতায় আসবে, তার জন্য প্রায় ৬ মাস সময় আছে। আর যারা এর মধ্যে আসবে না, তাদের জন্য তো আগামী সরকার আছেই’, যোগ করেন আমীর খসরু।

গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য দীর্ঘদিনের আন্দোলন-সংগ্রামে জনগণের যে ত্যাগ, সে পথেই দেশ অগ্রসর হবে বলে জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
আজ সোমবার দুপুরে লন্ডন থেকে দেশে ফিরে ঢাকায় শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা জানান।
আমীর খসরু বলেন, ‘বিএনপি গণতান্ত্রিক পথেই এগিয়ে যাবে এবং গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য দীর্ঘদিনের আন্দোলন-সংগ্রামে জনগণের যে ত্যাগ, সে পথেই দেশ অগ্রসর হবে।
দেশের মানুষ ২০ বছর ধরে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেনি। নতুন প্রজন্ম ভোট দিতে পারেনি। তাই তাঁরা দ্রুততম সময়ের মধ্যে নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্রে উত্তরণ চান। এটিই ছিল আন্দোলনের মূল প্রত্যাশা।
এ সময় বিভিন্ন বিষয়ে ঐকমত্য হতে এক থেকে দেড় মাসের বেশি সময় লাগার কথা নয় বলে মন্তব্য করেন তিনি।
গত শুক্রবার লন্ডনে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মধ্যে বৈঠক হয়।
সেই বৈঠকে নির্বাচনে নিরপেক্ষতার বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়েছিল কি না, সাবেক মন্ত্রী আমীর খসরুকে এ প্রশ্ন করেন সাংবাদিকেরা।
জবাবে তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সরকার নিরপেক্ষতার বিষয়টি নিশ্চিত করবে। কেয়ারটেকার গভর্নমেন্টের ধারণা হলো—একটি নিরপেক্ষ সরকার। সুতরাং নির্বাচনে সে নিরপেক্ষতা সরকার নিশ্চিত করবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।’
বিএনপি এত দিন ডিসেম্বরে নির্বাচনের কথা বললেও এখন কেন ফেব্রুয়ারিতে রাজি হয়েছে—এ প্রশ্নের জবাবে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘নির্বাচনের জন্য ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত অনেক সময়। এতটুকু সময়ও লাগার কোনো কারণ নেই।’
বিএনপি আগে ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচনের কথা বলেছে। সুতরাং ফেব্রুয়ারি আরও দীর্ঘ সময়। তবে ফেব্রুয়ারির মধ্যে যদি নির্বাচন হয়, তাতেও কোনো সমস্যা নেই।
জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সম্প্রতি অভিযোগ করে বলেছে, একটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সরকার ‘বিশেষ সম্পর্ক’ করছে।
এ বিষয়ে আমীর খসরুর মতামত জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, ‘আমরা যদি গণতন্ত্রে বিশ্বাস করি, তাহলে এখানে সবার মতামত নেওয়ার সুযোগ আছে।’
‘সবাই তার মতামত দিতে পারে। আমার মনে হয়, এটাই আমাদের গণতন্ত্রের বড় পাওয়া। সবাই তার নিজের মতামত দেবে। তার মধ্যেই আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।’
সরকারের এখন নির্বাচনমুখী কর্মকাণ্ডের দিকে এগিয়ে যাওয়ার দরকার আছে কি না, এ প্রশ্নও করা হয় আমীর খসরুর কাছে।
উত্তরে তিনি বলেন, ‘নির্বাচন ছাড়া গণতান্ত্রিক, রাজনৈতিক এবং জনগণের সাংবিধানিক অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার আর কোনো পথ নেই। এ বিষয়ে সবাই ঐকমত্য পোষণ করছেন।’
প্রধান উপদেষ্টার মতো বিএনপিও রোজার আগে বিচার ও সংস্কারকাজের অগ্রগতি চায় কি না—এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, সংস্কারের বিষয়টি ঐকমত্যের ওপর নির্ভরশীল। এ নিয়ে ড. ইউনূস, তারেক রহমান ও বিএনপির সব নেতা আগেই বলেছেন।
‘আর বিচার করবে বিভাগ বিচার। অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিচারের আওতায় আনার বিষয়ও আছে। যারা বিচারের আওতায় আসবে, তার জন্য প্রায় ৬ মাস সময় আছে। আর যারা এর মধ্যে আসবে না, তাদের জন্য তো আগামী সরকার আছেই’, যোগ করেন আমীর খসরু।
উত্তরা-বিমানবন্দর (ঢাকা) প্রতিনিধি

গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য দীর্ঘদিনের আন্দোলন-সংগ্রামে জনগণের যে ত্যাগ, সে পথেই দেশ অগ্রসর হবে বলে জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
আজ সোমবার দুপুরে লন্ডন থেকে দেশে ফিরে ঢাকায় শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা জানান।
আমীর খসরু বলেন, ‘বিএনপি গণতান্ত্রিক পথেই এগিয়ে যাবে এবং গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য দীর্ঘদিনের আন্দোলন-সংগ্রামে জনগণের যে ত্যাগ, সে পথেই দেশ অগ্রসর হবে।
দেশের মানুষ ২০ বছর ধরে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেনি। নতুন প্রজন্ম ভোট দিতে পারেনি। তাই তাঁরা দ্রুততম সময়ের মধ্যে নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্রে উত্তরণ চান। এটিই ছিল আন্দোলনের মূল প্রত্যাশা।
এ সময় বিভিন্ন বিষয়ে ঐকমত্য হতে এক থেকে দেড় মাসের বেশি সময় লাগার কথা নয় বলে মন্তব্য করেন তিনি।
গত শুক্রবার লন্ডনে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মধ্যে বৈঠক হয়।
সেই বৈঠকে নির্বাচনে নিরপেক্ষতার বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়েছিল কি না, সাবেক মন্ত্রী আমীর খসরুকে এ প্রশ্ন করেন সাংবাদিকেরা।
জবাবে তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সরকার নিরপেক্ষতার বিষয়টি নিশ্চিত করবে। কেয়ারটেকার গভর্নমেন্টের ধারণা হলো—একটি নিরপেক্ষ সরকার। সুতরাং নির্বাচনে সে নিরপেক্ষতা সরকার নিশ্চিত করবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।’
বিএনপি এত দিন ডিসেম্বরে নির্বাচনের কথা বললেও এখন কেন ফেব্রুয়ারিতে রাজি হয়েছে—এ প্রশ্নের জবাবে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘নির্বাচনের জন্য ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত অনেক সময়। এতটুকু সময়ও লাগার কোনো কারণ নেই।’
বিএনপি আগে ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচনের কথা বলেছে। সুতরাং ফেব্রুয়ারি আরও দীর্ঘ সময়। তবে ফেব্রুয়ারির মধ্যে যদি নির্বাচন হয়, তাতেও কোনো সমস্যা নেই।
জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সম্প্রতি অভিযোগ করে বলেছে, একটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সরকার ‘বিশেষ সম্পর্ক’ করছে।
এ বিষয়ে আমীর খসরুর মতামত জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, ‘আমরা যদি গণতন্ত্রে বিশ্বাস করি, তাহলে এখানে সবার মতামত নেওয়ার সুযোগ আছে।’
‘সবাই তার মতামত দিতে পারে। আমার মনে হয়, এটাই আমাদের গণতন্ত্রের বড় পাওয়া। সবাই তার নিজের মতামত দেবে। তার মধ্যেই আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।’
সরকারের এখন নির্বাচনমুখী কর্মকাণ্ডের দিকে এগিয়ে যাওয়ার দরকার আছে কি না, এ প্রশ্নও করা হয় আমীর খসরুর কাছে।
উত্তরে তিনি বলেন, ‘নির্বাচন ছাড়া গণতান্ত্রিক, রাজনৈতিক এবং জনগণের সাংবিধানিক অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার আর কোনো পথ নেই। এ বিষয়ে সবাই ঐকমত্য পোষণ করছেন।’
প্রধান উপদেষ্টার মতো বিএনপিও রোজার আগে বিচার ও সংস্কারকাজের অগ্রগতি চায় কি না—এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, সংস্কারের বিষয়টি ঐকমত্যের ওপর নির্ভরশীল। এ নিয়ে ড. ইউনূস, তারেক রহমান ও বিএনপির সব নেতা আগেই বলেছেন।
‘আর বিচার করবে বিভাগ বিচার। অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিচারের আওতায় আনার বিষয়ও আছে। যারা বিচারের আওতায় আসবে, তার জন্য প্রায় ৬ মাস সময় আছে। আর যারা এর মধ্যে আসবে না, তাদের জন্য তো আগামী সরকার আছেই’, যোগ করেন আমীর খসরু।

গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য দীর্ঘদিনের আন্দোলন-সংগ্রামে জনগণের যে ত্যাগ, সে পথেই দেশ অগ্রসর হবে বলে জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
আজ সোমবার দুপুরে লন্ডন থেকে দেশে ফিরে ঢাকায় শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা জানান।
আমীর খসরু বলেন, ‘বিএনপি গণতান্ত্রিক পথেই এগিয়ে যাবে এবং গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য দীর্ঘদিনের আন্দোলন-সংগ্রামে জনগণের যে ত্যাগ, সে পথেই দেশ অগ্রসর হবে।
দেশের মানুষ ২০ বছর ধরে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেনি। নতুন প্রজন্ম ভোট দিতে পারেনি। তাই তাঁরা দ্রুততম সময়ের মধ্যে নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্রে উত্তরণ চান। এটিই ছিল আন্দোলনের মূল প্রত্যাশা।
এ সময় বিভিন্ন বিষয়ে ঐকমত্য হতে এক থেকে দেড় মাসের বেশি সময় লাগার কথা নয় বলে মন্তব্য করেন তিনি।
গত শুক্রবার লন্ডনে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মধ্যে বৈঠক হয়।
সেই বৈঠকে নির্বাচনে নিরপেক্ষতার বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়েছিল কি না, সাবেক মন্ত্রী আমীর খসরুকে এ প্রশ্ন করেন সাংবাদিকেরা।
জবাবে তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সরকার নিরপেক্ষতার বিষয়টি নিশ্চিত করবে। কেয়ারটেকার গভর্নমেন্টের ধারণা হলো—একটি নিরপেক্ষ সরকার। সুতরাং নির্বাচনে সে নিরপেক্ষতা সরকার নিশ্চিত করবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।’
বিএনপি এত দিন ডিসেম্বরে নির্বাচনের কথা বললেও এখন কেন ফেব্রুয়ারিতে রাজি হয়েছে—এ প্রশ্নের জবাবে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘নির্বাচনের জন্য ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত অনেক সময়। এতটুকু সময়ও লাগার কোনো কারণ নেই।’
বিএনপি আগে ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচনের কথা বলেছে। সুতরাং ফেব্রুয়ারি আরও দীর্ঘ সময়। তবে ফেব্রুয়ারির মধ্যে যদি নির্বাচন হয়, তাতেও কোনো সমস্যা নেই।
জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সম্প্রতি অভিযোগ করে বলেছে, একটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সরকার ‘বিশেষ সম্পর্ক’ করছে।
এ বিষয়ে আমীর খসরুর মতামত জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, ‘আমরা যদি গণতন্ত্রে বিশ্বাস করি, তাহলে এখানে সবার মতামত নেওয়ার সুযোগ আছে।’
‘সবাই তার মতামত দিতে পারে। আমার মনে হয়, এটাই আমাদের গণতন্ত্রের বড় পাওয়া। সবাই তার নিজের মতামত দেবে। তার মধ্যেই আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।’
সরকারের এখন নির্বাচনমুখী কর্মকাণ্ডের দিকে এগিয়ে যাওয়ার দরকার আছে কি না, এ প্রশ্নও করা হয় আমীর খসরুর কাছে।
উত্তরে তিনি বলেন, ‘নির্বাচন ছাড়া গণতান্ত্রিক, রাজনৈতিক এবং জনগণের সাংবিধানিক অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার আর কোনো পথ নেই। এ বিষয়ে সবাই ঐকমত্য পোষণ করছেন।’
প্রধান উপদেষ্টার মতো বিএনপিও রোজার আগে বিচার ও সংস্কারকাজের অগ্রগতি চায় কি না—এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, সংস্কারের বিষয়টি ঐকমত্যের ওপর নির্ভরশীল। এ নিয়ে ড. ইউনূস, তারেক রহমান ও বিএনপির সব নেতা আগেই বলেছেন।
‘আর বিচার করবে বিভাগ বিচার। অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিচারের আওতায় আনার বিষয়ও আছে। যারা বিচারের আওতায় আসবে, তার জন্য প্রায় ৬ মাস সময় আছে। আর যারা এর মধ্যে আসবে না, তাদের জন্য তো আগামী সরকার আছেই’, যোগ করেন আমীর খসরু।

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ৩০-৪০ বছর আগের মিথ্যা মামলার বিচার করে যদি মিথ্যা ফাঁসি দেওয়া যায়, তাহলে ২০ বছর আগে সত্য জীবন্ত হত্যায় হাসিনা, ইনু, মেননসহ ১৪ দলের ফ্যাসিস্টদের বিচার কেন করা যাবে না? ১৪ দলের ফ্যাসিস্টদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।
১৩ ঘণ্টা আগে
জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কারের প্রস্তাবগুলো নিয়ে গণভোটের সময় ‘নির্বাচনের আগে বা একই দিনে’ হওয়ার সুপারিশ করেছে ঐকমত্য কমিশন। এতে পুরোপুরি সন্তুষ্ট হতে পারেনি জামায়াতে ইসলামী।
১৪ ঘণ্টা আগে
আওয়ামী লীগ এখন মরা হাতি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। তিনি বলেছেন, এই মরা হাতিকে এখন যে ইচ্ছা লাথি দিতে পারে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে সংকলিত বই ‘অগ্নিঝরা বর্ষা: দেশে ও বিদেশে’র মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান
১৫ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন আসিফ নজরুল। এখন তাঁর কোর্টে বল গেছে, দেখা যাক তিনি কেমন খেলতে পারেন।
১৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ৩০-৪০ বছর আগের মিথ্যা মামলার বিচার করে যদি মিথ্যা ফাঁসি দেওয়া যায়, তাহলে ২০ বছর আগে সত্য জীবন্ত হত্যায় হাসিনা, ইনু, মেননসহ ১৪ দলের ফ্যাসিস্টদের বিচার কেন করা যাবে না? ১৪ দলের ফ্যাসিস্টদের বিচারের আওতায় আনতে হবে। আইন মন্ত্রণালয়কে পল্টন ট্র্যাজেডির মামলা পুনরুজ্জীবিত করতে হবে। এ জন্য ট্রাইব্যুনালকে দায়িত্ব দিতে হবে—এই হত্যাকাণ্ডের পুনরায় তদন্তের জন্য।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাজধানীর বায়তুল মোকাররম মসজিদের উত্তর ফটকে ‘২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর আওয়ামী লীগ কর্তৃক সংঘটিত নারকীয় হত্যাকাণ্ডের’ বিচারের দাবিতে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
গোলাম পরওয়ার বলেন, ২৮ অক্টোবরে নৃশংস ও ইতিহাসের নজিরবিহীন বর্বরোচিত হামলা হয়েছে। সারা দেশ ও দুনিয়া সেদিন শিহরিত হয়েছে। মানুষ সেই দৃশ্য ভিডিওতে দেখতে পারেনি। হাসিনা লাশের ওপরে নাচানাচি করে ক্ষমতা ছিনিয়ে নিয়েছিল, শেষে তারা লাশ পুড়িয়ে ছাই করে দিয়ে ভারত পালিয়ে গেছে। এই ফ্যাসিস্টকে বাংলাদেশের জনগণ আর প্রশ্রয় দিতে পারে না।
সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার উদ্দেশে গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘আমরা শুনতে পাচ্ছি, খুনি হাসিনা দিল্লি থেকে কর্মসূচি দিচ্ছেন। আইন উপদেষ্টাসহ সকলকে বলব এই খুনিদের রাজনীতি চিরতরে বাংলাদেশ থেকে বিদায় করার জন্য। তাদের এই বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে।’
জুলাই সনদ প্রসঙ্গে জামায়াতের এ নেতা বলেন, ‘বাংলাদেশের জন্য জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোট এবং অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবিতে জাতি ঐক্যবদ্ধ হয়েছে। আমি বলতে চাই, জুলাই সনদ অবিলম্বে আদেশ জারি করে জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট দিতে হবে।’
গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘আমরা শুনতে পাচ্ছি, একটি দলকে খুশি করার জন্য সরকারের অভ্যন্তরের কেউ কেউ গণভোটকে উপেক্ষা করে একই দিনে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোটের পাঁয়তারা করছেন। আমরা বলতে চাই, একই দিনে গণভোট যাঁরা করতে চাচ্ছেন, তাঁদের উদ্দেশ্য হলো জুলাই সনদকে অকার্যকর করা।’
জামায়াত সেক্রেটারি বলেন, ‘এক সাগর রক্তের বিনিময়ে যে জুলাই সনদে বিদ্যমান রাষ্ট্রকাঠামো পরিবর্তন করে রাষ্ট্র সংস্কারের ঐতিহাসিক ঘটনা ঘটেছে, একই দিনে গণভোট যাঁরা চাচ্ছেন, তাঁরা জুলাই সনদকে অকার্যকর করতে চান। এই অপরিণামদর্শী পথ থেকে ফিরে এসে আগামী নভেম্বরে গণদাবি অনুযায়ী গণভোট দিন। তার আগে রাষ্ট্রপতির আদেশে জুলাই সনদ আদেশ জারি করুন। তারপর জাতীয় নির্বাচন দিন। তাহলেই জনগণের ভোটে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধির মাধ্যমে নতুন বাংলাদেশ, মানবিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হবে।’
জামায়াত সেক্রেটারি বলেন, ‘২৮ অক্টোবর যাঁরা জীবন দিয়েছিলেন, আল্লাহর কাছে তাঁদের শাহাদাত প্রার্থনা করছি। যাঁরা আহত হয়েছিলেন, ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলেন, অসুস্থ হয়েছিলেন, রাব্বুল আলামিনের কাছে তাঁদের জন্য সুস্থতা কামনা করছি।’
ঢাকা মহানগর জামায়াতের আমির নূরুল ইসলাম বুলবুলের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য দেন দলটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল হালিম, মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি শফিকুল ইসলাম মাসুদ প্রমুখ।

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ৩০-৪০ বছর আগের মিথ্যা মামলার বিচার করে যদি মিথ্যা ফাঁসি দেওয়া যায়, তাহলে ২০ বছর আগে সত্য জীবন্ত হত্যায় হাসিনা, ইনু, মেননসহ ১৪ দলের ফ্যাসিস্টদের বিচার কেন করা যাবে না? ১৪ দলের ফ্যাসিস্টদের বিচারের আওতায় আনতে হবে। আইন মন্ত্রণালয়কে পল্টন ট্র্যাজেডির মামলা পুনরুজ্জীবিত করতে হবে। এ জন্য ট্রাইব্যুনালকে দায়িত্ব দিতে হবে—এই হত্যাকাণ্ডের পুনরায় তদন্তের জন্য।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাজধানীর বায়তুল মোকাররম মসজিদের উত্তর ফটকে ‘২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর আওয়ামী লীগ কর্তৃক সংঘটিত নারকীয় হত্যাকাণ্ডের’ বিচারের দাবিতে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
গোলাম পরওয়ার বলেন, ২৮ অক্টোবরে নৃশংস ও ইতিহাসের নজিরবিহীন বর্বরোচিত হামলা হয়েছে। সারা দেশ ও দুনিয়া সেদিন শিহরিত হয়েছে। মানুষ সেই দৃশ্য ভিডিওতে দেখতে পারেনি। হাসিনা লাশের ওপরে নাচানাচি করে ক্ষমতা ছিনিয়ে নিয়েছিল, শেষে তারা লাশ পুড়িয়ে ছাই করে দিয়ে ভারত পালিয়ে গেছে। এই ফ্যাসিস্টকে বাংলাদেশের জনগণ আর প্রশ্রয় দিতে পারে না।
সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার উদ্দেশে গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘আমরা শুনতে পাচ্ছি, খুনি হাসিনা দিল্লি থেকে কর্মসূচি দিচ্ছেন। আইন উপদেষ্টাসহ সকলকে বলব এই খুনিদের রাজনীতি চিরতরে বাংলাদেশ থেকে বিদায় করার জন্য। তাদের এই বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে।’
জুলাই সনদ প্রসঙ্গে জামায়াতের এ নেতা বলেন, ‘বাংলাদেশের জন্য জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোট এবং অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবিতে জাতি ঐক্যবদ্ধ হয়েছে। আমি বলতে চাই, জুলাই সনদ অবিলম্বে আদেশ জারি করে জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট দিতে হবে।’
গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘আমরা শুনতে পাচ্ছি, একটি দলকে খুশি করার জন্য সরকারের অভ্যন্তরের কেউ কেউ গণভোটকে উপেক্ষা করে একই দিনে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোটের পাঁয়তারা করছেন। আমরা বলতে চাই, একই দিনে গণভোট যাঁরা করতে চাচ্ছেন, তাঁদের উদ্দেশ্য হলো জুলাই সনদকে অকার্যকর করা।’
জামায়াত সেক্রেটারি বলেন, ‘এক সাগর রক্তের বিনিময়ে যে জুলাই সনদে বিদ্যমান রাষ্ট্রকাঠামো পরিবর্তন করে রাষ্ট্র সংস্কারের ঐতিহাসিক ঘটনা ঘটেছে, একই দিনে গণভোট যাঁরা চাচ্ছেন, তাঁরা জুলাই সনদকে অকার্যকর করতে চান। এই অপরিণামদর্শী পথ থেকে ফিরে এসে আগামী নভেম্বরে গণদাবি অনুযায়ী গণভোট দিন। তার আগে রাষ্ট্রপতির আদেশে জুলাই সনদ আদেশ জারি করুন। তারপর জাতীয় নির্বাচন দিন। তাহলেই জনগণের ভোটে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধির মাধ্যমে নতুন বাংলাদেশ, মানবিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হবে।’
জামায়াত সেক্রেটারি বলেন, ‘২৮ অক্টোবর যাঁরা জীবন দিয়েছিলেন, আল্লাহর কাছে তাঁদের শাহাদাত প্রার্থনা করছি। যাঁরা আহত হয়েছিলেন, ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলেন, অসুস্থ হয়েছিলেন, রাব্বুল আলামিনের কাছে তাঁদের জন্য সুস্থতা কামনা করছি।’
ঢাকা মহানগর জামায়াতের আমির নূরুল ইসলাম বুলবুলের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য দেন দলটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল হালিম, মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি শফিকুল ইসলাম মাসুদ প্রমুখ।

‘আর বিচার করবে বিভাগ বিচার। অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিচারের আওতায় আনার বিষয়ও আছে। যারা বিচারের আওতায় আসবে, তার জন্য প্রায় ৬ মাস সময় আছে। আর যারা এর মধ্যে আসবে না, তাদের জন্য তো আগামী সরকার আছেই’, যোগ করেন আমীর খসরু।
১৬ জুন ২০২৫
জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কারের প্রস্তাবগুলো নিয়ে গণভোটের সময় ‘নির্বাচনের আগে বা একই দিনে’ হওয়ার সুপারিশ করেছে ঐকমত্য কমিশন। এতে পুরোপুরি সন্তুষ্ট হতে পারেনি জামায়াতে ইসলামী।
১৪ ঘণ্টা আগে
আওয়ামী লীগ এখন মরা হাতি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। তিনি বলেছেন, এই মরা হাতিকে এখন যে ইচ্ছা লাথি দিতে পারে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে সংকলিত বই ‘অগ্নিঝরা বর্ষা: দেশে ও বিদেশে’র মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান
১৫ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন আসিফ নজরুল। এখন তাঁর কোর্টে বল গেছে, দেখা যাক তিনি কেমন খেলতে পারেন।
১৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কারের প্রস্তাবগুলো নিয়ে গণভোটের সময় ‘নির্বাচনের আগে বা একই দিনে’ হওয়ার সুপারিশ করেছে ঐকমত্য কমিশন। এতে পুরোপুরি সন্তুষ্ট হতে পারেনি জামায়াতে ইসলামী।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশ নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে আজকের পত্রিকাকে এমনটি বলেন দলটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ।
হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, ‘আমরা পুরোপুরি সন্তুষ্ট হতে পারছি না। কারণ, এখানে ‘‘অথবা’’ দিয়েছে। নির্বাচনের সঙ্গে একই দিনে গণভোট আয়োজনের সুপারিশ থাকায় আমরা পুরোপুরি সন্তুষ্ট নই।’
আযাদ যোগ করেন, ‘আমাদের বক্তব্য হলো—অবিলম্বে আদেশ জারি করতে হবে এবং নভেম্বরে গণভোট আয়োজন করতে হবে।
‘নভেম্বরে গণভোট না হলে জনগণ তো বুঝবে না কী সংস্কার হবে আর ভোট দিব কাকে। জনগণ তো সংস্কার ছাড়া নির্বাচন চায় না।’
একটা দল নির্বাচনের দিন গণভোট চাচ্ছে, এতে আপনাদের প্রতিক্রিয়া কী—এমন প্রশ্নের জবাবে আযাদ বলেন, তারা চাইতেই পারে, তবে এর পেছনে সংস্কার বানচালের কোনো উদ্দেশ্য আছে কি না—এমন প্রশ্ন থেকে যায়।

জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কারের প্রস্তাবগুলো নিয়ে গণভোটের সময় ‘নির্বাচনের আগে বা একই দিনে’ হওয়ার সুপারিশ করেছে ঐকমত্য কমিশন। এতে পুরোপুরি সন্তুষ্ট হতে পারেনি জামায়াতে ইসলামী।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশ নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে আজকের পত্রিকাকে এমনটি বলেন দলটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ।
হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, ‘আমরা পুরোপুরি সন্তুষ্ট হতে পারছি না। কারণ, এখানে ‘‘অথবা’’ দিয়েছে। নির্বাচনের সঙ্গে একই দিনে গণভোট আয়োজনের সুপারিশ থাকায় আমরা পুরোপুরি সন্তুষ্ট নই।’
আযাদ যোগ করেন, ‘আমাদের বক্তব্য হলো—অবিলম্বে আদেশ জারি করতে হবে এবং নভেম্বরে গণভোট আয়োজন করতে হবে।
‘নভেম্বরে গণভোট না হলে জনগণ তো বুঝবে না কী সংস্কার হবে আর ভোট দিব কাকে। জনগণ তো সংস্কার ছাড়া নির্বাচন চায় না।’
একটা দল নির্বাচনের দিন গণভোট চাচ্ছে, এতে আপনাদের প্রতিক্রিয়া কী—এমন প্রশ্নের জবাবে আযাদ বলেন, তারা চাইতেই পারে, তবে এর পেছনে সংস্কার বানচালের কোনো উদ্দেশ্য আছে কি না—এমন প্রশ্ন থেকে যায়।

‘আর বিচার করবে বিভাগ বিচার। অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিচারের আওতায় আনার বিষয়ও আছে। যারা বিচারের আওতায় আসবে, তার জন্য প্রায় ৬ মাস সময় আছে। আর যারা এর মধ্যে আসবে না, তাদের জন্য তো আগামী সরকার আছেই’, যোগ করেন আমীর খসরু।
১৬ জুন ২০২৫
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ৩০-৪০ বছর আগের মিথ্যা মামলার বিচার করে যদি মিথ্যা ফাঁসি দেওয়া যায়, তাহলে ২০ বছর আগে সত্য জীবন্ত হত্যায় হাসিনা, ইনু, মেননসহ ১৪ দলের ফ্যাসিস্টদের বিচার কেন করা যাবে না? ১৪ দলের ফ্যাসিস্টদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।
১৩ ঘণ্টা আগে
আওয়ামী লীগ এখন মরা হাতি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। তিনি বলেছেন, এই মরা হাতিকে এখন যে ইচ্ছা লাথি দিতে পারে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে সংকলিত বই ‘অগ্নিঝরা বর্ষা: দেশে ও বিদেশে’র মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান
১৫ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন আসিফ নজরুল। এখন তাঁর কোর্টে বল গেছে, দেখা যাক তিনি কেমন খেলতে পারেন।
১৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আওয়ামী লীগ এখন মরা হাতি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। তিনি বলেছেন, এই মরা হাতিকে এখন যে ইচ্ছা লাথি দিতে পারে।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে সংকলিত বই ‘অগ্নিঝরা বর্ষা: দেশে ও বিদেশে’র মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘ইতিহাসকে যেন আর ক্ষমতার হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা না হয়। আওয়ামী লীগ এখন ডেড চ্যাপটার। এটা এখন মরা হাতি—এটাকে এখন যে ইচ্ছা, সে লাথি দিতে পারে। তবে আমাদের ঐক্য বজায় রাখতে হবে, না হলে ঝামেলা হতে পারে।’
আমলাতন্ত্রের সমালোচনা করে হাসনাত বলেন, ‘ব্যুরোক্রেসিকে গতিশীল করতে হবে। তারা গতিশীল না হলে যে ক্ষোভ জমছে, তাতে বিস্ফোরণ হবেই। আমলাতন্ত্র ঠিক না করতে পারলে, যেই ক্ষমতায় আসুক, ক্ষমতায় থাকতে পারবে না।’

আওয়ামী লীগ এখন মরা হাতি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। তিনি বলেছেন, এই মরা হাতিকে এখন যে ইচ্ছা লাথি দিতে পারে।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে সংকলিত বই ‘অগ্নিঝরা বর্ষা: দেশে ও বিদেশে’র মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘ইতিহাসকে যেন আর ক্ষমতার হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা না হয়। আওয়ামী লীগ এখন ডেড চ্যাপটার। এটা এখন মরা হাতি—এটাকে এখন যে ইচ্ছা, সে লাথি দিতে পারে। তবে আমাদের ঐক্য বজায় রাখতে হবে, না হলে ঝামেলা হতে পারে।’
আমলাতন্ত্রের সমালোচনা করে হাসনাত বলেন, ‘ব্যুরোক্রেসিকে গতিশীল করতে হবে। তারা গতিশীল না হলে যে ক্ষোভ জমছে, তাতে বিস্ফোরণ হবেই। আমলাতন্ত্র ঠিক না করতে পারলে, যেই ক্ষমতায় আসুক, ক্ষমতায় থাকতে পারবে না।’

‘আর বিচার করবে বিভাগ বিচার। অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিচারের আওতায় আনার বিষয়ও আছে। যারা বিচারের আওতায় আসবে, তার জন্য প্রায় ৬ মাস সময় আছে। আর যারা এর মধ্যে আসবে না, তাদের জন্য তো আগামী সরকার আছেই’, যোগ করেন আমীর খসরু।
১৬ জুন ২০২৫
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ৩০-৪০ বছর আগের মিথ্যা মামলার বিচার করে যদি মিথ্যা ফাঁসি দেওয়া যায়, তাহলে ২০ বছর আগে সত্য জীবন্ত হত্যায় হাসিনা, ইনু, মেননসহ ১৪ দলের ফ্যাসিস্টদের বিচার কেন করা যাবে না? ১৪ দলের ফ্যাসিস্টদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।
১৩ ঘণ্টা আগে
জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কারের প্রস্তাবগুলো নিয়ে গণভোটের সময় ‘নির্বাচনের আগে বা একই দিনে’ হওয়ার সুপারিশ করেছে ঐকমত্য কমিশন। এতে পুরোপুরি সন্তুষ্ট হতে পারেনি জামায়াতে ইসলামী।
১৪ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন আসিফ নজরুল। এখন তাঁর কোর্টে বল গেছে, দেখা যাক তিনি কেমন খেলতে পারেন।
১৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন আসিফ নজরুল। এখন তাঁর কোর্টে বল গেছে, দেখা যাক তিনি কেমন খেলতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুরুল হক হলে আয়োজিত ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়নের রূপরেখা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন। এনসিপি এই গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন করে।
সভায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে তাঁর উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যদের নিয়ে শহীদ মিনারে গিয়ে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের ঘোষণা দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন পাটওয়ারী। তাঁর দাবি, ঘোষণা অনুষ্ঠানে জুলাই আন্দোলনে শহীদ পরিবার ও আহতদেরও রাখতে হবে। ওই দিন এনসিপি সনদে সই করবে বলেও জানান তিনি।
পাটওয়ারী বলেন, ‘আমরা জেনেছি, জুলাই সনদ বর্তমানে আইন কমিশনে আছে। আমরা দেখতে চাই ড. আসিফ নজরুল স্যার কোনো টালবাহানা ছাড়াই জনগণের পক্ষে থেকে দ্রুত বাস্তবায়নে কাজ করবেন। প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে শহীদ মিনারে আসবেন।’
এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক বলেন, ‘জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের রিপোর্ট জমা দেওয়া জুলাই শহীদ ও জনগণের বড় অর্জন। জুলাই সনদ সই না করার কারণে হারিয়ে যাওয়ার ভয় ছিল। তবে রিস্ক (ঝুঁকি) নিয়ে অবস্থান নিয়েছে এনসিপি। ঐকমত্য কমিশনের রিপোর্টের মাধ্যমে এর সুফল পেয়েছে বাংলাদেশের মানুষ।’
এ বিষয়ে তিনি আরও যোগ করেন, ‘বাহাত্তরের পচা সংবিধান দিয়ে এ দেশ আর চলতে পারে না। এ সংবিধান আমাদের ভাইদের হত্যার বৈধতা দিয়েছে।’
এই নেতা বলেন, ‘রক্তের ট্যাংকার দিয়ে কেউ রাজনীতি করতে চাইলে, বুলেট রেভল্যুশনের পর ব্যালট রেভল্যুশনের মাধ্যমে মানুষ জবাব দেবে। দলীয় দাস হিসেবে কেউ সংস্কার রুখতে চাইলে সেফ এক্সিট পাবে না তারা, মানুষ তাদের বিচার করবেই।’
এনসিপি সরকার গঠন করবে আশা প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘কারণ, পেছনের দরজা দিয়ে এনসিপি ক্যান্টনমেন্টে যাবে না, কোনো অ্যাম্বাসিতেও যাবে না। তাই মানুষ এনসিপিকে ভোট দেবে।’
ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার অথর্ব নির্বাচন কমিশন গঠন করেছে দাবি করে তিনি আরও বলেন, ‘যে লাউ সেই কদুর নির্বাচন চায় না এনসিপি। বিএনপি-জামায়াত বিরোধী বিরোধী নাটক করছে। তারা একদল ভারতে, আরেক দল পাকিস্তানে পা দিয়ে রেখেছে।’

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন আসিফ নজরুল। এখন তাঁর কোর্টে বল গেছে, দেখা যাক তিনি কেমন খেলতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুরুল হক হলে আয়োজিত ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়নের রূপরেখা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন। এনসিপি এই গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন করে।
সভায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে তাঁর উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যদের নিয়ে শহীদ মিনারে গিয়ে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের ঘোষণা দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন পাটওয়ারী। তাঁর দাবি, ঘোষণা অনুষ্ঠানে জুলাই আন্দোলনে শহীদ পরিবার ও আহতদেরও রাখতে হবে। ওই দিন এনসিপি সনদে সই করবে বলেও জানান তিনি।
পাটওয়ারী বলেন, ‘আমরা জেনেছি, জুলাই সনদ বর্তমানে আইন কমিশনে আছে। আমরা দেখতে চাই ড. আসিফ নজরুল স্যার কোনো টালবাহানা ছাড়াই জনগণের পক্ষে থেকে দ্রুত বাস্তবায়নে কাজ করবেন। প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে শহীদ মিনারে আসবেন।’
এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক বলেন, ‘জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের রিপোর্ট জমা দেওয়া জুলাই শহীদ ও জনগণের বড় অর্জন। জুলাই সনদ সই না করার কারণে হারিয়ে যাওয়ার ভয় ছিল। তবে রিস্ক (ঝুঁকি) নিয়ে অবস্থান নিয়েছে এনসিপি। ঐকমত্য কমিশনের রিপোর্টের মাধ্যমে এর সুফল পেয়েছে বাংলাদেশের মানুষ।’
এ বিষয়ে তিনি আরও যোগ করেন, ‘বাহাত্তরের পচা সংবিধান দিয়ে এ দেশ আর চলতে পারে না। এ সংবিধান আমাদের ভাইদের হত্যার বৈধতা দিয়েছে।’
এই নেতা বলেন, ‘রক্তের ট্যাংকার দিয়ে কেউ রাজনীতি করতে চাইলে, বুলেট রেভল্যুশনের পর ব্যালট রেভল্যুশনের মাধ্যমে মানুষ জবাব দেবে। দলীয় দাস হিসেবে কেউ সংস্কার রুখতে চাইলে সেফ এক্সিট পাবে না তারা, মানুষ তাদের বিচার করবেই।’
এনসিপি সরকার গঠন করবে আশা প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘কারণ, পেছনের দরজা দিয়ে এনসিপি ক্যান্টনমেন্টে যাবে না, কোনো অ্যাম্বাসিতেও যাবে না। তাই মানুষ এনসিপিকে ভোট দেবে।’
ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার অথর্ব নির্বাচন কমিশন গঠন করেছে দাবি করে তিনি আরও বলেন, ‘যে লাউ সেই কদুর নির্বাচন চায় না এনসিপি। বিএনপি-জামায়াত বিরোধী বিরোধী নাটক করছে। তারা একদল ভারতে, আরেক দল পাকিস্তানে পা দিয়ে রেখেছে।’

‘আর বিচার করবে বিভাগ বিচার। অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিচারের আওতায় আনার বিষয়ও আছে। যারা বিচারের আওতায় আসবে, তার জন্য প্রায় ৬ মাস সময় আছে। আর যারা এর মধ্যে আসবে না, তাদের জন্য তো আগামী সরকার আছেই’, যোগ করেন আমীর খসরু।
১৬ জুন ২০২৫
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ৩০-৪০ বছর আগের মিথ্যা মামলার বিচার করে যদি মিথ্যা ফাঁসি দেওয়া যায়, তাহলে ২০ বছর আগে সত্য জীবন্ত হত্যায় হাসিনা, ইনু, মেননসহ ১৪ দলের ফ্যাসিস্টদের বিচার কেন করা যাবে না? ১৪ দলের ফ্যাসিস্টদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।
১৩ ঘণ্টা আগে
জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কারের প্রস্তাবগুলো নিয়ে গণভোটের সময় ‘নির্বাচনের আগে বা একই দিনে’ হওয়ার সুপারিশ করেছে ঐকমত্য কমিশন। এতে পুরোপুরি সন্তুষ্ট হতে পারেনি জামায়াতে ইসলামী।
১৪ ঘণ্টা আগে
আওয়ামী লীগ এখন মরা হাতি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। তিনি বলেছেন, এই মরা হাতিকে এখন যে ইচ্ছা লাথি দিতে পারে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে সংকলিত বই ‘অগ্নিঝরা বর্ষা: দেশে ও বিদেশে’র মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান
১৫ ঘণ্টা আগে