নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকায় প্লট থাকার মানেই যদি কালোটাকার মালিক হয় তাহলে জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু নিজেও কালোটাকার মালিক। অর্থমন্ত্রীর বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে এমন মন্তব্যই করেছেন মুজিবুল হক।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেটের ওপর সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে এ কথা বলেন তিনি।
মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, ‘অর্থমন্ত্রী বলেছেন, ঢাকায় যার ফ্ল্যাট-প্লট আছে সে কালো টাকার মালিক। আমি পাঁচবার এমপি ও তিনবার মন্ত্রী হয়েছি। আমার ঢাকায় কোনো বাড়ি নাই। ২০১১ সালে আমি পূর্বাচলে প্লট পেয়েছিলাম। তার মানে অর্থমন্ত্রীর নতুন সংজ্ঞা অনুযায়ী আমি কালো টাকার মালিক হয়ে গেছি! মাননীয় স্পিকার, আমরা ঢাকায় যারা আছি— আপনি, রাষ্ট্রপতি, আমি সবাই কালো টাকার মালিক। তবে আমি আইন লঙ্ঘন করে কালো টাকার মালিক হয়েছি কি না সংসদে এর ব্যাখ্যা চাই।’
অর্থমন্ত্রী মনের মাধুরী মিশিয়ে কথার ফুলঝুড়ি দিয়ে বাজেট উপস্থাপন করেছেন, যার পাঠ উদ্ধার করা কঠিন বলে মন্তব্য করে এ জাপা নেতা বলেন, ‘মূল্যস্ফীতি কীভাবে নিয়ন্ত্রণ হবে সেটা (অর্থমন্ত্রী) বাজেটে উল্লেখ করেন নাই।’
কর দিয়ে পাচার করা টাকা ফেরানোর প্রস্তাব করায় অর্থমন্ত্রীর সমালোচনা করে মুজিবুল হক বলেন, ‘অর্থমন্ত্রী বলেছেন, ৭ শতাংশ ট্যাক্স দিলে পাচারকৃত অর্থ বৈধ হয়ে যাবে। ৪০ বছর যাবৎ সব সরকার কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দিয়েছে। কিন্তু কালো টাকা সাদা হয়েছে কম। আমি যখন ব্যবসা করি ২৫ শতাংশ ট্যাক্স দিতে হয়। তাহলে বিদেশে টাকা পাঠিয়ে ৭ শতাংশ ট্যাক্স দিয়ে হালাল করব! এটা অর্থ পাচার আইনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। আইন সংশোধন করা না হলে এটা বাস্তবায়নের কোনো সুযোগ নেই।’
তিনি বলেন, ‘কীভাবে বিদেশ থেকে পাচার করা টাকা আনবেন? আইন সংশোধন না হলে তা বাস্তবায়ন হবে না। এই সুযোগ দেওয়া সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক, বেআইনি, অনৈতিক।’
ঢাকায় প্লট থাকার মানেই যদি কালোটাকার মালিক হয় তাহলে জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু নিজেও কালোটাকার মালিক। অর্থমন্ত্রীর বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে এমন মন্তব্যই করেছেন মুজিবুল হক।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেটের ওপর সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে এ কথা বলেন তিনি।
মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, ‘অর্থমন্ত্রী বলেছেন, ঢাকায় যার ফ্ল্যাট-প্লট আছে সে কালো টাকার মালিক। আমি পাঁচবার এমপি ও তিনবার মন্ত্রী হয়েছি। আমার ঢাকায় কোনো বাড়ি নাই। ২০১১ সালে আমি পূর্বাচলে প্লট পেয়েছিলাম। তার মানে অর্থমন্ত্রীর নতুন সংজ্ঞা অনুযায়ী আমি কালো টাকার মালিক হয়ে গেছি! মাননীয় স্পিকার, আমরা ঢাকায় যারা আছি— আপনি, রাষ্ট্রপতি, আমি সবাই কালো টাকার মালিক। তবে আমি আইন লঙ্ঘন করে কালো টাকার মালিক হয়েছি কি না সংসদে এর ব্যাখ্যা চাই।’
অর্থমন্ত্রী মনের মাধুরী মিশিয়ে কথার ফুলঝুড়ি দিয়ে বাজেট উপস্থাপন করেছেন, যার পাঠ উদ্ধার করা কঠিন বলে মন্তব্য করে এ জাপা নেতা বলেন, ‘মূল্যস্ফীতি কীভাবে নিয়ন্ত্রণ হবে সেটা (অর্থমন্ত্রী) বাজেটে উল্লেখ করেন নাই।’
কর দিয়ে পাচার করা টাকা ফেরানোর প্রস্তাব করায় অর্থমন্ত্রীর সমালোচনা করে মুজিবুল হক বলেন, ‘অর্থমন্ত্রী বলেছেন, ৭ শতাংশ ট্যাক্স দিলে পাচারকৃত অর্থ বৈধ হয়ে যাবে। ৪০ বছর যাবৎ সব সরকার কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দিয়েছে। কিন্তু কালো টাকা সাদা হয়েছে কম। আমি যখন ব্যবসা করি ২৫ শতাংশ ট্যাক্স দিতে হয়। তাহলে বিদেশে টাকা পাঠিয়ে ৭ শতাংশ ট্যাক্স দিয়ে হালাল করব! এটা অর্থ পাচার আইনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। আইন সংশোধন করা না হলে এটা বাস্তবায়নের কোনো সুযোগ নেই।’
তিনি বলেন, ‘কীভাবে বিদেশ থেকে পাচার করা টাকা আনবেন? আইন সংশোধন না হলে তা বাস্তবায়ন হবে না। এই সুযোগ দেওয়া সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক, বেআইনি, অনৈতিক।’
জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘আগামী বছরের প্রথমার্ধেই জাতীয় নির্বাচন অনিবার্য। তবে কোনো অপরিপক্ব বা প্রহসনের নির্বাচন জনগণ আর মেনে নেবে না। নির্বাচন হতে হবে স্বচ্ছ, নিরপেক্ষ ও পেশিশক্তি ও কালোটাকামুক্ত। প্রশাসনের নিরপেক্ষতা নিশ্চিত না হলে এই নির্বাচনও ব্যর্থ হবে। প্রবাসীদের ভোটাধিকার
১১ ঘণ্টা আগেগণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, আগামী ৫ আগস্ট বা এর পরবর্তী দ্রুততম সময়ের মধ্যে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা করা হবে বলে জনগণ আশা করে। তিনি মনে করেন, নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আনতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। একই সঙ্গে নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ
১১ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা নানা দিক থেকে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক। আজ বুধবার বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় ১৩টি রাজনৈতিক দল ও জোটের নেতাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠক শেষে এ কথা বলেন তিনি।
১২ ঘণ্টা আগেবজলুর রশীদ ফিরোজ বলেন, ‘সরকার যখন খুব বিপদে পড়ে, আর সামলাতে পারছে না, টালমাটাল অবস্থা এবং মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠছে, তখন রাজনৈতিক দলগুলোকে ডাকে। তারা দেখাতে চায় যে, এরা সবাই আমার সঙ্গে আছে। আমরা এই সরকারকে সমর্থন করেছি ঠিক, কিন্তু অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার পরিপন্থী কোনো কাজ করলে আমরা এই...
১২ ঘণ্টা আগে