অনলাইন ডেস্ক
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন চান না জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ। তিনি বলেছেন, ‘স্থানীয় নির্বাচন দিলে সাড়ে ৪ হাজার ইউনিয়ন পরিষদে মারামারির একটা আশঙ্কা আছে। ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে অনেক বেশি রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হয়। গ্রাউন্ড রিয়েলিটি আলাদা। আওয়ামী লীগকে গ্রাউন্ড রিয়েলিটি মেনে নেবে না।’
আজ শনিবার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর সংলাপে এ কথা বলেন আন্দালিব রহমান পার্থ।
আওয়ামী লীগকে গ্রাউন্ড রিয়েলিটি মেনে নেবে না জানিয়ে বিজেপি চেয়ারম্যান বলেন, ‘এই সন্ত্রাস কোনোভাবে যাতে না হয়। পরিবেশ যেন স্থিতিশীল থাকে। কোনো সংস্কার যাতে জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত না করে। আবার অনেক রাজনৈতিক দল বলেছে যে, স্থানীয় নির্বাচন আগে হলে ভালো হবে। আমরা পাশে ছিলাম এবং সামনে পাশে থাকব। এত আত্মত্যাগ এটা যেন কোনোভাবে নষ্ট না হয়। এই অর্জনটা কোনো সাধারণ অর্জন না। আমাদের নিজেদের স্বার্থে ওটাকে যেন কোনোভাবে আন্ডারমেন্ট না করি। আগামীতে সিরিজ মিটিং হবে, আমাদের জানানো হবে।’
বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা গত ছয় মাসের বর্ণনা দিয়েছেন জানিয়ে তিনি বলেন, সারা বাংলাদেশসহ আমরা উনার পাশে দাঁড়িয়েছি, কীভাবে আন্তর্জাতিক সমাজ দাঁড়িয়েছে, জাতিসংঘ দাঁড়িয়েছে, সাবেক ফ্যাসিস্ট গভর্নমেন্টের এই সরকারকে নিয়ে যে পাঁয়তারা ছিল, বিভিন্ন মিথ্যে ফুলঝুঁরি ছিল আমাদের অবস্থানকে নিয়ে, জাতিসংঘের রিপোর্ট আসার পর অনেকটাই ধূলিসাৎ হয়ে গিয়েছে। আমাদের এই ঐক্য ধরে রাখতে হবে। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে যাঁরা শহীদ হয়েছেন, তাঁদের আত্মত্যাগকে আমাদের কর্মকাণ্ডে কোনোভাবেই যেন অপমানিত না করে।
বিজেপি চেয়ারম্যান বলেন, আগামী ৬ মাস কীভাবে সবাই একসঙ্গে কাজ করব, যে কমিশনগুলোর কাজ হয়েছে, তারা কীভাবে আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করবে, আমাদের কী কী প্রস্তাব আছে, সেগুলো আর কীভাবে বিস্তর আলোচনা করব, এই ব্যাপারে প্রধান উপদেষ্টা কথা বলেছেন।
বর্তমান সরকারের ছয় মাসের কর্মকাণ্ডে আপনারা সন্তুষ্ট কি না, এমন প্রশ্ন জবাবে পার্থ বলেন, আমরা সন্তুষ্ট, আমরা সরকারের পাশে আছি। সরকারের কী ভুল হচ্ছে আবার কী হচ্ছে না, সে বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে আমাদের সঙ্গে কথা হচ্ছে। আমি মনে করি, এটা জনগণের সরকার।
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন চান না জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ। তিনি বলেছেন, ‘স্থানীয় নির্বাচন দিলে সাড়ে ৪ হাজার ইউনিয়ন পরিষদে মারামারির একটা আশঙ্কা আছে। ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে অনেক বেশি রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হয়। গ্রাউন্ড রিয়েলিটি আলাদা। আওয়ামী লীগকে গ্রাউন্ড রিয়েলিটি মেনে নেবে না।’
আজ শনিবার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর সংলাপে এ কথা বলেন আন্দালিব রহমান পার্থ।
আওয়ামী লীগকে গ্রাউন্ড রিয়েলিটি মেনে নেবে না জানিয়ে বিজেপি চেয়ারম্যান বলেন, ‘এই সন্ত্রাস কোনোভাবে যাতে না হয়। পরিবেশ যেন স্থিতিশীল থাকে। কোনো সংস্কার যাতে জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত না করে। আবার অনেক রাজনৈতিক দল বলেছে যে, স্থানীয় নির্বাচন আগে হলে ভালো হবে। আমরা পাশে ছিলাম এবং সামনে পাশে থাকব। এত আত্মত্যাগ এটা যেন কোনোভাবে নষ্ট না হয়। এই অর্জনটা কোনো সাধারণ অর্জন না। আমাদের নিজেদের স্বার্থে ওটাকে যেন কোনোভাবে আন্ডারমেন্ট না করি। আগামীতে সিরিজ মিটিং হবে, আমাদের জানানো হবে।’
বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা গত ছয় মাসের বর্ণনা দিয়েছেন জানিয়ে তিনি বলেন, সারা বাংলাদেশসহ আমরা উনার পাশে দাঁড়িয়েছি, কীভাবে আন্তর্জাতিক সমাজ দাঁড়িয়েছে, জাতিসংঘ দাঁড়িয়েছে, সাবেক ফ্যাসিস্ট গভর্নমেন্টের এই সরকারকে নিয়ে যে পাঁয়তারা ছিল, বিভিন্ন মিথ্যে ফুলঝুঁরি ছিল আমাদের অবস্থানকে নিয়ে, জাতিসংঘের রিপোর্ট আসার পর অনেকটাই ধূলিসাৎ হয়ে গিয়েছে। আমাদের এই ঐক্য ধরে রাখতে হবে। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে যাঁরা শহীদ হয়েছেন, তাঁদের আত্মত্যাগকে আমাদের কর্মকাণ্ডে কোনোভাবেই যেন অপমানিত না করে।
বিজেপি চেয়ারম্যান বলেন, আগামী ৬ মাস কীভাবে সবাই একসঙ্গে কাজ করব, যে কমিশনগুলোর কাজ হয়েছে, তারা কীভাবে আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করবে, আমাদের কী কী প্রস্তাব আছে, সেগুলো আর কীভাবে বিস্তর আলোচনা করব, এই ব্যাপারে প্রধান উপদেষ্টা কথা বলেছেন।
বর্তমান সরকারের ছয় মাসের কর্মকাণ্ডে আপনারা সন্তুষ্ট কি না, এমন প্রশ্ন জবাবে পার্থ বলেন, আমরা সন্তুষ্ট, আমরা সরকারের পাশে আছি। সরকারের কী ভুল হচ্ছে আবার কী হচ্ছে না, সে বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে আমাদের সঙ্গে কথা হচ্ছে। আমি মনে করি, এটা জনগণের সরকার।
বিবৃতিতে ছাত্রদল নেতারা বলেন, ‘হঠাৎ গজিয়ে ওঠা এই হাইব্রিড নেতা প্রায়শই দেশের সম্মানিত জাতীয় নেতাদের বিষয়ে চরম অশ্রদ্ধাপূর্ণ, রাজনৈতিক শিষ্টাচারবিরোধী অসংলগ্ন বক্তব্য দিয়ে থাকেন। তাঁর আচরণগত ও বক্তব্যের অসংলগ্নতার কারণে অনেকে তাঁর সুস্থতা ও স্বাভাবিকতার বিষয়ে সন্দিহান।
১ ঘণ্টা আগেআজ রাত ১১টার দিকে ডা. শফিকুর রহমান তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে একটি পোস্ট দিয়ে নিজের স্বাস্থ্যগত অবস্থার কথা জানিয়েছেন। তিনি লিখেছেন, তাঁর অসুস্থতার কারণে সমাবেশে যে বিঘ্ন ঘটেছে, সে জন্য তিনি আন্তরিকভাবে দুঃখিত।
১ ঘণ্টা আগেসংসদের নিম্নকক্ষ, উচ্চকক্ষ ও সংরক্ষিত নারী আসন—সব ক্ষেত্রেই ভোটের সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতি চায় জামায়াতে ইসলামী। কিন্তু বিএনপিসহ কয়েকটি দলের অবস্থান এর বিপক্ষে। এই অবস্থায় পিআর পদ্ধতিতে ভোটের ঘোষণা দেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে জামায়াত। সেই দাবি মানা না হলে রাজপথে আন্দোলনের মাধ্যমে
২ ঘণ্টা আগেসোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশে বক্তব্য দেওয়ার সময় হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়া জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমান চিকিৎসা শেষে হাসপাতাল ছেড়েছেন। আজ শনিবার (১৯ জুলাই) রাত ৯টার দিকে রাজধানীর ধানমন্ডির ইবনে সিনা হাসপাতাল থেকে হেঁটে বের হন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে