নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
৭ জানুয়ারি ‘ফেলানী হত্যা দিবসে’ ভোট বর্জনের আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। আজ বুধবার বিকেলে এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই আহ্বান জানান।
রিজভী বলেন, ‘আগামী ৭ জানুয়ারি নিষ্পাপ কিশোরী ফেলানী হত্যা দিবস। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ পর্যন্ত বর্বরোচিত এই হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ পর্যন্ত করেননি। ঐতিহাসিক রক্তাক্ত এই শোক দিবসে কোনো নির্বাচন দেশপ্রেমিক জনগণ হতে দেবে না। ফেলানী হত্যা দিবসে তাকে স্মরণ করে স্বাধীনতা রক্ষার অঙ্গীকারে এবং গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের প্রত্যয়ে নির্বাচন বর্জন করতে হবে।’
রিজভী আরও বলেন, ‘আওয়ামী অপশক্তি এখন নিজেরাই নিজেদের পাতা ফাঁদে আটকা পড়ে জনগণের দৃষ্টি ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে বিএনপিকে নিষিদ্ধ করার হুংকার দিচ্ছে। আওয়ামী মাফিয়া চক্র বিএনপিকে তাদের মিথ্যাচার-অপপ্রচার আর প্রতিহিংসার টার্গেটে পরিণত করেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের প্রতিদিন বিএনপির বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করছেন। তাদের এ ধরনের বক্তব্য উদ্ভ্রান্তের প্রলাপ। গণতন্ত্রকামী জনগণের সতর্ক থাকা জরুরি। কারণ, আদিম অসভ্য অবস্থা দেশে টেনে আনতে চাচ্ছে।’
আগামী নির্বাচনকে ভাগ-বাঁটোয়ারার নির্বাচন উল্লেখ করে রিজভী বলেন, ‘আওয়ামী লীগের ভাগ-বাঁটোয়ারার নির্বাচনকে কেন্দ্র করে নিজেদের মধ্যে হানাহানি-খুনোখুনি শেষ পর্যন্ত মাফিয়া চক্রের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে। ওবায়দুল কাদেরের আগাম কথায় আরও আশঙ্কা বেড়েছে। আওয়ামী লীগের গুপ্ত বাহিনী নিজেরাই নিজেদের “নৌকা-লাঙ্গল-পাগল-ট্রাক-ঈগল” প্রার্থীদের হত্যা বা গুপ্তহত্যার পথও বেছে নিতে পারে। সুতরাং, জনগণকে সতর্ক থাকতে হবে।’
রিজভী বলেন, ‘বিএনপির রাজনীতি নিষিদ্ধ করার যে হুমকি আওয়ামী লীগের নেতারা দিচ্ছেন, সেটি ভয় পেয়ে আওয়ামী লীগেরই আর্তচিৎকার। এই ধরনের চিন্তা ও অপতৎপরতা সংবিধানবিরোধী, আইনের শাসনের পরিপন্থী। সরকার দীর্ঘদিন ধরেই একদলীয় ব্যবস্থার দিকে এগোচ্ছে। তবে তারা জনগণের প্রতিরোধের কারণে সফল হবে না। জনগণের রক্তে সংগ্রামের বীজ রয়েছে, সেই বীজই অঙ্কুরিত হয়ে জনগণকে প্রবল শক্তিতে ফ্যাসিবাদের পতন ঘটাতে সক্ষম হবে।’
রিজভী বলেন, ‘দেশে কাদের রাজনীতি করার অধিকার রয়েছে, কারা রাজনীতি করবে কিংবা করবে না, এটি কোনো ভোট ডাকাত-সন্ত্রাসী, দুর্নীতিবাজ শাসকের ইচ্ছা-অনিচ্ছার ওপর নির্ভর করে না। কারণ, এটা নির্ভর করবে জনগণের ইচ্ছা-অনিচ্ছার ওপর। ১৯৭৫ সালে আওয়ামী লীগ নিজেরাই নিজেদের নিষিদ্ধ করে বাকশাল করার পর স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমানের বদান্যতায় দেশে পুনরায় রাজনীতি করার সুযোগ পেয়েছিল। জিয়াউর রহমান করুণা করে আওয়ামী লীগকে স্বনামে রাজনীতি করার সুযোগ না দিলে বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ নামে কোনো দল থাকত না।’
৭ জানুয়ারি ‘ফেলানী হত্যা দিবসে’ ভোট বর্জনের আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। আজ বুধবার বিকেলে এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই আহ্বান জানান।
রিজভী বলেন, ‘আগামী ৭ জানুয়ারি নিষ্পাপ কিশোরী ফেলানী হত্যা দিবস। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ পর্যন্ত বর্বরোচিত এই হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ পর্যন্ত করেননি। ঐতিহাসিক রক্তাক্ত এই শোক দিবসে কোনো নির্বাচন দেশপ্রেমিক জনগণ হতে দেবে না। ফেলানী হত্যা দিবসে তাকে স্মরণ করে স্বাধীনতা রক্ষার অঙ্গীকারে এবং গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের প্রত্যয়ে নির্বাচন বর্জন করতে হবে।’
রিজভী আরও বলেন, ‘আওয়ামী অপশক্তি এখন নিজেরাই নিজেদের পাতা ফাঁদে আটকা পড়ে জনগণের দৃষ্টি ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে বিএনপিকে নিষিদ্ধ করার হুংকার দিচ্ছে। আওয়ামী মাফিয়া চক্র বিএনপিকে তাদের মিথ্যাচার-অপপ্রচার আর প্রতিহিংসার টার্গেটে পরিণত করেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের প্রতিদিন বিএনপির বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করছেন। তাদের এ ধরনের বক্তব্য উদ্ভ্রান্তের প্রলাপ। গণতন্ত্রকামী জনগণের সতর্ক থাকা জরুরি। কারণ, আদিম অসভ্য অবস্থা দেশে টেনে আনতে চাচ্ছে।’
আগামী নির্বাচনকে ভাগ-বাঁটোয়ারার নির্বাচন উল্লেখ করে রিজভী বলেন, ‘আওয়ামী লীগের ভাগ-বাঁটোয়ারার নির্বাচনকে কেন্দ্র করে নিজেদের মধ্যে হানাহানি-খুনোখুনি শেষ পর্যন্ত মাফিয়া চক্রের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে। ওবায়দুল কাদেরের আগাম কথায় আরও আশঙ্কা বেড়েছে। আওয়ামী লীগের গুপ্ত বাহিনী নিজেরাই নিজেদের “নৌকা-লাঙ্গল-পাগল-ট্রাক-ঈগল” প্রার্থীদের হত্যা বা গুপ্তহত্যার পথও বেছে নিতে পারে। সুতরাং, জনগণকে সতর্ক থাকতে হবে।’
রিজভী বলেন, ‘বিএনপির রাজনীতি নিষিদ্ধ করার যে হুমকি আওয়ামী লীগের নেতারা দিচ্ছেন, সেটি ভয় পেয়ে আওয়ামী লীগেরই আর্তচিৎকার। এই ধরনের চিন্তা ও অপতৎপরতা সংবিধানবিরোধী, আইনের শাসনের পরিপন্থী। সরকার দীর্ঘদিন ধরেই একদলীয় ব্যবস্থার দিকে এগোচ্ছে। তবে তারা জনগণের প্রতিরোধের কারণে সফল হবে না। জনগণের রক্তে সংগ্রামের বীজ রয়েছে, সেই বীজই অঙ্কুরিত হয়ে জনগণকে প্রবল শক্তিতে ফ্যাসিবাদের পতন ঘটাতে সক্ষম হবে।’
রিজভী বলেন, ‘দেশে কাদের রাজনীতি করার অধিকার রয়েছে, কারা রাজনীতি করবে কিংবা করবে না, এটি কোনো ভোট ডাকাত-সন্ত্রাসী, দুর্নীতিবাজ শাসকের ইচ্ছা-অনিচ্ছার ওপর নির্ভর করে না। কারণ, এটা নির্ভর করবে জনগণের ইচ্ছা-অনিচ্ছার ওপর। ১৯৭৫ সালে আওয়ামী লীগ নিজেরাই নিজেদের নিষিদ্ধ করে বাকশাল করার পর স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমানের বদান্যতায় দেশে পুনরায় রাজনীতি করার সুযোগ পেয়েছিল। জিয়াউর রহমান করুণা করে আওয়ামী লীগকে স্বনামে রাজনীতি করার সুযোগ না দিলে বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ নামে কোনো দল থাকত না।’
ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে জনমনে সন্দেহের উদ্রেক হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘যদি একটি ক্ষুদ্র অংশের স্বার্থ রক্ষার জন্য নির্বাচনকে পিছিয়ে দেওয়া হয়, তাহলে সেই ক্ষুদ্র অংশের স্বার্থ রক্ষার জন্য
৯ ঘণ্টা আগেকৃষক শ্রমিক জনতা লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রী ও দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য নাসরিন সিদ্দিকী মারা গেছেন। গতকাল শনিবার রাতে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ৭০ বছর বয়সে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।
১১ ঘণ্টা আগেফেসবুকে পোস্ট হওয়া একটি ভুয়া ও মনগড়া বক্তব্যের বিষয়ে দলের নেতাকর্মীদের সতর্ক করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। পাশাপাশি এ বিষয়ে বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১২ ঘণ্টা আগেবিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। আজ শনিবার ঈদুল আজহার রাতে রাজধানীর গুলশানের বাসা ‘ফিরোজা’য় তাঁর সঙ্গে দেখা করতে যান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যরা।
১ দিন আগে