নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলমান রাজনৈতিক সংকট দূর করতে জনসমর্থনহীন প্রহসনের নির্বাচনে ঘোষিত সংসদ ভেঙে দিয়ে, সরকারের পদত্যাগ এবং নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে পুনর্নির্বাচনের দাবিতে ধারাবাহিক আন্দোলনের ঘোষণা দিয়েছে বাম গণতান্ত্রিক জোট। বাম জোটের সঙ্গে যুগপৎ ধারায় কর্মসূচি পালন করবে দেশের অন্য বামপন্থী দল ও সংগঠনগুলো।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর পল্টনে মুক্তি ভবনে বাম গণতান্ত্রিক জোট আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে জোটের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স এসব কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে বিভিন্ন দাবি তুলে ধরে রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, ‘তামাশার নির্বাচনে গঠিত সরকারকে পদত্যাগ করে অবিলম্বে নির্বাচনকালীন নির্দলীয়-নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন দিতে হবে।’ এ সময় তিনি সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন পদ্ধতি প্রবর্তনসহ নির্বাচনব্যবস্থার আমূল সংস্কারের দাবি জানান।
এ ছাড়া তিনি দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ভূমিকা গ্রহণ, শ্রমিকদের জাতীয় ন্যূনতম মজুরি পুনর্নির্ধারণ, লুটপাট ও দুর্নীতি বন্ধ করে পাচারকৃত টাকা ফেরত আনতে কার্যক্রম ব্যবস্থা গ্রহণসহ বিরোধী মতাদর্শীদের নিপীড়ন, গ্রেপ্তার বন্ধ ও গ্রেপ্তারকৃত সব রাজবন্দীর নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানান।
এসব দাবি আদায়ে বাম গণতান্ত্রিক জোট ২৭ জানুয়ারি দেশব্যাপী বিক্ষোভ সমাবেশের ঘোষণা দিয়েছে। প্রিন্স বলেন, এ ছাড়া ২৮ জানুয়ারি থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত দেশব্যাপী সভা-সমাবেশ, মতবিনিময় সভার কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে।
তিনি আরও বলেন, এই সময়ের মধ্যে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, শ্রমিকদের জাতীয় ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণসহ জনজীবনের সংকট দূর, সম্পদ লুটপাটকারীদের শাস্তির দাবিতে দুদক, এনবিআরের সামনে অবস্থান, বিক্ষোভসহ নানা কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে।
সংবাদ সম্মেলনে অন্য বক্তারা বলেন, বাংলাদেশে এই মুহূর্তে লুটেরা শাসক শ্রেণির নেতৃত্বদানকারী আওয়ামী ফ্যাসিবাদী দুঃশাসন জনগণের ঘাড়ে চেপে বসেছে। অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক—সব দিক থেকেই শোষিত হচ্ছে সাধারণ মানুষ। দুর্নীতি, লুটপাট, মূল্যবৃদ্ধির জাঁতাকলে দুঃসহ হয়ে উঠেছে জীবন। এ অবস্থায় নীতিনিষ্ঠ রাজনৈতিক সংগ্রামে আশার আলো দেখাতে পারলেই জনগণ জেগে উঠবে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির সভাপতি মো. শাহ আলম, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশিদ ফিরোজ, বাসদ (মার্ক্সবাদী) সমন্বয়ক মাসুদ রানা, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোশরেফা মিশু ও বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক পার্টির নির্বাহী সভাপতি আবদুল আলী প্রমুখ।
চলমান রাজনৈতিক সংকট দূর করতে জনসমর্থনহীন প্রহসনের নির্বাচনে ঘোষিত সংসদ ভেঙে দিয়ে, সরকারের পদত্যাগ এবং নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে পুনর্নির্বাচনের দাবিতে ধারাবাহিক আন্দোলনের ঘোষণা দিয়েছে বাম গণতান্ত্রিক জোট। বাম জোটের সঙ্গে যুগপৎ ধারায় কর্মসূচি পালন করবে দেশের অন্য বামপন্থী দল ও সংগঠনগুলো।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর পল্টনে মুক্তি ভবনে বাম গণতান্ত্রিক জোট আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে জোটের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স এসব কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে বিভিন্ন দাবি তুলে ধরে রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, ‘তামাশার নির্বাচনে গঠিত সরকারকে পদত্যাগ করে অবিলম্বে নির্বাচনকালীন নির্দলীয়-নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন দিতে হবে।’ এ সময় তিনি সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন পদ্ধতি প্রবর্তনসহ নির্বাচনব্যবস্থার আমূল সংস্কারের দাবি জানান।
এ ছাড়া তিনি দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ভূমিকা গ্রহণ, শ্রমিকদের জাতীয় ন্যূনতম মজুরি পুনর্নির্ধারণ, লুটপাট ও দুর্নীতি বন্ধ করে পাচারকৃত টাকা ফেরত আনতে কার্যক্রম ব্যবস্থা গ্রহণসহ বিরোধী মতাদর্শীদের নিপীড়ন, গ্রেপ্তার বন্ধ ও গ্রেপ্তারকৃত সব রাজবন্দীর নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানান।
এসব দাবি আদায়ে বাম গণতান্ত্রিক জোট ২৭ জানুয়ারি দেশব্যাপী বিক্ষোভ সমাবেশের ঘোষণা দিয়েছে। প্রিন্স বলেন, এ ছাড়া ২৮ জানুয়ারি থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত দেশব্যাপী সভা-সমাবেশ, মতবিনিময় সভার কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে।
তিনি আরও বলেন, এই সময়ের মধ্যে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, শ্রমিকদের জাতীয় ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণসহ জনজীবনের সংকট দূর, সম্পদ লুটপাটকারীদের শাস্তির দাবিতে দুদক, এনবিআরের সামনে অবস্থান, বিক্ষোভসহ নানা কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে।
সংবাদ সম্মেলনে অন্য বক্তারা বলেন, বাংলাদেশে এই মুহূর্তে লুটেরা শাসক শ্রেণির নেতৃত্বদানকারী আওয়ামী ফ্যাসিবাদী দুঃশাসন জনগণের ঘাড়ে চেপে বসেছে। অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক—সব দিক থেকেই শোষিত হচ্ছে সাধারণ মানুষ। দুর্নীতি, লুটপাট, মূল্যবৃদ্ধির জাঁতাকলে দুঃসহ হয়ে উঠেছে জীবন। এ অবস্থায় নীতিনিষ্ঠ রাজনৈতিক সংগ্রামে আশার আলো দেখাতে পারলেই জনগণ জেগে উঠবে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির সভাপতি মো. শাহ আলম, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশিদ ফিরোজ, বাসদ (মার্ক্সবাদী) সমন্বয়ক মাসুদ রানা, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোশরেফা মিশু ও বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক পার্টির নির্বাহী সভাপতি আবদুল আলী প্রমুখ।
জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘আগামী বছরের প্রথমার্ধেই জাতীয় নির্বাচন অনিবার্য। তবে কোনো অপরিপক্ব বা প্রহসনের নির্বাচন জনগণ আর মেনে নেবে না। নির্বাচন হতে হবে স্বচ্ছ, নিরপেক্ষ ও পেশিশক্তি ও কালোটাকামুক্ত। প্রশাসনের নিরপেক্ষতা নিশ্চিত না হলে এই নির্বাচনও ব্যর্থ হবে। প্রবাসীদের ভোটাধিকার
৭ ঘণ্টা আগেগণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, আগামী ৫ আগস্ট বা এর পরবর্তী দ্রুততম সময়ের মধ্যে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা করা হবে বলে জনগণ আশা করে। তিনি মনে করেন, নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আনতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। একই সঙ্গে নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ
৭ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা নানা দিক থেকে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক। আজ বুধবার বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় ১৩টি রাজনৈতিক দল ও জোটের নেতাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠক শেষে এ কথা বলেন তিনি।
৭ ঘণ্টা আগেবজলুর রশীদ ফিরোজ বলেন, ‘সরকার যখন খুব বিপদে পড়ে, আর সামলাতে পারছে না, টালমাটাল অবস্থা এবং মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠছে, তখন রাজনৈতিক দলগুলোকে ডাকে। তারা দেখাতে চায় যে, এরা সবাই আমার সঙ্গে আছে। আমরা এই সরকারকে সমর্থন করেছি ঠিক, কিন্তু অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার পরিপন্থী কোনো কাজ করলে আমরা এই...
৮ ঘণ্টা আগে