নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
যুগপৎ আন্দোলনকে বাধাগ্রস্ত করতে আওয়ামী লীগ মহল্লায় মহল্লায় পাহারাদার রেখেছে বলে মন্তব্য করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি বলেন, ‘দেশের অর্থনীতি ধ্বংসের দোরগোড়ায়। আন্দোলন বাধাগ্রস্ত করতে যাঁরা পাহারাদার আছেন, তাঁদের প্রত্যেককেই জেলে ঢুকতে হবে। আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক মৃত্যুঘণ্টা বেজে গেছে।’
এই সরকার সম্পূর্ণ ব্যর্থ উল্লেখ করে মান্না বলেন, ‘দেশজুড়ে জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে। কোনো কিছুর দাম কমাতে পারেনি। রোজার দেড় মাস আগে থেকেই বলছে, কোনো কিছুর দাম বাড়তে দেওয়া হবে না, কিন্তু দাম বাড়ছেই।’
আজ শনিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে যুগপৎ আন্দোলনের কর্মসূচি হিসেবে গ্যাস, বিদ্যুৎ, চাল, ডালসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদ, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা এবং ‘ফ্যাসিস্ট’ সরকারের পদত্যাগসহ ১৪ দফা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে প্রতিবাদী পদযাত্রার সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
এদিকে আন্দোলন দমানোর জন্য সরকার পুলিশ ও গুন্ডা বাহিনী নামিয়ে দিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন গণতন্ত্র মঞ্চের অন্যতম নেতা এবং গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেছেন, ‘জায়গা যেহেতু ঠিক হয়ে গেছে, এখন পালানোর প্রস্তুতি নেন।’
জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘জনগণ যখন নামে, জনগণ যখন ধাওয়া দেয়, তখন সব গুন্ডা পালিয়ে যায় এবং পালিয়ে যাওয়াই তাদের নিয়তি হয়ে দাঁড়ায়। ওবায়দুল কাদের সাহেব তো কোথায় পালাবেন, সেটাও ঠিকঠাক করে ফেলেছেন। অতএব, পালানোর জায়গা যেহেতু ঠিক হয়ে গেছে, এখন পালানোর প্রস্তুতি আপনারা নেন। কারণ জনগণ ধাওয়া দেওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে।’
সমাবেশে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে সরকারি দল ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে বলে অভিযোগ করেন। তিনি বলেন, ‘সরকারি দলের নেতা-কর্মীদের মন খারাপ, কারণ সরকার যত হামলা করছে ততই বিরোধীদের সমাবেশ-মিছিলে লোক বাড়ছে। তাদের মন খারাপ, কেন বিরোধী দলের লোকেরা গাড়ি ভাঙচুর করছে না, আগুন দিচ্ছে না। শান্তিপূর্ণ আন্দোলনকেও তারা এখন সমালোচনা করছে। আওয়ামী লীগের এখন নিজস্ব রাজনীতি নেই। তারা এখন বিরোধী দলের পেছনে ছুটছে। বাংলাদেশের মানুষ আজ নির্বাচিত সরকারের জন্য লড়াই করছে। যে গণজাগরণ তৈরি হয়েছে, তা যেকোনো সময় গণ-অভ্যুত্থানে রূপ নেবে।’
সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সাধারণ সম্পাদক শহিদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক রফিকুল ইসলাম বাবলু, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ূম, গণ-অধিকার পরিষদের সিনিয়র যুগ্ম-আহ্বায়ক রাশেদ খান প্রমুখ। সমাবেশ শেষে প্রেসক্লাবের সামনে থেকে পদযাত্রা শুরু হয়। পদযাত্রাটি পল্টন, দৈনিক বাংলা মোড় হয়ে মতিঝিলে গিয়ে শেষ হয়।
যুগপৎ আন্দোলনকে বাধাগ্রস্ত করতে আওয়ামী লীগ মহল্লায় মহল্লায় পাহারাদার রেখেছে বলে মন্তব্য করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি বলেন, ‘দেশের অর্থনীতি ধ্বংসের দোরগোড়ায়। আন্দোলন বাধাগ্রস্ত করতে যাঁরা পাহারাদার আছেন, তাঁদের প্রত্যেককেই জেলে ঢুকতে হবে। আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক মৃত্যুঘণ্টা বেজে গেছে।’
এই সরকার সম্পূর্ণ ব্যর্থ উল্লেখ করে মান্না বলেন, ‘দেশজুড়ে জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে। কোনো কিছুর দাম কমাতে পারেনি। রোজার দেড় মাস আগে থেকেই বলছে, কোনো কিছুর দাম বাড়তে দেওয়া হবে না, কিন্তু দাম বাড়ছেই।’
আজ শনিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে যুগপৎ আন্দোলনের কর্মসূচি হিসেবে গ্যাস, বিদ্যুৎ, চাল, ডালসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদ, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা এবং ‘ফ্যাসিস্ট’ সরকারের পদত্যাগসহ ১৪ দফা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে প্রতিবাদী পদযাত্রার সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
এদিকে আন্দোলন দমানোর জন্য সরকার পুলিশ ও গুন্ডা বাহিনী নামিয়ে দিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন গণতন্ত্র মঞ্চের অন্যতম নেতা এবং গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেছেন, ‘জায়গা যেহেতু ঠিক হয়ে গেছে, এখন পালানোর প্রস্তুতি নেন।’
জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘জনগণ যখন নামে, জনগণ যখন ধাওয়া দেয়, তখন সব গুন্ডা পালিয়ে যায় এবং পালিয়ে যাওয়াই তাদের নিয়তি হয়ে দাঁড়ায়। ওবায়দুল কাদের সাহেব তো কোথায় পালাবেন, সেটাও ঠিকঠাক করে ফেলেছেন। অতএব, পালানোর জায়গা যেহেতু ঠিক হয়ে গেছে, এখন পালানোর প্রস্তুতি আপনারা নেন। কারণ জনগণ ধাওয়া দেওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে।’
সমাবেশে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে সরকারি দল ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে বলে অভিযোগ করেন। তিনি বলেন, ‘সরকারি দলের নেতা-কর্মীদের মন খারাপ, কারণ সরকার যত হামলা করছে ততই বিরোধীদের সমাবেশ-মিছিলে লোক বাড়ছে। তাদের মন খারাপ, কেন বিরোধী দলের লোকেরা গাড়ি ভাঙচুর করছে না, আগুন দিচ্ছে না। শান্তিপূর্ণ আন্দোলনকেও তারা এখন সমালোচনা করছে। আওয়ামী লীগের এখন নিজস্ব রাজনীতি নেই। তারা এখন বিরোধী দলের পেছনে ছুটছে। বাংলাদেশের মানুষ আজ নির্বাচিত সরকারের জন্য লড়াই করছে। যে গণজাগরণ তৈরি হয়েছে, তা যেকোনো সময় গণ-অভ্যুত্থানে রূপ নেবে।’
সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সাধারণ সম্পাদক শহিদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক রফিকুল ইসলাম বাবলু, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ূম, গণ-অধিকার পরিষদের সিনিয়র যুগ্ম-আহ্বায়ক রাশেদ খান প্রমুখ। সমাবেশ শেষে প্রেসক্লাবের সামনে থেকে পদযাত্রা শুরু হয়। পদযাত্রাটি পল্টন, দৈনিক বাংলা মোড় হয়ে মতিঝিলে গিয়ে শেষ হয়।
জামায়াত আমির বলেন, ‘৯১ ভাগ মুসলমানের দেশে আমাদের মায়েদের সম্মান ঘরে-বাইরে কোথাও নেই। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী আল্লাহর কোরআন এবং রাসুলের জীবনী থেকে সেই শিক্ষা নিয়েছে যে আমাদের মায়ের জাতিকে মায়ের মর্যাদায় অধিষ্ঠিত করতে হবে। এই রাষ্ট্রে বাস্তব প্রয়োজনে এবং যোগ্যতা মোতাবেক পুরুষদের পাশাপাশি মহিলারাও রাষ
১ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “জুলাই সনদ প্রণয়নের কথা যখন আসলো, আমরা বলেছিলাম যে এটার একটা আইনি ভিত্তি দিতে হবে। শুধুমাত্র আমরা যদি কতগুলো রাজনৈতিক দল এক জায়গায় বসে একটা দীর্ঘ আলোচনা দিয়ে কিছু বিষয়ে ঐকমত্যে আসি সেটাই যথেষ্ট না। একটা নিশ্চয়তা আমাদেরকে দিতে হবে যে সেই বিষয়গুলো রাজনৈতিক দলগুলো পরবর্তীতে...
৩ ঘণ্টা আগেবিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। গতকাল বুধবার মধ্যরাতে এই তথ্য জানান খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেন।
৫ ঘণ্টা আগেআমার বাংলাদেশ পার্টির (এবি) চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, ‘আমরা কিন্তু একটু শঙ্কিত ছিলাম। কারণ, আমাদের কাছে নানা রকম তথ্য ছিল, আমরা শুনেছি যে, হঠাৎ করে এই জুলাই সনদ স্বাক্ষরের জন্য একটা শঙ্কা তৈরি হয়েছিল, এর ভিত্তিতে আজকে এই মিটিংটা হয়েছে। পরে আমরা দেখলাম যে, না, মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা...
১৭ ঘণ্টা আগে