নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষায় দেশের জনগণ ঐক্যবদ্ধ বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ রোববার রাতে গুলশানের একটি হোটেলে জাতীয় নিরাপত্তা বিষয়ে আলোচনায় বিএনপি মহাসচিব এই মন্তব্য করেন। ‘ফাউন্ডেশন ফর স্ট্র্যাটেজিক অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ’ (এফএসডিএস) -এর উদ্যোগে ‘জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে জাতীয় ঐক্য অপরিহার্য’ শীর্ষক এই আলোচনা হয়।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমার মনে হয়, একটা ব্যাপারে আমরা একমত। আমাদের দেশের যে, জাতীয় নিরাপত্তা সেই নিরাপত্তা রক্ষার ব্যাপারে জনগণ ঐক্যবদ্ধ আছে। এখানে কেউ কেউ বলতে চেষ্টা করেছেন, কিছুটা বিভেদ আছে, বিভাজন আছে সেটা জনগণের মধ্যে নেই। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মত ও পথে কিছুটা মতপার্থক্য থাকতেই পারে যেটা স্বাভাবিক।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ কিন্তু প্রয়োজনের সময় সব সময় ঐক্যবদ্ধ থেকেছে। প্রতিটি ক্রান্তিকালে প্রতিটি সংকটে বাংলাদেশের মানুষ ঐক্যবদ্ধ হয়ে দেশের নিরাপত্তা রক্ষা করেছে, দেশকে রক্ষা করেছে। সেই তিতুমীরের পরে থেকে শুরু করে একেবারে ২৪ পর্যন্ত প্রতিটি সময়ে বাংলাদেশের মানুষ ঐক্যবদ্ধ হয়ে রুখে দাঁড়িয়েছে তাদের প্রত্যেকটি জাতীয় স্বার্থ রক্ষা করার জন্য।’
সংস্কার প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘প্রশ্নটা হচ্ছে, গণতন্ত্রে ফিরে যাওয়ার, প্রশ্নটা হচ্ছে, গণতন্ত্রের উত্তরণ ঘটানো, প্রশ্নটা হচ্ছে, গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা চালু করা। আমরা রাষ্ট্র মেরামতের কথা বলেছি অনেক আগেই। ২০২৩ সালে ৩১ দফার কথা বলেছি যেখানে পুরো রাষ্ট্র সংস্কারের কথা বলেছি। কিন্তু কোথায় সমস্যা হচ্ছে, আমি বুঝতে পারি না। আমার কাছে মনে হয়, আমাদের চিন্তা-ভাবনার মধ্যে এই জায়গায়টায় আমাদের এক হওয়া দরকার, অর্থাৎ আমরা সবাই এক হয়ে এগোনো দরকার। রাজনৈতিক দল যেহেতু আমাদের মধ্যে বিভিন্ন মত থাকবেই, সেই মতগুলোকে আমরা এক জায়গায় নিয়ে এসে আমরা অন্তত এক জায়গায় আসি, আমরা গণতন্ত্রে ফিরে যাব, জনগণের ক্ষমতায়ন করব, জনগণের ক্ষমতা জনগণের কাছে ফিরিয়ে দেব, সেই কাজ ভোট প্রদানের মধ্য দিয়ে জনগণ তার মতকে প্রতিষ্ঠিত করবে এবং সত্যিকার অর্থেই একটা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করবে।’
এফএসডিএস সভাপতি অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল ফজলে এলাহী আকবরের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটি সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, নির্বাচন সংস্কার কমিশনের আহ্বায়ক বদিউল আলম মজুমদার, সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসান চৌধুরী, সাবেক সেনা প্রধান অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল নূর উদ্দিন খান, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আলতাফ হোসেন চৌধুরী, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য ইসমাইল জবিহউল্লাহ, বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নূর, শিক্ষাবিদ অধ্যাপক মাহবুব উল্লাহ, অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী, কবি ফরহাদ মজহার, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার, সাবেক আইজিপি আশরাফুল হুদাসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ, অবসরপ্রাপ্ত সামরিক ও বেসামরিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা আলোচনায় অংশ নেন।
জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষায় দেশের জনগণ ঐক্যবদ্ধ বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ রোববার রাতে গুলশানের একটি হোটেলে জাতীয় নিরাপত্তা বিষয়ে আলোচনায় বিএনপি মহাসচিব এই মন্তব্য করেন। ‘ফাউন্ডেশন ফর স্ট্র্যাটেজিক অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ’ (এফএসডিএস) -এর উদ্যোগে ‘জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে জাতীয় ঐক্য অপরিহার্য’ শীর্ষক এই আলোচনা হয়।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমার মনে হয়, একটা ব্যাপারে আমরা একমত। আমাদের দেশের যে, জাতীয় নিরাপত্তা সেই নিরাপত্তা রক্ষার ব্যাপারে জনগণ ঐক্যবদ্ধ আছে। এখানে কেউ কেউ বলতে চেষ্টা করেছেন, কিছুটা বিভেদ আছে, বিভাজন আছে সেটা জনগণের মধ্যে নেই। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মত ও পথে কিছুটা মতপার্থক্য থাকতেই পারে যেটা স্বাভাবিক।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ কিন্তু প্রয়োজনের সময় সব সময় ঐক্যবদ্ধ থেকেছে। প্রতিটি ক্রান্তিকালে প্রতিটি সংকটে বাংলাদেশের মানুষ ঐক্যবদ্ধ হয়ে দেশের নিরাপত্তা রক্ষা করেছে, দেশকে রক্ষা করেছে। সেই তিতুমীরের পরে থেকে শুরু করে একেবারে ২৪ পর্যন্ত প্রতিটি সময়ে বাংলাদেশের মানুষ ঐক্যবদ্ধ হয়ে রুখে দাঁড়িয়েছে তাদের প্রত্যেকটি জাতীয় স্বার্থ রক্ষা করার জন্য।’
সংস্কার প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘প্রশ্নটা হচ্ছে, গণতন্ত্রে ফিরে যাওয়ার, প্রশ্নটা হচ্ছে, গণতন্ত্রের উত্তরণ ঘটানো, প্রশ্নটা হচ্ছে, গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা চালু করা। আমরা রাষ্ট্র মেরামতের কথা বলেছি অনেক আগেই। ২০২৩ সালে ৩১ দফার কথা বলেছি যেখানে পুরো রাষ্ট্র সংস্কারের কথা বলেছি। কিন্তু কোথায় সমস্যা হচ্ছে, আমি বুঝতে পারি না। আমার কাছে মনে হয়, আমাদের চিন্তা-ভাবনার মধ্যে এই জায়গায়টায় আমাদের এক হওয়া দরকার, অর্থাৎ আমরা সবাই এক হয়ে এগোনো দরকার। রাজনৈতিক দল যেহেতু আমাদের মধ্যে বিভিন্ন মত থাকবেই, সেই মতগুলোকে আমরা এক জায়গায় নিয়ে এসে আমরা অন্তত এক জায়গায় আসি, আমরা গণতন্ত্রে ফিরে যাব, জনগণের ক্ষমতায়ন করব, জনগণের ক্ষমতা জনগণের কাছে ফিরিয়ে দেব, সেই কাজ ভোট প্রদানের মধ্য দিয়ে জনগণ তার মতকে প্রতিষ্ঠিত করবে এবং সত্যিকার অর্থেই একটা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করবে।’
এফএসডিএস সভাপতি অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল ফজলে এলাহী আকবরের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটি সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, নির্বাচন সংস্কার কমিশনের আহ্বায়ক বদিউল আলম মজুমদার, সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসান চৌধুরী, সাবেক সেনা প্রধান অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল নূর উদ্দিন খান, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আলতাফ হোসেন চৌধুরী, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য ইসমাইল জবিহউল্লাহ, বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নূর, শিক্ষাবিদ অধ্যাপক মাহবুব উল্লাহ, অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী, কবি ফরহাদ মজহার, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার, সাবেক আইজিপি আশরাফুল হুদাসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ, অবসরপ্রাপ্ত সামরিক ও বেসামরিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা আলোচনায় অংশ নেন।
পৃথিবীর কোনো দেশে প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ নির্ধারিত থাকার কোনো নজির নাই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেন, ‘দেশে যাতে পুনর্বার কোনো স্বৈরাচারের উৎপত্তি না হয়, ফ্যাসিজমের উৎপাদনের ব্যবস্থা না থাকে সেজন্য পৃথিবীর কোনো দেশে প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ নির্ধারিত থাকার...
১৩ ঘণ্টা আগেএকটি মহল বিএনপিকে ‘সংস্কারবিরোধী’ বলে পরিকল্পিতভাবে অপপ্রচার চালাচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘মিডিয়ার কিছু অংশ ও কিছু ব্যক্তিত্ব বিএনপির সংস্কার সম্পর্কে বিভিন্ন রকম কথা বলছেন, যেগুলো সঠিক নয়। আজকে একটা মহল অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী..
১৩ ঘণ্টা আগে‘সংসদ নির্বাচন আটকানোর শক্তি কারও নেই’ বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, ‘নির্বাচন করতে হবে, নির্বাচন আটকানোর শক্তি কারও হাতে নাই, যদি আমরা (বিএনপি) নামি।’
১ দিন আগেবায়ান্নর ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে মহান মুক্তিযুদ্ধ, নব্বইয়ের ছাত্র আন্দোলন ও চব্বিশের ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে এত জীবন দেওয়ার পরও এখনো কেন অসংগতি নিয়ে আলোচনা হয়— এমন আক্ষেপ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান। তিনি বলেছেন, ‘আর কত জীবন দেবে এ দেশের মানুষ, আর কত লড়াই করবে। মানুষ প্রাইম
১ দিন আগে