নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন না। তিনি পাকিস্তানের দোসর হিসেবে ছিলেন—জাতীয় সংসদে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্যদের এমন বক্তব্য এক্সপাঞ্জ করার দাবি করেছেন বিএনপির দলীয় সাংসদ হারুনুর রশীদ।
হারুনুর রশীদ বলেন, জিয়াউর রহমান সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মাঠে সরাসরি যুদ্ধ করেছেন। তাঁকে নিয়ে যে অসত্য বক্তব্য দিয়েছেন, তা এক্সপাঞ্জ করতে হবে।
বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ‘বাংলাদেশ জাতীয় আরকাইভস বিল, ২০২১’-এর ওপর বিরোধীদলীয় সংসদ সদস্যের জনমত যাচাইয়ের আলোচনায় তিনি এ দাবি করেন।
বিএনপি দলীয় সংসদ সদস্য হারুনুর রশীদ বলেন, `বাংলাদেশে যুগের পরে যুগ ধরে ইতিহাস বিকৃতির যে চর্চা চলছে, তা এই আইনের মাধ্যমে রোধ করতে পারব কি না? কারণ আমি লক্ষ করেছি, এই সংসদে বাংলাদেশের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানকে নিয়ে মন্ত্রী, সংসদ সদস্যরা বক্তব্য দিচ্ছেন যে উনি মুক্তিযোদ্ধাই না। উনি পাকিস্তানের দোসর। কিন্তু এখানে অনেক মুক্তিযোদ্ধা রয়েছেন, যাঁরা ওনার সঙ্গে যুদ্ধ করেছেন।'
হারুন বলেন, `জিয়াউর রহমান ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট নিয়ে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। সরাসরি মাঠে যুদ্ধ করেছেন। স্বাধীনতার সময় যে সেক্টর কমান্ডাররা বীরত্বের সঙ্গে যুদ্ধে করেছেন, তার মধ্যে জেড ফোর্সে ২৮৭ জন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হয়েছেন। এই সেক্টরের দুজন বীরশ্রেষ্ঠ উপাধি পেয়েছেন—সিপাহি হামিদুর রহমান ও ল্যান্স নায়েক মুন্সি আব্দুর রউফ।'
হারুন বলেন, `জিয়াউর রহমান মুক্তিযোদ্ধা না, পাকিস্তানের দোসর—এসব বক্তব্য এক্সপাঞ্জ করতে হবে। এগুলো অসত্য, তা যদি আপনি এক্সপাঞ্জ না করেন, তাহলে আমাদের কথা বলে লাভ কী? জাতীয় আর্কাইভসে মুক্তিযুদ্ধের দলিল আছে। সেখানে কি জিয়াউর রহমান মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে লিপিবদ্ধ নাই? তাহলে আজকে এসব কথা কেন বলছে?'
বিলের সংশোধনীর আলোচনায় অংশ নিয়ে হারুন বলেন, `সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ তাঁর বক্তব্যে চন্দ্রিমা উদ্যানে জিয়াউর রহমানের মরদেহ থাকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। ১৯৭৯ সালে সংসদ ছিল। সেখানে আওয়ামী লীগও ছিল। মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে যে জানাজা হয়েছিল, তাতে সাংসদরা উপস্থিত ছিলেন। শোক প্রস্তাবের ওপর সংসদে দীর্ঘ আলোচনায় তাঁরা অংশ নিয়েছিলেন। সেগুলো প্রসেডিংসের মধ্যে রয়েছে। আমার কথায় যদি কোনো অপ্রাসঙ্গিকতা থাকে, তা এক্সপাঞ্জ করুন।'
হারুন বলেন, `কারো যদি অপমৃত্যু হয়, তাহলে তার ময়নাতদন্ত লাগে। জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পরে লাশের ময়নাতদন্ত হয়েছে। সামরিক আদালতে বিচারও হয়েছে। এটা অসত্য কিছু নয়। আজকে জেনারেল এরশাদ বেঁচে থাকলে তিনি লজ্জা পেতেন। লজ্জা পেয়ে মুখ ঢাকতেন।'
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন না। তিনি পাকিস্তানের দোসর হিসেবে ছিলেন—জাতীয় সংসদে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্যদের এমন বক্তব্য এক্সপাঞ্জ করার দাবি করেছেন বিএনপির দলীয় সাংসদ হারুনুর রশীদ।
হারুনুর রশীদ বলেন, জিয়াউর রহমান সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মাঠে সরাসরি যুদ্ধ করেছেন। তাঁকে নিয়ে যে অসত্য বক্তব্য দিয়েছেন, তা এক্সপাঞ্জ করতে হবে।
বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ‘বাংলাদেশ জাতীয় আরকাইভস বিল, ২০২১’-এর ওপর বিরোধীদলীয় সংসদ সদস্যের জনমত যাচাইয়ের আলোচনায় তিনি এ দাবি করেন।
বিএনপি দলীয় সংসদ সদস্য হারুনুর রশীদ বলেন, `বাংলাদেশে যুগের পরে যুগ ধরে ইতিহাস বিকৃতির যে চর্চা চলছে, তা এই আইনের মাধ্যমে রোধ করতে পারব কি না? কারণ আমি লক্ষ করেছি, এই সংসদে বাংলাদেশের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানকে নিয়ে মন্ত্রী, সংসদ সদস্যরা বক্তব্য দিচ্ছেন যে উনি মুক্তিযোদ্ধাই না। উনি পাকিস্তানের দোসর। কিন্তু এখানে অনেক মুক্তিযোদ্ধা রয়েছেন, যাঁরা ওনার সঙ্গে যুদ্ধ করেছেন।'
হারুন বলেন, `জিয়াউর রহমান ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট নিয়ে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। সরাসরি মাঠে যুদ্ধ করেছেন। স্বাধীনতার সময় যে সেক্টর কমান্ডাররা বীরত্বের সঙ্গে যুদ্ধে করেছেন, তার মধ্যে জেড ফোর্সে ২৮৭ জন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হয়েছেন। এই সেক্টরের দুজন বীরশ্রেষ্ঠ উপাধি পেয়েছেন—সিপাহি হামিদুর রহমান ও ল্যান্স নায়েক মুন্সি আব্দুর রউফ।'
হারুন বলেন, `জিয়াউর রহমান মুক্তিযোদ্ধা না, পাকিস্তানের দোসর—এসব বক্তব্য এক্সপাঞ্জ করতে হবে। এগুলো অসত্য, তা যদি আপনি এক্সপাঞ্জ না করেন, তাহলে আমাদের কথা বলে লাভ কী? জাতীয় আর্কাইভসে মুক্তিযুদ্ধের দলিল আছে। সেখানে কি জিয়াউর রহমান মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে লিপিবদ্ধ নাই? তাহলে আজকে এসব কথা কেন বলছে?'
বিলের সংশোধনীর আলোচনায় অংশ নিয়ে হারুন বলেন, `সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ তাঁর বক্তব্যে চন্দ্রিমা উদ্যানে জিয়াউর রহমানের মরদেহ থাকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। ১৯৭৯ সালে সংসদ ছিল। সেখানে আওয়ামী লীগও ছিল। মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে যে জানাজা হয়েছিল, তাতে সাংসদরা উপস্থিত ছিলেন। শোক প্রস্তাবের ওপর সংসদে দীর্ঘ আলোচনায় তাঁরা অংশ নিয়েছিলেন। সেগুলো প্রসেডিংসের মধ্যে রয়েছে। আমার কথায় যদি কোনো অপ্রাসঙ্গিকতা থাকে, তা এক্সপাঞ্জ করুন।'
হারুন বলেন, `কারো যদি অপমৃত্যু হয়, তাহলে তার ময়নাতদন্ত লাগে। জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পরে লাশের ময়নাতদন্ত হয়েছে। সামরিক আদালতে বিচারও হয়েছে। এটা অসত্য কিছু নয়। আজকে জেনারেল এরশাদ বেঁচে থাকলে তিনি লজ্জা পেতেন। লজ্জা পেয়ে মুখ ঢাকতেন।'
ছারছীনা দরবার শরীফের পীর সাহেব আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহ্ আবু নছর নেছারুদ্দীন আহমাদ হুসাইন-এর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।
১১ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদের খসড়ার সঙ্গে বিএনপি মোটামুটি একমত বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, ‘কিন্তু ওখানে কিছু বাক্য, শব্দ, গঠনপ্রণালি ইত্যাদি নিয়ে কারও কোনো মতামত রয়েছে কি না, সে জন্য সব রাজনৈতিক দলের কাছে দিয়েছে। আমাদের সংশোধনী থাকবে ভাষাগত ও বাক্যগত।
১৪ ঘণ্টা আগেরংপুরে হিন্দুদের বাড়িঘরে হামলায় জড়িতদের বিচারের দাবি জানিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘যারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে, তাদের অবশ্যই বিচারের আওতায় আনতে হবে।’ আজ মঙ্গলবার দুপুরে টাঙ্গাইলে এনসিপির আয়োজনে জুলাই পদযাত্রা উপলক্ষে সমাবেশে দেওয়া বক্তব্যে নাহিদ এসব কথা বলেন। জেলা শহরের ন
১৬ ঘণ্টা আগেগণ অধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক শাকিল উজ্জামান বলেছেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের প্রেক্ষাপটই তৈরি হয়েছে ২০১৮ সালের কোটা বাতিলের রায়ের পরিপত্র বাতিলের পরিপ্রেক্ষিতে। তাই জুলাই সনদে ২০১৮ সালের কোটা সংস্কার আন্দোলনের ভূমিকা তুলে ধরতে হবে।
১৬ ঘণ্টা আগে