শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
ইপেপার
মতামত
গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশ কোন পথে
অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে দুটি প্রধানতম চ্যালেঞ্জের একটি হলো, পুলিশের তথাকথিত চরিত্রের পরিবর্তন। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে এখন পর্যন্ত তার কোনো লক্ষণ পরিলক্ষিত হয়নি; বিশেষ করে স্বৈরাচারী সরকারের দোসরদের বিরুদ্ধে যেভাবে প্রশ্নবিদ্ধ মামলা করা হচ্ছে, তা ওই সরকারের দমননীতির ব্লুপ্রিন্ট।
পৌরাণিক কথামালা
একুশ শতকের আটপৌরে বাঙালি আজ সাপলুডুর বোর্ডের একদম ৯৯ নম্বর ঘরের সাপটির সামনে দাঁড়িয়ে আছে। তাদের সামনে সাতচল্লিশ সালের দেশভাগের সূত্রটি জোর বাতাসে দুলছে! সূত্রের শরীরে হিংসার লাল আর কালো পিঁপড়া হেঁটে বেড়াচ্ছে।
প্রজন্মের কালক্রম
আজ অদ্ভুদ ভাবে বাংলাদেশের ইতিহাসে তারুণ্যের এই জয়গান প্রতিধ্বনিত হচ্ছে। ৪০ দিনের কম সময় এই তরুণ প্রজন্ম বাংলাদেশের দ্বাদশ সংসদের পতন ঘটায়। এই শিক্ষার্থীরা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শরিক হয়ে যায় সমস্ত দেশ অহিংসভাবে, অসহযোগিতাকে সম্বল করে। যদিও যে সহিংসতা এখানে দৃশ্যমান হয় সেটাই জাতীর মনকে নাড
কোন ভুলে বিপ্লব ব্যর্থ বা বেহাত হয়, ইতিহাসের দৃষ্টান্ত
আধুনিককালের বিপ্লবের শর্ত ও গতিপথ বেশ জটিল হয়ে উঠেছে। যেমন ২০২২ সালের শেষের দিকে ইতিহাসবিদ এবং বৈদেশিক নীতির নিবন্ধকার অ্যাডাম টুজ ‘জেইজেইস্ট’ বা যুগের/কালের বৈশিষ্ট্যকে নথিবদ্ধ করেছিলেন এভাবে—বিশ্ব এখন একটি ‘পলিক্রাইসিস’ বা বহুমাত্রিক সংকটের মধ্যে রয়েছে। এটি এমন একটি সময়, যখন ‘সংকট এবং অভিঘাতগুলো ভ
দেশে এখন আলোচনায় 'ডকট্রিন অব নেসেসিটি'
বর্তমান পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে একটি শব্দবন্ধ খুব করে উচ্চারিত হচ্ছে, সেটি হলো- ডকট্রিন অব নেসেসিটি। বাংলায় উপযুক্ত অনুবাদ কী হতে পারে- প্রয়োজনীয়তার মতবাদ, জরুরতের নিদান, বিশেষ পরিস্থিতির নীতি ইত্যাদি।
দেশে এখন আলোচনায় ‘ডকট্রিন অব নেসেসিটি’
এই সরকারের মেয়াদ দীর্ঘায়িত করার পক্ষে জনমত আসছে। কিন্তু সংবিধান এখানে বড় বাধা হয়ে রয়েছে। সংবিধান মানতে গেলে এই সরকারকে ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন আয়োজন করতে হবে, আবার এই নব্বই দিনের মধ্যে কাঙ্ক্ষিত সংস্কার যে সম্ভব নয় সেই বাস্তবতাও সামনে পথ আগলে দাঁড়িয়ে আছে।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার
দীর্ঘ এক মাসের বেশি সময় ধরে যে আন্দোলন চলছিল, তা শেখ হাসিনার পদত্যাগের মাধ্যমে একটি পরিণতি পেল। ছাত্রদের দেওয়া এক দফা দাবি বাস্তবায়িত হলো। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে থাকা আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতা থেকে সরে গেছে। সেনাপ্রধান ভাষণ দিয়েছেন। ভাষণে তিনি বলেছেন, একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা হবে। জানিয়েছেন,
ইন্টারনেট বন্ধের মাশুল
সবকিছুর দাম বাড়ছে, শুধু বাড়ছে না মানুষের! এই যে এত সংকট, চারদিকে এত আকাল—এমন দুঃসময়ে কোটা সংস্কারের মতো একটা জনপ্রিয় দাবি পূরণে জল ঘোলা করা হলো কেন তা এখনো বোধগম্য নয়।
প্রিয় ক্যাম্পাসে বারুদের গন্ধ
মধুর ক্যানটিনের দিক থেকে আসা দুই জন ছাত্র শাহবাগের দিকে যেতে চাইলেন। একজন তাদের নিষেধ করে বললেন, ওদিকে যেও না ছাত্রলীগ আছে, মেরে ফেলবে। কথা ভুল বলেননি তিনি। আমরাও দেখেছি শাহবাগের মোড়ে যেখানে সমাবেশ হচ্ছে তার আশপাশে ঘুরঘুর করছে মাথায় হেলমেট পরা কয়েকজন যুবক। সবার হাতে ছিল রড ও লাঠি। উপায় না দেখে ছাত্র
স্লোগান ভালো নয় তবে প্রেক্ষাপট মাথায় রাখতে হবে
যাঁরা আন্দোলন করছেন তাঁদের নানি-দাদির বয়সী হচ্ছেন আমাদের প্রধানমন্ত্রী। উনি রাষ্ট্রের অভিভাবক। উনি যেভাবে কথাটা বলেছেন সেটা কি ওনার বয়স, অবস্থানের সঙ্গে মানানসই কি না সে প্রশ্ন আগে করতে হবে। এরপর ছাত্রছাত্রীরা যে স্লোগান দিয়েছে, সেটা যৌক্তিক কি না সে প্রশ্ন আসবে।
দুই পক্ষই আবেগে ভর করে বক্তব্য-স্লোগান দিয়েছে
প্রধানমন্ত্রী যে বক্তব্য দিয়েছেন, সেটা উনি দিয়েছেন আবেগের বশে। তিনি মুক্তিযুদ্ধের স্বরূপ দেখেছেন, রাজাকার দেখেছেন, মুক্তিযুদ্ধ দেখেছেন, পরিবারের সবাই সম্পৃক্ত ছিল। সুতরাং তাঁর আবেগের বহিঃপ্রকাশে তিনি এ কথা বলেছেন যে মুক্তিযোদ্ধার নাতিপুতিরা পাবে না তো রাজাকারের নাতিপুতিরা পাবে। এটা ওনার আবেগের বহিঃপ
কোটা ইস্যুর সম্ভাব্য সমাধান
দেশে চলমান কোটা আন্দোলন ইস্যুতে সব পক্ষের জন্য সম্মানজনক সমাধান হতে পারে মধ্যপন্থা অবলম্বন, যা এই আন্দোলনের কারণে মানুষের চরম দুর্ভোগেরও অবসান ঘটাতে পারে। আর মধ্যপন্থাটি হলো—কোটা পুরোপুরি বাতিল নয়, আবার পুরোপুরি পুনর্বহালও নয় বরং পদ্ধতিটি সংস্কার করে কোটার পরিমাণ কমিয়ে আনা...
স্মার্ট বাংলাদেশে স্মার্ট পুলিশিং
স্মার্ট পুলিশিং হলো তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর একটি আধুনিক পুলিশিং ব্যবস্থা, যেখানে জ্ঞানবিজ্ঞান ব্যবহৃত হয় অত্যধিক। স্মার্ট পুলিশিংয়ে অপরাধমূলক কার্যক্রমের উপাদানগুলো ব্যাখ্যা, বিশ্লেষণ ও গবেষণা করা হয়, যা অফিসারদের প্রযুক্তিগত দক্ষতা বৃদ্ধির সহায়ক। তা ছাড়া নতুন নতুন উদ্ভাবনী প্রযুক্তিকে উৎসাহিত করা হয় অপ
পর্যটনে যেমন বাজেটের প্রত্যাশা
পর্যটন খাতে বাংলাদেশ সব সময় কোনো রকম বেঁচে থাকার বাজেট দিয়ে আসছে। অর্থাৎ পর্যটন শিল্পকে মাজা শক্ত করে ঘুরে দাঁড়াবার মতো অর্থ বরাদ্দ বাজেটে পাওয়া যায় না। কোভিডের বছরগুলো হয়তো পর্যটন অচল ছিল, কিন্তু চালু ছিল টুরিজম মাস্টার প্ল্যানের কার্যক্রম। সেটি এখন সম্পন্ন। এ বছর নতুন সরকারের নতুন বাজেট। প্রত্যাশা
কাজী নজরুল ইসলামের প্রতিভার সংবেদী সারাৎসার
একজন দৃঢ়চেতা মানুষ ও প্রতিভাবান সাহিত্যিক হিসেবে কাজী নজরুল ইসলামকে স্মরণ করেছিলেন ‘বুদ্ধির মুক্তি’ আন্দোলনের অন্যতম শরিক আবুল ফজল। তাঁর বক্তব্য থেকে আমরা অনুমান করতে পারি যে, যথেষ্ট প্রস্তুতি নিয়েই নজরুল বাংলা সাহিত্যের আসরে উপস্থিত হয়েছিলেন। যদিও সেই প্রস্তুতির ইতিহাস তেমন একটা বিশদ জানা যায় না। প
স্বাস্থ্যসেবায় জবাবদিহিতার অভাব এবং একজন রাহিবের মৃত্যু
ভুল কিংবা অবহেলার ঘটনায় যখন ডাক্তার বা হাসপাতাল কোনো পক্ষের কাছ থেকেই অনুশোচনা প্রকাশ পায় না, তখন তা সার্বিকভাবে চিকিৎসা পেশার জন্য লজ্জার। এমন ঘটনা আসলে সার্বিকভাবে দায়িত্বের প্রতি অবহেলারই উদাহারণ হয়ে দাঁড়ায়। ডাক্তার এবং হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের নিকট একজন রোগী শুধুমাত্র একটি সংখ্যা হতে পারেন না। মনে র
হায়দার আকবর খান রনোর সাক্ষাৎকার: মুক্তিযুদ্ধ করেছি বলে খুব গর্বিত মনে হয়
ছয় দশকের রাজনৈতিক জীবন ঠিকই। এর মধ্যে অনেক উত্থান-পতন হয়েছে। অনেক ভুল করেছি। কিছু সাফল্যও আছে। তেমন বড় কিছু সাফল্য না। তবে নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের স্বাধীনতার জমিন প্রস্তুত করার ক্ষেত্রে অতি সামান্য হলেও ভূমিকা ছিল