তামান্না তাসকীন
৮ মার্চ বিশ্বব্যাপী পালিত হলো আন্তর্জাতিক নারী দিবস। এবারের নারী দিবসের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল অধিকার, সমতা, ক্ষমতায়ন, নারী ও কন্যার উন্নয়ন। কন্যাদের উন্নয়নের এমন দিনে বাংলাদেশের ঘরে ঘরে শিশুদের আর্তনাদের চিত্র ছিল নিরাপত্তাহীন জীবনের প্রশ্নের আরেক নাম। গণমাধ্যম আর সামাজিক যোগাযোগের প্ল্যাটফর্মগুলোতে মাগুরার শিশুটির সঙ্গে হয়ে যাওয়া ভয়ংকর সময়কে উপলব্ধি করতে গিয়ে সবার মনে নিজের কন্যাসন্তানটির জন্য যে প্রশ্নটি বারবার বিবেককে প্রশ্নবিদ্ধ করছিল তা হলো, আমরা কেমন বাংলাদেশ রেখে যাচ্ছি? এমন নিরাপত্তাহীন জীবনের দুঃস্বপ্ন কে কখন দেখেছিল কেউ বলতে পারবে না। স্বপ্ন না দেখেও আমরা এমন সময় পার করছি, যার জন্য আমরা প্রস্তুত ছিলাম না।
সাম্প্রতিক সময়ে নারী ও শিশু নির্যাতন, ধর্ষণ, ধর্ষণের পর হত্যাচেষ্টা বা হত্যা, যৌন হয়রানি, শারীরিক ও মানসিক হয়রানি ও নির্যাতন বেড়েই চলেছে। পুলিশ সদর দপ্তরের তথ্যানুযায়ী এ বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে দৈনিক গড়ে ১২টি ধর্ষণের মামলা হয়েছে, যা গত বছরের ফেব্রুয়ারি মাসেও একই সংখ্যক ছিল। আবার ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে জুলাই পর্যন্ত সাত মাসে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে ১০ হাজার ৭০৪টি মামলা হয়েছে। শুধু এ বছরের জানুয়ারি মাসেই মামলা হয়েছে ১ হাজার ৪৪০টি। অপরাধের পরিসংখ্যানের এই চিত্রই বলে দিচ্ছে নারী ও শিশু নাগরিকদের নিরাপত্তাহীনতা কতটা ভয়াবহ।
একটি দেশের সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত না হলে সেই সমাজে সামাজিক অপরাধ ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পেতে থাকে। আবার এসব অপরাধের বিচারিক প্রক্রিয়ার দীর্ঘসূত্রতা ও দীর্ঘ সময় চলার কারণেও অপরাধীরা খুব সহজেই অপরাধ করে পার পেয়ে যায়। ইতিহাস সাক্ষী দেয় যে যুগে যুগে এটিই দেখা গেছে, যখন একটি সমাজের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নাজুক অবস্থায় থাকে বা যুদ্ধকালীন কোনো ঘটনা চলমান থাকে, তখন সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় সে দেশের নারী ও শিশুরা। গৃহ ব্যবস্থাপনায় নারীর অংশগ্রহণকে নারীর দুর্বলতা মনে করে কিছু পিশাচরূপী মানুষ শিশু ও নারীদের ভোগ্যপণ্যের মতো ব্যবহার করে আসছে। মাগুরার ওই শিশুর মতো হাজার হাজার শিশুর আর্তনাদ বাতাসের সঙ্গে মিশে আজ এক দমবদ্ধকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে। অবস্থা এখন এমন হয়েছে যে কোনো মা তাঁর কন্যাসন্তানটির জন্য কাউকে ভরসা করতে পারছেন না। অজানা আতঙ্ক সর্বক্ষণ তাঁকে গ্রাস করছে। কন্যাশিশুটিও বুঝতে পারছে এই সমাজ তাকে নিরাপত্তা দিতে পারছে না। ফলে সেও মানসিকভাবে একধরনের চাপের মধ্যে বেড়ে উঠছে। এভাবে আর যা-ই হোক, একটি জাতি মাথা উঁচু করে বাঁচতে পারে না। নারীদের প্রকৃত সম্মান করতে না পারলে সামাজিক অপরাধের বিস্তৃতি ঘটতেই থাকবে।
নারীর প্রতি সহিংসতার ঘটনা প্রতিনিয়তই ঘটে যাচ্ছে। একটি ঘটনা আরেকটি ঘটনাকে ছাপিয়ে যাচ্ছে। ধর্ষণের অপরাধে আইনের বিচারপ্রক্রিয়ায় নারীকে আরও অনেক কাঠখড় পোহাতে হয়। সম্প্রতি এ ক্ষেত্রে তদন্তের সময় ৩০ দিন থেকে ১৫ দিনে আনাসহ বিচারকাজ ১৮০ দিনকে ৯০ দিন করা হচ্ছে। আগে ১৮০ দিনের মধ্যে বিচার না হলে আসামি জামিন পেত, যা এখন বাতিল করার সুপারিশ থাকছে। তবে ডিএনএ পরীক্ষার বিষয়টিতে চিকিৎসকের রিপোর্টের ওপর গুরুত্ব দেওয়ার যে কথা বলা হচ্ছে তাতে যেন প্রকৃত ভুক্তভোগীর ন্যায়বিচার প্রশ্নের সম্মুখীন না হয়, তাও দেখা উচিত। এসব আইনের পাশাপাশি একটি কথা না বলে পারছি না, তা হলো ভুক্তভোগীর মানসিক ভারসাম্যের বিষয়টি। মাগুরার শিশুটি আপনার-আমার সন্তান। তার মতো প্রতিটি শিশুরই রয়েছে সুস্থভাবে বেঁচে থাকার অধিকার। তাই শৈশব বা কৈশোরে বা যে বয়সেই একজন নারী নির্যাতিত হোক না কেন, তার মানসিক স্বাস্থ্যের দিকটিও খেয়াল করতে হবে।
আমি আমার গত লেখাটিতে বলেছিলাম যে বাংলাদেশ নারীদের ধর্ষণের আয়নাঘর হতে পারে না। এবার বলছি, এই সময়টা শুধু আন্দোলন করে এ সমস্যার সমাধান করা সম্ভব নয়। এর পাশাপাশি দ্রুত ও স্বল্প সময়ের মধ্যে এসব অপরাধের বিচার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি কার্যকর করতে হবে। সেই সব খবর গণমাধ্যমগুলোতে ফলাও করে প্রচার করতে হবে। শুধু তা-ই নয়, নারীদের মানুষ হিসেবে দেখার মনোভাব পরিবার থেকে সৃষ্টি করতে হবে। পরিবার শিশুর নৈতিকতা শিক্ষার প্রাথমিক ও মৌলিক পাঠশালা। অনৈতিক, অশ্লীল ও কুরুচিপূর্ণ কোনো বিনোদন, যা আমাদের সংস্কৃতির পরিপন্থী তা গণমাধ্যমে যথেচ্ছ প্রচার বন্ধ করতে হবে। সে জন্য যে নীতিমালা আছে, তার কার্যকর প্রয়োগ থাকতে হবে। শিশুকে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করার জন্য সততা ও ন্যায়পরায়ণতার জীবন যাপন করতে হবে। এত অঢেল সম্পত্তি দিয়ে তাকে বর্বরতা সেখানো কোনো দিক থেকেই কল্যাণ বয়ে আনবে না।
সর্বোপরি আমরা মাগুরার শিশুটির পাশে দাঁড়াব। তার কষ্টের করুণ কাহিনি বর্ণনা করে তাকে আর ছোট না করি। আমরা যারা বাংলাদেশকে এতটুকু ভালোবাসি বলে মনে করি, তারা একত্র হই আর সবাই মিলে প্রতিরোধ গড়ে তুলি। পাশাপাশি সচেতন হই। আমরা একত্র হলে এই বিপদ থেকে আমাদের সন্তানদের রক্ষা করতে পারব। একজনের বিপদে সবাই পাশে দাঁড়াই। অপরাধীরা সংগঠিত, তাই তারা অপরাধ করতে ভয় পায় না। আসুন, আমরা এক হয়ে লড়াই করি। তাহলে তারা পালানোর পথ পাবে না।
৮ মার্চ বিশ্বব্যাপী পালিত হলো আন্তর্জাতিক নারী দিবস। এবারের নারী দিবসের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল অধিকার, সমতা, ক্ষমতায়ন, নারী ও কন্যার উন্নয়ন। কন্যাদের উন্নয়নের এমন দিনে বাংলাদেশের ঘরে ঘরে শিশুদের আর্তনাদের চিত্র ছিল নিরাপত্তাহীন জীবনের প্রশ্নের আরেক নাম। গণমাধ্যম আর সামাজিক যোগাযোগের প্ল্যাটফর্মগুলোতে মাগুরার শিশুটির সঙ্গে হয়ে যাওয়া ভয়ংকর সময়কে উপলব্ধি করতে গিয়ে সবার মনে নিজের কন্যাসন্তানটির জন্য যে প্রশ্নটি বারবার বিবেককে প্রশ্নবিদ্ধ করছিল তা হলো, আমরা কেমন বাংলাদেশ রেখে যাচ্ছি? এমন নিরাপত্তাহীন জীবনের দুঃস্বপ্ন কে কখন দেখেছিল কেউ বলতে পারবে না। স্বপ্ন না দেখেও আমরা এমন সময় পার করছি, যার জন্য আমরা প্রস্তুত ছিলাম না।
সাম্প্রতিক সময়ে নারী ও শিশু নির্যাতন, ধর্ষণ, ধর্ষণের পর হত্যাচেষ্টা বা হত্যা, যৌন হয়রানি, শারীরিক ও মানসিক হয়রানি ও নির্যাতন বেড়েই চলেছে। পুলিশ সদর দপ্তরের তথ্যানুযায়ী এ বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে দৈনিক গড়ে ১২টি ধর্ষণের মামলা হয়েছে, যা গত বছরের ফেব্রুয়ারি মাসেও একই সংখ্যক ছিল। আবার ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে জুলাই পর্যন্ত সাত মাসে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে ১০ হাজার ৭০৪টি মামলা হয়েছে। শুধু এ বছরের জানুয়ারি মাসেই মামলা হয়েছে ১ হাজার ৪৪০টি। অপরাধের পরিসংখ্যানের এই চিত্রই বলে দিচ্ছে নারী ও শিশু নাগরিকদের নিরাপত্তাহীনতা কতটা ভয়াবহ।
একটি দেশের সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত না হলে সেই সমাজে সামাজিক অপরাধ ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পেতে থাকে। আবার এসব অপরাধের বিচারিক প্রক্রিয়ার দীর্ঘসূত্রতা ও দীর্ঘ সময় চলার কারণেও অপরাধীরা খুব সহজেই অপরাধ করে পার পেয়ে যায়। ইতিহাস সাক্ষী দেয় যে যুগে যুগে এটিই দেখা গেছে, যখন একটি সমাজের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নাজুক অবস্থায় থাকে বা যুদ্ধকালীন কোনো ঘটনা চলমান থাকে, তখন সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় সে দেশের নারী ও শিশুরা। গৃহ ব্যবস্থাপনায় নারীর অংশগ্রহণকে নারীর দুর্বলতা মনে করে কিছু পিশাচরূপী মানুষ শিশু ও নারীদের ভোগ্যপণ্যের মতো ব্যবহার করে আসছে। মাগুরার ওই শিশুর মতো হাজার হাজার শিশুর আর্তনাদ বাতাসের সঙ্গে মিশে আজ এক দমবদ্ধকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে। অবস্থা এখন এমন হয়েছে যে কোনো মা তাঁর কন্যাসন্তানটির জন্য কাউকে ভরসা করতে পারছেন না। অজানা আতঙ্ক সর্বক্ষণ তাঁকে গ্রাস করছে। কন্যাশিশুটিও বুঝতে পারছে এই সমাজ তাকে নিরাপত্তা দিতে পারছে না। ফলে সেও মানসিকভাবে একধরনের চাপের মধ্যে বেড়ে উঠছে। এভাবে আর যা-ই হোক, একটি জাতি মাথা উঁচু করে বাঁচতে পারে না। নারীদের প্রকৃত সম্মান করতে না পারলে সামাজিক অপরাধের বিস্তৃতি ঘটতেই থাকবে।
নারীর প্রতি সহিংসতার ঘটনা প্রতিনিয়তই ঘটে যাচ্ছে। একটি ঘটনা আরেকটি ঘটনাকে ছাপিয়ে যাচ্ছে। ধর্ষণের অপরাধে আইনের বিচারপ্রক্রিয়ায় নারীকে আরও অনেক কাঠখড় পোহাতে হয়। সম্প্রতি এ ক্ষেত্রে তদন্তের সময় ৩০ দিন থেকে ১৫ দিনে আনাসহ বিচারকাজ ১৮০ দিনকে ৯০ দিন করা হচ্ছে। আগে ১৮০ দিনের মধ্যে বিচার না হলে আসামি জামিন পেত, যা এখন বাতিল করার সুপারিশ থাকছে। তবে ডিএনএ পরীক্ষার বিষয়টিতে চিকিৎসকের রিপোর্টের ওপর গুরুত্ব দেওয়ার যে কথা বলা হচ্ছে তাতে যেন প্রকৃত ভুক্তভোগীর ন্যায়বিচার প্রশ্নের সম্মুখীন না হয়, তাও দেখা উচিত। এসব আইনের পাশাপাশি একটি কথা না বলে পারছি না, তা হলো ভুক্তভোগীর মানসিক ভারসাম্যের বিষয়টি। মাগুরার শিশুটি আপনার-আমার সন্তান। তার মতো প্রতিটি শিশুরই রয়েছে সুস্থভাবে বেঁচে থাকার অধিকার। তাই শৈশব বা কৈশোরে বা যে বয়সেই একজন নারী নির্যাতিত হোক না কেন, তার মানসিক স্বাস্থ্যের দিকটিও খেয়াল করতে হবে।
আমি আমার গত লেখাটিতে বলেছিলাম যে বাংলাদেশ নারীদের ধর্ষণের আয়নাঘর হতে পারে না। এবার বলছি, এই সময়টা শুধু আন্দোলন করে এ সমস্যার সমাধান করা সম্ভব নয়। এর পাশাপাশি দ্রুত ও স্বল্প সময়ের মধ্যে এসব অপরাধের বিচার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি কার্যকর করতে হবে। সেই সব খবর গণমাধ্যমগুলোতে ফলাও করে প্রচার করতে হবে। শুধু তা-ই নয়, নারীদের মানুষ হিসেবে দেখার মনোভাব পরিবার থেকে সৃষ্টি করতে হবে। পরিবার শিশুর নৈতিকতা শিক্ষার প্রাথমিক ও মৌলিক পাঠশালা। অনৈতিক, অশ্লীল ও কুরুচিপূর্ণ কোনো বিনোদন, যা আমাদের সংস্কৃতির পরিপন্থী তা গণমাধ্যমে যথেচ্ছ প্রচার বন্ধ করতে হবে। সে জন্য যে নীতিমালা আছে, তার কার্যকর প্রয়োগ থাকতে হবে। শিশুকে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করার জন্য সততা ও ন্যায়পরায়ণতার জীবন যাপন করতে হবে। এত অঢেল সম্পত্তি দিয়ে তাকে বর্বরতা সেখানো কোনো দিক থেকেই কল্যাণ বয়ে আনবে না।
সর্বোপরি আমরা মাগুরার শিশুটির পাশে দাঁড়াব। তার কষ্টের করুণ কাহিনি বর্ণনা করে তাকে আর ছোট না করি। আমরা যারা বাংলাদেশকে এতটুকু ভালোবাসি বলে মনে করি, তারা একত্র হই আর সবাই মিলে প্রতিরোধ গড়ে তুলি। পাশাপাশি সচেতন হই। আমরা একত্র হলে এই বিপদ থেকে আমাদের সন্তানদের রক্ষা করতে পারব। একজনের বিপদে সবাই পাশে দাঁড়াই। অপরাধীরা সংগঠিত, তাই তারা অপরাধ করতে ভয় পায় না। আসুন, আমরা এক হয়ে লড়াই করি। তাহলে তারা পালানোর পথ পাবে না।
মানুষ স্বভাবতই স্মৃতিকাতর। মার্চ মাস এলে আমিও স্বাভাবিকভাবেই স্মৃতিকাতর হয়ে পড়ি। মনে পড়ে, একাত্তরের উত্তাল মার্চের দিনগুলোর কথা এবং পরের ৯ মাসের কথা। একাত্তরের গণহত্যা কেমন ভয়ংকর আর বীভৎস ছিল, তা আমাদের সবারই জানা। মেহেরুন্নেসা নামে এক নারী কবিতা লিখতেন। তাঁর কথা কেউ এখন আর মনে করে না। গণহত্যার
১৮ ঘণ্টা আগেগাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার ছয় সপ্তাহের বেশি সময় পেরিয়ে গেছে, তবে এটি সত্যিকারের যুদ্ধবিরতি বলার চেয়ে বরং ‘অগ্নিকাণ্ড হ্রাস করা’ বলা বেশি যথাযথ হবে। এখনো বহু মানুষ প্রাণ হারাচ্ছে, যা যেকোনো পরিস্থিতিতেই যথেষ্ট উদ্বেগজনক। গাজার বেসামরিক প্রতিরক্ষা সংস্থার মুখপাত্রের মতে, ১৯ জানুয়ারির পর থেকে
১৮ ঘণ্টা আগেআইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির খবরগুলোর ভিড়ে দুর্নীতির একটি খবর যেকোনো সচেতন মানুষকে হতবিহ্বল করে তুলতে পারে। সিলেটের কানাইঘাটের ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা সহকারী (ইউএফপিএ) পদে কর্মরত মো. জাহাঙ্গীর আলম একজন তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী হয়েও ১৭ বছরে বাড়ি-গাড়িসহ নামে-বেনামে অঢেল সম্পত্তির মালিক হয়েছেন
১৮ ঘণ্টা আগেতার সাজপোশাকে তথাকথিত উগ্রতা ছিল না। থাকবেই-বা কীভাবে? মাত্র আট বছর বয়সী একটি মেয়েশিশুর পোশাকই-বা কী? আর উগ্রতাই-বা কী? কিন্তু তারপরও সে রেহাই পায়নি। তার সবচেয়ে বড় ‘অপরাধ’, সে ছিল নারী।
২ দিন আগে