নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দেওয়া লক্ষ্যমাত্রা ৭০ শতাংশ মানুষের প্রথম ডোজের টিকা নিশ্চিত হলেও তৃতীয় ও শেষ দিনের মত আজ রাজধানীসহ সারা দেশে চলছে গণটিকা কার্যক্রম। তবে প্রথম দুদিনে টিকা কেন্দ্রগুলোতে মানুষের ভিড় থাকলেও শেষ দিন অনেকটাই ব্যতিক্রম। কোথাও ফাঁকা, কোথাও ভিড় দেখা যাচ্ছে। তবে দুপুর হতেই সব কেন্দ্র মানুষ শূন্য হতে পারে বলে ধারণা সংশ্লিষ্টদের।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ১৫ নম্বর ওয়ার্ড ধানমন্ডির ডিঙি রেস্তোরাঁর পাশের একটি কেন্দ্রে তৃতীয় দিন সকাল ৯টায় শুরু হয় টিকাদান কার্যক্রম। শুরুতেই মানুষের ভিড় দেখা গেলেও ঘণ্টাখানেক পরই মানুষ শূন্য হয়ে পড়ে কেন্দ্রটি। সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত এই কেন্দ্রে দেড় শ জনের মত টিকা নিয়েছেন।
অপরদিকে উত্তর সিটি করপোরেশনের মধ্য বাড্ডার ব্যাপারী টাওয়ারে প্রথম দুদিনের তুলনায় টিকা নিতে আসা মানুষের সংখ্যা কম হলেও এখনো অনেকেই টিকা নিতে আসছেন। যাদের বেশির ভাগই দিনমজুর ও নানা কারণে এত দিন টিকা নেওয়া থেকে বিরত ছিলেন।
টিকাকেন্দ্রের দায়িত্ব পালনকারী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির (ইপিআই) তাসনিয়া খানম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রথম দুদিনের মত একেবারে উপচে পড়া ভিড় না হলেও একেবারে কম নয়। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে টিকা নিতে আসা মানুষের সংখ্যা বাড়ছে। টিকার কোন সংকট নেই। মানুষ যতক্ষণ আসবেন, ততক্ষণ টিকা দেওয়া চলবে।’
নিবন্ধন করার সুযোগ থাকলেও এত দিন অলসতা করে টিকা নেননি বেসরকারি একটি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত সিদ্দিকুর রহমান (৪৮)। কর্মস্থলে যাওয়ার পথে তেমন ভিড় না পেয়ে এই কেন্দ্রেই দাঁড়িয়ে যান টিকা নিতে।
কথা হলে আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘আসলে ইচ্ছেকৃতভাবেই এত দিন নেওয়া হয়নি। এখন দেখছি টিকা নেওয়া ছাড়া কোন উপায় নেই। সঙ্গে এনআইডি (জাতীয় পরিচয়পত্র) না থাকলেও মোবাইল নম্বর দিয়ে নাকি নেওয়া যায়। আজই নাকি শেষ, তাই অফিস যাওয়া সময় দাঁড়িয়ে গেলাম।’
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, চলমান বিশেষ এই গণটিকা ক্যাম্পেইনের প্রথম দুদিনে ১ কোটি ৩১ লাখ ৮ হাজার ৫শ জনকে প্রথম ডোজের টিকা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে প্রথম দিনে এক কোটি ১১ লাখ ৭৪ হাজার ৭১৫ জনকে এবং দ্বিতীয় দিনে ১৯ লাখ ৩৩ হাজার ৭৭৫ জনকে।
দেশের ৭০ শতাংশ তথা ১২ কোটির বেশি মানুষকে টিকার আওতায় আনার লক্ষ্যমাত্রা দিয়েছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। তবে সেটি পার করে মোট জনগোষ্ঠীর ৭৩ শতাংশকে টিকা দিয়েছে বাংলাদেশ। তবে ১২ বছরের ওপরে সব বয়সীকে টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা সরকারে। সে অনুযায়ী ১৩ কোটির বেশি মানুষকে টিকা দিতে হবে। তাই বাদ পড়াদের টিকার আওতায় আনতে আসতে পারে নতুন নির্দেশনা।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দেওয়া লক্ষ্যমাত্রা ৭০ শতাংশ মানুষের প্রথম ডোজের টিকা নিশ্চিত হলেও তৃতীয় ও শেষ দিনের মত আজ রাজধানীসহ সারা দেশে চলছে গণটিকা কার্যক্রম। তবে প্রথম দুদিনে টিকা কেন্দ্রগুলোতে মানুষের ভিড় থাকলেও শেষ দিন অনেকটাই ব্যতিক্রম। কোথাও ফাঁকা, কোথাও ভিড় দেখা যাচ্ছে। তবে দুপুর হতেই সব কেন্দ্র মানুষ শূন্য হতে পারে বলে ধারণা সংশ্লিষ্টদের।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ১৫ নম্বর ওয়ার্ড ধানমন্ডির ডিঙি রেস্তোরাঁর পাশের একটি কেন্দ্রে তৃতীয় দিন সকাল ৯টায় শুরু হয় টিকাদান কার্যক্রম। শুরুতেই মানুষের ভিড় দেখা গেলেও ঘণ্টাখানেক পরই মানুষ শূন্য হয়ে পড়ে কেন্দ্রটি। সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত এই কেন্দ্রে দেড় শ জনের মত টিকা নিয়েছেন।
অপরদিকে উত্তর সিটি করপোরেশনের মধ্য বাড্ডার ব্যাপারী টাওয়ারে প্রথম দুদিনের তুলনায় টিকা নিতে আসা মানুষের সংখ্যা কম হলেও এখনো অনেকেই টিকা নিতে আসছেন। যাদের বেশির ভাগই দিনমজুর ও নানা কারণে এত দিন টিকা নেওয়া থেকে বিরত ছিলেন।
টিকাকেন্দ্রের দায়িত্ব পালনকারী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির (ইপিআই) তাসনিয়া খানম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রথম দুদিনের মত একেবারে উপচে পড়া ভিড় না হলেও একেবারে কম নয়। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে টিকা নিতে আসা মানুষের সংখ্যা বাড়ছে। টিকার কোন সংকট নেই। মানুষ যতক্ষণ আসবেন, ততক্ষণ টিকা দেওয়া চলবে।’
নিবন্ধন করার সুযোগ থাকলেও এত দিন অলসতা করে টিকা নেননি বেসরকারি একটি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত সিদ্দিকুর রহমান (৪৮)। কর্মস্থলে যাওয়ার পথে তেমন ভিড় না পেয়ে এই কেন্দ্রেই দাঁড়িয়ে যান টিকা নিতে।
কথা হলে আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘আসলে ইচ্ছেকৃতভাবেই এত দিন নেওয়া হয়নি। এখন দেখছি টিকা নেওয়া ছাড়া কোন উপায় নেই। সঙ্গে এনআইডি (জাতীয় পরিচয়পত্র) না থাকলেও মোবাইল নম্বর দিয়ে নাকি নেওয়া যায়। আজই নাকি শেষ, তাই অফিস যাওয়া সময় দাঁড়িয়ে গেলাম।’
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, চলমান বিশেষ এই গণটিকা ক্যাম্পেইনের প্রথম দুদিনে ১ কোটি ৩১ লাখ ৮ হাজার ৫শ জনকে প্রথম ডোজের টিকা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে প্রথম দিনে এক কোটি ১১ লাখ ৭৪ হাজার ৭১৫ জনকে এবং দ্বিতীয় দিনে ১৯ লাখ ৩৩ হাজার ৭৭৫ জনকে।
দেশের ৭০ শতাংশ তথা ১২ কোটির বেশি মানুষকে টিকার আওতায় আনার লক্ষ্যমাত্রা দিয়েছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। তবে সেটি পার করে মোট জনগোষ্ঠীর ৭৩ শতাংশকে টিকা দিয়েছে বাংলাদেশ। তবে ১২ বছরের ওপরে সব বয়সীকে টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা সরকারে। সে অনুযায়ী ১৩ কোটির বেশি মানুষকে টিকা দিতে হবে। তাই বাদ পড়াদের টিকার আওতায় আনতে আসতে পারে নতুন নির্দেশনা।
সুনামগঞ্জের দিরাইয়ে বিএনপির কর্মিসভায় ‘জয় বাংলা’, ‘জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগান দেওয়া নেতাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কলিম উদ্দিন আহমদ মিলন ও সদস্য (স্বাক্ষর ক্ষমতাপ্রাপ্ত) আব্দুল হকের যৌথ স্বাক্ষরিত এক আদেশে গত সোমবার...
১৩ মিনিট আগেপ্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে কর্মরত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ড. এম আমিনুল ইসলামকে উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পেতে যাচ্ছেন। আগামীকাল বুধবার (৪ মার্চ) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বঙ্গভবনে নতুন এই উপদেষ্টা শপথ গ্রহণ...
৪৪ মিনিট আগেগুম সংক্রান্ত কমিশনে ১৭৫২টি অভিযোগ জমা পড়েছে বলে জানিয়েছেন কমিশনের সভাপতি বিচারপতি (অব.) মইনুল ইসলাম চৌধুরী। আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর গুলশানে গুম সংক্রান্ত কমিশনের অফিসে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি।
১ ঘণ্টা আগেপুলিশ লাইনে গোপন বন্দিশালা পাওয়ার তথ্য জানিয়েছে গুম সংক্রান্ত তদন্ত কমিশন। কমিশনের সদস্য নূর খান জানান, বগুড়া পুলিশ লাইনে গোপন বন্দিশালা পাওয়া গেছে, যেখানে বিভিন্ন জায়গা থেকে বন্দীদের জিজ্ঞাসাবাদের নামে নির্যাতন করা হতো। আজ মঙ্গলবার...
২ ঘণ্টা আগে