নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় অনুষ্ঠান বড়দিন। দিনটি যিশুখ্রিষ্টের জন্মদিন। আজ শনিবার বাংলাদেশসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে পালিত হচ্ছে এই ধর্মীয় অনুষ্ঠানটি। এতে শিশু-বৃদ্ধ সবাই আনন্দ উল্লাস ও প্রার্থনায় উদ্যাপন করছে দিনটি। এতে সবার মঙ্গল কামনা করে প্রার্থনা করা হচ্ছে।
বড়দিন উপলক্ষে গত নয় দিন ধরে বাড়ির বেলকনি রঙিন আলো দিয়ে সাজিয়েছে ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী প্রকৃতি (১৩)। প্রকৃতি জানায়, গতকাল শুক্রবার রাতে বাবা-মায়ের সঙ্গে রাত সাড়ে ১২টা পর্যন্ত সে তেজগাঁওয়ের হলি রোজারী চার্চে ছিল। শনিবার সকালে প্রার্থনায় অংশ নিতে সে আবারও মা-বাবার সঙ্গে চার্চে এসেছে। প্রার্থনা শেষে তাঁরা ঘোরাঘুরি, আত্মীয় ও বন্ধুদের বাড়িতে যাবে। এর আগে তার দাদুমনির সমাধিতে মোমবাতি জ্বালিয়ে স্মরণ করবে।
প্রকৃতির মতো সকল খ্রিষ্ট ধর্মাবলম্বীরা গতকাল রাত থেকে রাজধানীর হলি রোজারী চার্চে আসা-যাওয়া করছে। সকাল থেকে প্রার্থনা আর বন্দনা সংগীতে মুখর হয়ে উঠেছে চার্চটি। সকালের প্রার্থনায় অংশ নিতে মিরপুর থেকে এসেছেন আলপনা গেমস। তিনি বলেন, প্রতিবছর এই দিনটিকে আমরা অনেক আনন্দের সঙ্গে পালন করি। বাড়ি-ঘর পরিষ্কার ও আলোকিত করা, চার্চে এসে প্রার্থনা করে থেকে শুরু করে এই দিনের প্রায় নয় দিন আগে থেকেই আমাদের বিশেষ প্রস্তুতি শুরু হয়ে যায়। খাওয়া-দাওয়া থেকে শুরু করে সবকিছুতেই আমাদের আলাদা প্রস্তুতি থাকে।
আলপনা আরও বলেন, ‘গত দুই বছর করোনা মহামারির কারণে চার্চে এসে প্রার্থনা করা হয়নি। তাই এবার আবারও আগের মতন চার্চে আসতে পেরে অনেক ভালো লাগছে। মনে হচ্ছে খুব দ্রুতই পৃথিবী আবারও আগের মতন মহামারি মুক্ত হয়ে উঠবে।’
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, চার্চের পাশেই সমাধিস্থল। সেখানে নিজ নিজ আত্মীয়দের সমাধিতে মোমবাতি জ্বালিয়ে ও ফুল দিয়ে তাদের স্মরণ করছেন সবাই।
মায়ের সমাধির সামনে মোমবাতি জ্বালিয়ে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে প্রার্থনা করলেন রাহুল। তিনি বলেন, ‘বিশেষ করে বিশেষ দিনগুলোতে মাকে স্মরণ করতে এখানে আসি। আর বড় দিনের এই খুশির মুহূর্তে মা’কে অনেক বেশি মিস করি। যিশুর কাছে সব সময় প্রার্থনা করি। এখানে আসলে মন আরও শান্ত হয়ে যায়। এখানে আসলে আমার মা ও যিশুর সান্নিধ্য পাই।’
এদিকে চার্চের সার্বিক শৃঙ্খলা রক্ষায় সতর্ক অবস্থানে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা। চার্চের সামনের কিছু দূরে রাস্তায় যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। চার্চের নিরাপত্তাকর্মী আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছি। স্বাস্থ্যবিধি মেনে সবাইকে চার্চে প্রবেশ করানোর চেষ্টা করছি। সবাই সুশৃঙ্খলভাবে দিনটি উদ্যাপন করছে।’
খ্রিষ্ট ধর্মাবলম্বীদের মতে, দুই হাজার বছর আগে জন্ম নেওয়া যিশুখ্রিষ্ট ছিলেন একজন ঈশ্বর পুত্র। সৃষ্টিকর্তার মহিমা প্রচার এবং মানবজাতিকে সত্য ও ন্যায়ের পথে পরিচালিত করতেই এ পৃথিবীতে আগমন ঘটে তাঁর। তাই তাঁর জন্মের বহু বছর পর থেকে খ্রিষ্ট ধর্মাবলম্বীরা এ দিনটিকে আনন্দ ও মুক্তির দিন হিসেবে পালন করতে শুরু করেন।
খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় অনুষ্ঠান বড়দিন। দিনটি যিশুখ্রিষ্টের জন্মদিন। আজ শনিবার বাংলাদেশসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে পালিত হচ্ছে এই ধর্মীয় অনুষ্ঠানটি। এতে শিশু-বৃদ্ধ সবাই আনন্দ উল্লাস ও প্রার্থনায় উদ্যাপন করছে দিনটি। এতে সবার মঙ্গল কামনা করে প্রার্থনা করা হচ্ছে।
বড়দিন উপলক্ষে গত নয় দিন ধরে বাড়ির বেলকনি রঙিন আলো দিয়ে সাজিয়েছে ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী প্রকৃতি (১৩)। প্রকৃতি জানায়, গতকাল শুক্রবার রাতে বাবা-মায়ের সঙ্গে রাত সাড়ে ১২টা পর্যন্ত সে তেজগাঁওয়ের হলি রোজারী চার্চে ছিল। শনিবার সকালে প্রার্থনায় অংশ নিতে সে আবারও মা-বাবার সঙ্গে চার্চে এসেছে। প্রার্থনা শেষে তাঁরা ঘোরাঘুরি, আত্মীয় ও বন্ধুদের বাড়িতে যাবে। এর আগে তার দাদুমনির সমাধিতে মোমবাতি জ্বালিয়ে স্মরণ করবে।
প্রকৃতির মতো সকল খ্রিষ্ট ধর্মাবলম্বীরা গতকাল রাত থেকে রাজধানীর হলি রোজারী চার্চে আসা-যাওয়া করছে। সকাল থেকে প্রার্থনা আর বন্দনা সংগীতে মুখর হয়ে উঠেছে চার্চটি। সকালের প্রার্থনায় অংশ নিতে মিরপুর থেকে এসেছেন আলপনা গেমস। তিনি বলেন, প্রতিবছর এই দিনটিকে আমরা অনেক আনন্দের সঙ্গে পালন করি। বাড়ি-ঘর পরিষ্কার ও আলোকিত করা, চার্চে এসে প্রার্থনা করে থেকে শুরু করে এই দিনের প্রায় নয় দিন আগে থেকেই আমাদের বিশেষ প্রস্তুতি শুরু হয়ে যায়। খাওয়া-দাওয়া থেকে শুরু করে সবকিছুতেই আমাদের আলাদা প্রস্তুতি থাকে।
আলপনা আরও বলেন, ‘গত দুই বছর করোনা মহামারির কারণে চার্চে এসে প্রার্থনা করা হয়নি। তাই এবার আবারও আগের মতন চার্চে আসতে পেরে অনেক ভালো লাগছে। মনে হচ্ছে খুব দ্রুতই পৃথিবী আবারও আগের মতন মহামারি মুক্ত হয়ে উঠবে।’
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, চার্চের পাশেই সমাধিস্থল। সেখানে নিজ নিজ আত্মীয়দের সমাধিতে মোমবাতি জ্বালিয়ে ও ফুল দিয়ে তাদের স্মরণ করছেন সবাই।
মায়ের সমাধির সামনে মোমবাতি জ্বালিয়ে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে প্রার্থনা করলেন রাহুল। তিনি বলেন, ‘বিশেষ করে বিশেষ দিনগুলোতে মাকে স্মরণ করতে এখানে আসি। আর বড় দিনের এই খুশির মুহূর্তে মা’কে অনেক বেশি মিস করি। যিশুর কাছে সব সময় প্রার্থনা করি। এখানে আসলে মন আরও শান্ত হয়ে যায়। এখানে আসলে আমার মা ও যিশুর সান্নিধ্য পাই।’
এদিকে চার্চের সার্বিক শৃঙ্খলা রক্ষায় সতর্ক অবস্থানে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা। চার্চের সামনের কিছু দূরে রাস্তায় যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। চার্চের নিরাপত্তাকর্মী আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছি। স্বাস্থ্যবিধি মেনে সবাইকে চার্চে প্রবেশ করানোর চেষ্টা করছি। সবাই সুশৃঙ্খলভাবে দিনটি উদ্যাপন করছে।’
খ্রিষ্ট ধর্মাবলম্বীদের মতে, দুই হাজার বছর আগে জন্ম নেওয়া যিশুখ্রিষ্ট ছিলেন একজন ঈশ্বর পুত্র। সৃষ্টিকর্তার মহিমা প্রচার এবং মানবজাতিকে সত্য ও ন্যায়ের পথে পরিচালিত করতেই এ পৃথিবীতে আগমন ঘটে তাঁর। তাই তাঁর জন্মের বহু বছর পর থেকে খ্রিষ্ট ধর্মাবলম্বীরা এ দিনটিকে আনন্দ ও মুক্তির দিন হিসেবে পালন করতে শুরু করেন।
রাজধানীর দিয়াবাড়ি এলাকায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ক্যাম্পাসে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তর ঘটনায় আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে বিভিন্ন হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। এসব হাসপাতালের সামনে অহেতুক ভিড় না করার জন্য অনুরোধ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার আগে দুর্ঘটনা মোকাবিলায় এবং বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলাম সেটিকে ঘনবসতি এলাকা থেকে জনবিরল এলাকা নেওয়ার সর্বাত্মক চেষ্টা করেছিলেন বলে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) জানিয়েছে। এই আকস্মিক দুর্ঘটনায়
২ ঘণ্টা আগেএই ঘটনায় নিখোঁজ স্কুলশিক্ষার্থীদের বিষয়ে জরুরি যোগাযোগের জন্য নিম্নলিখিত নম্বরগুলো প্রকাশ করা হয়েছে—
২ ঘণ্টা আগেঢাকার উত্তরার দিয়াবাড়ি এলাকায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের মাঠে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান (এফ-৭ বিজিআই) বিধ্বস্ত হয়ে অন্তত ১৯ জন নিহত হয়েছে। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে বেশির ভাগ স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী। আহত হয়েছে আরও শতাধিক, যাদের অনেকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় রাজধানীর বিভিন্ন
৩ ঘণ্টা আগে