নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আসন্ন ঈদুল আজহায় কোরবানির পশুর বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও এডিস মশা নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী নিয়োগে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজের বক্তব্য প্রসঙ্গে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করেছে সেনাবাহিনী। আজ মঙ্গলবার (২৭ মে) সেনাবাহিনীর ফেসবুক পেজে দেওয়া এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এ ধরনের কোনো কার্যক্রমের সঙ্গে সম্পৃক্ত হওয়ার পরিকল্পনা নেই তাদের।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সম্প্রতি গণমাধ্যমে প্রকাশিত ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রশাসকের এক বক্তব্যে বলা হয়, আসন্ন ঈদুল আজহায় কোরবানির পশুর বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও ডেঙ্গু (এডিস) মশা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে সেনাবাহিনী নিয়োগ করা হবে। সবার অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এ ধরনের কোনো কার্যক্রমের বিষয়ে অবগত নয় এবং ভবিষ্যতেও এ ধরনের কোনো কার্যক্রমের সঙ্গে সম্পৃক্ত হওয়ার পরিকল্পনা নেই।
সেনাবাহিনী দেশের সার্বভৌমত্ব ও জননিরাপত্তা নিশ্চিতে নিরলসভাবে কাজ করছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
সেনাবাহিনী মনে করে, কোরবানির পশুর বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও এডিস মশা নিয়ন্ত্রণের মতো দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট ও উপযুক্ত সংস্থাগুলোকে দেওয়াই যৌক্তিক হবে।
এর আগে ২২ এপ্রিল ডিএনসিসি নগর ভবনে আসন্ন বর্ষা মৌসুমে ডেঙ্গু প্রতিরোধে প্রস্তুতি ও করণীয় সম্পর্কে বিভিন্ন হাসপাতালের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক শেষে ডিএনসিসির প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ সাংবাদিকদের বলেন, ঢাকায় ডেঙ্গু রোগের জীবাণুবাহী এডিস মশা নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী কাজ করবে। পরদিন ২৩ এপ্রিল রাজধানীর মোহাম্মদপুরের হাইক্কার খালে (কাটাসুর) অবৈধ ভবন উচ্ছেদে অভিযান গিয়ে সাংবাদিকদের প্রশাসক একই কথা বলেন।
সেদিন ডিএনসিসির জনসংযোগ বিভাগ থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে প্রশাসকের বক্তব্য হিসেবে বলা হয়, ‘মশার ওষুধ ঠিকমতো ছিটানোর কাজটি মনিটরিং করার জন্য আমরা সেনাবাহিনীর সহায়তা নেওয়ার পরিকল্পনা করছি।’
ডিএনসিসির বিজ্ঞপ্তি
এদিকে সেনাবাহিনী বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার পর আজ রাতে গণমাধ্যমে পাল্টা বিজ্ঞপ্তি পাঠিয়েছে ডিএনসিসির জনসংযোগ বিভাগ। এতে ২২ ও ২৩ এপ্রিল ডিএনসিসি প্রশাসকের দেওয়া বক্তব্য অস্বীকার করা হয়েছে।
ডিএনসিসির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আসন্ন ঈদুল আজহায় কোরবানির পশুর বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও ডেঙ্গু মশা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে সেনাবাহিনী নিয়োগ করা হবে, যা সত্য নয়। আসন্ন বর্ষা মৌসুমে ডেঙ্গু মশা নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী নয়, বরং সেনাবাহিনীর সহায়ক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরির (বিএমটিএফ) সহযোগিতা নেওয়া হবে।
আসন্ন ঈদুল আজহায় কোরবানির পশুর বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও এডিস মশা নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী নিয়োগে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজের বক্তব্য প্রসঙ্গে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করেছে সেনাবাহিনী। আজ মঙ্গলবার (২৭ মে) সেনাবাহিনীর ফেসবুক পেজে দেওয়া এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এ ধরনের কোনো কার্যক্রমের সঙ্গে সম্পৃক্ত হওয়ার পরিকল্পনা নেই তাদের।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সম্প্রতি গণমাধ্যমে প্রকাশিত ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রশাসকের এক বক্তব্যে বলা হয়, আসন্ন ঈদুল আজহায় কোরবানির পশুর বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও ডেঙ্গু (এডিস) মশা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে সেনাবাহিনী নিয়োগ করা হবে। সবার অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এ ধরনের কোনো কার্যক্রমের বিষয়ে অবগত নয় এবং ভবিষ্যতেও এ ধরনের কোনো কার্যক্রমের সঙ্গে সম্পৃক্ত হওয়ার পরিকল্পনা নেই।
সেনাবাহিনী দেশের সার্বভৌমত্ব ও জননিরাপত্তা নিশ্চিতে নিরলসভাবে কাজ করছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
সেনাবাহিনী মনে করে, কোরবানির পশুর বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও এডিস মশা নিয়ন্ত্রণের মতো দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট ও উপযুক্ত সংস্থাগুলোকে দেওয়াই যৌক্তিক হবে।
এর আগে ২২ এপ্রিল ডিএনসিসি নগর ভবনে আসন্ন বর্ষা মৌসুমে ডেঙ্গু প্রতিরোধে প্রস্তুতি ও করণীয় সম্পর্কে বিভিন্ন হাসপাতালের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক শেষে ডিএনসিসির প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ সাংবাদিকদের বলেন, ঢাকায় ডেঙ্গু রোগের জীবাণুবাহী এডিস মশা নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী কাজ করবে। পরদিন ২৩ এপ্রিল রাজধানীর মোহাম্মদপুরের হাইক্কার খালে (কাটাসুর) অবৈধ ভবন উচ্ছেদে অভিযান গিয়ে সাংবাদিকদের প্রশাসক একই কথা বলেন।
সেদিন ডিএনসিসির জনসংযোগ বিভাগ থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে প্রশাসকের বক্তব্য হিসেবে বলা হয়, ‘মশার ওষুধ ঠিকমতো ছিটানোর কাজটি মনিটরিং করার জন্য আমরা সেনাবাহিনীর সহায়তা নেওয়ার পরিকল্পনা করছি।’
ডিএনসিসির বিজ্ঞপ্তি
এদিকে সেনাবাহিনী বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার পর আজ রাতে গণমাধ্যমে পাল্টা বিজ্ঞপ্তি পাঠিয়েছে ডিএনসিসির জনসংযোগ বিভাগ। এতে ২২ ও ২৩ এপ্রিল ডিএনসিসি প্রশাসকের দেওয়া বক্তব্য অস্বীকার করা হয়েছে।
ডিএনসিসির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আসন্ন ঈদুল আজহায় কোরবানির পশুর বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও ডেঙ্গু মশা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে সেনাবাহিনী নিয়োগ করা হবে, যা সত্য নয়। আসন্ন বর্ষা মৌসুমে ডেঙ্গু মশা নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী নয়, বরং সেনাবাহিনীর সহায়ক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরির (বিএমটিএফ) সহযোগিতা নেওয়া হবে।
গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কর্মসূচি ঘিরে হতাহতের ঘটনায় নিন্দা এবং সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন শিক্ষক, আইনজীবী, মানবাধিকারকর্মীসহ ২১ বিশিষ্ট নাগরিক। আজ শনিবার (১৯ জুলাই) গণমাধ্যমে এই বিবৃতি পাঠানো হয়।
৩ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি পোস্টে দাবি করা হয়েছে, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী একটি রাজনৈতিক দলকে তাদের কর্মসূচির জন্য বাস সরবরাহ করেছে। বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা, বিভ্রান্তিকর ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে মন্তব্য করেছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
৪ ঘণ্টা আগেজাতিসংঘ মানবাধিকার কার্যালয় (ওএইচসিএইচআর), বিশ্বজুড়ে মানবাধিকারের প্রচার ও সুরক্ষায় রাষ্ট্রপুঞ্জের প্রধান সংস্থা হিসেবে কাজ করে। ১৯৯৩ সালের ডিসেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত এই সংস্থা জাতিসংঘ সচিবালয়ের একটি বিভাগ হিসেবে পরিচালিত হয়। এ সংস্থার ম্যান্ডেট জাতিসংঘের সনদ...
৯ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের কার্যালয়ের (ওএইচসিএইচআর) মিশন শুরু হয়েছে। এ লক্ষ্যে ৩ বছরের জন্য একটি সমঝোতা স্মারকও স্বাক্ষরিত হয়েছে। বিষয়টি প্রকাশিত হওয়ার পর সমাজের বিভিন্ন স্তর থেকে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগে