নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘ধর্ষণ’ শব্দটির পরিবর্তে ‘নারী নির্যাতন’ বা ‘নারী নিপীড়ন’ শব্দ ব্যবহার করতে গতকাল গণমাধ্যমের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছিলেন ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী। তার এই অনুরোধের পর সমালোচনার ঝড় উঠেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নেটিজেনরা পুলিশের দায়িত্বশীল একজন কর্মকর্তার এমন মন্তব্যে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন।
গণপরিবহনে নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে ‘হেল্প’ অ্যাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শেখ সাজ্জাত আলী বলেন, ‘আমি দুটো শব্দ খুব অপছন্দ করি, এর মধ্যে একটি হলো ধর্ষণ। আপনাদের কাছে অনুরোধ, এটা ব্যবহার করবেন না। আপনারা ‘নারী নির্যাতন’ বা ‘নিপীড়ন’ বলবেন। আমাদের আইনেও নারী ও শিশু নির্যাতন বলা হয়েছে। যে শব্দগুলো শুনতে খারাপ লাগে, সেগুলো আমরা না বলি।’
যেসব ঘটনা জনমনে আতঙ্ক বা ভয় সৃষ্টি করে, তা কম দেখানোর অনুরোধ জানিয়ে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘এটা আপনারা করবেন, আপনাদের পেশাগত দায়িত্ব। তবে যদি একটু “রিজনেবল” করে দেখানো যায়।’
একটি গণমাধ্যমের প্রতিবেদনের কথা উল্লেখ করে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘বসিলার একটি ছিনতাইয়ের ঘটনা, আমরা ডিটেক্ট করেছি। দুই–তিন ঘণ্টায় কয়েকবার দেখিয়েছে। যেসব ঘটনা প্যানিক সৃষ্টি করে, সেন্স অব ইনসিকিউরিটি তৈরি করে তা যদি আপনারা বারবার না দেখান তাহলেই আমার মনে হয় ভালো হবে।’
ফেসবুকে ডিএমপি কমিশনারের মন্তব্যে সমালোচনা করে আবুল বাশার নামে একজন লিখেছেন, ‘অপরাধটি হালকা করার প্রক্রিয়ায় আছেন। ধর্ষণ শব্দটি শুনতে খারাপ লাগে। বাংলা অভিধান থেকে ধর্ষণ শব্দটি বাদ দেওয়ার আবেদন করবে নিশ্চয় অদূরভবিষ্যতে। নারী নির্যাতন একটি সামষ্টিক শব্দ যা দিয়ে নারীর বিরুদ্ধে সব ধরনের অপরাধকে বুঝায়। যা তিনি (ডিএমপি কমিশনার) বলতে চাচ্ছেন তা হলো আপনার যদি ক্যান্সার হয় তবে ক্যান্সার না বলে আপনার রোগ ধরা পড়েছে বা আপনি অসুস্থ এই কথাটি বলবেন। ক্যান্সার বললে কমিশনার সাহেবের অনুভূতিতে আঘাত লাগতে পারে সুতরাং ক্যান্সার বলবেন না।’
‘ধর্ষণ ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ’ নামে ফেসবুক পেজে তামিম উজজামান লিখেছেন, ‘ডিএমপি কমিশনার সংবাদ মাধ্যমকে অনুরোধ করলেন ধর্ষণ শব্দটির বদলে নারী নির্যাতন শব্দটি ব্যবহার করতে। কারণ ধর্ষণ শব্দটি নাকি তাঁর পছন্দ না। নারী নির্যাতন একটা আমব্রেলা টার্ম এবং সার্কামস্টেনশিয়াল, একটা মেয়েকে জোরে ধমক দেওয়াও নারী নির্যাতন হতে পারে আবার রেইপ করাও নারী নির্যাতন। পক্ষান্তরে রেইপ একটা সিঙ্গেল লিগাল টার্ম, যা নারীর সাথে হওয়া সবচেয়ে জঘন্য অপরাধ বা নির্যাতন কান্ডের একটাকে সংজ্ঞায়িত করে। ডিএমপি কমিশনারের এহেন বক্তব্য অনেকটা স্লো পয়েজনিং-এর মতো, গণমাধ্যম যদি ধর্ষণকে বাই টার্ম এন্ড নেম রেকোগনাইজ না করে তাইলে আস্তে আস্তে মানুষও এইটার ক্রাইম ডেপথ একদিন ভুলে যাবে। ডিএমপি কমিশনার কী এইটাই চান? রাষ্ট্রের পুলিশই যদি ধর্ষণকে রেকোগনাইজ করতে অস্বস্তি বোধ করে তাইলে ধর্ষণের স্বীকার নারী যাবে কার কাছে?’
ডিএমপি কমিশনারের বক্তব্যের তীব্র সমালোচনা করেছেন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান। এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘গণমাধ্যমকে যখন পুলিশের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, ধর্ষণ শব্দটা ব্যবহার না করার জন্য। তখন আমাদের অবাক হতে হয়, তাদের এই অবস্থানের প্রতি ঘৃণা প্রকাশ করি। কারণ এর মাধ্যমে ডিএমপি কমিশনার বাস্তবে ধর্ষকের পক্ষ নিচ্ছেন। ধর্ষকের সুরক্ষা দেয়ার উপায় সৃষ্টি করে দিচ্ছেন।’
বাংলাদেশের দণ্ডবিধি ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনের সুনির্দিষ্ট সংজ্ঞা ও ব্যবহার সুষ্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। শুধু তাই নয়, আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ইংরেজি ‘রেইপ’ শব্দের বাংলা অর্থ ধর্ষণ হিসেবেই স্বীকৃত।
তাহলে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ একজন কর্মকর্তা হয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী কোন যুক্তিতে গণমাধ্যমে ‘ধর্ষণ’ শব্দ ব্যবহারের বদলে ‘নারী নির্যাতন’ বা ‘নারী নিপীড়ন’ শব্দ ব্যবহারের অনুরোধ জানালেন, সেই প্রশ্ন তুলেছেন কল্লোল মুস্তফা।
ফেসবুকে কল্লোল মুস্তফা লিখেছেন, নারীর উপর যে কোন ধরণের নিপীড়নকেই নারী নির্যাতন বলা যায়। কিন্তু ধর্ষণের ব্যাপারটা তা নয়। নিপীড়নের সুনির্দিষ্ট কিছু ধরণকেই কেবল ধর্ষণ বলা যায়। ধরেন একটা ধর্ষণের ঘটনা ঘটলো আর কমিশনার সাহেবের কথা মতো ধর্ষণের ঘটনাটিকে ‘রিজনেবল করে দেখানোর জন্য’ সংবাদমাধ্যমে সেই ঘটনাকে ‘নারী নির্যাতন’ হিসেবে লেখা হলো। এরপর ভিক্টিম থানায় মামলা করতে গেলে কি ঘটবে? পুলিশ কি ধর্ষণ হিসেবে মামলা নেবে নাকি নারী নির্যাতন হিসেবে? নারী নির্যাতন হিসেবে মামলা নিলে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে ধর্ষণের বিচার হবে কি করে?’
‘ধর্ষণ’ শব্দটির পরিবর্তে ‘নারী নির্যাতন’ বা ‘নারী নিপীড়ন’ শব্দ ব্যবহার করতে গতকাল গণমাধ্যমের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছিলেন ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী। তার এই অনুরোধের পর সমালোচনার ঝড় উঠেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নেটিজেনরা পুলিশের দায়িত্বশীল একজন কর্মকর্তার এমন মন্তব্যে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন।
গণপরিবহনে নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে ‘হেল্প’ অ্যাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শেখ সাজ্জাত আলী বলেন, ‘আমি দুটো শব্দ খুব অপছন্দ করি, এর মধ্যে একটি হলো ধর্ষণ। আপনাদের কাছে অনুরোধ, এটা ব্যবহার করবেন না। আপনারা ‘নারী নির্যাতন’ বা ‘নিপীড়ন’ বলবেন। আমাদের আইনেও নারী ও শিশু নির্যাতন বলা হয়েছে। যে শব্দগুলো শুনতে খারাপ লাগে, সেগুলো আমরা না বলি।’
যেসব ঘটনা জনমনে আতঙ্ক বা ভয় সৃষ্টি করে, তা কম দেখানোর অনুরোধ জানিয়ে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘এটা আপনারা করবেন, আপনাদের পেশাগত দায়িত্ব। তবে যদি একটু “রিজনেবল” করে দেখানো যায়।’
একটি গণমাধ্যমের প্রতিবেদনের কথা উল্লেখ করে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘বসিলার একটি ছিনতাইয়ের ঘটনা, আমরা ডিটেক্ট করেছি। দুই–তিন ঘণ্টায় কয়েকবার দেখিয়েছে। যেসব ঘটনা প্যানিক সৃষ্টি করে, সেন্স অব ইনসিকিউরিটি তৈরি করে তা যদি আপনারা বারবার না দেখান তাহলেই আমার মনে হয় ভালো হবে।’
ফেসবুকে ডিএমপি কমিশনারের মন্তব্যে সমালোচনা করে আবুল বাশার নামে একজন লিখেছেন, ‘অপরাধটি হালকা করার প্রক্রিয়ায় আছেন। ধর্ষণ শব্দটি শুনতে খারাপ লাগে। বাংলা অভিধান থেকে ধর্ষণ শব্দটি বাদ দেওয়ার আবেদন করবে নিশ্চয় অদূরভবিষ্যতে। নারী নির্যাতন একটি সামষ্টিক শব্দ যা দিয়ে নারীর বিরুদ্ধে সব ধরনের অপরাধকে বুঝায়। যা তিনি (ডিএমপি কমিশনার) বলতে চাচ্ছেন তা হলো আপনার যদি ক্যান্সার হয় তবে ক্যান্সার না বলে আপনার রোগ ধরা পড়েছে বা আপনি অসুস্থ এই কথাটি বলবেন। ক্যান্সার বললে কমিশনার সাহেবের অনুভূতিতে আঘাত লাগতে পারে সুতরাং ক্যান্সার বলবেন না।’
‘ধর্ষণ ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ’ নামে ফেসবুক পেজে তামিম উজজামান লিখেছেন, ‘ডিএমপি কমিশনার সংবাদ মাধ্যমকে অনুরোধ করলেন ধর্ষণ শব্দটির বদলে নারী নির্যাতন শব্দটি ব্যবহার করতে। কারণ ধর্ষণ শব্দটি নাকি তাঁর পছন্দ না। নারী নির্যাতন একটা আমব্রেলা টার্ম এবং সার্কামস্টেনশিয়াল, একটা মেয়েকে জোরে ধমক দেওয়াও নারী নির্যাতন হতে পারে আবার রেইপ করাও নারী নির্যাতন। পক্ষান্তরে রেইপ একটা সিঙ্গেল লিগাল টার্ম, যা নারীর সাথে হওয়া সবচেয়ে জঘন্য অপরাধ বা নির্যাতন কান্ডের একটাকে সংজ্ঞায়িত করে। ডিএমপি কমিশনারের এহেন বক্তব্য অনেকটা স্লো পয়েজনিং-এর মতো, গণমাধ্যম যদি ধর্ষণকে বাই টার্ম এন্ড নেম রেকোগনাইজ না করে তাইলে আস্তে আস্তে মানুষও এইটার ক্রাইম ডেপথ একদিন ভুলে যাবে। ডিএমপি কমিশনার কী এইটাই চান? রাষ্ট্রের পুলিশই যদি ধর্ষণকে রেকোগনাইজ করতে অস্বস্তি বোধ করে তাইলে ধর্ষণের স্বীকার নারী যাবে কার কাছে?’
ডিএমপি কমিশনারের বক্তব্যের তীব্র সমালোচনা করেছেন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান। এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘গণমাধ্যমকে যখন পুলিশের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, ধর্ষণ শব্দটা ব্যবহার না করার জন্য। তখন আমাদের অবাক হতে হয়, তাদের এই অবস্থানের প্রতি ঘৃণা প্রকাশ করি। কারণ এর মাধ্যমে ডিএমপি কমিশনার বাস্তবে ধর্ষকের পক্ষ নিচ্ছেন। ধর্ষকের সুরক্ষা দেয়ার উপায় সৃষ্টি করে দিচ্ছেন।’
বাংলাদেশের দণ্ডবিধি ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনের সুনির্দিষ্ট সংজ্ঞা ও ব্যবহার সুষ্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। শুধু তাই নয়, আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ইংরেজি ‘রেইপ’ শব্দের বাংলা অর্থ ধর্ষণ হিসেবেই স্বীকৃত।
তাহলে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ একজন কর্মকর্তা হয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী কোন যুক্তিতে গণমাধ্যমে ‘ধর্ষণ’ শব্দ ব্যবহারের বদলে ‘নারী নির্যাতন’ বা ‘নারী নিপীড়ন’ শব্দ ব্যবহারের অনুরোধ জানালেন, সেই প্রশ্ন তুলেছেন কল্লোল মুস্তফা।
ফেসবুকে কল্লোল মুস্তফা লিখেছেন, নারীর উপর যে কোন ধরণের নিপীড়নকেই নারী নির্যাতন বলা যায়। কিন্তু ধর্ষণের ব্যাপারটা তা নয়। নিপীড়নের সুনির্দিষ্ট কিছু ধরণকেই কেবল ধর্ষণ বলা যায়। ধরেন একটা ধর্ষণের ঘটনা ঘটলো আর কমিশনার সাহেবের কথা মতো ধর্ষণের ঘটনাটিকে ‘রিজনেবল করে দেখানোর জন্য’ সংবাদমাধ্যমে সেই ঘটনাকে ‘নারী নির্যাতন’ হিসেবে লেখা হলো। এরপর ভিক্টিম থানায় মামলা করতে গেলে কি ঘটবে? পুলিশ কি ধর্ষণ হিসেবে মামলা নেবে নাকি নারী নির্যাতন হিসেবে? নারী নির্যাতন হিসেবে মামলা নিলে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে ধর্ষণের বিচার হবে কি করে?’
২০২৫ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষায় নানাবিধ চ্যালেঞ্জ রয়েছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরার। তাই সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ও সুশৃঙ্খলভাবে পরীক্ষা গ্রহণে ব্যবস্থা নিতে নির্দেশনা দিয়েছেন তিনি। আজ রোববার (১৬ মার্চ) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আসন্ন মাধ
১২ মিনিট আগেদেশের সব বিমানবন্দরে চালু হতে পারে স্যাটেলাইটভিত্তিক ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান স্টারলিংকের কার্যক্রম। আজ রোববার দুপুর ১২টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সৌজন্য সাক্ষাতে আসেন স্পেসএক্সের ‘গ্লোবাল এনগেজমেন্ট অ্যাডভাইজার’ রিচার্ড এইচ গ্রিফিতস। এ সময় স্যাটেলাইটভিত্তিক ইন্টারনেট সেবার সম্ভাব
৪৩ মিনিট আগেসাবেক আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে দায়ের করা ৬ হাজার ২০২টি রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহারের সুপারিশ করা হয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, সাবেক আওয়ামী লীগ সরকারের ১৬ বছরে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক...
১ ঘণ্টা আগেঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী গণমাধ্যমে ‘ধর্ষণ’ শব্দটি পরিহার করে ‘নারী নির্যাতন’ বা ‘নারী নিপীড়ন’ ব্যবহারের অনুরোধ জানিয়েছেন। ঢাকায় গণপরিবহনে নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে চালু হওয়া ‘হেল্প’ অ্যাপ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এই অনুরোধ জানান।
২ ঘণ্টা আগে