বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের দুজন কর্মকর্তা যথাযথ অনুমতি ছাড়াই দীর্ঘদিন কর্মস্থলে অনুপস্থিত রয়েছেন। বিমানের আশঙ্কা, তাঁদের কাছে গোপনীয় নথি ও সফটওয়্যার তথ্য রয়েছে, যা পাচার হলে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বিমান।
এ ঘটনায় ১৫ জানুয়ারি বিমানবন্দর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি নম্বর ৬৭৭) করেছেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের কর্মকর্তা মো. মাছুদুল হাছান।
অভিযুক্ত দুজন হলেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের সহকারী ব্যবস্থাপক (প্রশাসন) মো. আনোয়ার হোসেন (৪৬) (পি ৩৭১৬৪)। তাঁর গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরে। অন্যজন বাণিজ্যিক তত্ত্বাবধায়ক সোহান আহমেদ (৪৫) (জি ৫১০৪৪)।
অভিযোগে বলা হয়, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের সহকারী ব্যবস্থাপক (প্রশাসন) মো. আনোয়ার হোসেন কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া ২০২৩ সালের ২৪ অক্টোবর বিমানের বিজি-৩০৫ ফ্লাইটে কানাডায় চলে যান।
অন্যদিকে বিমানের বাণিজ্যিক তত্ত্বাবধায়ক সোহান আহমেদ ২০২৩ সালের ৭ ডিসেম্বর যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ ছাড়াই ইস্তফাপত্র জমা দিয়ে কর্মস্থলে অনুপস্থিত আছেন। যদিও বিমান কর্তৃপক্ষ তাঁর ইস্তফাপত্র অনুমোদন করেনি।
অভিযোগে আরও বলা হয়, তাঁদের উভয়ের কাছে রক্ষিত বিমানের গোপনীয় বিভিন্ন অ্যাগ্রিমেন্ট ও আরআই পলিসি এবং স্পর্শকাতর সফটওয়্যার সম্পর্কে তথ্য রয়েছে। এসব তথ্য পাচারের আশঙ্কা করছে বিমান। তথ্য পাচার হলে বিমান অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
তবে কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া বিমানের সহকারী ব্যবস্থাপক মো. আনোয়ার হোসেন কীভাবে বিমানের ফ্লাইটে কানাডা গেলেন, সে বিষয়ে জিডিতে উল্লেখ করা হয়নি।
এ প্রসঙ্গে বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শফিউল আজিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, আনোয়ার হোসেন পালিয়ে কানাডায় গিয়েছেন। সোহান আহমেদ দেশেই রয়েছেন। বিমানের গুরুত্বপূর্ণ সফটওয়্যার ও তথ্য তাঁদের কাছে আছে, যা পাচার হলে বিমানের ক্ষতি হবে। এ কারণে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
বিমানবন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ ইয়াসির আরাফাত খান জানান, এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের দুজন কর্মকর্তা যথাযথ অনুমতি ছাড়াই দীর্ঘদিন কর্মস্থলে অনুপস্থিত রয়েছেন। বিমানের আশঙ্কা, তাঁদের কাছে গোপনীয় নথি ও সফটওয়্যার তথ্য রয়েছে, যা পাচার হলে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বিমান।
এ ঘটনায় ১৫ জানুয়ারি বিমানবন্দর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি নম্বর ৬৭৭) করেছেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের কর্মকর্তা মো. মাছুদুল হাছান।
অভিযুক্ত দুজন হলেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের সহকারী ব্যবস্থাপক (প্রশাসন) মো. আনোয়ার হোসেন (৪৬) (পি ৩৭১৬৪)। তাঁর গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরে। অন্যজন বাণিজ্যিক তত্ত্বাবধায়ক সোহান আহমেদ (৪৫) (জি ৫১০৪৪)।
অভিযোগে বলা হয়, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের সহকারী ব্যবস্থাপক (প্রশাসন) মো. আনোয়ার হোসেন কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া ২০২৩ সালের ২৪ অক্টোবর বিমানের বিজি-৩০৫ ফ্লাইটে কানাডায় চলে যান।
অন্যদিকে বিমানের বাণিজ্যিক তত্ত্বাবধায়ক সোহান আহমেদ ২০২৩ সালের ৭ ডিসেম্বর যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ ছাড়াই ইস্তফাপত্র জমা দিয়ে কর্মস্থলে অনুপস্থিত আছেন। যদিও বিমান কর্তৃপক্ষ তাঁর ইস্তফাপত্র অনুমোদন করেনি।
অভিযোগে আরও বলা হয়, তাঁদের উভয়ের কাছে রক্ষিত বিমানের গোপনীয় বিভিন্ন অ্যাগ্রিমেন্ট ও আরআই পলিসি এবং স্পর্শকাতর সফটওয়্যার সম্পর্কে তথ্য রয়েছে। এসব তথ্য পাচারের আশঙ্কা করছে বিমান। তথ্য পাচার হলে বিমান অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
তবে কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া বিমানের সহকারী ব্যবস্থাপক মো. আনোয়ার হোসেন কীভাবে বিমানের ফ্লাইটে কানাডা গেলেন, সে বিষয়ে জিডিতে উল্লেখ করা হয়নি।
এ প্রসঙ্গে বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শফিউল আজিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, আনোয়ার হোসেন পালিয়ে কানাডায় গিয়েছেন। সোহান আহমেদ দেশেই রয়েছেন। বিমানের গুরুত্বপূর্ণ সফটওয়্যার ও তথ্য তাঁদের কাছে আছে, যা পাচার হলে বিমানের ক্ষতি হবে। এ কারণে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
বিমানবন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ ইয়াসির আরাফাত খান জানান, এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক সৈয়দ জামিল আহমেদ গত শুক্রবার একাডেমিতে একটি অনুষ্ঠান চলাকালীন একাডেমির সচিবের কাছে লিখিত পদত্যাগপত্র দাখিল করেন। বিষয়টি মন্ত্রণালয়ের নজরে এসেছে। জামিল আহমেদের উল্লিখিত কারণগুলোর মধ্যে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় ও অর্থ বিভাগের প্রতি কিছু অসত্য, বিভ্রান্তিকর তথ্য ব্যবহৃত হয়ে
৩৪ মিনিট আগেবাংলাদেশের চলমান পরিস্থিতি নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন। তিনি বলেছেন, চলমান সংকট সমাধানে তাঁর বন্ধু ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে দীর্ঘ বন্ধুর পথ পাড়ি দিতে হবে। অমর্ত্য সেন, বাংলাদেশ, অন্তর্বর্তী সরকার, প্রধান উপদেষ্টা, ড. মুহাম্মদ ইউনূস, আওয়ামী লীগ, সংখ্যালঘু, সাম্প্রদায়িক
১ ঘণ্টা আগেএসির তাপমাত্রা ২৫ ডিগ্রীর নিচে না নামানোর জন্য অনুরোধ করছি। না হলে অনেক বেশি বিদ্যুৎ খরচ হবে, তাতে লোডশেডিংয়ের কবলে পড়তে হতে পারে। মসজিদ ছাড়াও বাসা-বাড়ি, দোকান, শপিং মল, পেট্রোল পাম্প ও সিএনজি স্টেশনে যাতে অতিরিক্ত আলোকসজ্জা ও অপ্রয়োজনীয় ফ্যান লাইট না চলে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে...
১ ঘণ্টা আগেতরুণ ছেলে-মেয়েরা মাদকের প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছে। তরুণদের মাদকের প্রতি আকৃষ্ট করতে বিশাল সিন্ডিকেট কাজ করছে। তাই আমাদের সংগ্রাম করতে হবে মাদকের সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে...
৩ ঘণ্টা আগে