নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকায় ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি বলেছেন, ইইউর সঙ্গে ব্যবসা চালু রাখতে হলে মানবাধিকার সমুন্নত রাখা এবং পরিবেশ সুরক্ষার আইনকানুন যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে। তা না হলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন করতে বলা হবে ব্র্যান্ডগুলোকে। প্রয়োজনে নিষেধাজ্ঞা আরোপ ও জরিমানার বিধানগুলোর প্রয়োগ করা হতে পারে।
রাজধানীর তেজগাঁওয়ে মঙ্গলবার ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ফোরাম অব বাংলাদেশ (আইবিএফবি) আয়োজিত ‘আইনের যথাযথ পরিপালন’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে ইইউ রাষ্ট্রদূত এসব কথা বলেন। আইবিএফবি সভাপতি হুমায়ুন রশীদের সভাপতিত্বে আলোচনায় অংশ নেন বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান, বিকেএমইএর নির্বাহী সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, বিটিএমএ সভাপতি মোহাম্মদ আলী খোকন প্রমুখ।
ইইউ রাষ্ট্রদূত বলেন, আইনের যথাযথ পরিপালন কেবল ক্রেতা-বিক্রেতার বিষয় নয়। এ ক্ষেত্রে শৃঙ্খলা আনা যাদের দায়িত্ব, তাদের ওপরও বাধ্যবাধকতার বিষয়গুলো বর্তাবে। তিনি বলেন, ২০২৬ সাল নাগাদ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের পথে বাংলাদেশকে দীর্ঘ ও অনেক প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হবে। তাই আইনের যথাযথ পরিপালন-সম্পর্কিত যে ৩২টি কনভেনশন আছে, সেগুলো অনুসমর্থন ও বাস্তবায়ন করতে হবে বাংলাদেশকে।
আলোচনায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ইইউর উপ-মিশন প্রধান বার্নড স্প্যানিয়ার। তিনি বলেন, ইইউ কিছু অবশ্যই পালনীয় আইনকানুন বাস্তবায়ন করে থাকে। ইইউর সঙ্গে বাণিজ্যিক ও অন্যান্য সম্পর্ক রাখেন, এমন সবার এসব আইনকানুন মানার বাধ্যবাধকতা আছে। এই বাধ্যবাধকতা দুই ভাবে বাস্তবায়ন করা হয়। নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানে মানবাধিকার সমুন্নত রাখা ও পরিবেশ সুরক্ষায় ব্যর্থ হলে ভুক্তভোগী যে কারও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ইউরোপের আদালতে ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা করার সুযোগ আছে।
ইইউর এই কূটনীতিক বলেন, ইইউর তদারককারী বিভিন্ন কর্তৃপক্ষ নিজেরাও পণ্য সরবরাহের ক্ষেত্রে নিয়ম ভাঙার জন্য যেকোনো নিষেধাজ্ঞা দিতে পারে। এই নিষেধাজ্ঞার আওতায় সংশ্লিষ্ট ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের বার্ষিক বৈশ্বিক ব্যবসার (টার্নওভার) ৫ শতাংশ পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে।
ইইউ কূটনীতিকেরা বলেন, স্থানীয় উৎপাদকেরা যদি মনে করেন, ইইউর নিয়ম পরিপালনের খরচ অনেক বেশি, সে ক্ষেত্রে তাঁরা ক্রেতাদের কাছ থেকে পণ্যের ন্যায্যমূল্য চাইতে পারেন।
বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, ইইউসহ আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে বাণিজ্যের নিয়মকানুন পালন একক কোনো প্রতিষ্ঠানের বিষয় নয়। এ ক্ষেত্রে ক্রেতা-বিক্রেতা উভয় পক্ষের সমন্বিত উদ্যোগ দরকার।
বিটিএমএ সভাপতি মোহাম্মদ আলী খোকন বলেন, সব ধরনের শর্ত মেনেও অনেক সময় পণ্যের ন্যায্যমূল্য মেলে না। কাজেই সব শর্ত মানার শর্ত দিলে উৎপাদকদের ভারী বোঝা বহনের শক্তি সঞ্চয়ের জন্য প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধাও দিতে হবে।
ঢাকায় ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি বলেছেন, ইইউর সঙ্গে ব্যবসা চালু রাখতে হলে মানবাধিকার সমুন্নত রাখা এবং পরিবেশ সুরক্ষার আইনকানুন যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে। তা না হলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন করতে বলা হবে ব্র্যান্ডগুলোকে। প্রয়োজনে নিষেধাজ্ঞা আরোপ ও জরিমানার বিধানগুলোর প্রয়োগ করা হতে পারে।
রাজধানীর তেজগাঁওয়ে মঙ্গলবার ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ফোরাম অব বাংলাদেশ (আইবিএফবি) আয়োজিত ‘আইনের যথাযথ পরিপালন’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে ইইউ রাষ্ট্রদূত এসব কথা বলেন। আইবিএফবি সভাপতি হুমায়ুন রশীদের সভাপতিত্বে আলোচনায় অংশ নেন বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান, বিকেএমইএর নির্বাহী সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, বিটিএমএ সভাপতি মোহাম্মদ আলী খোকন প্রমুখ।
ইইউ রাষ্ট্রদূত বলেন, আইনের যথাযথ পরিপালন কেবল ক্রেতা-বিক্রেতার বিষয় নয়। এ ক্ষেত্রে শৃঙ্খলা আনা যাদের দায়িত্ব, তাদের ওপরও বাধ্যবাধকতার বিষয়গুলো বর্তাবে। তিনি বলেন, ২০২৬ সাল নাগাদ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের পথে বাংলাদেশকে দীর্ঘ ও অনেক প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হবে। তাই আইনের যথাযথ পরিপালন-সম্পর্কিত যে ৩২টি কনভেনশন আছে, সেগুলো অনুসমর্থন ও বাস্তবায়ন করতে হবে বাংলাদেশকে।
আলোচনায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ইইউর উপ-মিশন প্রধান বার্নড স্প্যানিয়ার। তিনি বলেন, ইইউ কিছু অবশ্যই পালনীয় আইনকানুন বাস্তবায়ন করে থাকে। ইইউর সঙ্গে বাণিজ্যিক ও অন্যান্য সম্পর্ক রাখেন, এমন সবার এসব আইনকানুন মানার বাধ্যবাধকতা আছে। এই বাধ্যবাধকতা দুই ভাবে বাস্তবায়ন করা হয়। নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানে মানবাধিকার সমুন্নত রাখা ও পরিবেশ সুরক্ষায় ব্যর্থ হলে ভুক্তভোগী যে কারও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ইউরোপের আদালতে ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা করার সুযোগ আছে।
ইইউর এই কূটনীতিক বলেন, ইইউর তদারককারী বিভিন্ন কর্তৃপক্ষ নিজেরাও পণ্য সরবরাহের ক্ষেত্রে নিয়ম ভাঙার জন্য যেকোনো নিষেধাজ্ঞা দিতে পারে। এই নিষেধাজ্ঞার আওতায় সংশ্লিষ্ট ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের বার্ষিক বৈশ্বিক ব্যবসার (টার্নওভার) ৫ শতাংশ পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে।
ইইউ কূটনীতিকেরা বলেন, স্থানীয় উৎপাদকেরা যদি মনে করেন, ইইউর নিয়ম পরিপালনের খরচ অনেক বেশি, সে ক্ষেত্রে তাঁরা ক্রেতাদের কাছ থেকে পণ্যের ন্যায্যমূল্য চাইতে পারেন।
বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, ইইউসহ আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে বাণিজ্যের নিয়মকানুন পালন একক কোনো প্রতিষ্ঠানের বিষয় নয়। এ ক্ষেত্রে ক্রেতা-বিক্রেতা উভয় পক্ষের সমন্বিত উদ্যোগ দরকার।
বিটিএমএ সভাপতি মোহাম্মদ আলী খোকন বলেন, সব ধরনের শর্ত মেনেও অনেক সময় পণ্যের ন্যায্যমূল্য মেলে না। কাজেই সব শর্ত মানার শর্ত দিলে উৎপাদকদের ভারী বোঝা বহনের শক্তি সঞ্চয়ের জন্য প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধাও দিতে হবে।
কৃষি খাতে রাষ্ট্রীয় ভর্তুকি বিতরণে স্বচ্ছতার জন্য কৃষকদের স্মার্ট কার্ডের আওতায় আনার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। এর জন্য কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই) ইতিমধ্যে পার্টনার প্রকল্পের আওতায় ‘কৃষক স্মার্ট কার্ড নীতিমালা, ২০২৫’-এর খসড়া তৈরি করেছে। গত ৩০ জানুয়ারি ছিল এ বিষয়ে অংশীজনদের মতামত জানানোর শেষ দিন।
১ ঘণ্টা আগেহাবিব হোটেল ইন্টারন্যাশনাল ও মরিয়ম কনস্ট্রাকশনের নামে তিন ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছেন আলম আহমেদ। সেই টাকায় রাজধানীর তেজগাঁওয়ে গড়ে তুলেছেন তারকা হোটেল ‘হলিডে ইন’। বছরের পর বছর হোটেল ব্যবসাও করছে, কিন্তু ব্যাংকের ঋণের টাকা পরিশোধ করেননি। তিন ব্যাংকের প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা পরিশোধ না করে পাড়ি...
১ ঘণ্টা আগেগতকাল শুক্রবার ছিল ছুটির দিন। তাই রাজধানীর বাংলাবাজারের সৃজনশীল প্রকাশনীগুলো বন্ধ থাকার কথা। কিন্তু পরদিন থেকে বইমেলার শুরু; এ কারণে প্রকাশকদের ব্যস্ততার শেষ নেই। পিকআপ ও ভ্যানে ওঠানো হচ্ছে নতুন বই। ছাপা, বাঁধাইয়ের কর্মী, শ্রমিক সবাই ব্যস্ত প্রথম দিনে নতুন বই পাঠকের সামনে তুলে ধরার কাজে। গতকাল রাতভ
৭ ঘণ্টা আগেজ্বালানি তেলের দাম লিটারে এক টাকা বেড়েছে। ১ ফেব্রুয়ারি থেকে নতুন এই দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে জ্বালানি বিভাগ। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি লিটার ১ টাকা বেড়ে ১০৫ টাকা, কেরোসিন ১০৪ টাকা থেকে ১০৫ টাকা এবং অকটেন ১২৬ টাকা ও পেট্রল ১২২ টাকায় পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে...
১৩ ঘণ্টা আগে