অনলাইন ডেস্ক
ডিসেম্বরে কায়রোতে অনুষ্ঠেয় ডি-৮ শীর্ষ সম্মেলনে যোগদানের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে মিসর। আজ বুধবার বাংলাদেশে নিযুক্ত মিসরের রাষ্ট্রদূত ওমর ফাহমি ঢাকার তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে মিসরের রাষ্ট্রপতি আবদেল ফাত্তাহ এল-সিসির আমন্ত্রণপত্র ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে হস্তান্তর করেন।
রাষ্ট্রদূত বলেন, অন্তত পাঁচটি দেশ, তুরস্ক, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, পাকিস্তান ও নাইজেরিয়ার সরকারপ্রধান কায়রোতে ১৬ থেকে ১৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠেয় শীর্ষ সম্মেলনে তাঁদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, সম্মেলনে একটি গুরুত্বপূর্ণ সাইডলাইন বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনিদের কীভাবে সমর্থন করা যায় তা নিয়ে আলোচনা হবে।
জুলাই-আগস্টে ছাত্র-নেতৃত্বাধীন গণ-অভ্যুত্থানের পর গণতান্ত্রিক উত্তরণে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রচেষ্টায় রাষ্ট্রদূত তাঁর সরকারের সমর্থনের কথাও জানান।
অধ্যাপক ইউনূস এই সমর্থনকে স্বাগত জানান এবং আশা প্রকাশ করেন যে মিসর ও বাংলাদেশ ওআইসি এবং ডি-৮-সহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরামে হাতে হাত রেখে কাজ করবে। মিসরে ডি-৮ শীর্ষ সম্মেলনে অংশগ্রহণের বিষয়টিও গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করার কথা জানান তিনি।
রাষ্ট্রদূত ফাহমি আশা প্রকাশ করেন, ডি-৮ সম্মেলন উপলক্ষে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের একটি প্রতিনিধিদলও মিসর সফর করবেন। তিনি বলেন, মিসর তৈরি পোশাক ও ওষুধ খাতে বাংলাদেশের অভিজ্ঞতা থেকে উপকৃত হতে চায় এবং পাট চাষ শিখতে চায়। পাশাপাশি দুই দেশের কৃষি, বস্ত্র ও ওষুধের ক্ষেত্রে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি—এমন চুক্তি ও সমঝোতা স্মারকের কাজ ত্বরান্বিত করা উচিত বলেও মতো দেন তিনি।
বৈঠকে ২০৩১-৩২ অর্থবছরের জন্য জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের অস্থায়ী আসনে বাংলাদেশের প্রার্থিতার প্রতি মিসরের সমর্থন নিশ্চিত করেন রাষ্ট্রদূত। তিনি ইউনেসকোর মহাপরিচালক পদে কায়রোর প্রার্থিতার জন্য ঢাকার সমর্থনও চেয়েছেন।
এ ছাড়া বাংলাদেশ ও মিসরের মধ্যে ফরেন অফিস কনসালটেশন নতুন করে শুরু করার ওপর জোর দেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। দুই দেশের মধ্যে প্রথম ফরেন অফিস কনসালটেশন (এফওসি) হয় ২০১৮ সালে। কিন্তু দ্বিতীয় এফওসি ২০২১ সালে হওয়ার কথা থাকলেও তা এখনো হয়নি।
ডিসেম্বরে কায়রোতে অনুষ্ঠেয় ডি-৮ শীর্ষ সম্মেলনে যোগদানের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে মিসর। আজ বুধবার বাংলাদেশে নিযুক্ত মিসরের রাষ্ট্রদূত ওমর ফাহমি ঢাকার তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে মিসরের রাষ্ট্রপতি আবদেল ফাত্তাহ এল-সিসির আমন্ত্রণপত্র ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে হস্তান্তর করেন।
রাষ্ট্রদূত বলেন, অন্তত পাঁচটি দেশ, তুরস্ক, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, পাকিস্তান ও নাইজেরিয়ার সরকারপ্রধান কায়রোতে ১৬ থেকে ১৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠেয় শীর্ষ সম্মেলনে তাঁদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, সম্মেলনে একটি গুরুত্বপূর্ণ সাইডলাইন বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনিদের কীভাবে সমর্থন করা যায় তা নিয়ে আলোচনা হবে।
জুলাই-আগস্টে ছাত্র-নেতৃত্বাধীন গণ-অভ্যুত্থানের পর গণতান্ত্রিক উত্তরণে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রচেষ্টায় রাষ্ট্রদূত তাঁর সরকারের সমর্থনের কথাও জানান।
অধ্যাপক ইউনূস এই সমর্থনকে স্বাগত জানান এবং আশা প্রকাশ করেন যে মিসর ও বাংলাদেশ ওআইসি এবং ডি-৮-সহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরামে হাতে হাত রেখে কাজ করবে। মিসরে ডি-৮ শীর্ষ সম্মেলনে অংশগ্রহণের বিষয়টিও গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করার কথা জানান তিনি।
রাষ্ট্রদূত ফাহমি আশা প্রকাশ করেন, ডি-৮ সম্মেলন উপলক্ষে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের একটি প্রতিনিধিদলও মিসর সফর করবেন। তিনি বলেন, মিসর তৈরি পোশাক ও ওষুধ খাতে বাংলাদেশের অভিজ্ঞতা থেকে উপকৃত হতে চায় এবং পাট চাষ শিখতে চায়। পাশাপাশি দুই দেশের কৃষি, বস্ত্র ও ওষুধের ক্ষেত্রে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি—এমন চুক্তি ও সমঝোতা স্মারকের কাজ ত্বরান্বিত করা উচিত বলেও মতো দেন তিনি।
বৈঠকে ২০৩১-৩২ অর্থবছরের জন্য জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের অস্থায়ী আসনে বাংলাদেশের প্রার্থিতার প্রতি মিসরের সমর্থন নিশ্চিত করেন রাষ্ট্রদূত। তিনি ইউনেসকোর মহাপরিচালক পদে কায়রোর প্রার্থিতার জন্য ঢাকার সমর্থনও চেয়েছেন।
এ ছাড়া বাংলাদেশ ও মিসরের মধ্যে ফরেন অফিস কনসালটেশন নতুন করে শুরু করার ওপর জোর দেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। দুই দেশের মধ্যে প্রথম ফরেন অফিস কনসালটেশন (এফওসি) হয় ২০১৮ সালে। কিন্তু দ্বিতীয় এফওসি ২০২১ সালে হওয়ার কথা থাকলেও তা এখনো হয়নি।
আসন্ন ঈদুল আজহার সময় কোরবানির পশুর চামড়ার ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতকরণ, পশু আনা-নেওয়া, বর্জ্য ব্যবস্থাপনাসহ সার্বিক বিষয়ে সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে একটি উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করতে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
১ ঘণ্টা আগেনারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের সুপারিশকে কেন্দ্র করে নারীবিদ্বেষী প্রচারণা, নারীর মর্যাদাহানিকর বক্তব্য এবং বর্বরোচিত আচরণের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছে ৬৭টি নারী, মানবাধিকার ও উন্নয়ন সংগঠন। হেফাজতে ইসলামসহ ধর্ম ব্যবসায়ী, মৌলবাদী দলগুলো নারীবিদ্বেষী প্রচারণা চালাচ্ছে বলে মনে করে সংগঠনগুলো।
১ ঘণ্টা আগে২০ মের মধ্যে যেসব দোকানপাট ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান শ্রম আইন অনুযায়ী রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করবে না, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে মন্তব্য করেছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন।
২ ঘণ্টা আগেনির্বাচন ঘিরে দেশে গুজব ও অপতথ্য ছড়ানোসহ বড় ধরনের সাইবার ক্রাইমের আশঙ্কা করছেন টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
৩ ঘণ্টা আগে