Ajker Patrika

কায়রোতে ডি-৮ সম্মেলনে যোগ দেওয়ার আমন্ত্রণ পেলেন ড. ইউনূস

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­
আপডেট : ৩০ অক্টোবর ২০২৪, ১৬: ২২
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ফাইল ছবি
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ফাইল ছবি

ডিসেম্বরে কায়রোতে অনুষ্ঠেয় ডি-৮ শীর্ষ সম্মেলনে যোগদানের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে মিসর। আজ বুধবার বাংলাদেশে নিযুক্ত মিসরের রাষ্ট্রদূত ওমর ফাহমি ঢাকার তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে মিসরের রাষ্ট্রপতি আবদেল ফাত্তাহ এল-সিসির আমন্ত্রণপত্র ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে হস্তান্তর করেন।

রাষ্ট্রদূত বলেন, অন্তত পাঁচটি দেশ, তুরস্ক, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, পাকিস্তান ও নাইজেরিয়ার সরকারপ্রধান কায়রোতে ১৬ থেকে ১৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠেয় শীর্ষ সম্মেলনে তাঁদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, সম্মেলনে একটি গুরুত্বপূর্ণ সাইডলাইন বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনিদের কীভাবে সমর্থন করা যায় তা নিয়ে আলোচনা হবে।

জুলাই-আগস্টে ছাত্র-নেতৃত্বাধীন গণ-অভ্যুত্থানের পর গণতান্ত্রিক উত্তরণে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রচেষ্টায় রাষ্ট্রদূত তাঁর সরকারের সমর্থনের কথাও জানান।

অধ্যাপক ইউনূস এই সমর্থনকে স্বাগত জানান এবং আশা প্রকাশ করেন যে মিসর ও বাংলাদেশ ওআইসি এবং ডি-৮-সহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরামে হাতে হাত রেখে কাজ করবে। মিসরে ডি-৮ শীর্ষ সম্মেলনে অংশগ্রহণের বিষয়টিও গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করার কথা জানান তিনি।

রাষ্ট্রদূত ফাহমি আশা প্রকাশ করেন, ডি-৮ সম্মেলন উপলক্ষে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের একটি প্রতিনিধিদলও মিসর সফর করবেন। তিনি বলেন, মিসর তৈরি পোশাক ও ওষুধ খাতে বাংলাদেশের অভিজ্ঞতা থেকে উপকৃত হতে চায় এবং পাট চাষ শিখতে চায়। পাশাপাশি দুই দেশের কৃষি, বস্ত্র ও ওষুধের ক্ষেত্রে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি—এমন চুক্তি ও সমঝোতা স্মারকের কাজ ত্বরান্বিত করা উচিত বলেও মতো দেন তিনি।

বৈঠকে ২০৩১-৩২ অর্থবছরের জন্য জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের অস্থায়ী আসনে বাংলাদেশের প্রার্থিতার প্রতি মিসরের সমর্থন নিশ্চিত করেন রাষ্ট্রদূত। তিনি ইউনেসকোর মহাপরিচালক পদে কায়রোর প্রার্থিতার জন্য ঢাকার সমর্থনও চেয়েছেন।

এ ছাড়া বাংলাদেশ ও মিসরের মধ্যে ফরেন অফিস কনসালটেশন নতুন করে শুরু করার ওপর জোর দেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। দুই দেশের মধ্যে প্রথম ফরেন অফিস কনসালটেশন (এফওসি) হয় ২০১৮ সালে। কিন্তু দ্বিতীয় এফওসি ২০২১ সালে হওয়ার কথা থাকলেও তা এখনো হয়নি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

আলুচাষিদের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে ডিসেম্বর পর্যন্ত হিমাগারে আলু সংরক্ষণের অনুরোধ কৃষি উপদেষ্টার

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। ছবি: আজকের পত্রিকা
জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। ছবি: আজকের পত্রিকা

আলুচাষিদের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে চলতি মাস পর্যন্ত হিমাগারে পুরোনো আলু সংরক্ষণ করতে বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশনকে অনুরোধ জানিয়েছেন কৃষি ও স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।

রাজধানীর বসুন্ধরা আন্তর্জাতিক কনভেনশন সেন্টারে আজ শুক্রবার সকালে বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত আলু উৎসবে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ অনুরোধ জানান। অ্যাসোসিয়েশন এই উৎসব প্রথমবারের মতো আয়োজন করেছে বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা ফয়সল হাসান।

উৎসবে উপদেষ্টা বলেন, এ বছর রেকর্ড পরিমাণ প্রায় ১ কোটি ১২ লাখ টন আলু উৎপাদিত হয়েছে, যা চাহিদার তুলনায় প্রায় ২২ লাখ টন বেশি। ২০২৫ সালে আলু উৎপাদন খরচ কেজিপ্রতি স্থানভেদে ১৪ থেকে ১৭ টাকা। হিমাগারে সংরক্ষণ খরচ, পরিবহন, বস্তা, শ্রমিকের মজুরি ও অন্যান্য খরচসহ কেজিপ্রতি আলুর হিমাগার গেটে খরচ দাঁড়িয়েছে ২০-২৫ টাকা। বিপরীতে আলুচাষিরা হিমাগার গেটে ৮ থেকে ১৬ টাকা কেজি মূল্যে আলু বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন, যা তাঁদের উৎপাদন খরচের চেয়েও অনেক কম। এর ফলে তাঁরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।

জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, এ ক্ষতি পুষিয়ে নিতে ডিসেম্বর পর্যন্ত হিমাগারে পুরোনো আলু সংরক্ষণ করতে বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশনকে অনুরোধ জানানো হয়েছে। তা ছাড়া এ বছর নতুন আলু বাজারে আসতে ১৫ দিন বেশি সময় লাগবে। তাই কৃষকদের বৃহত্তর স্বার্থে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এতে কোল্ড স্টোরেজ মালিকেরা হয়তো সামান্য ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। অতিরিক্ত বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করতে হবে তাঁদের। তবে খাদ্য উৎপাদনের কারিগর কৃষকেরা এতে লাভবান হবেন।

এ সময় কেজিপ্রতি আলু উৎপাদনের খরচ কমিয়ে আনতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে সংশ্লিষ্টদের আহ্বান জানান উপদেষ্টা।

তিনি বলেন, ‘দেশে বিপুল পরিমাণে আলু উৎপাদিত হলেও আলু প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পে আমরা পিছিয়ে রয়েছি। বাংলাদেশে মাত্র ২ শতাংশ আলু প্রক্রিয়াজাত করা হয়। অথচ বিশ্বের অন্যান্য দেশে এর পরিমাণ ৭ শতাংশ। তাই আলু প্রক্রিয়াজাতকরণের ওপর আমাদের গুরুত্ব দিতে হবে। আর এ জন্য প্রয়োজন প্রক্রিয়াজাত উপযোগী আলুর উত্তম জাত নির্বাচন ও তার চাষাবাদ। আমদানিকৃত আলু বীজের প্যাকেটে এর নির্দিষ্ট দাম লিখে দিতে হবে। এতে কৃষকেরা উপকৃত হবেন।’

পেঁয়াজ আমদানির প্রসঙ্গ টেনে কৃষি উপদেষ্টা বলেন, ‘এ বছর পর্যাপ্ত পেঁয়াজ উৎপাদন হয়েছে। তারপরও কারও কারও কারসাজিতে এক দিনের ব্যবধানে পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৩৫ টাকা বেড়ে যাওয়ায় ভোক্তাদের স্বার্থে আমরা পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দিতে বাধ্য হয়েছি। বাজারে পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৭০-৮০ টাকা না আসা পর্যন্ত পেঁয়াজ আমদানি চলবে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

হাদির ওপর হামলাকারীদের দ্রুত আইনের আওতায় আনতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ১২ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৬: ০৫
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। ফাইল ছবি
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। ফাইল ছবি

রাজধানীর বিজয়নগর এলাকায় ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি দুর্বৃত্তদের গুলিতে গুরুতর আহত হওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

আজ শুক্রবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।

ড. ইউনূস বলেন, নির্বাচনী পরিবেশে এমন সহিংস হামলা একেবারেই অগ্রহণযোগ্য এবং দেশের শান্তিপূর্ণ রাজনৈতিক অঙ্গনের জন্য এটি অত্যন্ত দুঃখজনক ঘটনা।

আহত ওসমান হাদির সর্বোচ্চ চিকিৎসা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্টদের প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা। এ ছাড়া চিকিৎসা কার্যক্রম নিবিড়ভাবে তদারকি করার জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দিয়েছেন।

একই সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে দ্রুত ও ব্যাপক তদন্ত চালিয়ে হামলায় জড়িত সবাইকে শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনার কঠোর নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি ঘটনাস্থল থেকে আলামত সংগ্রহ, প্রত্যক্ষদর্শীর তথ্য গ্রহণ, সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা ও হামলার পেছনে কোনো সংগঠিত পরিকল্পনা থাকলে তা উন্মোচনের জন্য তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নিতে বলেছেন।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার উদ্দেশ্যে কোনো ধরনের সহিংসতা বরদাশত করা হবে না। জনগণের নিরাপত্তা ও প্রার্থীদের অবাধ চলাচল নিশ্চিত করা আমাদের দায়িত্ব। দোষীরা যে-ই হোক, আইনের আওতায় আনা হবে।’

প্রধান উপদেষ্টা দেশের সব রাজনৈতিক পক্ষ, কর্মী-সমর্থক ও নাগরিকদের প্রতি শান্তি এবং সংযম বজায় রাখার আহ্বান জানান, যাতে আসন্ন নির্বাচন শান্তিপূর্ণ, অংশগ্রহণমূলক ও নিরাপদ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হতে পারে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

১১৩০ কোটি টাকা আত্মসাৎ: জনতা ব্যাংকের সাবেক কর্মকর্তা রমণী মোহন কারাগারে

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ১২ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৫: ২৫
জনতা ব্যাংকের সাবেক উপব্যবস্থাপনা পরিচালক রমণী মোহন দেবনাথ। ছবি: সংগৃহীত
জনতা ব্যাংকের সাবেক উপব্যবস্থাপনা পরিচালক রমণী মোহন দেবনাথ। ছবি: সংগৃহীত

জনতা ব্যাংকে অ্যাননটেক্স গ্রুপের ঋণ জালিয়াতি করে ১ হাজার ১৩০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে করা মামলায় ব্যাংকের সাবেক উপব্যবস্থাপনা পরিচালক রমণী মোহন দেবনাথকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের অবকাশকালীন বেঞ্চের বিচারক আব্দুল্লাহ আল মামুন গতকাল বৃহস্পতিবার এ নির্দেশ দেন।

আইনজীবীর মাধ্যমে গতকাল আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন রমণী মোহন। তাঁর পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মো. বোরহান উদ্দিন। আসামির বয়স ও শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় জামিন চান তিনি।

আদালতকে বোরহান উদ্দিন বলেন, আসামির বয়স ৭৮ বছর। বিভিন্ন জটিল রোগে ভুগছেন। তাঁকে কিডনি ডায়ালাইসিস করতে হয়। মানবিক কারণে তাঁকে যেন জামিন দেওয়া হয়।

রাষ্ট্রপক্ষে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) বিশেষ সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) মোহাম্মদ তরিকুল ইসলাম জামিনের বিরোধিতা করেন।

তরিকুল ইসলাম বলেন, আসামি অসুস্থ, এ কারণে জামিন দেওয়ার কোনো যুক্তি নেই। কারণ, এই আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে অপরাধ করে জনতা ব্যাংককে রুগ্ণ করে ফেলেছেন, দেশকে রুগ্ণ করে ফেলেছেন। তাঁদের ছাড় দেওয়া ঠিক হবে না।

তরিকুল ইসলাম জানান, আদালত এরপর জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে রমণী মোহন দেবনাথকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে কারা কর্তৃপক্ষকে তাঁর যথাযথ চিকিৎসার ব্যবস্থা করার নির্দেশ দেওয়া হয়।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর আতিউর রহমান, জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত, সাবেক পরিচালক জামাল উদ্দিন আহমেদসহ ২৬ জনের বিরুদ্ধে এ বছরের ২২ ফেব্রুয়ারি ২৯৭ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মামলাটি করেন দুদকের উপপরিচালক নাজমুল হুসাইন।

তদন্ত শেষে গত ২৫ অক্টোবর ওই ২৬ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দাখিল করে দুদক।

তদন্তকালে তদন্ত কর্মকর্তা ১ হাজার ১৩০ কোটি টাকা আত্মসাতের প্রমাণ পান।

এজাহারে ঘটনার সময়কাল বলা হয়, ২০১৩ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ডিসেম্বর।

অভিযোগপত্রে বলা হয়, যোগ্যতা না থাকা সত্ত্বেও ভুয়া কাগজপত্রের ভিত্তিতে অ্যাননটেক্স গ্রুপের ২২টি প্রতিষ্ঠানকে শর্ত শিথিল করে ঋণ দেওয়া হয়। তদন্তে বেরিয়ে এসেছে, ঋণের নামে ৫৩১ কোটি ৪৩ লাখ টাকা আত্মসাৎ করা হয়, যা সুদে-আসলে বর্তমানে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ১৩০ কোটি ১৮ লাখ টাকা।

আতিউর রহমান, আবুল বারকাত ছাড়াও চার্জশিটভুক্ত অন্য আসামিদের মধ্যে রয়েছেন অ্যাননটেক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান ইউনুছ বাদল, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর আবু হেনা মোহাম্মদ রাজী, সাবেক নির্বাহী পরিচালক নওশাদ আলী চৌধুরী ও জনতা ব্যাংকের সাবেক পরিচালক জামাল উদ্দিন আহমেদ।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

৩১ ডিআইজিসহ পুলিশের ৩৯ কর্মকর্তার বদলি

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ১২ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৩: ৪০
৩১ ডিআইজিসহ পুলিশের ৩৯ কর্মকর্তার বদলি

বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৩৯ কর্মকর্তাকে বদলি করেছে সরকার। গতকাল বৃহস্পতিবার পৃথক দুটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। প্রজ্ঞাপন দুটিতে সই করেন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. মাহবুবুর রহমান।

প্রজ্ঞাপন থেকে জানা যায়, বদলি হওয়া পুলিশ কর্মকর্তাদের মধ্যে ডিআইজি রয়েছেন ৩১ জন আর সাতজন অতিরিক্ত ডিআইজি এবং একজন পুলিশ সুপার পদমর্যাদার কর্মকর্তা রয়েছেন।

তাঁদের পুলিশ সদর দপ্তর, ঢাকা মহানগর পুলিশ, পুলিশের বিশেষ শাখা এসবি, পিবিআই, নৌ পুলিশ, ট্যুরিস্ট পুলিশসহ বিভিন্ন জায়গায় বদলি করা হয়েছে।

জনস্বার্থে এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর করা হবে বলে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত