নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিদেশিরা প্রথমে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের কথা বললেও এখন নির্বাচন ফ্রি, ফেয়ার অ্যান্ড পিসফুল (অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ) হলেই ক্রেডিবল বা বিশ্বাসযোগ্য বলে স্বীকৃতি দেবে। এমনটাই জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব মো. জাহাংগীর আলম। আজ মঙ্গলবার আগারগাঁওয়ে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে এ কথা বলেন তিনি।
ইসি সচিব বলেন, ‘প্রত্যেকের প্রতি বার্তা একটাই, সারা বিশ্ব আমাদের এই নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে আছে। তারা প্রথমে অংশগ্রহণমূলক বললেও পরবর্তী সময়ে তিনটি শব্দের প্রতি জোর দিচ্ছেন—ফ্রি, ফেয়ার অ্যান্ড পিসফুল। যদি আমরা এই নির্বাচনটাকে ফ্রি, ফেয়ার অ্যান্ড পিসফুল করতে পারি। তাহলে তারা ক্রেডিবল বলে স্বীকৃতি দেবে।’
কর্মশালায় অংশগ্রহণকারীদের উদ্দেশে মো. জাহাংগীর আলম বলেন, ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে আয়োজন করার লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশনারেরা জেলা পর্যায়ে গিয়ে প্রত্যেক প্রার্থী বা তাঁর বৈধ প্রতিনিধি, আইনশৃঙ্খলা রক্ষা থেকে শুরু করে নির্বাচনের সঙ্গে যারা সম্পর্কিত—থানার ওসি থেকে শুরু করে সবার সঙ্গে সরাসরি মতবিনিময় করেছেন। পরবর্তী সময়ে বিভাগীয় পর্যায়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনারও ওসি ও ইউএনও থেকে শুরু করে সবার সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন।’
একই অনুষ্ঠানে নির্বাচন সুষ্ঠু না হলে আমরা বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে হতে পারি বলে মন্তব্য করেন নির্বাচন কমিশনার মো. আনিছুর রহমান। তিনি বলেন, ‘উদ্দেশ্য একটাই, সেটি হলো অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন করা।’
মো. আনিছুর রহমান বলেন, ‘আমরা যদি অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য নির্বাচন না করতে পারি, কোনো কারণে যদি আমরা ব্যর্থ হই, তাহলে আমাদের রাষ্ট্র নিজেই ব্যর্থ রাষ্ট্র হয়ে যাবে। আমরা সেটা চাইব না। কারণ আমরা সমগ্র বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাব। কোনো মতেই এই নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ হতে দেওয়া যাবে না। যখন যেখানে যেই পদক্ষেপ গ্রহণ করার দরকার, সময়ক্ষেপণ না করে তাৎক্ষণিকভাবে সেখানে পদক্ষেপ নিতে হবে।’
অনুষ্ঠানে জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. মোস্তাফিজুর রহমান, অর্থ বিভাগের সচিব ড. মো. খায়েরুজ্জামান মজুমদার, মন্ত্রিপরিষদের সমন্বয় ও সংস্কার সচিব মো. মাহমুদুল হোসাইন খান ও ইসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বিদেশিরা প্রথমে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের কথা বললেও এখন নির্বাচন ফ্রি, ফেয়ার অ্যান্ড পিসফুল (অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ) হলেই ক্রেডিবল বা বিশ্বাসযোগ্য বলে স্বীকৃতি দেবে। এমনটাই জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব মো. জাহাংগীর আলম। আজ মঙ্গলবার আগারগাঁওয়ে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে এ কথা বলেন তিনি।
ইসি সচিব বলেন, ‘প্রত্যেকের প্রতি বার্তা একটাই, সারা বিশ্ব আমাদের এই নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে আছে। তারা প্রথমে অংশগ্রহণমূলক বললেও পরবর্তী সময়ে তিনটি শব্দের প্রতি জোর দিচ্ছেন—ফ্রি, ফেয়ার অ্যান্ড পিসফুল। যদি আমরা এই নির্বাচনটাকে ফ্রি, ফেয়ার অ্যান্ড পিসফুল করতে পারি। তাহলে তারা ক্রেডিবল বলে স্বীকৃতি দেবে।’
কর্মশালায় অংশগ্রহণকারীদের উদ্দেশে মো. জাহাংগীর আলম বলেন, ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে আয়োজন করার লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশনারেরা জেলা পর্যায়ে গিয়ে প্রত্যেক প্রার্থী বা তাঁর বৈধ প্রতিনিধি, আইনশৃঙ্খলা রক্ষা থেকে শুরু করে নির্বাচনের সঙ্গে যারা সম্পর্কিত—থানার ওসি থেকে শুরু করে সবার সঙ্গে সরাসরি মতবিনিময় করেছেন। পরবর্তী সময়ে বিভাগীয় পর্যায়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনারও ওসি ও ইউএনও থেকে শুরু করে সবার সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন।’
একই অনুষ্ঠানে নির্বাচন সুষ্ঠু না হলে আমরা বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে হতে পারি বলে মন্তব্য করেন নির্বাচন কমিশনার মো. আনিছুর রহমান। তিনি বলেন, ‘উদ্দেশ্য একটাই, সেটি হলো অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন করা।’
মো. আনিছুর রহমান বলেন, ‘আমরা যদি অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য নির্বাচন না করতে পারি, কোনো কারণে যদি আমরা ব্যর্থ হই, তাহলে আমাদের রাষ্ট্র নিজেই ব্যর্থ রাষ্ট্র হয়ে যাবে। আমরা সেটা চাইব না। কারণ আমরা সমগ্র বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাব। কোনো মতেই এই নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ হতে দেওয়া যাবে না। যখন যেখানে যেই পদক্ষেপ গ্রহণ করার দরকার, সময়ক্ষেপণ না করে তাৎক্ষণিকভাবে সেখানে পদক্ষেপ নিতে হবে।’
অনুষ্ঠানে জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. মোস্তাফিজুর রহমান, অর্থ বিভাগের সচিব ড. মো. খায়েরুজ্জামান মজুমদার, মন্ত্রিপরিষদের সমন্বয় ও সংস্কার সচিব মো. মাহমুদুল হোসাইন খান ও ইসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
মানব পাচারের শিকার হয়ে মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বন্দী জীবন কাটানো ১৮ বাংলাদেশি দেশে ফিরেছেন। গতকাল মঙ্গলবার রাত ১২টা ৪৫ মিনিটে থাই এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইটে ঢাকায় ফেরেন তাঁরা। বিমানবন্দরে তাদের জরুরি সহায়তা দেয় ব্র্যাক মাইগ্রেশন প্রোগ্রামের কর্মীরা।
২ ঘণ্টা আগেশিশুদের করা অপরাধের বিচারের জন্য প্রতিটি জেলায় শিশু আদালত নামে এক বা একাধিক আদালত থাকার বিধান করা হয়েছিল ২০১৩ সালের শিশু আইনে। তবে তখন থেকে এক যুগ কেটে গেলেও এই আদালত প্রতিষ্ঠা করেনি সরকার। এ কারণে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক নিজ দায়িত্বের অতিরিক্ত হিসেবে শিশু আদালতের দায়িত্ব...
৩ ঘণ্টা আগেএবারে ঈদযাত্রায় ভোগান্তির কারণ হতে পারে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জ ও নরসিংদীর ১৩ পয়েন্ট। প্রতিবছর ঈদযাত্রায় এসব পয়েন্টে যানজটের সৃষ্টি হয়। দুর্ভোগে পড়তে হয় ঘরমুখো মানুষদের। এবারও সেই আশঙ্কা করছেন যাত্রী ও পরিবহনচালকেরা। তবে হাইওয়ে পুলিশ জানিয়েছে, ঈদযাত্রায় ভোগান্তি এড়াতে অতিরিক্ত জনবল নিয়োগ...
৯ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনার পতন ঘটানো জুলাই আন্দোলনের শুরুটা হয়েছিল দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে। এই আন্দোলনে প্রথম হামলা ও নিপীড়নের শুরুটাও হয় বিশ্ববিদ্যালয়ে। আন্দোলনকারীদের ওপর এসব হামলায় জড়িত শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। পাশাপাশি হামলায় উসকানি দেওয়া শিক্ষকেরাও শাস্তি পেতে...
১১ ঘণ্টা আগে