নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের নির্যাতন, গুলি ও গণগ্রেপ্তারের ঘটনা তদন্তে গণতদন্ত কমিশন গঠন করা হয়েছে। আজ সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে কমিশন গঠনের বিষয়টি জানানো হয়।
কমিশনের যুগ্ম সভাপতি হলেন— আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি মো. আব্দুল মতিন এবং সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা, আইনজীবী ও মানবাধিকার কর্মী সুলতানা কামাল।
সদস্য সচিব যুগ্মভাবে অধ্যাপক তানজিমুদ্দিন খান, লেখক ও গবেষক মাহা মির্জা।
কমিশনের সদস্যরা হলেন— জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জেড আই খান পান্না, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক আবু সাইয়িদ খান, ঢাকা বিশ্বাবদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক গীতিআরা নাসরিন, সিনিয়র সাংবাদিক আশরাফ কায়সার, আইনজীবী অনীক আর হক।
এ ছাড়া এই গণতদন্ত কমিশনে উপদেষ্টা হিসেবে রয়েছেন— জ্যেষ্ঠ আইনজীবী তোবারক হোসেন, ব্যারিস্টার সারা হোসেন, আইনজীবী ও শিক্ষক ড. শাহদীন মালিক, লেখক ও শিক্ষাবিদ অধ্যপক সলিমুল্লাহ্ খান, শিক্ষক কাজী মাহফুজুল হক সুপন, ব্যারিস্টার রাশনা ইমাম, ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া এবং শিক্ষক সাইমুম রেজা তালুকদার।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১৬ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন দমনে শিক্ষার্থীদের বেধড়ক পিটিয়ে সহিংসতার সূত্রপাত হয়। বিশেষ করে এই সহিংসতার প্রতিবাদে সারা দেশে শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষ পথে নেমে এলে রংপুরে আবু সাঈদকে সরাসরি বুকে গুলি করে হত্যা করা হয়। কিন্তু পুলিশ যখন মামলা করে, তখন সাধারণ ছাত্র ও জনগণকে দায়ী করা হয়। এতে গোটা তদন্ত প্রক্রিয়া নিয়ে সাধারণ নাগরিকদের মনে প্রশ্ন উঠেছে এবং এসব ঘটনার সত্য উদ্ঘাটনের দাবি উঠেছে। এ ঘটনায় গণমাধ্যমের হিসাবে অন্তত ২০৯ জনের মৃত্যুর সংবাদ প্রকাশিত হলেও সরকারি হিসাবে তা ১৪৭ জন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, আন্দোলনের সঙ্গে সম্পৃক্ত শিক্ষার্থীদের নির্যাতন, গুলি, গণগ্রেপ্তারসহ নানা সহিংস উপায়ে নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করা হয়েছে। তাতে সংবিধান, প্রচলিত আইন ও মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। তাই এসব ঘটনার কারণ উদ্ঘাটন, সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচারের আবশ্যকতা রয়েছে। এরই অংশ হিসেবে দেশের শিক্ষক, আইনজীবী, সংস্কৃতিকর্মী ও সাধারণ অভিভাবকদের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের কয়েকজন প্রথিতযশা ব্যক্তিদের সমন্বয়ে একটি জাতীয় গণতদন্ত কমিশন গঠন করা হয়েছে।
জাতীয় গণতদন্ত কমিশনের পক্ষ থেকে সব সচেতন ব্যক্তিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে কেন্দ্র করে ১ জুলাই থেকে সংঘটিত বিভিন্ন সহিংস নির্যাতন, নিপীড়ন, হত্যা, গুলিবর্ষণ, হুমকি, মামলা, মানবাধিকার লঙ্ঘনসহ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে যাবতীয় তথ্য কমিশনের কাছে পাঠানোর জন্য অনুরোধ জানানো হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সবার সঙ্গে আলোচনা করে তাঁদের সম্মতিতেই এই ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। আর প্রয়োজনে পরিধি বাড়ার সুযোগ রয়েছে।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের নির্যাতন, গুলি ও গণগ্রেপ্তারের ঘটনা তদন্তে গণতদন্ত কমিশন গঠন করা হয়েছে। আজ সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে কমিশন গঠনের বিষয়টি জানানো হয়।
কমিশনের যুগ্ম সভাপতি হলেন— আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি মো. আব্দুল মতিন এবং সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা, আইনজীবী ও মানবাধিকার কর্মী সুলতানা কামাল।
সদস্য সচিব যুগ্মভাবে অধ্যাপক তানজিমুদ্দিন খান, লেখক ও গবেষক মাহা মির্জা।
কমিশনের সদস্যরা হলেন— জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জেড আই খান পান্না, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক আবু সাইয়িদ খান, ঢাকা বিশ্বাবদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক গীতিআরা নাসরিন, সিনিয়র সাংবাদিক আশরাফ কায়সার, আইনজীবী অনীক আর হক।
এ ছাড়া এই গণতদন্ত কমিশনে উপদেষ্টা হিসেবে রয়েছেন— জ্যেষ্ঠ আইনজীবী তোবারক হোসেন, ব্যারিস্টার সারা হোসেন, আইনজীবী ও শিক্ষক ড. শাহদীন মালিক, লেখক ও শিক্ষাবিদ অধ্যপক সলিমুল্লাহ্ খান, শিক্ষক কাজী মাহফুজুল হক সুপন, ব্যারিস্টার রাশনা ইমাম, ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া এবং শিক্ষক সাইমুম রেজা তালুকদার।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১৬ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন দমনে শিক্ষার্থীদের বেধড়ক পিটিয়ে সহিংসতার সূত্রপাত হয়। বিশেষ করে এই সহিংসতার প্রতিবাদে সারা দেশে শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষ পথে নেমে এলে রংপুরে আবু সাঈদকে সরাসরি বুকে গুলি করে হত্যা করা হয়। কিন্তু পুলিশ যখন মামলা করে, তখন সাধারণ ছাত্র ও জনগণকে দায়ী করা হয়। এতে গোটা তদন্ত প্রক্রিয়া নিয়ে সাধারণ নাগরিকদের মনে প্রশ্ন উঠেছে এবং এসব ঘটনার সত্য উদ্ঘাটনের দাবি উঠেছে। এ ঘটনায় গণমাধ্যমের হিসাবে অন্তত ২০৯ জনের মৃত্যুর সংবাদ প্রকাশিত হলেও সরকারি হিসাবে তা ১৪৭ জন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, আন্দোলনের সঙ্গে সম্পৃক্ত শিক্ষার্থীদের নির্যাতন, গুলি, গণগ্রেপ্তারসহ নানা সহিংস উপায়ে নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করা হয়েছে। তাতে সংবিধান, প্রচলিত আইন ও মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। তাই এসব ঘটনার কারণ উদ্ঘাটন, সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচারের আবশ্যকতা রয়েছে। এরই অংশ হিসেবে দেশের শিক্ষক, আইনজীবী, সংস্কৃতিকর্মী ও সাধারণ অভিভাবকদের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের কয়েকজন প্রথিতযশা ব্যক্তিদের সমন্বয়ে একটি জাতীয় গণতদন্ত কমিশন গঠন করা হয়েছে।
জাতীয় গণতদন্ত কমিশনের পক্ষ থেকে সব সচেতন ব্যক্তিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে কেন্দ্র করে ১ জুলাই থেকে সংঘটিত বিভিন্ন সহিংস নির্যাতন, নিপীড়ন, হত্যা, গুলিবর্ষণ, হুমকি, মামলা, মানবাধিকার লঙ্ঘনসহ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে যাবতীয় তথ্য কমিশনের কাছে পাঠানোর জন্য অনুরোধ জানানো হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সবার সঙ্গে আলোচনা করে তাঁদের সম্মতিতেই এই ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। আর প্রয়োজনে পরিধি বাড়ার সুযোগ রয়েছে।’
বালুমহাল নিয়ে ১০টি নির্দেশনা দিয়ে স্থানীয় প্রশাসনকে তা বাস্তবায়নের নির্দেশ দিয়েছে সরকার। মন্ত্রিপরিষদ সচিব শেখ আব্দুর রশীদের সভাপতিত্বে আজ বুধবার সব বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারদের সঙ্গে বালুমহাল নিয়ে এক ভার্চুয়াল সভায় এসব নির্দেশনা দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেদুর্নীতির মামলা চলমান থাকায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সামরিক উপদেষ্টা তারিক আহমেদ সিদ্দিক, তাঁর স্ত্রী শাহীন সিদ্দিক ও তাঁর মেয়ে নুরিন সিদ্দিকের নামে বিভিন্ন ব্যাংকে থাকা ১৩টি হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এসব হিসাবে ৬ কোটি ৭৯ লাখ ৬৭ হাজার ৩৭১ টাকা জমা রয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেজামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন ও প্রতীকের বিষয়ে আগামী ১ জুন রায় দেবেন আপিল বিভাগ। চতুর্থ দিনের মতো শুনানি শেষে আজ বুধবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের আপিল বেঞ্চ এই দিন ধার্য করেন।
২ ঘণ্টা আগেবেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) ভেতরে নতুন বাহিনী গঠনের প্রস্তাব নিয়ে তীব্র অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। কর্মকর্তারা মনে করছেন, নতুন বাহিনী গঠন বেবিচকের এভিয়েশন সিকিউরিটি (এভসেক) বিভাগের অস্তিত্বের ওপর হুমকি তৈরি করবে। এ নিয়ে বেবিচকের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে