বিশেষ প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা নারী ও পুরুষের জন্য কেন আলাদা আলাদা করার সুপারিশ করা হয়েছে সেই ব্যাখ্যা দিয়েছেন এ সংক্রান্ত কমিটির প্রধান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী। ঘর–সংসার সামলে চাকরিতে নারীরা যাতে আরেকটু সুবিধা পান সে জন্য এই সুপারিশ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
মুয়ীদ চৌধুরী জানান, সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়স সবার জন্য ৩৫ বছর এবং শুধু নারীদের জন্য ৩৭ বছর করার সুপারিশ করেছে তাঁদের কমিটি।
আজ সোমবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, মেয়েদের একটু আলাদা করে বেশি বয়স দেওয়া হয়েছে। কারণ মেয়েদের ছেলেদের মতো ওই বয়সে পরীক্ষা দেওয়া সম্ভব হয় না। ফ্যামিলি অব্লিগেশন্স (বাধ্যবাধকতা) থাকে, বিয়ে হয়ে যায়, বাচ্চা–কাচ্চা হয়। তাই তাঁরা যেন আসতে পারেন। এ ছাড়া আমাদের নারী কর্মকর্তার সংখ্যা তুলনামূলক কম। কোটা আছে, কিন্তু এখনো অতটা ফুলফিল হয় না। সেজন্য আমরা এ সুপারিশ দিয়েছি, যেন নারীরা এ সুবিধাটা পান।
‘এটা করেছি কারণ আরও বেশি সংখ্যক নারী যেন অংশগ্রহণ করতে পারেন, আসতে পারেন, পরীক্ষা দিতে পারেন, চাকরি-বাকরিতে আসতে পারেন। পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে এমন সুবিধা আছে, সে জন্য আমরা এটা করেছি। আমরা নতুন কিছু আবিষ্কার করিনি।’ যোগ করেন মুয়ীদ চৌধুরী।
মুয়ীদ চৌধুরী জানান, চাকরিতে প্রবেশের বয়স নির্ধারণে সরকারকে সুপারিশ দেওয়ার আগে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেছেন তাঁরা। পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর অবস্থানও পর্যালোচনা করেছেন।
তিনি বলেন, বিভিন্ন দেশে যে বয়সসীমা আছে সেটার সঙ্গে আমাদের সুপারিশ সংগতিপূর্ণ হয়েছে। কাজেই বাংলাদেশ পৃথিবী থেকে আলাদা কিছু নয়। আমি শুনেছি, উপদেষ্টা পরিষদের সভায় এ বিষয়ে আলোচনা হবে। এ বিষয়ে তাঁরাই সিদ্ধান্ত নেবেন।
আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়স বাড়াতে চাকরিপ্রত্যাশীরা বিভিন্ন সময় আন্দোলন করলেও সরকার এ বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি।
বর্তমানে সর্বোচ্চ ৩০ বছর বয়স পর্যন্ত সরকারি চাকরিতে আবেদন করা যায়। আর ৫৯ বছর বয়সে অবসরে যান সরকারি কর্মচারীরা। মুক্তিযোদ্ধার সন্তানেরা ৩২ বছর বয়স পর্যন্ত সরকারি চাকরিতে আবেদন করতে পারেন, আর ৬০ বছর বয়সে তাঁরা অবসরে যান।
চাকরি থেকে অবসরে যাওয়ার বয়স নিয়ে কমিটি কোনো সুপারিশ করেনি জানিয়ে মুয়ীদ চৌধুরী বলেন, যাদের বিষয়ে সুপারিশ করলাম তাঁরা চাকরি করে অবসরে আসতে অনেক সময়। এর মধ্যে অনেক কিছু চিন্তা করে সরকার সিদ্ধান্ত নিতে পারবে।
মুয়ীদ চৌধুরী বলেন, এখন যারা অবসরে যাবেন, তাঁরা আগের বয়স অনুসারে চাকরিতে ঢুকেছেন, তাঁদের অবসরের ক্ষেত্রে তো কোনো অসুবিধা নেই। আগামী ৮–১০ বছর পর্যন্ত তো তাঁরাই অবসরে যাবেন। এটা নিয়ে এখনই চিন্তার কোনো কারণ নেই। এখন চাকরিতে প্রবেশের বয়স বাড়ানোর কারণে তাঁদের ওপর তো কোনো প্রভাব পড়ছে না।
সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা নারী ও পুরুষের জন্য কেন আলাদা আলাদা করার সুপারিশ করা হয়েছে সেই ব্যাখ্যা দিয়েছেন এ সংক্রান্ত কমিটির প্রধান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী। ঘর–সংসার সামলে চাকরিতে নারীরা যাতে আরেকটু সুবিধা পান সে জন্য এই সুপারিশ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
মুয়ীদ চৌধুরী জানান, সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়স সবার জন্য ৩৫ বছর এবং শুধু নারীদের জন্য ৩৭ বছর করার সুপারিশ করেছে তাঁদের কমিটি।
আজ সোমবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, মেয়েদের একটু আলাদা করে বেশি বয়স দেওয়া হয়েছে। কারণ মেয়েদের ছেলেদের মতো ওই বয়সে পরীক্ষা দেওয়া সম্ভব হয় না। ফ্যামিলি অব্লিগেশন্স (বাধ্যবাধকতা) থাকে, বিয়ে হয়ে যায়, বাচ্চা–কাচ্চা হয়। তাই তাঁরা যেন আসতে পারেন। এ ছাড়া আমাদের নারী কর্মকর্তার সংখ্যা তুলনামূলক কম। কোটা আছে, কিন্তু এখনো অতটা ফুলফিল হয় না। সেজন্য আমরা এ সুপারিশ দিয়েছি, যেন নারীরা এ সুবিধাটা পান।
‘এটা করেছি কারণ আরও বেশি সংখ্যক নারী যেন অংশগ্রহণ করতে পারেন, আসতে পারেন, পরীক্ষা দিতে পারেন, চাকরি-বাকরিতে আসতে পারেন। পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে এমন সুবিধা আছে, সে জন্য আমরা এটা করেছি। আমরা নতুন কিছু আবিষ্কার করিনি।’ যোগ করেন মুয়ীদ চৌধুরী।
মুয়ীদ চৌধুরী জানান, চাকরিতে প্রবেশের বয়স নির্ধারণে সরকারকে সুপারিশ দেওয়ার আগে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেছেন তাঁরা। পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর অবস্থানও পর্যালোচনা করেছেন।
তিনি বলেন, বিভিন্ন দেশে যে বয়সসীমা আছে সেটার সঙ্গে আমাদের সুপারিশ সংগতিপূর্ণ হয়েছে। কাজেই বাংলাদেশ পৃথিবী থেকে আলাদা কিছু নয়। আমি শুনেছি, উপদেষ্টা পরিষদের সভায় এ বিষয়ে আলোচনা হবে। এ বিষয়ে তাঁরাই সিদ্ধান্ত নেবেন।
আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়স বাড়াতে চাকরিপ্রত্যাশীরা বিভিন্ন সময় আন্দোলন করলেও সরকার এ বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি।
বর্তমানে সর্বোচ্চ ৩০ বছর বয়স পর্যন্ত সরকারি চাকরিতে আবেদন করা যায়। আর ৫৯ বছর বয়সে অবসরে যান সরকারি কর্মচারীরা। মুক্তিযোদ্ধার সন্তানেরা ৩২ বছর বয়স পর্যন্ত সরকারি চাকরিতে আবেদন করতে পারেন, আর ৬০ বছর বয়সে তাঁরা অবসরে যান।
চাকরি থেকে অবসরে যাওয়ার বয়স নিয়ে কমিটি কোনো সুপারিশ করেনি জানিয়ে মুয়ীদ চৌধুরী বলেন, যাদের বিষয়ে সুপারিশ করলাম তাঁরা চাকরি করে অবসরে আসতে অনেক সময়। এর মধ্যে অনেক কিছু চিন্তা করে সরকার সিদ্ধান্ত নিতে পারবে।
মুয়ীদ চৌধুরী বলেন, এখন যারা অবসরে যাবেন, তাঁরা আগের বয়স অনুসারে চাকরিতে ঢুকেছেন, তাঁদের অবসরের ক্ষেত্রে তো কোনো অসুবিধা নেই। আগামী ৮–১০ বছর পর্যন্ত তো তাঁরাই অবসরে যাবেন। এটা নিয়ে এখনই চিন্তার কোনো কারণ নেই। এখন চাকরিতে প্রবেশের বয়স বাড়ানোর কারণে তাঁদের ওপর তো কোনো প্রভাব পড়ছে না।
জ্বালানি তেলের দাম লিটারে এক টাকা বেড়েছে। ১ ফেব্রুয়ারি থেকে নতুন এই দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে জ্বালানি বিভাগ। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি লিটার ১ টাকা বেড়ে ১০৫ টাকা, কেরোসিন ১০৪ টাকা থেকে ১০৫ টাকা এবং অকটেন ১২৬ টাকা ও পেট্রল ১২২ টাকায় পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে...
৩ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, বাংলাদেশের সেনাবাহিনীকে নিয়ে আনন্দবাজার পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। প্রতিবেদনের বাস্তবতার সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই; এটি শুধুই একটি বলিউডি রোমান্টিক কমেডি। আজ শুক্রবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং ফ্যাক্টস ফেসবুকে তাদের ভেরিফায়েড..
৩ ঘণ্টা আগেমজুরি বৈষম্য দূরীকরণ, চাকরির সুরক্ষা নিশ্চিত ও নিজেদের অধিকার আদায় করতে শুধু সংস্কার কমিশনের সুপারিশ যথেষ্ট নয়, বরং আন্দোলন–সংগ্রামও চালিয়ে যেতে হবে—এমনটাই বলেছেন খোদ সরকারের শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রধান সৈয়দ সুলতান উদ্দিন আহম্মদ।
৫ ঘণ্টা আগেচাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যরা চাকরি পুনর্বহালের দাবিতে পরপর দুই দিন সড়ক অবরোধ করেছেন। এরপর আজ বৃহস্পতিবার তাঁরা স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে সচিবালয়ে দেখা করেছেন। পুলিশ সদর দপ্তর বলছে, বিগত সরকারের আমলে বিভিন্ন কারণে চাকরিচ্যুত এসব পুলিশ সদস্যের আবেদনগুলো পর্যালোচনা করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ জন্য ডিআইজি পদ
৫ ঘণ্টা আগে