বাসস, ঢাকা

চলচ্চিত্র শিল্পকে প্রসারিত করতে এবং মেধা ও সৃজনশীলতাকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরে পূর্ণদৈর্ঘ্য সর্বোচ্চ ১২টি ও স্বল্পদৈর্ঘ্য সর্বোচ্চ ২০টি মিলিয়ে মোট ৩২টি চলচ্চিত্রকে অনুদান দিচ্ছে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়।
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব মোছা. শারমিন আখতার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, অনুদানপ্রাপ্ত চলচ্চিত্রে সব শিল্পী ও কলাকুশলী, তবে, বিশেষ ভূমিকায় অংশগ্রহণের জন্য কোনো বিদেশি শিল্পী বা কলাকুশলীর প্রয়োজন হলে, মন্ত্রণালয়ের অনুমতিক্রমে সেই শিল্পী ও কলাকুশলী অংশ নিতে পারবেন। প্রযোজক, পরিচালক, চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব ও সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পেশাদার ব্যক্তিরা কাহিনি জমা দিতে পারবেন।
অনুদানপ্রাপ্ত পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র অনুদান প্রাপ্তির লক্ষ্যে গল্প, চিত্রনাট্য ও চলচ্চিত্র নির্মাণের সার্বিক পরিকল্পনাসহ পূর্ণাঙ্গ প্যাকেজ প্রস্তাবের একটি মূল কপিসহ ১২ সেট ও স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র অনুদানের জন্য একটি মূল কপিসহ ১২ সেট জমা দিতে হবে। প্রযোজকের আর্থিক সক্ষমতা অর্থাৎ প্রস্তাবিত বাজেটের কমপক্ষে শতকরা দশ ভাগ অর্থ তার ব্যাংক হিসাবে জমা আছে এ মর্মে প্রত্যয়নপত্র, জাতীয় পরিচয়পত্র, টিআইএন সনদ এবং চলচ্চিত্র বিষয়ক সংগঠনের প্রত্যয়নপত্র (যদি থাকে) দাখিল করতে হবে। পূর্ণদৈর্ঘ্য ও স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য অনুদান প্রাপ্তির লক্ষ্যে গল্প, চিত্রনাট্য এবং চলচ্চিত্র নির্মাণের সার্বিক পরিকল্পনাসহ পূর্ণাঙ্গ প্যাকেজ প্রস্তাব আগামী ৭ এপ্রিল বিকেল ৪টার মধ্যে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের চলচ্চিত্র-২ শাখায় পৌঁছাতে হবে। এ সময়ের পরে কোন প্রস্তাব বা আবেদন গ্রহণ করা হবে না।

চলচ্চিত্র শিল্পকে প্রসারিত করতে এবং মেধা ও সৃজনশীলতাকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরে পূর্ণদৈর্ঘ্য সর্বোচ্চ ১২টি ও স্বল্পদৈর্ঘ্য সর্বোচ্চ ২০টি মিলিয়ে মোট ৩২টি চলচ্চিত্রকে অনুদান দিচ্ছে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়।
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব মোছা. শারমিন আখতার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, অনুদানপ্রাপ্ত চলচ্চিত্রে সব শিল্পী ও কলাকুশলী, তবে, বিশেষ ভূমিকায় অংশগ্রহণের জন্য কোনো বিদেশি শিল্পী বা কলাকুশলীর প্রয়োজন হলে, মন্ত্রণালয়ের অনুমতিক্রমে সেই শিল্পী ও কলাকুশলী অংশ নিতে পারবেন। প্রযোজক, পরিচালক, চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব ও সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পেশাদার ব্যক্তিরা কাহিনি জমা দিতে পারবেন।
অনুদানপ্রাপ্ত পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র অনুদান প্রাপ্তির লক্ষ্যে গল্প, চিত্রনাট্য ও চলচ্চিত্র নির্মাণের সার্বিক পরিকল্পনাসহ পূর্ণাঙ্গ প্যাকেজ প্রস্তাবের একটি মূল কপিসহ ১২ সেট ও স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র অনুদানের জন্য একটি মূল কপিসহ ১২ সেট জমা দিতে হবে। প্রযোজকের আর্থিক সক্ষমতা অর্থাৎ প্রস্তাবিত বাজেটের কমপক্ষে শতকরা দশ ভাগ অর্থ তার ব্যাংক হিসাবে জমা আছে এ মর্মে প্রত্যয়নপত্র, জাতীয় পরিচয়পত্র, টিআইএন সনদ এবং চলচ্চিত্র বিষয়ক সংগঠনের প্রত্যয়নপত্র (যদি থাকে) দাখিল করতে হবে। পূর্ণদৈর্ঘ্য ও স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য অনুদান প্রাপ্তির লক্ষ্যে গল্প, চিত্রনাট্য এবং চলচ্চিত্র নির্মাণের সার্বিক পরিকল্পনাসহ পূর্ণাঙ্গ প্যাকেজ প্রস্তাব আগামী ৭ এপ্রিল বিকেল ৪টার মধ্যে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের চলচ্চিত্র-২ শাখায় পৌঁছাতে হবে। এ সময়ের পরে কোন প্রস্তাব বা আবেদন গ্রহণ করা হবে না।
বাসস, ঢাকা

চলচ্চিত্র শিল্পকে প্রসারিত করতে এবং মেধা ও সৃজনশীলতাকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরে পূর্ণদৈর্ঘ্য সর্বোচ্চ ১২টি ও স্বল্পদৈর্ঘ্য সর্বোচ্চ ২০টি মিলিয়ে মোট ৩২টি চলচ্চিত্রকে অনুদান দিচ্ছে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়।
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব মোছা. শারমিন আখতার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, অনুদানপ্রাপ্ত চলচ্চিত্রে সব শিল্পী ও কলাকুশলী, তবে, বিশেষ ভূমিকায় অংশগ্রহণের জন্য কোনো বিদেশি শিল্পী বা কলাকুশলীর প্রয়োজন হলে, মন্ত্রণালয়ের অনুমতিক্রমে সেই শিল্পী ও কলাকুশলী অংশ নিতে পারবেন। প্রযোজক, পরিচালক, চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব ও সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পেশাদার ব্যক্তিরা কাহিনি জমা দিতে পারবেন।
অনুদানপ্রাপ্ত পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র অনুদান প্রাপ্তির লক্ষ্যে গল্প, চিত্রনাট্য ও চলচ্চিত্র নির্মাণের সার্বিক পরিকল্পনাসহ পূর্ণাঙ্গ প্যাকেজ প্রস্তাবের একটি মূল কপিসহ ১২ সেট ও স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র অনুদানের জন্য একটি মূল কপিসহ ১২ সেট জমা দিতে হবে। প্রযোজকের আর্থিক সক্ষমতা অর্থাৎ প্রস্তাবিত বাজেটের কমপক্ষে শতকরা দশ ভাগ অর্থ তার ব্যাংক হিসাবে জমা আছে এ মর্মে প্রত্যয়নপত্র, জাতীয় পরিচয়পত্র, টিআইএন সনদ এবং চলচ্চিত্র বিষয়ক সংগঠনের প্রত্যয়নপত্র (যদি থাকে) দাখিল করতে হবে। পূর্ণদৈর্ঘ্য ও স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য অনুদান প্রাপ্তির লক্ষ্যে গল্প, চিত্রনাট্য এবং চলচ্চিত্র নির্মাণের সার্বিক পরিকল্পনাসহ পূর্ণাঙ্গ প্যাকেজ প্রস্তাব আগামী ৭ এপ্রিল বিকেল ৪টার মধ্যে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের চলচ্চিত্র-২ শাখায় পৌঁছাতে হবে। এ সময়ের পরে কোন প্রস্তাব বা আবেদন গ্রহণ করা হবে না।

চলচ্চিত্র শিল্পকে প্রসারিত করতে এবং মেধা ও সৃজনশীলতাকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরে পূর্ণদৈর্ঘ্য সর্বোচ্চ ১২টি ও স্বল্পদৈর্ঘ্য সর্বোচ্চ ২০টি মিলিয়ে মোট ৩২টি চলচ্চিত্রকে অনুদান দিচ্ছে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়।
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব মোছা. শারমিন আখতার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, অনুদানপ্রাপ্ত চলচ্চিত্রে সব শিল্পী ও কলাকুশলী, তবে, বিশেষ ভূমিকায় অংশগ্রহণের জন্য কোনো বিদেশি শিল্পী বা কলাকুশলীর প্রয়োজন হলে, মন্ত্রণালয়ের অনুমতিক্রমে সেই শিল্পী ও কলাকুশলী অংশ নিতে পারবেন। প্রযোজক, পরিচালক, চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব ও সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পেশাদার ব্যক্তিরা কাহিনি জমা দিতে পারবেন।
অনুদানপ্রাপ্ত পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র অনুদান প্রাপ্তির লক্ষ্যে গল্প, চিত্রনাট্য ও চলচ্চিত্র নির্মাণের সার্বিক পরিকল্পনাসহ পূর্ণাঙ্গ প্যাকেজ প্রস্তাবের একটি মূল কপিসহ ১২ সেট ও স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র অনুদানের জন্য একটি মূল কপিসহ ১২ সেট জমা দিতে হবে। প্রযোজকের আর্থিক সক্ষমতা অর্থাৎ প্রস্তাবিত বাজেটের কমপক্ষে শতকরা দশ ভাগ অর্থ তার ব্যাংক হিসাবে জমা আছে এ মর্মে প্রত্যয়নপত্র, জাতীয় পরিচয়পত্র, টিআইএন সনদ এবং চলচ্চিত্র বিষয়ক সংগঠনের প্রত্যয়নপত্র (যদি থাকে) দাখিল করতে হবে। পূর্ণদৈর্ঘ্য ও স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য অনুদান প্রাপ্তির লক্ষ্যে গল্প, চিত্রনাট্য এবং চলচ্চিত্র নির্মাণের সার্বিক পরিকল্পনাসহ পূর্ণাঙ্গ প্যাকেজ প্রস্তাব আগামী ৭ এপ্রিল বিকেল ৪টার মধ্যে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের চলচ্চিত্র-২ শাখায় পৌঁছাতে হবে। এ সময়ের পরে কোন প্রস্তাব বা আবেদন গ্রহণ করা হবে না।

সারা দেশে অচিরেই সাঁড়াশি অভিযান শুরু হচ্ছে। অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী, চিহ্নিত চাঁদাবাজ, দখলদার, দুর্নীতিবাজ এবং জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর নতুন গজিয়ে ওঠা সন্ত্রাসীদের আইনের আওতায় আনতে এই অভিযান চালাবে অন্তর্বর্তী সরকার।
২ দিন আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার করবে না নির্বাচন কমিশন (ইসি)। গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) থেকেও ইভিএম-সংক্রান্ত অংশ বাদ দিয়েছে বর্তমান ইসি। ভবিষ্যতে ইভিএম ব্যবহার করা হবে কি না, সে বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
২ দিন আগে
যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত হল-মার্ক গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) তানভীর মাহমুদ মারা গেছেন। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
২ দিন আগে
বছরে ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত অনুদানের ক্ষেত্রে এখন থেকে বেসরকারি সংস্থাগুলোকে (এনজিও) আর এনজিও ব্যুরোর অনুমোদন নিতে হবে না। এমন বিধান রেখে আজ শনিবার (২৯ নভেম্বর) বৈদেশিক অনুদান (স্বেচ্ছাসেবামূলক কার্যক্রম) রেগুলেশন (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর খসড়া নীতিগত ও চূড়ান্তভাবে অনুমোদন করেছে উপদেষ্টা পরিষদ।
৩ দিন আগেতানিম আহমেদ, ঢাকা

সারা দেশে অচিরেই সাঁড়াশি অভিযান শুরু হচ্ছে। অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী, চিহ্নিত চাঁদাবাজ, দখলদার, দুর্নীতিবাজ এবং জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর নতুন গজিয়ে ওঠা সন্ত্রাসীদের আইনের আওতায় আনতে এই অভিযান চালাবে অন্তর্বর্তী সরকার। এ বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্তের পর অভিযান পরিচালনার ছক তৈরির কাজ চলছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের দায়িত্বশীল সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। সূত্র বলেছে, আগামী মাসে (ডিসেম্বর) ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর এই অভিযান শুরু হবে। বিশেষ এই অভিযানকে সামনে রেখে স্থানীয় পর্যায়ের চিহ্নিত সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, দখলদার ও দুর্নীতিবাজদের তালিকা চূড়ান্ত করা হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের উচ্চপর্যায়ের এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে দেশের সব জেলায় নতুন করে জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও পুলিশ সুপার (এসপি) পদায়ন করা হচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ এ দুটি পদে নতুন কর্মকর্তারা দায়িত্ব নেওয়ার পর বড় পরিসরে অভিযান শুরু হবে। অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীরা ভোটে যেন কোনো প্রভাব রাখতে না পারে, সে লক্ষ্যে তাদের আইনের আওতায় আনা হবে। সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী আগামী নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করা হবে। তিনি বলেন, এই অভিযান চালানোর বিষয়ে সরকার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে অভিযানের নাম ও দিনক্ষণ এখনো চূড়ান্ত হয়নি। সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলাপ করে শিগগির অভিযান নিয়ে বিস্তারিত পরিকল্পনা করা হবে। জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরপরই এই অভিযান শুরু হতে পারে।
সূত্র জানায়, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি খুব একটা স্বস্তিদায়ক হয়নি। বেশ কয়েকজন শীর্ষ সন্ত্রাসী জামিনে কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে আবার সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়েছে। গণ-অভ্যুত্থানের সময় বিভিন্ন থানা থেকে অস্ত্র খোয়া গেছে। অভিযান চালিয়ে ও পুরস্কার ঘোষণা করেও অনেক অস্ত্র এখনো উদ্ধার হয়নি। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি ও সন্ত্রাসীদের আইনের আওতায় আনতে চলতি বছরের ৮ ফেব্রুয়ারি যৌথ বাহিনীর সমন্বয়ে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ শুরু হয়। ওই অভিযানেও আশানুরূপ ফল পাওয়া যায়নি।
আগামী ফেব্রুয়ারিতে ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে তফসিল ঘোষণার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। অনেকের আশঙ্কা, তফসিল ঘোষণার পর দেশের আইনশৃঙ্খলার অবনতি হতে পারে, যা নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশকে নষ্ট করতে পারে। এ পরিস্থিতিতে গত বৃহস্পতিবার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে সভায় নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার, বৈধ অস্ত্র জমা নেওয়া, গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো, সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়াসহ আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে তৎপরতা বাড়াতে বলা হয়েছে।
বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ ও সহিংসতার ঘটনা ঘটছে। রাজনৈতিক দলের নেতাদের অন্তর্কোন্দলেও সংঘর্ষ হচ্ছে। চাঁদাবাজি, দখল ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে।
সূত্র জানায়, বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা এবং দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মাধ্যমে সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, দখলদার ও দুর্নীতিবাজদের একটি প্রাথমিক তালিকা করা হয়েছে। পরে তালিকাটি যাচাই-বাছাই করে চূড়ান্ত করা হয়। সরকারের বিভিন্ন সংস্থার তথ্য ছাড়াও সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষের কাছ থেকে পরামর্শ নিয়ে তালিকাটি তৈরি করা হয়েছে।
সূত্র আরও বলছে, গত এক বছরে অনেক জায়গায় রাজনৈতিক নেতা-কর্মী ছাড়াও প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের বিরুদ্ধেও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। তাই বিদ্যমান কর্মকর্তাদের দায়িত্বে রেখে অভিযান চালাতে চায়নি সরকার। এতে নিরপরাধ অনেকে ফেঁসে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এ জন্য মাঠ প্রশাসনের শীর্ষ পদগুলোতে নতুন কর্মকর্তাদের পদায়ন শেষ হওয়ার পর এই অভিযান চালানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। ডিসি-এসপিদের মতো উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পদে নতুনদের পদায়ন শুরু হয়েছে।
একজন কর্মকর্তা বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে ভোটের আগে বিশেষ এই অভিযানে মূলত অস্ত্র উদ্ধারের জন্য বলা হবে। তবে এই অভিযানে চিহ্নিত সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, দখলদার এবং হুট করে গজিয়ে ওঠা চাঁদাবাজ-দখলদারদের গ্রেপ্তার করা হবে। এ জন্য সরকারের পক্ষ থেকে এলাকাভিত্তিক সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ ও দখলদারদের তালিকা করা হয়েছে।
সূত্র জানায়, এই অভিযান নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে যাতে কোনো বিতর্ক না ওঠে, সে জন্য সরকার সতর্কতার সঙ্গে পদক্ষেপ নিচ্ছে। এই অভিযানে রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীরা গ্রেপ্তার হলে প্রতিক্রিয়া কেমন হতে পারে, তা মাথায় রাখছে সরকার। এই অভিযানকে কেন্দ্র করে কেউ যাতে বড় ইস্যু সৃষ্টি করতে না পারে, সে বিষয়টিও সরকারের পর্যালোচনায় রয়েছে।
এ বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের একজন কর্মকর্তা বলেন, অভিযানে সরকার জনগণের সমর্থন পাবে বলে তাঁরা আশাবাদী। তবে অভিযান নিয়ে কোনো রাজনৈতিক দল সমালোচনা করলে অভিযান চালিয়ে যাওয়া মুশকিল হবে। সব বিষয়ই সরকার আমলে নিয়ে অভিযানের পরিকল্পনা সাজাচ্ছে।
পুলিশের একটি সূত্র জানায়, বিশেষ অভিযানের পরিকল্পনা করে সরকার পুলিশ বাহিনীকে জানালে বাহিনীর পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে। সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে মিলে এই অভিযান করতে হলে পুলিশ যথাযথ ভূমিকা পালন করবে।
এই বিশেষ অভিযানের বিষয়ে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা মন্তব্য করতে অপারগতা প্রকাশ করেন।
জানতে চাইলে পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজি) বাহারুল আলম বলেন, ‘এ বিষয়ে আমাদের সঙ্গে এখনো কেউ আলোচনা করেননি।’

সারা দেশে অচিরেই সাঁড়াশি অভিযান শুরু হচ্ছে। অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী, চিহ্নিত চাঁদাবাজ, দখলদার, দুর্নীতিবাজ এবং জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর নতুন গজিয়ে ওঠা সন্ত্রাসীদের আইনের আওতায় আনতে এই অভিযান চালাবে অন্তর্বর্তী সরকার। এ বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্তের পর অভিযান পরিচালনার ছক তৈরির কাজ চলছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের দায়িত্বশীল সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। সূত্র বলেছে, আগামী মাসে (ডিসেম্বর) ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর এই অভিযান শুরু হবে। বিশেষ এই অভিযানকে সামনে রেখে স্থানীয় পর্যায়ের চিহ্নিত সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, দখলদার ও দুর্নীতিবাজদের তালিকা চূড়ান্ত করা হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের উচ্চপর্যায়ের এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে দেশের সব জেলায় নতুন করে জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও পুলিশ সুপার (এসপি) পদায়ন করা হচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ এ দুটি পদে নতুন কর্মকর্তারা দায়িত্ব নেওয়ার পর বড় পরিসরে অভিযান শুরু হবে। অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীরা ভোটে যেন কোনো প্রভাব রাখতে না পারে, সে লক্ষ্যে তাদের আইনের আওতায় আনা হবে। সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী আগামী নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করা হবে। তিনি বলেন, এই অভিযান চালানোর বিষয়ে সরকার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে অভিযানের নাম ও দিনক্ষণ এখনো চূড়ান্ত হয়নি। সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলাপ করে শিগগির অভিযান নিয়ে বিস্তারিত পরিকল্পনা করা হবে। জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরপরই এই অভিযান শুরু হতে পারে।
সূত্র জানায়, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি খুব একটা স্বস্তিদায়ক হয়নি। বেশ কয়েকজন শীর্ষ সন্ত্রাসী জামিনে কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে আবার সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়েছে। গণ-অভ্যুত্থানের সময় বিভিন্ন থানা থেকে অস্ত্র খোয়া গেছে। অভিযান চালিয়ে ও পুরস্কার ঘোষণা করেও অনেক অস্ত্র এখনো উদ্ধার হয়নি। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি ও সন্ত্রাসীদের আইনের আওতায় আনতে চলতি বছরের ৮ ফেব্রুয়ারি যৌথ বাহিনীর সমন্বয়ে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ শুরু হয়। ওই অভিযানেও আশানুরূপ ফল পাওয়া যায়নি।
আগামী ফেব্রুয়ারিতে ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে তফসিল ঘোষণার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। অনেকের আশঙ্কা, তফসিল ঘোষণার পর দেশের আইনশৃঙ্খলার অবনতি হতে পারে, যা নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশকে নষ্ট করতে পারে। এ পরিস্থিতিতে গত বৃহস্পতিবার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে সভায় নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার, বৈধ অস্ত্র জমা নেওয়া, গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো, সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়াসহ আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে তৎপরতা বাড়াতে বলা হয়েছে।
বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ ও সহিংসতার ঘটনা ঘটছে। রাজনৈতিক দলের নেতাদের অন্তর্কোন্দলেও সংঘর্ষ হচ্ছে। চাঁদাবাজি, দখল ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে।
সূত্র জানায়, বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা এবং দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মাধ্যমে সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, দখলদার ও দুর্নীতিবাজদের একটি প্রাথমিক তালিকা করা হয়েছে। পরে তালিকাটি যাচাই-বাছাই করে চূড়ান্ত করা হয়। সরকারের বিভিন্ন সংস্থার তথ্য ছাড়াও সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষের কাছ থেকে পরামর্শ নিয়ে তালিকাটি তৈরি করা হয়েছে।
সূত্র আরও বলছে, গত এক বছরে অনেক জায়গায় রাজনৈতিক নেতা-কর্মী ছাড়াও প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের বিরুদ্ধেও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। তাই বিদ্যমান কর্মকর্তাদের দায়িত্বে রেখে অভিযান চালাতে চায়নি সরকার। এতে নিরপরাধ অনেকে ফেঁসে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এ জন্য মাঠ প্রশাসনের শীর্ষ পদগুলোতে নতুন কর্মকর্তাদের পদায়ন শেষ হওয়ার পর এই অভিযান চালানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। ডিসি-এসপিদের মতো উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পদে নতুনদের পদায়ন শুরু হয়েছে।
একজন কর্মকর্তা বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে ভোটের আগে বিশেষ এই অভিযানে মূলত অস্ত্র উদ্ধারের জন্য বলা হবে। তবে এই অভিযানে চিহ্নিত সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, দখলদার এবং হুট করে গজিয়ে ওঠা চাঁদাবাজ-দখলদারদের গ্রেপ্তার করা হবে। এ জন্য সরকারের পক্ষ থেকে এলাকাভিত্তিক সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ ও দখলদারদের তালিকা করা হয়েছে।
সূত্র জানায়, এই অভিযান নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে যাতে কোনো বিতর্ক না ওঠে, সে জন্য সরকার সতর্কতার সঙ্গে পদক্ষেপ নিচ্ছে। এই অভিযানে রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীরা গ্রেপ্তার হলে প্রতিক্রিয়া কেমন হতে পারে, তা মাথায় রাখছে সরকার। এই অভিযানকে কেন্দ্র করে কেউ যাতে বড় ইস্যু সৃষ্টি করতে না পারে, সে বিষয়টিও সরকারের পর্যালোচনায় রয়েছে।
এ বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের একজন কর্মকর্তা বলেন, অভিযানে সরকার জনগণের সমর্থন পাবে বলে তাঁরা আশাবাদী। তবে অভিযান নিয়ে কোনো রাজনৈতিক দল সমালোচনা করলে অভিযান চালিয়ে যাওয়া মুশকিল হবে। সব বিষয়ই সরকার আমলে নিয়ে অভিযানের পরিকল্পনা সাজাচ্ছে।
পুলিশের একটি সূত্র জানায়, বিশেষ অভিযানের পরিকল্পনা করে সরকার পুলিশ বাহিনীকে জানালে বাহিনীর পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে। সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে মিলে এই অভিযান করতে হলে পুলিশ যথাযথ ভূমিকা পালন করবে।
এই বিশেষ অভিযানের বিষয়ে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা মন্তব্য করতে অপারগতা প্রকাশ করেন।
জানতে চাইলে পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজি) বাহারুল আলম বলেন, ‘এ বিষয়ে আমাদের সঙ্গে এখনো কেউ আলোচনা করেননি।’

চলচ্চিত্র শিল্পকে প্রসারিত করতে এবং মেধা ও সৃজনশীলতাকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরে পূর্ণদৈর্ঘ্য সর্বোচ্চ ১২টি ও স্বল্পদৈর্ঘ্য সর্বোচ্চ ২০টি মিলিয়ে মোট ৩২টি চলচ্চিত্রকে অনুদান দিচ্ছে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়।
০২ মার্চ ২০২৫
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার করবে না নির্বাচন কমিশন (ইসি)। গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) থেকেও ইভিএম-সংক্রান্ত অংশ বাদ দিয়েছে বর্তমান ইসি। ভবিষ্যতে ইভিএম ব্যবহার করা হবে কি না, সে বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
২ দিন আগে
যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত হল-মার্ক গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) তানভীর মাহমুদ মারা গেছেন। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
২ দিন আগে
বছরে ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত অনুদানের ক্ষেত্রে এখন থেকে বেসরকারি সংস্থাগুলোকে (এনজিও) আর এনজিও ব্যুরোর অনুমোদন নিতে হবে না। এমন বিধান রেখে আজ শনিবার (২৯ নভেম্বর) বৈদেশিক অনুদান (স্বেচ্ছাসেবামূলক কার্যক্রম) রেগুলেশন (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর খসড়া নীতিগত ও চূড়ান্তভাবে অনুমোদন করেছে উপদেষ্টা পরিষদ।
৩ দিন আগেমো. হুমায়ূন কবীর, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার করবে না নির্বাচন কমিশন (ইসি)। গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) থেকেও ইভিএম-সংক্রান্ত অংশ বাদ দিয়েছে বর্তমান ইসি। ভবিষ্যতে ইভিএম ব্যবহার করা হবে কি না, সে বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি। অথচ ‘প্রায় অকেজো’ ইভিএমগুলো রাখতে প্রতি মাসে মাঠপর্যায়ে সাড়ে ৩৩ লাখ টাকা গুদামভাড়া দিতে হচ্ছে কমিশনকে।
এ ছাড়া বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরির (বিএমটিএফ) ওয়্যারহাউসে ইভিএম রাখার ভাড়া হিসাবে বকেয়া রয়েছে ৬২ কোটি টাকার বেশি। প্রকল্পের ডিপিপিতে ইভিএম সংরক্ষণের বিষয়টি না থাকায় জটিলতার কারণে এই বকেয়া পরিশোধ করতে পারছে না ইসি। সশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ২০১৮ সালে দেড় লাখ ইভিএম কিনতে ৩ হাজার ৮২৫ কোটি টাকার প্রকল্প পাস করা হয়েছিল। ১০ বছরের আয়ুষ্কালের এসব যন্ত্রের বেশির ভাগই ৫ বছরের মাথায় বিকল ও অকেজো হয়ে গেছে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের নেতৃত্বাধীন বর্তমান কমিশন আরপিওর সংশোধনীতে ইভিএম-সংক্রান্ত অংশ বাদ দেওয়ায় যন্ত্রগুলোর ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে গেছে।
এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার বলেন, ‘ইভিএম নিয়ে একটি কমিটি গঠিত হয়েছে। তারা কী সিদ্ধান্ত নিয়েছে, আমি জানি না। বিষয়টি সরকারের নজরেও দেওয়া হয়েছে। সবকিছু বিবেচনা করে ইভিএমের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
ইসি সূত্রে জানা যায়, ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত নয়টি অঞ্চলের ৪১ জেলায় ইভিএম রাখার গুদাম ছিল। এগুলোর মধ্যে ২০২২ সালের ১ জুলাই ৩০টি, ২২ জুলাই একটি, ২০২৩ সালের ১ মে একটি, ১ জুন একটি, ১ জুলাই তিনটি, ১ আগস্ট একটি, ১ সেপ্টেম্বর দুটি, ১ অক্টোবর তিনটি গুদাম ভাড়া নেওয়া হয়। ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত ভ্যাটসহ এসব গুদামভাড়া বাবদ দেওয়া হয়েছে ৩ কোটি ৯২ লাখ ৮৪ হাজার টাকা। অর্থাৎ প্রতি মাসে ভ্যাটসহ ভাড়া দিতে হয়েছে ৩৩ লাখ ৪৮ হাজার টাকা। চুক্তি অনুযায়ী, কোনো গুদামের ভাড়া প্রতি বর্গফুটে সর্বোচ্চ ১৫ এবং সর্বনিম্ন ৬ টাকা ৯০ পয়সা। বর্তমানে গুদামের সংখ্যা কিছু কমানো হয়েছে।
এ বিষয়ে ইসির অতিরিক্ত সচিব কে এম আলী নেওয়াজ বলেন, নিজস্ব গুদাম না থাকায় ইভিএম সংরক্ষণে অতিরিক্ত খরচ হচ্ছে। ইভিএমের ভবিষ্যৎ নিয়ে কমিশন এখনো সিদ্ধান্ত নেয়নি।
ইসি সূত্র জানায়, বিএমটিএফ ওয়্যারহাউসে ইভিএম রাখার বকেয়া ভাড়া বাবদ ৬২ কোটি টাকার বেশি দাবি করা হয়েছে। তবে প্রকল্পের ডিপিপিতে ইভিএম সংরক্ষণের বিষয়টি না থাকায় বকেয়া টাকার বিষয়ে জটিলতা থাকায় পরিশোধ করতে পারছে না ইসি। অর্থ মন্ত্রণালয়ে চিঠি চালাচালি করেও বিষয়টির সুরাহা হয়নি।
ইভিএমের বিষয়ে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, অপ্রয়োজনীয় প্রকল্পে রাষ্ট্রের অর্থ ব্যয় করা সমীচীন নয়। ইভিএমসহ ব্যর্থ প্রকল্পের জন্য দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। একই সঙ্গে ভবিষ্যতে এমন সিদ্ধান্ত ঠেকাতে কঠোর নজরদারি নিশ্চিত করা জরুরি।
সূত্র জানায়, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে নেওয়া ইভিএম প্রকল্পটির মেয়াদ ছিল ২০১৮ থেকে ২০২৩ সাল। ইসির চাহিদার ভিত্তিতে পরে ব্যয় না বাড়িয়ে মেয়াদ ২০২৪ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত করে তৎকালীন সরকার। এরপর আর মেয়াদ বাড়ানো হয়নি। বর্তমানে দেড় লাখের মধ্যে ৮৬ হাজারের মতো ইভিএম প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান বিএমটিএফে সংরক্ষিত রয়েছে। প্রায় ৬২ হাজার যন্ত্র রয়েছে মাঠপর্যায়ে। নির্বাচন ভবনে রয়েছে প্রায় ১ হাজার ২০০ ইভিএম।
সূত্র আরও জানায়, ইভিএমের আয়ুষ্কাল ১০ বছর ধরা হলেও ৫ বছরের মাথায় অধিকাংশ অকেজো হয়ে যায়। ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত ৪৫ থেকে ৫০ হাজার ইভিএম নির্বাচনে ব্যবহার উপযোগী ছিল। ৬০ থেকে ৭০ হাজার ইভিএম বিকল, তবে মেরামতযোগ্য। বাকিগুলো মেরামতযোগ্য ছিল না। বিগত দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে ইসি বলেছিল, ১ লাখ ১০ হাজার ইভিএম মেরামতের জন্য ১ হাজার ২৬০ কোটি টাকা চেয়েছিল বিএমটিএফ। তবে তৎকালীন সরকার সে টাকা দেয়নি। ফলে ইভিএমগুলো সেভাবেই পড়ে রয়েছে।
২০১১ সালে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে একটি ওয়ার্ডে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) তৈরি ইভিএম প্রথম ব্যবহার করা হয়। পরে ছোট ছোট আকারে ইভিএম ব্যবহার শুরু হয়। ২০১৩ সালে রাজশাহী সিটি করপোরেশন নির্বাচনে একটি ইভিএমের সমস্যার কারণে পরে আর ইভিএম ব্যবহার করা হয়নি। এরপর কে এম নূরুল হুদা নেতৃত্বাধীন সাবেক কমিশন দায়িত্ব নেওয়ার পর নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহারের উদ্যোগ নেয়। বিএমটিএফ কমিশনের জন্য ইভিএম তৈরি করে। সেই ইভিএম ২০১৭ সালে রংপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে একটি ওয়ার্ডের ছয়টি কক্ষে পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহার করা হয়। এরপর দেড় লাখ ইভিএম কিনতে ২০১৮ সালে ৩ হাজার ৮২৫ কোটি টাকার প্রকল্প পাস হয়। তবে ইভিএম কোথায় রাখা হবে, তা প্রকল্পে উল্লেখ না করেই একসঙ্গে এতগুলো কেনা হয়।
জানা যায়, ২০২৪ সালের ২৬ জুন একটি পৌরসভার সাধারণ ও চারটি পৌরসভার উপনির্বাচনে সর্বশেষ ইভিএম ব্যবহার করা হয়। ২০২৩ সালের ২৬ জুন পর্যন্ত ইসির দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ইভিএমে ১ হাজার ১৪৩টি নির্বাচন করা হয়েছে। সেগুলো হলো একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৬টি আসনে, ১৩টি শূন্য আসনে উপনির্বাচন, সাতটি সিটি করপোরেশন, সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন ওয়ার্ডের ৭টিতে উপনির্বাচন, ৬১টি জেলা পরিষদে সাধারণ নির্বাচন, ১৮১টি পৌরসভার সাধারণ নির্বাচন, পৌরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডের ১৩টিতে উপনির্বাচন, ২২টি উপজেলায় সাধারণ নির্বাচন, ৬টিতে উপনির্বাচন, ৬৩১টি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাধারণ নির্বাচন এবং ১৯৩টি ইউপির বিভিন্ন ওয়ার্ডে উপনির্বাচন।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার করবে না নির্বাচন কমিশন (ইসি)। গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) থেকেও ইভিএম-সংক্রান্ত অংশ বাদ দিয়েছে বর্তমান ইসি। ভবিষ্যতে ইভিএম ব্যবহার করা হবে কি না, সে বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি। অথচ ‘প্রায় অকেজো’ ইভিএমগুলো রাখতে প্রতি মাসে মাঠপর্যায়ে সাড়ে ৩৩ লাখ টাকা গুদামভাড়া দিতে হচ্ছে কমিশনকে।
এ ছাড়া বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরির (বিএমটিএফ) ওয়্যারহাউসে ইভিএম রাখার ভাড়া হিসাবে বকেয়া রয়েছে ৬২ কোটি টাকার বেশি। প্রকল্পের ডিপিপিতে ইভিএম সংরক্ষণের বিষয়টি না থাকায় জটিলতার কারণে এই বকেয়া পরিশোধ করতে পারছে না ইসি। সশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ২০১৮ সালে দেড় লাখ ইভিএম কিনতে ৩ হাজার ৮২৫ কোটি টাকার প্রকল্প পাস করা হয়েছিল। ১০ বছরের আয়ুষ্কালের এসব যন্ত্রের বেশির ভাগই ৫ বছরের মাথায় বিকল ও অকেজো হয়ে গেছে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের নেতৃত্বাধীন বর্তমান কমিশন আরপিওর সংশোধনীতে ইভিএম-সংক্রান্ত অংশ বাদ দেওয়ায় যন্ত্রগুলোর ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে গেছে।
এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার বলেন, ‘ইভিএম নিয়ে একটি কমিটি গঠিত হয়েছে। তারা কী সিদ্ধান্ত নিয়েছে, আমি জানি না। বিষয়টি সরকারের নজরেও দেওয়া হয়েছে। সবকিছু বিবেচনা করে ইভিএমের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
ইসি সূত্রে জানা যায়, ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত নয়টি অঞ্চলের ৪১ জেলায় ইভিএম রাখার গুদাম ছিল। এগুলোর মধ্যে ২০২২ সালের ১ জুলাই ৩০টি, ২২ জুলাই একটি, ২০২৩ সালের ১ মে একটি, ১ জুন একটি, ১ জুলাই তিনটি, ১ আগস্ট একটি, ১ সেপ্টেম্বর দুটি, ১ অক্টোবর তিনটি গুদাম ভাড়া নেওয়া হয়। ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত ভ্যাটসহ এসব গুদামভাড়া বাবদ দেওয়া হয়েছে ৩ কোটি ৯২ লাখ ৮৪ হাজার টাকা। অর্থাৎ প্রতি মাসে ভ্যাটসহ ভাড়া দিতে হয়েছে ৩৩ লাখ ৪৮ হাজার টাকা। চুক্তি অনুযায়ী, কোনো গুদামের ভাড়া প্রতি বর্গফুটে সর্বোচ্চ ১৫ এবং সর্বনিম্ন ৬ টাকা ৯০ পয়সা। বর্তমানে গুদামের সংখ্যা কিছু কমানো হয়েছে।
এ বিষয়ে ইসির অতিরিক্ত সচিব কে এম আলী নেওয়াজ বলেন, নিজস্ব গুদাম না থাকায় ইভিএম সংরক্ষণে অতিরিক্ত খরচ হচ্ছে। ইভিএমের ভবিষ্যৎ নিয়ে কমিশন এখনো সিদ্ধান্ত নেয়নি।
ইসি সূত্র জানায়, বিএমটিএফ ওয়্যারহাউসে ইভিএম রাখার বকেয়া ভাড়া বাবদ ৬২ কোটি টাকার বেশি দাবি করা হয়েছে। তবে প্রকল্পের ডিপিপিতে ইভিএম সংরক্ষণের বিষয়টি না থাকায় বকেয়া টাকার বিষয়ে জটিলতা থাকায় পরিশোধ করতে পারছে না ইসি। অর্থ মন্ত্রণালয়ে চিঠি চালাচালি করেও বিষয়টির সুরাহা হয়নি।
ইভিএমের বিষয়ে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, অপ্রয়োজনীয় প্রকল্পে রাষ্ট্রের অর্থ ব্যয় করা সমীচীন নয়। ইভিএমসহ ব্যর্থ প্রকল্পের জন্য দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। একই সঙ্গে ভবিষ্যতে এমন সিদ্ধান্ত ঠেকাতে কঠোর নজরদারি নিশ্চিত করা জরুরি।
সূত্র জানায়, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে নেওয়া ইভিএম প্রকল্পটির মেয়াদ ছিল ২০১৮ থেকে ২০২৩ সাল। ইসির চাহিদার ভিত্তিতে পরে ব্যয় না বাড়িয়ে মেয়াদ ২০২৪ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত করে তৎকালীন সরকার। এরপর আর মেয়াদ বাড়ানো হয়নি। বর্তমানে দেড় লাখের মধ্যে ৮৬ হাজারের মতো ইভিএম প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান বিএমটিএফে সংরক্ষিত রয়েছে। প্রায় ৬২ হাজার যন্ত্র রয়েছে মাঠপর্যায়ে। নির্বাচন ভবনে রয়েছে প্রায় ১ হাজার ২০০ ইভিএম।
সূত্র আরও জানায়, ইভিএমের আয়ুষ্কাল ১০ বছর ধরা হলেও ৫ বছরের মাথায় অধিকাংশ অকেজো হয়ে যায়। ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত ৪৫ থেকে ৫০ হাজার ইভিএম নির্বাচনে ব্যবহার উপযোগী ছিল। ৬০ থেকে ৭০ হাজার ইভিএম বিকল, তবে মেরামতযোগ্য। বাকিগুলো মেরামতযোগ্য ছিল না। বিগত দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে ইসি বলেছিল, ১ লাখ ১০ হাজার ইভিএম মেরামতের জন্য ১ হাজার ২৬০ কোটি টাকা চেয়েছিল বিএমটিএফ। তবে তৎকালীন সরকার সে টাকা দেয়নি। ফলে ইভিএমগুলো সেভাবেই পড়ে রয়েছে।
২০১১ সালে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে একটি ওয়ার্ডে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) তৈরি ইভিএম প্রথম ব্যবহার করা হয়। পরে ছোট ছোট আকারে ইভিএম ব্যবহার শুরু হয়। ২০১৩ সালে রাজশাহী সিটি করপোরেশন নির্বাচনে একটি ইভিএমের সমস্যার কারণে পরে আর ইভিএম ব্যবহার করা হয়নি। এরপর কে এম নূরুল হুদা নেতৃত্বাধীন সাবেক কমিশন দায়িত্ব নেওয়ার পর নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহারের উদ্যোগ নেয়। বিএমটিএফ কমিশনের জন্য ইভিএম তৈরি করে। সেই ইভিএম ২০১৭ সালে রংপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে একটি ওয়ার্ডের ছয়টি কক্ষে পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহার করা হয়। এরপর দেড় লাখ ইভিএম কিনতে ২০১৮ সালে ৩ হাজার ৮২৫ কোটি টাকার প্রকল্প পাস হয়। তবে ইভিএম কোথায় রাখা হবে, তা প্রকল্পে উল্লেখ না করেই একসঙ্গে এতগুলো কেনা হয়।
জানা যায়, ২০২৪ সালের ২৬ জুন একটি পৌরসভার সাধারণ ও চারটি পৌরসভার উপনির্বাচনে সর্বশেষ ইভিএম ব্যবহার করা হয়। ২০২৩ সালের ২৬ জুন পর্যন্ত ইসির দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ইভিএমে ১ হাজার ১৪৩টি নির্বাচন করা হয়েছে। সেগুলো হলো একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৬টি আসনে, ১৩টি শূন্য আসনে উপনির্বাচন, সাতটি সিটি করপোরেশন, সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন ওয়ার্ডের ৭টিতে উপনির্বাচন, ৬১টি জেলা পরিষদে সাধারণ নির্বাচন, ১৮১টি পৌরসভার সাধারণ নির্বাচন, পৌরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডের ১৩টিতে উপনির্বাচন, ২২টি উপজেলায় সাধারণ নির্বাচন, ৬টিতে উপনির্বাচন, ৬৩১টি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাধারণ নির্বাচন এবং ১৯৩টি ইউপির বিভিন্ন ওয়ার্ডে উপনির্বাচন।

চলচ্চিত্র শিল্পকে প্রসারিত করতে এবং মেধা ও সৃজনশীলতাকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরে পূর্ণদৈর্ঘ্য সর্বোচ্চ ১২টি ও স্বল্পদৈর্ঘ্য সর্বোচ্চ ২০টি মিলিয়ে মোট ৩২টি চলচ্চিত্রকে অনুদান দিচ্ছে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়।
০২ মার্চ ২০২৫
সারা দেশে অচিরেই সাঁড়াশি অভিযান শুরু হচ্ছে। অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী, চিহ্নিত চাঁদাবাজ, দখলদার, দুর্নীতিবাজ এবং জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর নতুন গজিয়ে ওঠা সন্ত্রাসীদের আইনের আওতায় আনতে এই অভিযান চালাবে অন্তর্বর্তী সরকার।
২ দিন আগে
যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত হল-মার্ক গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) তানভীর মাহমুদ মারা গেছেন। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
২ দিন আগে
বছরে ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত অনুদানের ক্ষেত্রে এখন থেকে বেসরকারি সংস্থাগুলোকে (এনজিও) আর এনজিও ব্যুরোর অনুমোদন নিতে হবে না। এমন বিধান রেখে আজ শনিবার (২৯ নভেম্বর) বৈদেশিক অনুদান (স্বেচ্ছাসেবামূলক কার্যক্রম) রেগুলেশন (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর খসড়া নীতিগত ও চূড়ান্তভাবে অনুমোদন করেছে উপদেষ্টা পরিষদ।
৩ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত হল-মার্ক গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) তানভীর মাহমুদ মারা গেছেন। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
কারা অধিদপ্তরের সহকারী কারা মহাপরিদর্শক (এআইজি) জান্নাতুল হোসেন ফরহাদ আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, হল-মার্ক গ্রুপের এমডি তানভীর মাহমুদ (৫৫) ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে (কেরানীগঞ্জ) ছিলেন। গতকাল দুপুরে তিনি অসুস্থতা বোধ করায় বেলা দেড়টার দিকে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত সাড়ে ১০টায় তিনি মারা যান।
তানভীর মাহমুদের গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। তাঁর বাবার নাম হাজি কালু মাহমুদ। ঢাকার কাফরুলের ২০৫ / ৪ বেগম রোকেয়া সরণিতে থাকতেন তিনি। চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, তানভীর হৃদ্রোগ, ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপে ভুগছিলেন।
সোনালী ব্যাংকের ঋণ জালিয়াতির ঘটনায় করা মামলায় হল-মার্ক গ্রুপের এমডি তানভীর মাহমুদ, চেয়ারম্যান জেসমিন ইসলামসহ নয়জনকে ২০২৪ সালে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁদের পাঁচ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়। এর আগে তাঁদের বিরুদ্ধে ২০১২ সালে ঋণ জালিয়াতির মামলা হয়। এই মামলা ছাড়াও তানভীরের বিরুদ্ধে আরও ১০-১১টি মামলা বিচারাধীন। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি অস্তিত্বহীন প্রতিষ্ঠানের নামে ও বেনামে ঋণ নিয়ে টাকা আত্মসাৎ করেছেন।

যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত হল-মার্ক গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) তানভীর মাহমুদ মারা গেছেন। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
কারা অধিদপ্তরের সহকারী কারা মহাপরিদর্শক (এআইজি) জান্নাতুল হোসেন ফরহাদ আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, হল-মার্ক গ্রুপের এমডি তানভীর মাহমুদ (৫৫) ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে (কেরানীগঞ্জ) ছিলেন। গতকাল দুপুরে তিনি অসুস্থতা বোধ করায় বেলা দেড়টার দিকে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত সাড়ে ১০টায় তিনি মারা যান।
তানভীর মাহমুদের গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। তাঁর বাবার নাম হাজি কালু মাহমুদ। ঢাকার কাফরুলের ২০৫ / ৪ বেগম রোকেয়া সরণিতে থাকতেন তিনি। চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, তানভীর হৃদ্রোগ, ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপে ভুগছিলেন।
সোনালী ব্যাংকের ঋণ জালিয়াতির ঘটনায় করা মামলায় হল-মার্ক গ্রুপের এমডি তানভীর মাহমুদ, চেয়ারম্যান জেসমিন ইসলামসহ নয়জনকে ২০২৪ সালে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁদের পাঁচ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়। এর আগে তাঁদের বিরুদ্ধে ২০১২ সালে ঋণ জালিয়াতির মামলা হয়। এই মামলা ছাড়াও তানভীরের বিরুদ্ধে আরও ১০-১১টি মামলা বিচারাধীন। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি অস্তিত্বহীন প্রতিষ্ঠানের নামে ও বেনামে ঋণ নিয়ে টাকা আত্মসাৎ করেছেন।

চলচ্চিত্র শিল্পকে প্রসারিত করতে এবং মেধা ও সৃজনশীলতাকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরে পূর্ণদৈর্ঘ্য সর্বোচ্চ ১২টি ও স্বল্পদৈর্ঘ্য সর্বোচ্চ ২০টি মিলিয়ে মোট ৩২টি চলচ্চিত্রকে অনুদান দিচ্ছে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়।
০২ মার্চ ২০২৫
সারা দেশে অচিরেই সাঁড়াশি অভিযান শুরু হচ্ছে। অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী, চিহ্নিত চাঁদাবাজ, দখলদার, দুর্নীতিবাজ এবং জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর নতুন গজিয়ে ওঠা সন্ত্রাসীদের আইনের আওতায় আনতে এই অভিযান চালাবে অন্তর্বর্তী সরকার।
২ দিন আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার করবে না নির্বাচন কমিশন (ইসি)। গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) থেকেও ইভিএম-সংক্রান্ত অংশ বাদ দিয়েছে বর্তমান ইসি। ভবিষ্যতে ইভিএম ব্যবহার করা হবে কি না, সে বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
২ দিন আগে
বছরে ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত অনুদানের ক্ষেত্রে এখন থেকে বেসরকারি সংস্থাগুলোকে (এনজিও) আর এনজিও ব্যুরোর অনুমোদন নিতে হবে না। এমন বিধান রেখে আজ শনিবার (২৯ নভেম্বর) বৈদেশিক অনুদান (স্বেচ্ছাসেবামূলক কার্যক্রম) রেগুলেশন (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর খসড়া নীতিগত ও চূড়ান্তভাবে অনুমোদন করেছে উপদেষ্টা পরিষদ।
৩ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বছরে ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত অনুদানের ক্ষেত্রে এখন থেকে বেসরকারি সংস্থাগুলোকে (এনজিও) আর এনজিও ব্যুরোর অনুমোদন নিতে হবে না। এমন বিধান রেখে বৈদেশিক অনুদান (স্বেচ্ছাসেবামূলক কার্যক্রম) রেগুলেশন (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর খসড়া নীতিগত ও চূড়ান্তভাবে অনুমোদন করেছে উপদেষ্টা পরিষদ।
আজ শনিবার (২৯ নভেম্বর) ঢাকায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের বিশেষ বৈঠকের পর প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
বৈদেশিক অনুদান (স্বেচ্ছাসেবামূলক কার্যক্রম) রেগুলেশন (সংশোধন) অধ্যাদেশে বর্তমান আইনের কয়েকটি ধারায় পরিবর্তন আনা হয়েছে। এনজিও নিবন্ধনের নিয়ম সহজ করা হয়েছে এবং অনুদান অবমুক্তির শর্তগুলোও সহজ করা হয়েছে। আইনটিকে আরও অংশী জনবান্ধব করা হয়েছে।
দেশের বিদ্যমান বৈদেশিক অনুদান (স্বেচ্ছাসেবামূলক কার্যক্রম) রেগুলেশন আইনে কোনো ব্যাংক এনজিও ব্যুরোর অর্থছাড়ের অনুমোদনপত্র ছাড়া বৈদেশিক অনুদানের অর্থ কোনো ব্যক্তি বা এনজিওকে দিতে পারবে না। আইনটির সংশোধনের অধ্যাদেশের প্রজ্ঞাপন জারি হলে ৫০ লাখ টাকার কম অনুদানের ক্ষেত্রে এনজিও ব্যুরোর অনুমোদন নিতে হবে না।
এর আগে তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের বিশেষ বৈঠক হয়। বৈঠকে পুলিশ কমিশন অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর খসড়া উত্থাপিত হয়। অধ্যাদেশটি আরও বিস্তারিতভাবে এবং সংশোধিত আকারে পরবর্তী পরিষদ সভায় উত্থাপনের নির্দেশ দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ।
বৈঠকে প্রবাসী কল্যাণ উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল সংযুক্ত আরব আমিরাতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে অংশ নেওয়ার অভিযোগে বিভিন্ন সময়ে বন্দী থাকা অবশিষ্ট ২৪ জনকে অচিরেই মুক্তি দেওয়ার বিষয়ে উপদেষ্টা পরিষদকে অবহিত করেন। তিনি জানান, দুই-তিন দিনের মধ্যেই তাঁরা দেশে ফিরবেন।

বছরে ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত অনুদানের ক্ষেত্রে এখন থেকে বেসরকারি সংস্থাগুলোকে (এনজিও) আর এনজিও ব্যুরোর অনুমোদন নিতে হবে না। এমন বিধান রেখে বৈদেশিক অনুদান (স্বেচ্ছাসেবামূলক কার্যক্রম) রেগুলেশন (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর খসড়া নীতিগত ও চূড়ান্তভাবে অনুমোদন করেছে উপদেষ্টা পরিষদ।
আজ শনিবার (২৯ নভেম্বর) ঢাকায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের বিশেষ বৈঠকের পর প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
বৈদেশিক অনুদান (স্বেচ্ছাসেবামূলক কার্যক্রম) রেগুলেশন (সংশোধন) অধ্যাদেশে বর্তমান আইনের কয়েকটি ধারায় পরিবর্তন আনা হয়েছে। এনজিও নিবন্ধনের নিয়ম সহজ করা হয়েছে এবং অনুদান অবমুক্তির শর্তগুলোও সহজ করা হয়েছে। আইনটিকে আরও অংশী জনবান্ধব করা হয়েছে।
দেশের বিদ্যমান বৈদেশিক অনুদান (স্বেচ্ছাসেবামূলক কার্যক্রম) রেগুলেশন আইনে কোনো ব্যাংক এনজিও ব্যুরোর অর্থছাড়ের অনুমোদনপত্র ছাড়া বৈদেশিক অনুদানের অর্থ কোনো ব্যক্তি বা এনজিওকে দিতে পারবে না। আইনটির সংশোধনের অধ্যাদেশের প্রজ্ঞাপন জারি হলে ৫০ লাখ টাকার কম অনুদানের ক্ষেত্রে এনজিও ব্যুরোর অনুমোদন নিতে হবে না।
এর আগে তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের বিশেষ বৈঠক হয়। বৈঠকে পুলিশ কমিশন অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর খসড়া উত্থাপিত হয়। অধ্যাদেশটি আরও বিস্তারিতভাবে এবং সংশোধিত আকারে পরবর্তী পরিষদ সভায় উত্থাপনের নির্দেশ দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ।
বৈঠকে প্রবাসী কল্যাণ উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল সংযুক্ত আরব আমিরাতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে অংশ নেওয়ার অভিযোগে বিভিন্ন সময়ে বন্দী থাকা অবশিষ্ট ২৪ জনকে অচিরেই মুক্তি দেওয়ার বিষয়ে উপদেষ্টা পরিষদকে অবহিত করেন। তিনি জানান, দুই-তিন দিনের মধ্যেই তাঁরা দেশে ফিরবেন।

চলচ্চিত্র শিল্পকে প্রসারিত করতে এবং মেধা ও সৃজনশীলতাকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরে পূর্ণদৈর্ঘ্য সর্বোচ্চ ১২টি ও স্বল্পদৈর্ঘ্য সর্বোচ্চ ২০টি মিলিয়ে মোট ৩২টি চলচ্চিত্রকে অনুদান দিচ্ছে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়।
০২ মার্চ ২০২৫
সারা দেশে অচিরেই সাঁড়াশি অভিযান শুরু হচ্ছে। অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী, চিহ্নিত চাঁদাবাজ, দখলদার, দুর্নীতিবাজ এবং জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর নতুন গজিয়ে ওঠা সন্ত্রাসীদের আইনের আওতায় আনতে এই অভিযান চালাবে অন্তর্বর্তী সরকার।
২ দিন আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার করবে না নির্বাচন কমিশন (ইসি)। গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) থেকেও ইভিএম-সংক্রান্ত অংশ বাদ দিয়েছে বর্তমান ইসি। ভবিষ্যতে ইভিএম ব্যবহার করা হবে কি না, সে বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
২ দিন আগে
যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত হল-মার্ক গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) তানভীর মাহমুদ মারা গেছেন। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
২ দিন আগে