নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ন্যায্য বেতন স্কেল প্রদানসহ চার দফা দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছে বাংলাদেশ পরিবার পরিকল্পনা মাঠ কর্মচারী সমিতি। আজ শুক্রবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) এই সংবাদ সম্মেলন করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে পরিবার পরিকল্পনা মাঠ কর্মচারী সমিতির পক্ষ থেকে চার দফা দাবি উত্থাপন করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে অতি দ্রুত নিয়োগবিধি বাস্তবায়ন; স্থায়ী ও যথাযথভাবে পদ সংরক্ষণ; চাকরিরত অধিকার আদায়ের স্বার্থে দায়ের করা নিয়মতান্ত্রিক মামলার বাদীপক্ষকে অমানবিক হয়রানি বন্ধ ইত্যাদি।
বাংলাদেশ পরিবার পরিকল্পনা মাঠ কর্মচারী সমিতির সাধারণ সম্পাদক জাকিরুন্নেছা সুমী বলেন, ১৯৯৬ সালে জননেত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে এফপিআই ও এফডব্লিউএ ২৮ হাজার কর্মচারী উন্নয়ন খাত থেকে রাজস্ব খাতে স্থানান্তরিত হয়। তখন থেকে আজ অবধি ২৫ বছর পার হলেও এখনো স্থায়ীকরণ ও পদ সংরক্ষণ হয়নি, নেই কোনো নিয়োগবিধি, সরকারি কর্মচারী শুধু নামে মাত্র।
সুমী বলেন, ‘উন্নয়ন খাতে বেতন দিয়ে চলে ২৮ হাজার এফপিআই এফডব্লিউএর রাজস্ব খাতে বেতন। আমরা বর্তমানে খুবই আশঙ্কাজনকভাবে আছি। যেকোনো সময় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় আমাদের আইনানুগভাবে বেতন বন্ধ করে দিতে পারে। দীর্ঘ ২৫ বছর ধরে আমাদের দাবি-দাওয়া নিয়ে বারবার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে ধরনা ধরলেও তাদের উদাসীনতার কারণে আমরা সরকারের সব সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত।’ তিনি বলেন, ‘নিরুপায় হয়ে দাবি আদায়ে আমরা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হই। এর পর থেকে এফপিআই এফডব্লিউএদের পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ মৌখিকভাবে কর্মস্থলে অতিরিক্ত চাপ, হয়রানি করে যাচ্ছে। মৌখিকভাবে রিট হতে সরে আসার জন্য হুমকি দিচ্ছে। হাইকোর্টের নির্দেশ অমান্য করে এবং জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শর্তাবলিকে তোয়াক্কা না করে একের পর এক এই ভাসমান কথিত রাজস্ব খাতে এফপিআই এফডব্লিউএ নিয়োগ দিয়ে চলেছে।
ন্যায্য বেতন স্কেল প্রদানসহ চার দফা দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছে বাংলাদেশ পরিবার পরিকল্পনা মাঠ কর্মচারী সমিতি। আজ শুক্রবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) এই সংবাদ সম্মেলন করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে পরিবার পরিকল্পনা মাঠ কর্মচারী সমিতির পক্ষ থেকে চার দফা দাবি উত্থাপন করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে অতি দ্রুত নিয়োগবিধি বাস্তবায়ন; স্থায়ী ও যথাযথভাবে পদ সংরক্ষণ; চাকরিরত অধিকার আদায়ের স্বার্থে দায়ের করা নিয়মতান্ত্রিক মামলার বাদীপক্ষকে অমানবিক হয়রানি বন্ধ ইত্যাদি।
বাংলাদেশ পরিবার পরিকল্পনা মাঠ কর্মচারী সমিতির সাধারণ সম্পাদক জাকিরুন্নেছা সুমী বলেন, ১৯৯৬ সালে জননেত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে এফপিআই ও এফডব্লিউএ ২৮ হাজার কর্মচারী উন্নয়ন খাত থেকে রাজস্ব খাতে স্থানান্তরিত হয়। তখন থেকে আজ অবধি ২৫ বছর পার হলেও এখনো স্থায়ীকরণ ও পদ সংরক্ষণ হয়নি, নেই কোনো নিয়োগবিধি, সরকারি কর্মচারী শুধু নামে মাত্র।
সুমী বলেন, ‘উন্নয়ন খাতে বেতন দিয়ে চলে ২৮ হাজার এফপিআই এফডব্লিউএর রাজস্ব খাতে বেতন। আমরা বর্তমানে খুবই আশঙ্কাজনকভাবে আছি। যেকোনো সময় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় আমাদের আইনানুগভাবে বেতন বন্ধ করে দিতে পারে। দীর্ঘ ২৫ বছর ধরে আমাদের দাবি-দাওয়া নিয়ে বারবার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে ধরনা ধরলেও তাদের উদাসীনতার কারণে আমরা সরকারের সব সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত।’ তিনি বলেন, ‘নিরুপায় হয়ে দাবি আদায়ে আমরা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হই। এর পর থেকে এফপিআই এফডব্লিউএদের পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ মৌখিকভাবে কর্মস্থলে অতিরিক্ত চাপ, হয়রানি করে যাচ্ছে। মৌখিকভাবে রিট হতে সরে আসার জন্য হুমকি দিচ্ছে। হাইকোর্টের নির্দেশ অমান্য করে এবং জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শর্তাবলিকে তোয়াক্কা না করে একের পর এক এই ভাসমান কথিত রাজস্ব খাতে এফপিআই এফডব্লিউএ নিয়োগ দিয়ে চলেছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব গ্রহণের প্রায় এক বছর হতে চললেও দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি। সম্প্রতি রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের পর বিভিন্ন ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা ও প্রশাসনের ভঙ্গুর চিত্র আরেকবার প্রকাশ পেয়েছে। এমন এক পরিস্থিতিতে রাজনৈতিক দলগুলো
৫ ঘণ্টা আগেস্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। বুধবার দিবাগত রাত ১টা ৪৮ মিনিটে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয় তাকে। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান। এর আগে রাত ১টা ১৮ মিনিটে রাজধানীর গুলশানের বাসা ফিরোজা থেকে হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা
৬ ঘণ্টা আগেসরকারি কর্মচারীদের জন্য অনানুগত্যের ধারা বাদ দিয়ে ও সব ধরনের দণ্ডের বিরুদ্ধে আপিলের সুযোগ রেখে সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ দ্বিতীয় দফায় সংশোধন করা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে১৯২৫ সালের ২৩ জুলাই, গাজীপুর জেলার অন্তর্গত কাপাসিয়ার দরদরিয়ায় জন্মগ্রহণ করা শিশুটি যে বাংলাদেশের ইতিহাসে এক অবিস্মরণীয় ভূমিকা রেখে যাবেন, সেটা হয়তো সেদিনই বোঝা যায়নি। কিন্তু সেদিনের ক্ষীণকায় শিশুটি ধীরে ধীরে বেড়ে ওঠেন। আজীবন সঙ্গী হয় শান্ত, সংযমী, আত্মমগ্ন স্বভাব। তিনি তাজউদ্দীন আহমদ—স্বাধীন বাংলাদ
৭ ঘণ্টা আগে