নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

উপাত্ত সুরক্ষা আইনের খসড়া নিয়ে শঙ্কার কথা জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। সংস্থাটি বলছে, ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের মতো এই আইনেরও যথেষ্ট অপপ্রয়োগ হবে। ব্যক্তির তথ্যের গোপনীয়তা লঙ্ঘিত হবে সরকারের মদদে।
আজ সোমবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে টিআইবির কার্যালয়ে উপাত্ত সুরক্ষা আইন, ২০২৩ (খসড়া) নিয়ে করা সংবাদ সম্মেলনে এসব পর্যবেক্ষণ তুলে ধরা হয়।
টিআইবির পরিচালক শেখ মঞ্জুর-ই-আলম লিখিত বক্তব্যে জানান, উপাত্ত সুরক্ষা আইন হওয়ার পর সরকারের মত বা অবস্থানের বিরুদ্ধে গেলে যেকোনো সংস্থার সার্ভারে ঢুকবার, উপাত্ত মুছে ফেলার এবং উপাত্ত প্রক্রিয়া করার ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার মতো ঘটনা ঘটবে। ফলে সরকারের ব্যক্তির ওপর নজরদারির ক্ষমতা, এর অপপ্রয়োগ এবং মানবাধিকার নিয়ে কাজ করা সংগঠনগুলোর ওপর নিয়ন্ত্রণ আরও জোরদার হবে।
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, উপাত্ত সুরক্ষা আইন মানুষকে নিয়ন্ত্রণের হাতিয়ার হিসেবে কাজ করবে। এই আইনের মূল উদ্দেশ্য ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষার বদলে ব্যক্তিগত তথ্য নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা। আইনের শিরোনাম উপাত্ত সুরক্ষা আইনের পরিবর্তে ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা আইন হওয়া উচিত। মানবাধিকারের অন্যতম উপাদান ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা করা। আইনের খসড়ায় ব্যক্তিগত তথ্য কী তার সংজ্ঞা দেওয়া হয়নি।
সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে শেখ মঞ্জুর-ই-আলম বলেন, আইনের আওতায় মানুষের ব্যক্তিগত তথ্য, হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে পর্যন্ত সরকারের প্রবেশাধিকার তৈরি হবে। এই আইন ব্যবহার করে গণমাধ্যমের শুধু কণ্ঠরোধ না, পঙ্গু বানিয়ে দিতে পারবে।

উপাত্ত সুরক্ষা আইনের খসড়া নিয়ে শঙ্কার কথা জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। সংস্থাটি বলছে, ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের মতো এই আইনেরও যথেষ্ট অপপ্রয়োগ হবে। ব্যক্তির তথ্যের গোপনীয়তা লঙ্ঘিত হবে সরকারের মদদে।
আজ সোমবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে টিআইবির কার্যালয়ে উপাত্ত সুরক্ষা আইন, ২০২৩ (খসড়া) নিয়ে করা সংবাদ সম্মেলনে এসব পর্যবেক্ষণ তুলে ধরা হয়।
টিআইবির পরিচালক শেখ মঞ্জুর-ই-আলম লিখিত বক্তব্যে জানান, উপাত্ত সুরক্ষা আইন হওয়ার পর সরকারের মত বা অবস্থানের বিরুদ্ধে গেলে যেকোনো সংস্থার সার্ভারে ঢুকবার, উপাত্ত মুছে ফেলার এবং উপাত্ত প্রক্রিয়া করার ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার মতো ঘটনা ঘটবে। ফলে সরকারের ব্যক্তির ওপর নজরদারির ক্ষমতা, এর অপপ্রয়োগ এবং মানবাধিকার নিয়ে কাজ করা সংগঠনগুলোর ওপর নিয়ন্ত্রণ আরও জোরদার হবে।
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, উপাত্ত সুরক্ষা আইন মানুষকে নিয়ন্ত্রণের হাতিয়ার হিসেবে কাজ করবে। এই আইনের মূল উদ্দেশ্য ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষার বদলে ব্যক্তিগত তথ্য নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা। আইনের শিরোনাম উপাত্ত সুরক্ষা আইনের পরিবর্তে ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা আইন হওয়া উচিত। মানবাধিকারের অন্যতম উপাদান ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা করা। আইনের খসড়ায় ব্যক্তিগত তথ্য কী তার সংজ্ঞা দেওয়া হয়নি।
সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে শেখ মঞ্জুর-ই-আলম বলেন, আইনের আওতায় মানুষের ব্যক্তিগত তথ্য, হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে পর্যন্ত সরকারের প্রবেশাধিকার তৈরি হবে। এই আইন ব্যবহার করে গণমাধ্যমের শুধু কণ্ঠরোধ না, পঙ্গু বানিয়ে দিতে পারবে।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

উপাত্ত সুরক্ষা আইনের খসড়া নিয়ে শঙ্কার কথা জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। সংস্থাটি বলছে, ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের মতো এই আইনেরও যথেষ্ট অপপ্রয়োগ হবে। ব্যক্তির তথ্যের গোপনীয়তা লঙ্ঘিত হবে সরকারের মদদে।
আজ সোমবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে টিআইবির কার্যালয়ে উপাত্ত সুরক্ষা আইন, ২০২৩ (খসড়া) নিয়ে করা সংবাদ সম্মেলনে এসব পর্যবেক্ষণ তুলে ধরা হয়।
টিআইবির পরিচালক শেখ মঞ্জুর-ই-আলম লিখিত বক্তব্যে জানান, উপাত্ত সুরক্ষা আইন হওয়ার পর সরকারের মত বা অবস্থানের বিরুদ্ধে গেলে যেকোনো সংস্থার সার্ভারে ঢুকবার, উপাত্ত মুছে ফেলার এবং উপাত্ত প্রক্রিয়া করার ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার মতো ঘটনা ঘটবে। ফলে সরকারের ব্যক্তির ওপর নজরদারির ক্ষমতা, এর অপপ্রয়োগ এবং মানবাধিকার নিয়ে কাজ করা সংগঠনগুলোর ওপর নিয়ন্ত্রণ আরও জোরদার হবে।
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, উপাত্ত সুরক্ষা আইন মানুষকে নিয়ন্ত্রণের হাতিয়ার হিসেবে কাজ করবে। এই আইনের মূল উদ্দেশ্য ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষার বদলে ব্যক্তিগত তথ্য নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা। আইনের শিরোনাম উপাত্ত সুরক্ষা আইনের পরিবর্তে ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা আইন হওয়া উচিত। মানবাধিকারের অন্যতম উপাদান ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা করা। আইনের খসড়ায় ব্যক্তিগত তথ্য কী তার সংজ্ঞা দেওয়া হয়নি।
সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে শেখ মঞ্জুর-ই-আলম বলেন, আইনের আওতায় মানুষের ব্যক্তিগত তথ্য, হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে পর্যন্ত সরকারের প্রবেশাধিকার তৈরি হবে। এই আইন ব্যবহার করে গণমাধ্যমের শুধু কণ্ঠরোধ না, পঙ্গু বানিয়ে দিতে পারবে।

উপাত্ত সুরক্ষা আইনের খসড়া নিয়ে শঙ্কার কথা জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। সংস্থাটি বলছে, ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের মতো এই আইনেরও যথেষ্ট অপপ্রয়োগ হবে। ব্যক্তির তথ্যের গোপনীয়তা লঙ্ঘিত হবে সরকারের মদদে।
আজ সোমবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে টিআইবির কার্যালয়ে উপাত্ত সুরক্ষা আইন, ২০২৩ (খসড়া) নিয়ে করা সংবাদ সম্মেলনে এসব পর্যবেক্ষণ তুলে ধরা হয়।
টিআইবির পরিচালক শেখ মঞ্জুর-ই-আলম লিখিত বক্তব্যে জানান, উপাত্ত সুরক্ষা আইন হওয়ার পর সরকারের মত বা অবস্থানের বিরুদ্ধে গেলে যেকোনো সংস্থার সার্ভারে ঢুকবার, উপাত্ত মুছে ফেলার এবং উপাত্ত প্রক্রিয়া করার ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার মতো ঘটনা ঘটবে। ফলে সরকারের ব্যক্তির ওপর নজরদারির ক্ষমতা, এর অপপ্রয়োগ এবং মানবাধিকার নিয়ে কাজ করা সংগঠনগুলোর ওপর নিয়ন্ত্রণ আরও জোরদার হবে।
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, উপাত্ত সুরক্ষা আইন মানুষকে নিয়ন্ত্রণের হাতিয়ার হিসেবে কাজ করবে। এই আইনের মূল উদ্দেশ্য ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষার বদলে ব্যক্তিগত তথ্য নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা। আইনের শিরোনাম উপাত্ত সুরক্ষা আইনের পরিবর্তে ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা আইন হওয়া উচিত। মানবাধিকারের অন্যতম উপাদান ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা করা। আইনের খসড়ায় ব্যক্তিগত তথ্য কী তার সংজ্ঞা দেওয়া হয়নি।
সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে শেখ মঞ্জুর-ই-আলম বলেন, আইনের আওতায় মানুষের ব্যক্তিগত তথ্য, হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে পর্যন্ত সরকারের প্রবেশাধিকার তৈরি হবে। এই আইন ব্যবহার করে গণমাধ্যমের শুধু কণ্ঠরোধ না, পঙ্গু বানিয়ে দিতে পারবে।

মিথ্যা তথ্য দিয়ে গেজেটভুক্ত হওয়ায় এবং গেজেটে একাধিকবার নাম থাকায় ১২৮ জন জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল করেছে সরকার। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, ১২৮ জন জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
২৭ মিনিট আগে
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এই তথ্য জানিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের নারীরা ঘরে ও সমাজে প্রতিদিন জলবায়ু সহনশীলতার লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন। দুর্যোগে, দারিদ্র্যে কিংবা অনিশ্চয়তায় তাঁরা কখনো হার মানেননি। এই নারীদের সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় টেকসই পরিবর্তন আনা সম্ভব।
৪ ঘণ্টা আগে
অতীতে মালয়েশিয়া সরকার অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশের কমসংখ্যক এজেন্সিকে সুযোগ দিত। তবে সাম্প্রতিক ঢাকায় অনুষ্ঠিত তৃতীয় যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপের বৈঠকে বাংলাদেশ পক্ষ এ বিষয়ে সমান সুযোগের দাবি জানায়। বৈঠকের পর মালয়েশিয়া তাদের রিক্রুটিং এজেন্ট নির্বাচনের মানদণ্ড পাঠায়, যা বাংলাদেশ সরকারকে জানানো হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

মিথ্যা তথ্য দিয়ে গেজেটভুক্ত হওয়ায় এবং গেজেটে একাধিকবার নাম থাকায় ১২৮ জন জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল করেছে সরকার।
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, ১২৮ জন জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। প্রতারণার মাধ্যমে জুলাই যোদ্ধা হিসেবে তালিকাভুক্ত হয়ে যাঁরা সরকারের অর্থ আত্মসাৎ করেছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ময়মনসিংহ বিভাগের ২১, সিলেট বিভাগের ২৭, চট্টগ্রাম বিভাগের ৩৯, খুলনা বিভাগের ৯, রংপুর বিভাগের তিন, ঢাকা বিভাগের ১৪, রাজশাহী বিভাগের ১৩ ও বরিশাল বিভাগের দুজনের গেজেট বাতিল করা হয়েছে।
গণ-অভ্যুত্থানে আহত ব্যক্তিদের প্রকাশিত গেজেট তালিকায় কিছু কিছু জুলাই যোদ্ধা আহত নন, আন্দোলনে সম্পৃক্ত থেকে আহত হননি এবং কয়েকজনের নামে একাধিক গেজেট প্রকাশিত হওয়ায় ১২৮ জনের গেজেট বাতিলের জন্য জেলা কমিটি সুপারিশ করে। তাদের সুপারিশের ভিত্তিতে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় তাঁদের গেজেট বাতিল করেছে।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নিহত ব্যক্তিদের ‘জুলাই শহীদ’ এবং আহত ব্যক্তিদের ‘জুলাই যোদ্ধা’ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে সরকার। জুলাই শহীদ পরিবার ও জুলাই যোদ্ধাদের এককালীন অর্থসহায়তা ছাড়াও প্রতি মাসে ভাতা দেওয়া হচ্ছে। দুই দফায় ৮৪৪ জন জুলাই শহীদের নামে গেজেট প্রকাশ করে সরকার। এর আগে আটজনের গেজেট বাতিল করা হয়।

মিথ্যা তথ্য দিয়ে গেজেটভুক্ত হওয়ায় এবং গেজেটে একাধিকবার নাম থাকায় ১২৮ জন জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল করেছে সরকার।
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, ১২৮ জন জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। প্রতারণার মাধ্যমে জুলাই যোদ্ধা হিসেবে তালিকাভুক্ত হয়ে যাঁরা সরকারের অর্থ আত্মসাৎ করেছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ময়মনসিংহ বিভাগের ২১, সিলেট বিভাগের ২৭, চট্টগ্রাম বিভাগের ৩৯, খুলনা বিভাগের ৯, রংপুর বিভাগের তিন, ঢাকা বিভাগের ১৪, রাজশাহী বিভাগের ১৩ ও বরিশাল বিভাগের দুজনের গেজেট বাতিল করা হয়েছে।
গণ-অভ্যুত্থানে আহত ব্যক্তিদের প্রকাশিত গেজেট তালিকায় কিছু কিছু জুলাই যোদ্ধা আহত নন, আন্দোলনে সম্পৃক্ত থেকে আহত হননি এবং কয়েকজনের নামে একাধিক গেজেট প্রকাশিত হওয়ায় ১২৮ জনের গেজেট বাতিলের জন্য জেলা কমিটি সুপারিশ করে। তাদের সুপারিশের ভিত্তিতে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় তাঁদের গেজেট বাতিল করেছে।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নিহত ব্যক্তিদের ‘জুলাই শহীদ’ এবং আহত ব্যক্তিদের ‘জুলাই যোদ্ধা’ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে সরকার। জুলাই শহীদ পরিবার ও জুলাই যোদ্ধাদের এককালীন অর্থসহায়তা ছাড়াও প্রতি মাসে ভাতা দেওয়া হচ্ছে। দুই দফায় ৮৪৪ জন জুলাই শহীদের নামে গেজেট প্রকাশ করে সরকার। এর আগে আটজনের গেজেট বাতিল করা হয়।

উপাত্ত সুরক্ষা আইনের খসড়া নিয়ে শঙ্কার কথা জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। সংস্থাটি বলছে, ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের মতো এই আইনেরও যথেষ্ট অপপ্রয়োগ হবে
১৭ এপ্রিল ২০২৩
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এই তথ্য জানিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের নারীরা ঘরে ও সমাজে প্রতিদিন জলবায়ু সহনশীলতার লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন। দুর্যোগে, দারিদ্র্যে কিংবা অনিশ্চয়তায় তাঁরা কখনো হার মানেননি। এই নারীদের সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় টেকসই পরিবর্তন আনা সম্ভব।
৪ ঘণ্টা আগে
অতীতে মালয়েশিয়া সরকার অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশের কমসংখ্যক এজেন্সিকে সুযোগ দিত। তবে সাম্প্রতিক ঢাকায় অনুষ্ঠিত তৃতীয় যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপের বৈঠকে বাংলাদেশ পক্ষ এ বিষয়ে সমান সুযোগের দাবি জানায়। বৈঠকের পর মালয়েশিয়া তাদের রিক্রুটিং এজেন্ট নির্বাচনের মানদণ্ড পাঠায়, যা বাংলাদেশ সরকারকে জানানো হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেবাসস, ঢাকা

নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে আজ বুধবার ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এক উচ্চপর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বলে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে।

নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে আজ বুধবার ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এক উচ্চপর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বলে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে।

উপাত্ত সুরক্ষা আইনের খসড়া নিয়ে শঙ্কার কথা জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। সংস্থাটি বলছে, ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের মতো এই আইনেরও যথেষ্ট অপপ্রয়োগ হবে
১৭ এপ্রিল ২০২৩
মিথ্যা তথ্য দিয়ে গেজেটভুক্ত হওয়ায় এবং গেজেটে একাধিকবার নাম থাকায় ১২৮ জন জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল করেছে সরকার। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, ১২৮ জন জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
২৭ মিনিট আগে
উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের নারীরা ঘরে ও সমাজে প্রতিদিন জলবায়ু সহনশীলতার লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন। দুর্যোগে, দারিদ্র্যে কিংবা অনিশ্চয়তায় তাঁরা কখনো হার মানেননি। এই নারীদের সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় টেকসই পরিবর্তন আনা সম্ভব।
৪ ঘণ্টা আগে
অতীতে মালয়েশিয়া সরকার অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশের কমসংখ্যক এজেন্সিকে সুযোগ দিত। তবে সাম্প্রতিক ঢাকায় অনুষ্ঠিত তৃতীয় যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপের বৈঠকে বাংলাদেশ পক্ষ এ বিষয়ে সমান সুযোগের দাবি জানায়। বৈঠকের পর মালয়েশিয়া তাদের রিক্রুটিং এজেন্ট নির্বাচনের মানদণ্ড পাঠায়, যা বাংলাদেশ সরকারকে জানানো হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘পরিবর্তন আমাদের নিয়ন্ত্রণে না থাকলেও টিকে থাকার লড়াই আমাদের হাতেই। আর এই টিকে থাকার অনুপ্রেরণা পরিবারে সবচেয়ে বেশি দেন নারীরা। নারীদের অদম্য সাহসেই গড়ে উঠবে জলবায়ু সহনশীল বাংলাদেশ।’
আজ বুধবার রাজধানীর গুলশানে আলোকি কনভেনশন সেন্টারে অ্যানুয়াল কমিউনিটি অব প্র্যাকটিসেস (সিওপি) নেটওয়ার্ক কনভেনশন-২০২৫ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের নারীরা ঘরে ও সমাজে প্রতিদিন জলবায়ু সহনশীলতার লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন। দুর্যোগে, দারিদ্র্যে কিংবা অনিশ্চয়তায় তাঁরা কখনো হার মানেননি। এই নারীদের সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় টেকসই পরিবর্তন আনা সম্ভব।
উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আমাদের উন্নয়নের দর্শন বদলাতে হবে। বড় মেগা প্রকল্পে বিপুল অর্থ ব্যয়ের পাশাপাশি নদীভাঙন ও দুর্যোগপ্রবণ এলাকার মানুষদের সুরক্ষায় বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। প্রকৃত অর্থে টেকসই উন্নয়ন তখনই সম্ভব, যখন প্রতিটি দুর্বল ও প্রান্তিক মানুষ জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত থেকে সুরক্ষিত থাকবে।’
সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে ক্ষুদ্র অভিযোজন প্রকল্পগুলোকে বড় আকারে সম্প্রসারণ করতে হবে। স্থানীয় নারী উদ্যোক্তাদের উদ্ভাবনী প্রচেষ্টাগুলোকে জাতীয় উন্নয়নের পরিধিতে অন্তর্ভুক্ত করা সময়ের দাবি।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন সুইডেনের রাষ্ট্রদূত নিকোলাস উইকস, সুইজারল্যান্ড দূতাবাসের সহযোগিতা প্রধান ডিপাক এলমার, জাতিসংঘ নারী সংস্থার বাংলাদেশ প্রতিনিধি গীতাঞ্জলি সিং ও মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক শাহিন আনাম। অনুষ্ঠানে দেশের বিভিন্ন জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ জেলার নারীদের জন্য কাজ করা ১০ অদম্য নারীকে পুরস্কার দেওয়া হয়।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘পরিবর্তন আমাদের নিয়ন্ত্রণে না থাকলেও টিকে থাকার লড়াই আমাদের হাতেই। আর এই টিকে থাকার অনুপ্রেরণা পরিবারে সবচেয়ে বেশি দেন নারীরা। নারীদের অদম্য সাহসেই গড়ে উঠবে জলবায়ু সহনশীল বাংলাদেশ।’
আজ বুধবার রাজধানীর গুলশানে আলোকি কনভেনশন সেন্টারে অ্যানুয়াল কমিউনিটি অব প্র্যাকটিসেস (সিওপি) নেটওয়ার্ক কনভেনশন-২০২৫ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের নারীরা ঘরে ও সমাজে প্রতিদিন জলবায়ু সহনশীলতার লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন। দুর্যোগে, দারিদ্র্যে কিংবা অনিশ্চয়তায় তাঁরা কখনো হার মানেননি। এই নারীদের সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় টেকসই পরিবর্তন আনা সম্ভব।
উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আমাদের উন্নয়নের দর্শন বদলাতে হবে। বড় মেগা প্রকল্পে বিপুল অর্থ ব্যয়ের পাশাপাশি নদীভাঙন ও দুর্যোগপ্রবণ এলাকার মানুষদের সুরক্ষায় বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। প্রকৃত অর্থে টেকসই উন্নয়ন তখনই সম্ভব, যখন প্রতিটি দুর্বল ও প্রান্তিক মানুষ জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত থেকে সুরক্ষিত থাকবে।’
সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে ক্ষুদ্র অভিযোজন প্রকল্পগুলোকে বড় আকারে সম্প্রসারণ করতে হবে। স্থানীয় নারী উদ্যোক্তাদের উদ্ভাবনী প্রচেষ্টাগুলোকে জাতীয় উন্নয়নের পরিধিতে অন্তর্ভুক্ত করা সময়ের দাবি।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন সুইডেনের রাষ্ট্রদূত নিকোলাস উইকস, সুইজারল্যান্ড দূতাবাসের সহযোগিতা প্রধান ডিপাক এলমার, জাতিসংঘ নারী সংস্থার বাংলাদেশ প্রতিনিধি গীতাঞ্জলি সিং ও মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক শাহিন আনাম। অনুষ্ঠানে দেশের বিভিন্ন জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ জেলার নারীদের জন্য কাজ করা ১০ অদম্য নারীকে পুরস্কার দেওয়া হয়।

উপাত্ত সুরক্ষা আইনের খসড়া নিয়ে শঙ্কার কথা জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। সংস্থাটি বলছে, ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের মতো এই আইনেরও যথেষ্ট অপপ্রয়োগ হবে
১৭ এপ্রিল ২০২৩
মিথ্যা তথ্য দিয়ে গেজেটভুক্ত হওয়ায় এবং গেজেটে একাধিকবার নাম থাকায় ১২৮ জন জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল করেছে সরকার। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, ১২৮ জন জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
২৭ মিনিট আগে
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এই তথ্য জানিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
অতীতে মালয়েশিয়া সরকার অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশের কমসংখ্যক এজেন্সিকে সুযোগ দিত। তবে সাম্প্রতিক ঢাকায় অনুষ্ঠিত তৃতীয় যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপের বৈঠকে বাংলাদেশ পক্ষ এ বিষয়ে সমান সুযোগের দাবি জানায়। বৈঠকের পর মালয়েশিয়া তাদের রিক্রুটিং এজেন্ট নির্বাচনের মানদণ্ড পাঠায়, যা বাংলাদেশ সরকারকে জানানো হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর ক্ষেত্রে নতুন করে কঠোর মানদণ্ড নির্ধারণ করেছে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়। এখন থেকে শুধু নির্দিষ্ট শর্ত পূরণে সক্ষম রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকেই কর্মী পাঠানোর তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
আজ বুধবার মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে পাঠানো এক তথ্য বিবরণীতে জানানো হয়, বাংলাদেশসহ ভারত, নেপাল, পাকিস্তান ও মিয়ানমারের রিক্রুটিং এজেন্ট নির্বাচন করা হবে অভিন্ন মানদণ্ডের ভিত্তিতে। এর ফলে মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর সুযোগ পেতে এজেন্সিগুলোকে ১০টি নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ করতে হবে।
তথ্য অনুযায়ী, অতীতে মালয়েশিয়া সরকার অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশের কমসংখ্যক এজেন্সিকে সুযোগ দিত। তবে সম্প্রতি ঢাকায় অনুষ্ঠিত তৃতীয় যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপের বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে সমান সুযোগের দাবি জানানো হয়। বৈঠকের পর মালয়েশিয়া তাদের রিক্রুটিং এজেন্ট নির্বাচনের মানদণ্ড পাঠায়, যা বাংলাদেশ সরকারকে জানানো হয়েছে।
রিক্রুটিং এজেন্সির জন্য নির্ধারিত ১০ শর্ত হলো:
১. লাইসেন্স পাওয়ার পর অন্তত ৫ বছর সন্তোষজনকভাবে কার্যক্রম পরিচালনার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
২. গত ৫ বছরে কমপক্ষে ৩ হাজার কর্মী বিদেশে পাঠানোর প্রমাণ থাকতে হবে।
৩. অন্তত ৩টি ভিন্ন দেশে কর্মী পাঠানোর অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
৪. প্রশিক্ষণ, মূল্যায়ন ও নিয়োগ সংক্রান্ত বৈধ লাইসেন্স থাকতে হবে।
৫. সংশ্লিষ্ট দেশের কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে সদাচরণের সনদ (Certificate of Good Conduct) থাকতে হবে।
৬. জোরপূর্বক শ্রম, মানবপাচার, অর্থপাচার বা অন্য কোনো অপরাধে জড়িত থাকার রেকর্ড থাকা যাবে না।
৭. নিজস্ব প্রশিক্ষণ ও মূল্যায়ন কেন্দ্র থাকতে হবে—যেখানে আবাসন, কারিগরি প্রশিক্ষণ ও দিকনির্দেশনা মডিউল থাকবে।
৮. অন্তত ৫ জন আন্তর্জাতিক নিয়োগকর্তার কাছ থেকে ইতিবাচক প্রশংসাপত্র থাকতে হবে।
৯. কমপক্ষে ১০ হাজার বর্গফুট আয়তনের নিজস্ব স্থায়ী অফিস থাকতে হবে, যেখানে কর্মী বাছাই ও নিয়োগ কার্যক্রম পরিচালনা করা যায়।
১০. পূর্বে মালয়েশিয়া বা অন্য গন্তব্য দেশে কর্মী পাঠানোর ক্ষেত্রে আইনসম্মত প্রক্রিয়া অনুসরণের প্রমাণ থাকতে হবে।
প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় জানায়, এসব শর্ত পূরণে সক্ষম সব বৈধ রিক্রুটিং এজেন্সিকে মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার জন্য বাংলাদেশ সরকার মালয়েশিয়া সরকারের কাছে সুপারিশ করবে।
এ জন্য যোগ্য এজেন্সিগুলোকে আগামী ৭ নভেম্বরের মধ্যে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ আবেদন জমা দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।
আরও খবর পড়ুন:

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর ক্ষেত্রে নতুন করে কঠোর মানদণ্ড নির্ধারণ করেছে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়। এখন থেকে শুধু নির্দিষ্ট শর্ত পূরণে সক্ষম রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকেই কর্মী পাঠানোর তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
আজ বুধবার মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে পাঠানো এক তথ্য বিবরণীতে জানানো হয়, বাংলাদেশসহ ভারত, নেপাল, পাকিস্তান ও মিয়ানমারের রিক্রুটিং এজেন্ট নির্বাচন করা হবে অভিন্ন মানদণ্ডের ভিত্তিতে। এর ফলে মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর সুযোগ পেতে এজেন্সিগুলোকে ১০টি নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ করতে হবে।
তথ্য অনুযায়ী, অতীতে মালয়েশিয়া সরকার অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশের কমসংখ্যক এজেন্সিকে সুযোগ দিত। তবে সম্প্রতি ঢাকায় অনুষ্ঠিত তৃতীয় যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপের বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে সমান সুযোগের দাবি জানানো হয়। বৈঠকের পর মালয়েশিয়া তাদের রিক্রুটিং এজেন্ট নির্বাচনের মানদণ্ড পাঠায়, যা বাংলাদেশ সরকারকে জানানো হয়েছে।
রিক্রুটিং এজেন্সির জন্য নির্ধারিত ১০ শর্ত হলো:
১. লাইসেন্স পাওয়ার পর অন্তত ৫ বছর সন্তোষজনকভাবে কার্যক্রম পরিচালনার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
২. গত ৫ বছরে কমপক্ষে ৩ হাজার কর্মী বিদেশে পাঠানোর প্রমাণ থাকতে হবে।
৩. অন্তত ৩টি ভিন্ন দেশে কর্মী পাঠানোর অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
৪. প্রশিক্ষণ, মূল্যায়ন ও নিয়োগ সংক্রান্ত বৈধ লাইসেন্স থাকতে হবে।
৫. সংশ্লিষ্ট দেশের কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে সদাচরণের সনদ (Certificate of Good Conduct) থাকতে হবে।
৬. জোরপূর্বক শ্রম, মানবপাচার, অর্থপাচার বা অন্য কোনো অপরাধে জড়িত থাকার রেকর্ড থাকা যাবে না।
৭. নিজস্ব প্রশিক্ষণ ও মূল্যায়ন কেন্দ্র থাকতে হবে—যেখানে আবাসন, কারিগরি প্রশিক্ষণ ও দিকনির্দেশনা মডিউল থাকবে।
৮. অন্তত ৫ জন আন্তর্জাতিক নিয়োগকর্তার কাছ থেকে ইতিবাচক প্রশংসাপত্র থাকতে হবে।
৯. কমপক্ষে ১০ হাজার বর্গফুট আয়তনের নিজস্ব স্থায়ী অফিস থাকতে হবে, যেখানে কর্মী বাছাই ও নিয়োগ কার্যক্রম পরিচালনা করা যায়।
১০. পূর্বে মালয়েশিয়া বা অন্য গন্তব্য দেশে কর্মী পাঠানোর ক্ষেত্রে আইনসম্মত প্রক্রিয়া অনুসরণের প্রমাণ থাকতে হবে।
প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় জানায়, এসব শর্ত পূরণে সক্ষম সব বৈধ রিক্রুটিং এজেন্সিকে মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার জন্য বাংলাদেশ সরকার মালয়েশিয়া সরকারের কাছে সুপারিশ করবে।
এ জন্য যোগ্য এজেন্সিগুলোকে আগামী ৭ নভেম্বরের মধ্যে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ আবেদন জমা দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।
আরও খবর পড়ুন:

উপাত্ত সুরক্ষা আইনের খসড়া নিয়ে শঙ্কার কথা জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। সংস্থাটি বলছে, ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের মতো এই আইনেরও যথেষ্ট অপপ্রয়োগ হবে
১৭ এপ্রিল ২০২৩
মিথ্যা তথ্য দিয়ে গেজেটভুক্ত হওয়ায় এবং গেজেটে একাধিকবার নাম থাকায় ১২৮ জন জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল করেছে সরকার। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, ১২৮ জন জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
২৭ মিনিট আগে
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এই তথ্য জানিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের নারীরা ঘরে ও সমাজে প্রতিদিন জলবায়ু সহনশীলতার লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন। দুর্যোগে, দারিদ্র্যে কিংবা অনিশ্চয়তায় তাঁরা কখনো হার মানেননি। এই নারীদের সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় টেকসই পরিবর্তন আনা সম্ভব।
৪ ঘণ্টা আগে