অ্যামনেস্টির বিবৃতি
আজকের পত্রিকা ডেস্ক
অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছর পূর্তিতে ৫ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এর সাত দিন পর গত মঙ্গলবার বেসরকারি মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বলেছে, এই ঘোষণাপত্রের সঙ্গে সরকারের কার্যকলাপ সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।
অ্যামনেস্টির এই বিবৃতি তাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। এতে বলা হয়, ৫ আগস্ট ড. ইউনূস জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ করেন জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায়। সেখানে তিনি বলেন, সুশাসন ও সুষ্ঠু নির্বাচন, আইনের শাসন এবং অর্থনৈতিক ও সামাজিক ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা এবং সকল রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের জন্য আইনত সংস্কার জনগণের আকাঙ্ক্ষা।
বিবৃতিতে জুলাই আন্দোলনে হত্যাকাণ্ড নিয়ে জাতিসংঘের সত্যানুসন্ধান প্রতিবেদনের অংশ জুড়ে দেওয়া হয়েছে। ওই প্রতিবেদনের অংশ যুক্ত করে বলা হয়েছে, জাতিসংঘের স্বাধীন তদন্তে এটা উঠে এসেছে, সাবেক সরকার, নিরাপত্তা বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থা এবং আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা মিলে পদ্ধতিগতভাবে ভয়ংকর মানবাধিকার লঙ্ঘনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। এর মধ্যে বিচারবহির্ভূত হত্যা, আন্দোলনে হামলা, নির্বিচারে গ্রেপ্তার, নির্যাতনের মতো ঘটনা রয়েছে। এসব ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচার শুরু হয়েছে। তাঁর অনুপস্থিতিতেই আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে। এ ছাড়া সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও পুলিশের সাবেক প্রধান চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনেরও বিচার হচ্ছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠের সময় ড. ইউনূস সাবেক সরকারকে ‘ফ্যাসিস্ট’ বলে আখ্যা দিয়েছেন। তবে ছাত্র আন্দোলনে জড়িতদের বিচারের ক্ষেত্রে সামান্যই অগ্রগতি হয়েছে। এ ছাড়া বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনেও জনসাধারণের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে না পারা, নির্বিচারে গ্রেপ্তারের মতো উদ্বেগের ঘটনা ঘটছে।
অ্যামনেস্টি বলছে, আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) রোম বিধিতে স্বাক্ষরকারী হওয়া সত্ত্বেও, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারিক কাঠামোতে আইসিসির বিচারিক কাঠামো যুক্ত করেনি। এই বিচারকে আইসিসিতে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। এ-সংক্রান্ত জাতিসংঘের যে সুপারিশ রয়েছে, তা বাস্তবায়নের কথা বলছে সংস্থাটি।
অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছর পূর্তিতে ৫ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এর সাত দিন পর গত মঙ্গলবার বেসরকারি মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বলেছে, এই ঘোষণাপত্রের সঙ্গে সরকারের কার্যকলাপ সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।
অ্যামনেস্টির এই বিবৃতি তাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। এতে বলা হয়, ৫ আগস্ট ড. ইউনূস জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ করেন জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায়। সেখানে তিনি বলেন, সুশাসন ও সুষ্ঠু নির্বাচন, আইনের শাসন এবং অর্থনৈতিক ও সামাজিক ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা এবং সকল রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের জন্য আইনত সংস্কার জনগণের আকাঙ্ক্ষা।
বিবৃতিতে জুলাই আন্দোলনে হত্যাকাণ্ড নিয়ে জাতিসংঘের সত্যানুসন্ধান প্রতিবেদনের অংশ জুড়ে দেওয়া হয়েছে। ওই প্রতিবেদনের অংশ যুক্ত করে বলা হয়েছে, জাতিসংঘের স্বাধীন তদন্তে এটা উঠে এসেছে, সাবেক সরকার, নিরাপত্তা বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থা এবং আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা মিলে পদ্ধতিগতভাবে ভয়ংকর মানবাধিকার লঙ্ঘনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। এর মধ্যে বিচারবহির্ভূত হত্যা, আন্দোলনে হামলা, নির্বিচারে গ্রেপ্তার, নির্যাতনের মতো ঘটনা রয়েছে। এসব ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচার শুরু হয়েছে। তাঁর অনুপস্থিতিতেই আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে। এ ছাড়া সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও পুলিশের সাবেক প্রধান চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনেরও বিচার হচ্ছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠের সময় ড. ইউনূস সাবেক সরকারকে ‘ফ্যাসিস্ট’ বলে আখ্যা দিয়েছেন। তবে ছাত্র আন্দোলনে জড়িতদের বিচারের ক্ষেত্রে সামান্যই অগ্রগতি হয়েছে। এ ছাড়া বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনেও জনসাধারণের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে না পারা, নির্বিচারে গ্রেপ্তারের মতো উদ্বেগের ঘটনা ঘটছে।
অ্যামনেস্টি বলছে, আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) রোম বিধিতে স্বাক্ষরকারী হওয়া সত্ত্বেও, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারিক কাঠামোতে আইসিসির বিচারিক কাঠামো যুক্ত করেনি। এই বিচারকে আইসিসিতে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। এ-সংক্রান্ত জাতিসংঘের যে সুপারিশ রয়েছে, তা বাস্তবায়নের কথা বলছে সংস্থাটি।
‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ স্বাক্ষরকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ঐক্য ও শাসনব্যবস্থা সংস্কারের পথে এক বিশাল অগ্রগতি হিসেবে অভিহিত করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার। তিনি মন্তব্য করেছেন, এই সনদ ২০২৬ সালের সাধারণ নির্বাচনের প্রস্তুতির প্রক্রিয়াকে আরও এক ধাপ এগিয়ে দিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ সাত মাসের আলোচনায় কোথাও মতৈক্য এসেছে, আবার কোথাও থেকে গেছে মতানৈক্য। এসব মত-দ্বিমত, দোলাচলের মধ্যেই তৈরি হয় জুলাই জাতীয় সনদ। রাজনৈতিক দলগুলোর মতপার্থক্যের কারণে সনদে স্বাক্ষর সম্ভব হবে কি না, তা নিয়ে অনিশ্চয়তা ছিল শেষ দিন পর্যন্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্যের বহুল প্রতীক্ষিত ‘জুলাই সনদ’ স্বাক্ষর সম্পন্ন হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেল ৫টার দিকে জাতীয় সংসদের এলডি হলে এ স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়।
১৭ ঘণ্টা আগেসিপিবি-বাসদসহ চারটি বামপন্থী দলের আপত্তির পর জুলাই জাতীয় সনদ–২০২৫-এ পরিবর্তন আনা হয়েছে। এর ফলে সংবিধান থেকে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র বাদ পড়ছে না। স্বাক্ষর শেষে রাজনৈতিক দল ও আমন্ত্রিত অতিথিদের দেওয়া জুলাই সনদে বিষয়টি উল্লেখ করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
১৭ ঘণ্টা আগে