বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
সরকারি চাকরি আইন সংশোধন করে জারি করা অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে সচিবালয়ে বিক্ষোভ করছেন কর্মচারীরা। সচিবালয়ের সবগুলো প্রবেশ বন্ধ করে দিয়েছেন তাঁরা। বিকেল ৪টার মধ্যে তাঁদের সঙ্গে কথা না বললে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণার হুমকি দিয়েছেন।
আজ সোমবার সকাল সোয়া ১১টার পর ৬ নম্বর ভবনের পাশে বাদামতলায় জড়ো হয়ে তাঁরা বিক্ষোভ শুরু করেন।
সাড়ে ১১টার পর কর্মচারীরা মিছিল নিয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব এবং জনপ্রশাসন সচিবের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে তাঁদের দপ্তরের দিকে যান। কর্মচারীদের অবস্থানের কারণে সচিবালয়ে প্রবেশের প্রধান ফটক বন্ধ রাখা হয়েছে।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এবং জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দপ্তর যে ভবনে ওই ভবনের সামনে বিকেল ৪টা পর্যন্ত অবস্থান করার ঘোষণা দিয়েছেন কর্মচারীরা।
বেলা সাড়ে ১২টার দিকে কর্মচারীরা সচিবালয়ে প্রবেশের প্রধান ফটক বন্ধ করে দিয়ে সেখানে অবস্থান নেন। সচিবালয়ে প্রবেশের অন্য ফটকগুলোও বন্ধ করে দিয়েছেন তাঁরা।
এর মধ্যে সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে কর্মচারী নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা না হলে বিকেল ৪টায় কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে আলটিমেটাম দিয়েছেন কর্মচারী নেতারা।
বিক্ষোভে একজন কর্মচারী নেতা বলেন, এই অধ্যাদেশ জারির মাস্টারমাইন্ড মোখলেস উর রহমান (জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব)। আপনি যা করেছেন আজ বিকেল ৪টার মধ্যে তা প্রত্যাহার করতে হবে। আপনারা উপদেষ্টা পরিষদকে ভুল বোঝাতে পেরেছেন, আমাদের ভুল বোঝাতে পারবেন না।
সরকারি চাকরি আইন সংশোধনে নতুন অধ্যাদেশের খসড়া বাতিলের দাবিতে সচিবালয়ে গতকাল রোববার কাজ বন্ধ করে বিক্ষোভ করেন কর্মচারীরা। কিন্তু তাতে পাত্তা না দিয়ে সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫ জারি করে সরকার। এর প্রতিবাদে আজ সোমবার নতুন কর্মসূচি ঘোষণার কথা জানান তাঁরা।
অধ্যাদেশে চার ধরনের শৃঙ্খলাভঙ্গের অপরাধের জন্য বিভাগীয় মামলা ছাড়া শুধু কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়ে চাকরিচ্যুত করার বিধান রাখা হয়েছে। অধ্যাদেশ অনুযায়ী, রাষ্ট্রপতির সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত। এর বিরুদ্ধে আপিলের সুযোগ রাখা হয়নি।
অধ্যাদেশ জারির পর যোগাযোগ করা হলে সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের সভাপতি বাদিউল কবীর আজকের পত্রিকা'কে বলেন, ‘সোমবার সকাল ১১টায় সচিবালয়ে আমাদের বিক্ষোভ কর্মসূচি রয়েছে। সেখান থেকে আমরা নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করব।’
‘নিবর্তনমূলক ও কালাকানুন’ আখ্যায়িত করে অধ্যাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে সচিবালয়ের ভেতরে আজ তৃতীয় দিনের মতো বিক্ষোভ করছেন বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কর্মচারীরা। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ারও ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
আরও খবর পড়ুন:
সরকারি চাকরি আইন সংশোধন করে জারি করা অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে সচিবালয়ে বিক্ষোভ করছেন কর্মচারীরা। সচিবালয়ের সবগুলো প্রবেশ বন্ধ করে দিয়েছেন তাঁরা। বিকেল ৪টার মধ্যে তাঁদের সঙ্গে কথা না বললে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণার হুমকি দিয়েছেন।
আজ সোমবার সকাল সোয়া ১১টার পর ৬ নম্বর ভবনের পাশে বাদামতলায় জড়ো হয়ে তাঁরা বিক্ষোভ শুরু করেন।
সাড়ে ১১টার পর কর্মচারীরা মিছিল নিয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব এবং জনপ্রশাসন সচিবের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে তাঁদের দপ্তরের দিকে যান। কর্মচারীদের অবস্থানের কারণে সচিবালয়ে প্রবেশের প্রধান ফটক বন্ধ রাখা হয়েছে।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এবং জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দপ্তর যে ভবনে ওই ভবনের সামনে বিকেল ৪টা পর্যন্ত অবস্থান করার ঘোষণা দিয়েছেন কর্মচারীরা।
বেলা সাড়ে ১২টার দিকে কর্মচারীরা সচিবালয়ে প্রবেশের প্রধান ফটক বন্ধ করে দিয়ে সেখানে অবস্থান নেন। সচিবালয়ে প্রবেশের অন্য ফটকগুলোও বন্ধ করে দিয়েছেন তাঁরা।
এর মধ্যে সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে কর্মচারী নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা না হলে বিকেল ৪টায় কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে আলটিমেটাম দিয়েছেন কর্মচারী নেতারা।
বিক্ষোভে একজন কর্মচারী নেতা বলেন, এই অধ্যাদেশ জারির মাস্টারমাইন্ড মোখলেস উর রহমান (জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব)। আপনি যা করেছেন আজ বিকেল ৪টার মধ্যে তা প্রত্যাহার করতে হবে। আপনারা উপদেষ্টা পরিষদকে ভুল বোঝাতে পেরেছেন, আমাদের ভুল বোঝাতে পারবেন না।
সরকারি চাকরি আইন সংশোধনে নতুন অধ্যাদেশের খসড়া বাতিলের দাবিতে সচিবালয়ে গতকাল রোববার কাজ বন্ধ করে বিক্ষোভ করেন কর্মচারীরা। কিন্তু তাতে পাত্তা না দিয়ে সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫ জারি করে সরকার। এর প্রতিবাদে আজ সোমবার নতুন কর্মসূচি ঘোষণার কথা জানান তাঁরা।
অধ্যাদেশে চার ধরনের শৃঙ্খলাভঙ্গের অপরাধের জন্য বিভাগীয় মামলা ছাড়া শুধু কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়ে চাকরিচ্যুত করার বিধান রাখা হয়েছে। অধ্যাদেশ অনুযায়ী, রাষ্ট্রপতির সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত। এর বিরুদ্ধে আপিলের সুযোগ রাখা হয়নি।
অধ্যাদেশ জারির পর যোগাযোগ করা হলে সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের সভাপতি বাদিউল কবীর আজকের পত্রিকা'কে বলেন, ‘সোমবার সকাল ১১টায় সচিবালয়ে আমাদের বিক্ষোভ কর্মসূচি রয়েছে। সেখান থেকে আমরা নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করব।’
‘নিবর্তনমূলক ও কালাকানুন’ আখ্যায়িত করে অধ্যাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে সচিবালয়ের ভেতরে আজ তৃতীয় দিনের মতো বিক্ষোভ করছেন বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কর্মচারীরা। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ারও ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
আরও খবর পড়ুন:
ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের আমলে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অর্ধেকের বেশি সংসদ সদস্য (এমপি) নির্বাচিত হয়েছিলেন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বা বিনা ভোটে। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি ভোট গ্রহণের আগেই তাঁদের বিজয় নিশ্চিত করেছিল আওয়ামী লীগের ক্ষমতায় বহাল থাকা। বিনা ভোটে এমপি হওয়ার সুযোগ আর রাখতে চায় না বর্তমান...
৮ ঘণ্টা আগেদেশের থানাগুলোতে ৫ মাস ধরে প্রতি মাসে ১ হাজার ৮০০-এর বেশি নারী ও শিশু নির্যাতনের মামলা হয়েছে। সেই হিসাবে দিনে ৬০টি এবং প্রতি ২৪ মিনিটে একটি মামলা হয়েছে। নারী ও শিশু নির্যাতনের অনেক ঘটনায়ই মামলা হয় না—এই বাস্তবতা বিবেচনায় নিলে অপরাধের প্রকৃত মাত্রা সম্পর্কে কিছুটা ধারণা পাওয়া যায়।
৯ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কর্মসূচি ঘিরে হতাহতের ঘটনায় নিন্দা এবং সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন শিক্ষক, আইনজীবী, মানবাধিকারকর্মীসহ ২১ বিশিষ্ট নাগরিক। আজ শনিবার (১৯ জুলাই) গণমাধ্যমে এই বিবৃতি পাঠানো হয়।
১৩ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি পোস্টে দাবি করা হয়েছে, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী একটি রাজনৈতিক দলকে তাদের কর্মসূচির জন্য বাস সরবরাহ করেছে। বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা, বিভ্রান্তিকর ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে মন্তব্য করেছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
১৫ ঘণ্টা আগে