নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঈদযাত্রায় সব পথে যাত্রী দুর্ভোগ, দুর্ঘটনা, যানজট ও মানুষের ভোগান্তি কমাতে মেয়াদোত্তীর্ণ লক্কড়-ঝক্কড় ফিটনেসবিহীন যানবাহন বন্ধের দাবি জানিয়েছেন বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি।
আজ সোমবার সকালে সংগঠনের মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এই দাবি জানান।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, প্রতিবছর ঈদে ফিটনেসবিহীন, লক্কড়-ঝক্কড় বাস, ট্রাক, লেগুনা, টেম্পো, মাইক্রোবাস, কার, নছিমন-করিমন ও সিটি সার্ভিসের বাস-মিনিবাস দূরপাল্লার বহরে যাত্রী পরিবহনে নেমে পড়ে। মেয়াদোত্তীর্ণ নৌযান দুর্ঘটনার ঝুঁকি তৈরি করে। রেলপথেও মেয়াদোত্তীর্ণ কোচ, ইঞ্জিন, রেলপথের কারণে প্রায়শ দুর্ঘটনা ও লাইনচ্যুতির ঘটনায় প্রাণহানি ও ক্ষয়ক্ষতির পাশাপাশি যানজট ও ভোগান্তি তৈরি করে।
এবারের ঈদে সব পথে দুর্ঘটনা প্রতিরোধে ব্যাপক কার্যক্রম গ্রহণের পাশাপাশি সামাজিক সচেতনতা তৈরির উদ্যোগ গ্রহণের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানায় যাত্রী কল্যাণ সমিতি।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, সারা দেশে প্রায় ৫ লাখেরও বেশি যানবাহনের ফিটনেস নেই। ৫ লাখ ইজিবাইক, ৬০ হাজার সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ৭ লাখ ব্যাটারিচালিত রিকশা, ১ লাখ নছিমন-করিমন এবং ২০ লাখ মোটরসাইকেল প্রতিদিন জাতীয় ও আঞ্চলিক মহাসড়কে চলাচল করছে। এ ছাড়া মহাসড়কের পাশে পশুরহাট, পশুবাহী ট্রাক চলাচলের কারণে যানবাহন দূরপাল্লার যাত্রীবাহী বাসের গতি কমানোর পাশাপাশি যানজটের সৃষ্টি করছে। এসব যানবাহন জাতীয় মহাসড়ক থেকে জরুরিভিত্তিতে উচ্ছেদ করতে হবে।
সড়ক-মহাসড়কের প্রতি ইঞ্চি বেদখলমুক্ত করে বাধাহীন যানবাহন চলাচলে উদ্যোগ নিতে নিয়ন্ত্রক সংস্থা, পুলিশ, সেনাবাহিনীসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানায় সংগঠনটি।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ঝুঁকিপূর্ণ আনফিট নৌযানের চলাচল বন্ধ করে, প্রতিটি নৌযানের লোডলাইন অনুযায়ী অতিরিক্ত যাত্রী বহন কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করতে হবে। প্রতিটি রুটে যাত্রীসাধারণের নিরাপত্তা বিধান করা, বাস টার্মিনাল, লঞ্চ টার্মিনাল, ও রেলস্টেশনে অপেক্ষমাণ যাত্রীদের বসার ব্যবস্থা করা, ব্যবহার উপযোগী প্রয়োজনীয় শৌচাগারের ব্যবস্থা করা, পর্যাপ্ত নিরাপত্তার বিধান নিশ্চিত করা জরুরি। বাসা থেকে বের হলেই পথে পথে ছিনতাই, অজ্ঞান পার্টি, মলম পার্টি, টানা পার্টিসহ যেকোনো দুষ্কৃতকারীদের নিয়ন্ত্রণে আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর তৎপরতা বাড়ানো, গোয়েন্দা নজরদারি জোরদার করা, পর্যাপ্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা করার দাবি জানানো হয়।
ঈদযাত্রায় সব পথে যাত্রী দুর্ভোগ, দুর্ঘটনা, যানজট ও মানুষের ভোগান্তি কমাতে মেয়াদোত্তীর্ণ লক্কড়-ঝক্কড় ফিটনেসবিহীন যানবাহন বন্ধের দাবি জানিয়েছেন বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি।
আজ সোমবার সকালে সংগঠনের মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এই দাবি জানান।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, প্রতিবছর ঈদে ফিটনেসবিহীন, লক্কড়-ঝক্কড় বাস, ট্রাক, লেগুনা, টেম্পো, মাইক্রোবাস, কার, নছিমন-করিমন ও সিটি সার্ভিসের বাস-মিনিবাস দূরপাল্লার বহরে যাত্রী পরিবহনে নেমে পড়ে। মেয়াদোত্তীর্ণ নৌযান দুর্ঘটনার ঝুঁকি তৈরি করে। রেলপথেও মেয়াদোত্তীর্ণ কোচ, ইঞ্জিন, রেলপথের কারণে প্রায়শ দুর্ঘটনা ও লাইনচ্যুতির ঘটনায় প্রাণহানি ও ক্ষয়ক্ষতির পাশাপাশি যানজট ও ভোগান্তি তৈরি করে।
এবারের ঈদে সব পথে দুর্ঘটনা প্রতিরোধে ব্যাপক কার্যক্রম গ্রহণের পাশাপাশি সামাজিক সচেতনতা তৈরির উদ্যোগ গ্রহণের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানায় যাত্রী কল্যাণ সমিতি।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, সারা দেশে প্রায় ৫ লাখেরও বেশি যানবাহনের ফিটনেস নেই। ৫ লাখ ইজিবাইক, ৬০ হাজার সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ৭ লাখ ব্যাটারিচালিত রিকশা, ১ লাখ নছিমন-করিমন এবং ২০ লাখ মোটরসাইকেল প্রতিদিন জাতীয় ও আঞ্চলিক মহাসড়কে চলাচল করছে। এ ছাড়া মহাসড়কের পাশে পশুরহাট, পশুবাহী ট্রাক চলাচলের কারণে যানবাহন দূরপাল্লার যাত্রীবাহী বাসের গতি কমানোর পাশাপাশি যানজটের সৃষ্টি করছে। এসব যানবাহন জাতীয় মহাসড়ক থেকে জরুরিভিত্তিতে উচ্ছেদ করতে হবে।
সড়ক-মহাসড়কের প্রতি ইঞ্চি বেদখলমুক্ত করে বাধাহীন যানবাহন চলাচলে উদ্যোগ নিতে নিয়ন্ত্রক সংস্থা, পুলিশ, সেনাবাহিনীসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানায় সংগঠনটি।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ঝুঁকিপূর্ণ আনফিট নৌযানের চলাচল বন্ধ করে, প্রতিটি নৌযানের লোডলাইন অনুযায়ী অতিরিক্ত যাত্রী বহন কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করতে হবে। প্রতিটি রুটে যাত্রীসাধারণের নিরাপত্তা বিধান করা, বাস টার্মিনাল, লঞ্চ টার্মিনাল, ও রেলস্টেশনে অপেক্ষমাণ যাত্রীদের বসার ব্যবস্থা করা, ব্যবহার উপযোগী প্রয়োজনীয় শৌচাগারের ব্যবস্থা করা, পর্যাপ্ত নিরাপত্তার বিধান নিশ্চিত করা জরুরি। বাসা থেকে বের হলেই পথে পথে ছিনতাই, অজ্ঞান পার্টি, মলম পার্টি, টানা পার্টিসহ যেকোনো দুষ্কৃতকারীদের নিয়ন্ত্রণে আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর তৎপরতা বাড়ানো, গোয়েন্দা নজরদারি জোরদার করা, পর্যাপ্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা করার দাবি জানানো হয়।
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিল না করলে কোরবানির ঈদের পর কঠোর আন্দোলন কর্মসূচি ঘোষণার হুমকি দিয়েছেন কর্মচারী নেতারা। আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল এবং অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদকে গতকাল মঙ্গলবার নিজেদের দাবি জানিয়ে স্মারকলিপি দেওয়ার পর এ হুমকি দেয় বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরাম।
৫ ঘণ্টা আগেআইন মন্ত্রণালয়ের সাবেক যুগ্ম সচিব বিকাশ কুমার সাহার বিরুদ্ধে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ অনুসন্ধানে অনুসন্ধান কর্মকর্তা নিয়োগ চেয়ে সুপ্রিম কোর্টে চিঠি দিয়েছে মন্ত্রণালয়। অভিযোগের বিষয়ে তিনি ব্যাখ্যা না দেওয়ায় এই চিঠি দেওয়া হয়।
৫ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের পর গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের সময়েও বাজেটে কালোটাকা সাদা করার সুযোগ দেওয়ায় এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা হচ্ছে। এই অবস্থায় চূড়ান্ত বাজেটে তা বাদ দেওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেছেন, ‘আমরা বলছি না যে কালোটাকা সাদা করার সুযোগ দিয়ে খুব ভালো কিছু করেছি।
৫ ঘণ্টা আগেনরসিংদী সদর উপজেলার আলোকবালী ইউনিয়ন এলাকার কৃষিজমি থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধে সরকারের সংশ্লিষ্টদের নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা-ও জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে।
৮ ঘণ্টা আগে