নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
যুগ যুগ ধরে শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ে যে শপথবাক্য পাঠ করে আসছিল, তা বদলে দিয়েছে সরকার। মাধ্যমিক স্তরের সব শিক্ষার্থীকে এখন থেকে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসসংবলিত জাতির পিতার আদর্শে উন্নত, সমৃদ্ধ ও অসাম্প্রদায়িক সোনার বাংলা গড়ার শপথ নিতে হবে।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রাত্যহিক সমাবেশে জাতীয় সংগীত পরিবেশনের পর শিক্ষার্থীদের যে শপথবাক্য পাঠ করতে হবে, তা নির্ধারণ করে দিয়ে গতকাল মঙ্গলবার মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে চিঠি পাঠিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ। মাধ্যমিক স্তরের ইংরেজি মাধ্যম বা বিদেশি কারিকুলামে পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সব সরকারি-বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের এই শপথ নিতে হবে।
নতুন শপথ: ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে পাকিস্তানি শাসকদের শোষণ ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে এক রক্তক্ষয়ী মুক্তিসংগ্রামের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করেছে। বিশ্বের বুকে বাঙালি জাতি প্রতিষ্ঠা করেছে তার স্বতন্ত্র জাতিসত্তা। আমি দৃপ্তকণ্ঠে শপথ করছি যে, শহীদদের রক্ত বৃথা যেতে দেব না। দেশকে ভালোবাসব, দেশের মানুষের সার্বিক কল্যাণে সর্বশক্তি নিয়োগ করব। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের আদর্শে উন্নত, সমৃদ্ধ ও অসাম্প্রদায়িক চেতনার সোনার বাংলা গড়ে তুলব। মহান সৃষ্টিকর্তা আমাকে শক্তি দিন।’
এ বিষয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের উপসচিব (সরকারি মাধ্যমিক-১) আলমগীর হুছাইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা এত দিন যে শপথবাক্য পাঠ করে আসছিল, তা এখনো পাঠ করবে কি না, সে বিষয়ে কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নির্দেশনার আলোকে আমরা নতুন শপথবাক্য নির্ধারণ করে দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছি। মাদ্রাসাসহ দেশের মাধ্যমিক স্তরের সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের এই শপথবাক্য পাঠ করাতে হবে।’
নতুন শপথ নির্ধারণ করে দেওয়ায় আগের শপথ বাদ দেওয়া হয়েছে কি না, তা স্পষ্ট করতে পারেননি মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক সৈয়দ মো. গোলাম ফারুক। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘এই শপথের পর অন্য কোনো নৈতিক বাক্য পাঠ করা যেতেই পারে, সেখানে কোনো বাধা নেই।’
যুগ যুগ ধরে শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ে যে শপথবাক্য পাঠ করে আসছিল, তা বদলে দিয়েছে সরকার। মাধ্যমিক স্তরের সব শিক্ষার্থীকে এখন থেকে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসসংবলিত জাতির পিতার আদর্শে উন্নত, সমৃদ্ধ ও অসাম্প্রদায়িক সোনার বাংলা গড়ার শপথ নিতে হবে।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রাত্যহিক সমাবেশে জাতীয় সংগীত পরিবেশনের পর শিক্ষার্থীদের যে শপথবাক্য পাঠ করতে হবে, তা নির্ধারণ করে দিয়ে গতকাল মঙ্গলবার মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে চিঠি পাঠিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ। মাধ্যমিক স্তরের ইংরেজি মাধ্যম বা বিদেশি কারিকুলামে পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সব সরকারি-বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের এই শপথ নিতে হবে।
নতুন শপথ: ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে পাকিস্তানি শাসকদের শোষণ ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে এক রক্তক্ষয়ী মুক্তিসংগ্রামের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করেছে। বিশ্বের বুকে বাঙালি জাতি প্রতিষ্ঠা করেছে তার স্বতন্ত্র জাতিসত্তা। আমি দৃপ্তকণ্ঠে শপথ করছি যে, শহীদদের রক্ত বৃথা যেতে দেব না। দেশকে ভালোবাসব, দেশের মানুষের সার্বিক কল্যাণে সর্বশক্তি নিয়োগ করব। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের আদর্শে উন্নত, সমৃদ্ধ ও অসাম্প্রদায়িক চেতনার সোনার বাংলা গড়ে তুলব। মহান সৃষ্টিকর্তা আমাকে শক্তি দিন।’
এ বিষয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের উপসচিব (সরকারি মাধ্যমিক-১) আলমগীর হুছাইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা এত দিন যে শপথবাক্য পাঠ করে আসছিল, তা এখনো পাঠ করবে কি না, সে বিষয়ে কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নির্দেশনার আলোকে আমরা নতুন শপথবাক্য নির্ধারণ করে দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছি। মাদ্রাসাসহ দেশের মাধ্যমিক স্তরের সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের এই শপথবাক্য পাঠ করাতে হবে।’
নতুন শপথ নির্ধারণ করে দেওয়ায় আগের শপথ বাদ দেওয়া হয়েছে কি না, তা স্পষ্ট করতে পারেননি মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক সৈয়দ মো. গোলাম ফারুক। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘এই শপথের পর অন্য কোনো নৈতিক বাক্য পাঠ করা যেতেই পারে, সেখানে কোনো বাধা নেই।’
জুলাই-আগস্টে ছাত্র জনতার গণ-অভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার শুরু হয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে। ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নির্দেশদাতা উল্লেখ করে তার বিরুদ্ধে আনা ৫টি অভিযোগ আমলে নিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
১১ ঘণ্টা আগেআগামী ৫ দিন পর্যন্ত গঙ্গা ও পদ্মা নদীর পানি সমতল বাড়তে পারে, তবে বিপদসীমার নীচ দিয়ে তা প্রবাহিত হতে পারে। আজ শনিবার গঙ্গা নদীর পানি সমতল স্থিতিশীল আছে ও পদ্মা নদীর পানি সমতল বাড়ছে ।
১১ ঘণ্টা আগেছবিতে দেখা যায়, সেনাপ্রধান ও তাঁর স্ত্রী সারাহনাজ কমলিকা রহমানকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন ও বঙ্গবভনের কর্মকর্তারা। তাঁরা শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতির সঙ্গে করমর্দন ও উষ্ণ আলিঙ্গন করেন।
১২ ঘণ্টা আগেস্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) তাঁর মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন।
১২ ঘণ্টা আগে