নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলমান শ্রমিক অসন্তোষ নিরসনে মালিক, শ্রমিক, ট্রেড ইউনিয়নসহ সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের কাছে সহযোগিতার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান। তিনি বলেন, ‘আমরা মনে হয় সবাই দিন দিন অসহিষ্ণু হয়ে উঠছি। মালিকপক্ষ ন্যায্য বেতন–ভাতাদি পরিশোধে সব ক্ষেত্রে শ্রমিকদের হিউমিলিয়েট করে সেটা সঠিক নয়।’
আজ শুক্রবার শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা জানানো হয়।
সচিব বলেন, ‘আমি ৮ সেপ্টেম্বর দায়িত্ব নেওয়ার পর উপদেষ্টামণ্ডলী, মালিক-শ্রমিক সকল পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে আপনাদের সবার সহযোগিতায় বিদ্যমান শ্রমিক অসন্তোষ কিছুটা হলেও প্রশমিত করা গেছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ, স্থানীয় প্রশাসন, ডাইফি ও শ্রম মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা সবাই মিলে মালিক-শ্রমিকদের সঙ্গে নিয়ে দিন-রাত কাজ করছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘যৌথ বাহিনী শ্রমঘন এলাকায় রোদ–বৃষ্টি উপেক্ষা করে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে। ১৮ দফা যৌথ ঘোষণা পর্যায়ক্রমে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। ৯৯ শতাংশ কারখানা এখন পূর্ণ উৎপাদনে রয়েছে। হাতে গোনা কয়েকটি ফ্যাক্টরির সমস্যা নিয়ে আমরা আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা করে যাচ্ছি। প্রবল সংকটে থাকা এমন চারটি বড় ফ্যাক্টরির সমস্যা শ্রম মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে সমাধানও করা হয়েছে। ছয়জন সম্মানিত উপদেষ্টামণ্ডলীর সমন্বয়ে একটি উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন কমিটি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ কর্তৃক গঠনের পর গতকাল বিকেলে প্রায় তিন ঘণ্টা এসব বিষয়ে সভা করে সমাধানের পথ বের করা হয়েছে।’
শ্রমসচিব বলেন, ‘সরকারের ঐকান্তিক চেষ্টা এবং প্রচেষ্টা যতটুকু সম্ভব অব্যাহত রাখা হচ্ছে। ইতিমধ্যে শ্রম অধিকার কমিশন কাজ শুরু করেছে। গতকাল শ্রম ভবনে সুলতান কমিশনের প্রথম মিটিং শেষে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা এবং কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। এত সব কার্যক্রমের পরেও গতকাল বিকেল ৪টা ৪৫ মিনিটে কালিয়াকৈরের চন্দ্রায় মাহমুদ গার্মেন্টসের মালিক রাফি মাহমুদকে তাঁর শ্রমিকেরা ফ্যাক্টরিতে অবরুদ্ধ করে পিটিয়ে যেভাবে জখম করেছে, তা সম্পূর্ণ অনাকাঙ্ক্ষিত এবং নিন্দনীয়। সেখানে এর থেকে ভয়ংকর কিছু ঘটতে পারত।’
শ্রম ও কর্মসংস্থান সচিব তাঁর আশু সুস্বাস্থ্য কামনা করেছেন এবং দুঃখ প্রকাশ করেছেন। আর এ ঘটনায় জড়িত সবার বিরুদ্ধে কঠিন আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন। পাশাপাশি শ্রমিকদের বকেয়া বেতন–ভাতাদি পরিশোধে সমস্যা থাকলে শ্রম আইনের আওতায় সমাধানের জন্য সব পক্ষকে অনুসরণের আহ্বান জানিয়েছেন।
চলমান শ্রমিক অসন্তোষ নিরসনে মালিক, শ্রমিক, ট্রেড ইউনিয়নসহ সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের কাছে সহযোগিতার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান। তিনি বলেন, ‘আমরা মনে হয় সবাই দিন দিন অসহিষ্ণু হয়ে উঠছি। মালিকপক্ষ ন্যায্য বেতন–ভাতাদি পরিশোধে সব ক্ষেত্রে শ্রমিকদের হিউমিলিয়েট করে সেটা সঠিক নয়।’
আজ শুক্রবার শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা জানানো হয়।
সচিব বলেন, ‘আমি ৮ সেপ্টেম্বর দায়িত্ব নেওয়ার পর উপদেষ্টামণ্ডলী, মালিক-শ্রমিক সকল পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে আপনাদের সবার সহযোগিতায় বিদ্যমান শ্রমিক অসন্তোষ কিছুটা হলেও প্রশমিত করা গেছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ, স্থানীয় প্রশাসন, ডাইফি ও শ্রম মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা সবাই মিলে মালিক-শ্রমিকদের সঙ্গে নিয়ে দিন-রাত কাজ করছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘যৌথ বাহিনী শ্রমঘন এলাকায় রোদ–বৃষ্টি উপেক্ষা করে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে। ১৮ দফা যৌথ ঘোষণা পর্যায়ক্রমে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। ৯৯ শতাংশ কারখানা এখন পূর্ণ উৎপাদনে রয়েছে। হাতে গোনা কয়েকটি ফ্যাক্টরির সমস্যা নিয়ে আমরা আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা করে যাচ্ছি। প্রবল সংকটে থাকা এমন চারটি বড় ফ্যাক্টরির সমস্যা শ্রম মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে সমাধানও করা হয়েছে। ছয়জন সম্মানিত উপদেষ্টামণ্ডলীর সমন্বয়ে একটি উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন কমিটি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ কর্তৃক গঠনের পর গতকাল বিকেলে প্রায় তিন ঘণ্টা এসব বিষয়ে সভা করে সমাধানের পথ বের করা হয়েছে।’
শ্রমসচিব বলেন, ‘সরকারের ঐকান্তিক চেষ্টা এবং প্রচেষ্টা যতটুকু সম্ভব অব্যাহত রাখা হচ্ছে। ইতিমধ্যে শ্রম অধিকার কমিশন কাজ শুরু করেছে। গতকাল শ্রম ভবনে সুলতান কমিশনের প্রথম মিটিং শেষে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা এবং কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। এত সব কার্যক্রমের পরেও গতকাল বিকেল ৪টা ৪৫ মিনিটে কালিয়াকৈরের চন্দ্রায় মাহমুদ গার্মেন্টসের মালিক রাফি মাহমুদকে তাঁর শ্রমিকেরা ফ্যাক্টরিতে অবরুদ্ধ করে পিটিয়ে যেভাবে জখম করেছে, তা সম্পূর্ণ অনাকাঙ্ক্ষিত এবং নিন্দনীয়। সেখানে এর থেকে ভয়ংকর কিছু ঘটতে পারত।’
শ্রম ও কর্মসংস্থান সচিব তাঁর আশু সুস্বাস্থ্য কামনা করেছেন এবং দুঃখ প্রকাশ করেছেন। আর এ ঘটনায় জড়িত সবার বিরুদ্ধে কঠিন আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন। পাশাপাশি শ্রমিকদের বকেয়া বেতন–ভাতাদি পরিশোধে সমস্যা থাকলে শ্রম আইনের আওতায় সমাধানের জন্য সব পক্ষকে অনুসরণের আহ্বান জানিয়েছেন।
গতকাল শুক্রবার ছিল ছুটির দিন। তাই রাজধানীর বাংলাবাজারের সৃজনশীল প্রকাশনীগুলো বন্ধ থাকার কথা। কিন্তু পরদিন থেকে বইমেলার শুরু; এ কারণে প্রকাশকদের ব্যস্ততার শেষ নেই। পিকআপ ও ভ্যানে ওঠানো হচ্ছে নতুন বই। ছাপা, বাঁধাইয়ের কর্মী, শ্রমিক সবাই ব্যস্ত প্রথম দিনে নতুন বই পাঠকের সামনে তুলে ধরার কাজে। গতকাল রাতভ
১৩ মিনিট আগেজ্বালানি তেলের দাম লিটারে এক টাকা বেড়েছে। ১ ফেব্রুয়ারি থেকে নতুন এই দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে জ্বালানি বিভাগ। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি লিটার ১ টাকা বেড়ে ১০৫ টাকা, কেরোসিন ১০৪ টাকা থেকে ১০৫ টাকা এবং অকটেন ১২৬ টাকা ও পেট্রল ১২২ টাকায় পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে...
৬ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, বাংলাদেশের সেনাবাহিনীকে নিয়ে আনন্দবাজার পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। প্রতিবেদনের বাস্তবতার সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই; এটি শুধুই একটি বলিউডি রোমান্টিক কমেডি। আজ শুক্রবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং ফ্যাক্টস ফেসবুকে তাদের ভেরিফায়েড..
৬ ঘণ্টা আগেমজুরি বৈষম্য দূরীকরণ, চাকরির সুরক্ষা নিশ্চিত ও নিজেদের অধিকার আদায় করতে শুধু সংস্কার কমিশনের সুপারিশ যথেষ্ট নয়, বরং আন্দোলন–সংগ্রামও চালিয়ে যেতে হবে—এমনটাই বলেছেন খোদ সরকারের শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রধান সৈয়দ সুলতান উদ্দিন আহম্মদ।
৮ ঘণ্টা আগে