নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে ফেনসিডিল সরবরাহ কমলেও ইয়াবা ও আইস আসা বেড়ে গেছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে বেসরকারি মাদকাসক্তি নিরাময় ও পুনর্বাসন কেন্দ্রগুলোর মান উন্নয়নের জন্য অনুদানের চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠানে এ কথা জানান তিনি।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে আমরা আলাপ-আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি। ভারতের সঙ্গে ফেনসিডিল সম্পর্কে অনেকবার আলাপ হয়েছে। সীমান্ত এলাকায় ফেনসিডিল উৎপাদন বন্ধের জন্য তারা ব্যবস্থা নিচ্ছে। আমাদের হিসাব অনুযায়ী, ফেনসিডিল সরবরাহ কমেছে। কিন্তু ভয়ংকর মাদক বেড়েছে সেটা হলো ইয়াবা। এর সঙ্গে আইস সংযুক্ত হয়েছে, যেটা আরও ভয়ংকর। এগুলো আমাদের যুবসমাজের জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে গেছে।’
আমাদের দেশে মাদকাসক্তের যে সংখ্যা বলা হয়, প্রকৃতপক্ষে এই সংখ্যা আরও বেশি বলে জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘মাদকাসক্তের সংখ্যা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক যেটা বলেছেন, আমি মনে করি তার চেয়ে অনেক বেশি। উনি কম করে বলেছেন, ৩৬ লাখের কথা বলেছেন। আমাদের কারাগারে বন্দী ৬০ শতাংশ মাদক চোরাকারবারি বা এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। ঢাকা বিভাগে আসক্তের সংখ্যা বেশি।’
এ সময় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ক্রাইটেরিয়া মেনে চললে মদের বিক্রির লাইসেন্স দেওয়া হবে বলে জানান আসাদুজ্জামান খান কামাল। তিনি বলেন, ‘একটা হলো সফট ড্রাগস আরেকটি হলে হার্ড ড্রাগস। সফট ড্রাগস সারা বিশ্বেই চলছে। আমাদের এখানেও লাইসেন্সের মাধ্যমে নির্দিষ্ট কয়েকটি প্রতিষ্ঠানকে, কয়েকটি হোটেল, রেস্টুরেন্ট ও ক্লাবকে লাইসেন্স দিয়েছি। তারা শর্ত মেনে চলছে। আমরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে লাইসেন্স দিচ্ছি।’
মন্ত্রী বলেন, ‘এর আওতা বাড়বে কি না, এটা নির্ভর করে নিয়মকানুন কতটা মেনে চলছে তার ওপর। এটা একটি চলমান প্রক্রিয়া। যারাই আমাদের নিয়ম মেনে চলতে পারবে, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কয়েকটি ক্রাইটেরিয়া আছে যখন সেগুলো ফুলফিল করতে পারবে তখন তারা লাইসেন্স পাবে।’
মাদকাসক্তি নিরাময়ে সরকার পর্যাপ্ত সেবা দিতে পারছে না বলে জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রগুলোতে আমরা ঠিক ততখানি সেবা দিতে পারছি না। আমাদেরও কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। আমাদের সাইকিয়াটিস্ট নেই, এ ব্যাপারে অভিজ্ঞ সে ধরনের চিকিৎসক নেই। সরকারিভাবে আমরা তেজগাঁওয়ে যেটা চালাচ্ছি সেখানেও অভিজ্ঞ চিকিৎসকের অভাব রয়েছে। তবে বসে থাকলে তো চলবে না, সেভাবেই আমরা চলছি-এগোচ্ছি। বেসরকারি মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রগুলোকে উৎসাহ দেওয়ার চেষ্টা করছি।’
দেশে প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে ফেনসিডিল সরবরাহ কমলেও ইয়াবা ও আইস আসা বেড়ে গেছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে বেসরকারি মাদকাসক্তি নিরাময় ও পুনর্বাসন কেন্দ্রগুলোর মান উন্নয়নের জন্য অনুদানের চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠানে এ কথা জানান তিনি।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে আমরা আলাপ-আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি। ভারতের সঙ্গে ফেনসিডিল সম্পর্কে অনেকবার আলাপ হয়েছে। সীমান্ত এলাকায় ফেনসিডিল উৎপাদন বন্ধের জন্য তারা ব্যবস্থা নিচ্ছে। আমাদের হিসাব অনুযায়ী, ফেনসিডিল সরবরাহ কমেছে। কিন্তু ভয়ংকর মাদক বেড়েছে সেটা হলো ইয়াবা। এর সঙ্গে আইস সংযুক্ত হয়েছে, যেটা আরও ভয়ংকর। এগুলো আমাদের যুবসমাজের জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে গেছে।’
আমাদের দেশে মাদকাসক্তের যে সংখ্যা বলা হয়, প্রকৃতপক্ষে এই সংখ্যা আরও বেশি বলে জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘মাদকাসক্তের সংখ্যা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক যেটা বলেছেন, আমি মনে করি তার চেয়ে অনেক বেশি। উনি কম করে বলেছেন, ৩৬ লাখের কথা বলেছেন। আমাদের কারাগারে বন্দী ৬০ শতাংশ মাদক চোরাকারবারি বা এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। ঢাকা বিভাগে আসক্তের সংখ্যা বেশি।’
এ সময় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ক্রাইটেরিয়া মেনে চললে মদের বিক্রির লাইসেন্স দেওয়া হবে বলে জানান আসাদুজ্জামান খান কামাল। তিনি বলেন, ‘একটা হলো সফট ড্রাগস আরেকটি হলে হার্ড ড্রাগস। সফট ড্রাগস সারা বিশ্বেই চলছে। আমাদের এখানেও লাইসেন্সের মাধ্যমে নির্দিষ্ট কয়েকটি প্রতিষ্ঠানকে, কয়েকটি হোটেল, রেস্টুরেন্ট ও ক্লাবকে লাইসেন্স দিয়েছি। তারা শর্ত মেনে চলছে। আমরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে লাইসেন্স দিচ্ছি।’
মন্ত্রী বলেন, ‘এর আওতা বাড়বে কি না, এটা নির্ভর করে নিয়মকানুন কতটা মেনে চলছে তার ওপর। এটা একটি চলমান প্রক্রিয়া। যারাই আমাদের নিয়ম মেনে চলতে পারবে, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কয়েকটি ক্রাইটেরিয়া আছে যখন সেগুলো ফুলফিল করতে পারবে তখন তারা লাইসেন্স পাবে।’
মাদকাসক্তি নিরাময়ে সরকার পর্যাপ্ত সেবা দিতে পারছে না বলে জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রগুলোতে আমরা ঠিক ততখানি সেবা দিতে পারছি না। আমাদেরও কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। আমাদের সাইকিয়াটিস্ট নেই, এ ব্যাপারে অভিজ্ঞ সে ধরনের চিকিৎসক নেই। সরকারিভাবে আমরা তেজগাঁওয়ে যেটা চালাচ্ছি সেখানেও অভিজ্ঞ চিকিৎসকের অভাব রয়েছে। তবে বসে থাকলে তো চলবে না, সেভাবেই আমরা চলছি-এগোচ্ছি। বেসরকারি মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রগুলোকে উৎসাহ দেওয়ার চেষ্টা করছি।’
প্রধান উপদেষ্টার সম্প্রতি চীন সফরের ফলাফল পর্যালোচনা এবং বাংলাদেশ-চীন সহযোগিতা দ্রুততর করতে চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। আজ রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তাঁরা এ সাক্ষাৎ করেন।
৭ ঘণ্টা আগেএজেন্সিগুলোর গাফিলতির কারণে চলতি বছর প্রায় সাড়ে ১০ হাজার ব্যক্তির হজ পালন নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছিল। এ নিয়ে ধর্ম উপদেষ্টার হুঁশিয়ারির পর তৎপরতা বাড়িয়েছে এজেন্সিগুলো। এতে অনিশ্চয়তা প্রায় কেটে গেছে। হজযাত্রীদের ভিসাপ্রক্রিয়াও প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেজাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থা ইউনেসকোর মহাপরিচালক পদে (২০২৫-২৯) মেক্সিকোর প্রার্থী গ্যাব্রিয়েলা রামোস পাটিনা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন। আজ রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে তিনি এ সাক্ষাৎ করেন। এ সময় মেক্সিকোর অনাবাসিক
৮ ঘণ্টা আগেজুনিয়র ইনস্ট্রাক্টর পদে ক্র্যাফট ইনস্ট্রাক্টরদের পদোন্নতি–সংক্রান্ত হাইকোর্টের রায় স্থগিত করা হয়েছে। কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের করা আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি মো. রেজাউল হক এই আদেশ দেন। একই সঙ্গে আবেদনটি আগামী ১৮ মে আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে শুনানির...
১০ ঘণ্টা আগে