নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে ফেনসিডিল সরবরাহ কমলেও ইয়াবা ও আইস আসা বেড়ে গেছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে বেসরকারি মাদকাসক্তি নিরাময় ও পুনর্বাসন কেন্দ্রগুলোর মান উন্নয়নের জন্য অনুদানের চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠানে এ কথা জানান তিনি।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে আমরা আলাপ-আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি। ভারতের সঙ্গে ফেনসিডিল সম্পর্কে অনেকবার আলাপ হয়েছে। সীমান্ত এলাকায় ফেনসিডিল উৎপাদন বন্ধের জন্য তারা ব্যবস্থা নিচ্ছে। আমাদের হিসাব অনুযায়ী, ফেনসিডিল সরবরাহ কমেছে। কিন্তু ভয়ংকর মাদক বেড়েছে সেটা হলো ইয়াবা। এর সঙ্গে আইস সংযুক্ত হয়েছে, যেটা আরও ভয়ংকর। এগুলো আমাদের যুবসমাজের জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে গেছে।’
আমাদের দেশে মাদকাসক্তের যে সংখ্যা বলা হয়, প্রকৃতপক্ষে এই সংখ্যা আরও বেশি বলে জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘মাদকাসক্তের সংখ্যা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক যেটা বলেছেন, আমি মনে করি তার চেয়ে অনেক বেশি। উনি কম করে বলেছেন, ৩৬ লাখের কথা বলেছেন। আমাদের কারাগারে বন্দী ৬০ শতাংশ মাদক চোরাকারবারি বা এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। ঢাকা বিভাগে আসক্তের সংখ্যা বেশি।’
এ সময় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ক্রাইটেরিয়া মেনে চললে মদের বিক্রির লাইসেন্স দেওয়া হবে বলে জানান আসাদুজ্জামান খান কামাল। তিনি বলেন, ‘একটা হলো সফট ড্রাগস আরেকটি হলে হার্ড ড্রাগস। সফট ড্রাগস সারা বিশ্বেই চলছে। আমাদের এখানেও লাইসেন্সের মাধ্যমে নির্দিষ্ট কয়েকটি প্রতিষ্ঠানকে, কয়েকটি হোটেল, রেস্টুরেন্ট ও ক্লাবকে লাইসেন্স দিয়েছি। তারা শর্ত মেনে চলছে। আমরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে লাইসেন্স দিচ্ছি।’
মন্ত্রী বলেন, ‘এর আওতা বাড়বে কি না, এটা নির্ভর করে নিয়মকানুন কতটা মেনে চলছে তার ওপর। এটা একটি চলমান প্রক্রিয়া। যারাই আমাদের নিয়ম মেনে চলতে পারবে, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কয়েকটি ক্রাইটেরিয়া আছে যখন সেগুলো ফুলফিল করতে পারবে তখন তারা লাইসেন্স পাবে।’
মাদকাসক্তি নিরাময়ে সরকার পর্যাপ্ত সেবা দিতে পারছে না বলে জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রগুলোতে আমরা ঠিক ততখানি সেবা দিতে পারছি না। আমাদেরও কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। আমাদের সাইকিয়াটিস্ট নেই, এ ব্যাপারে অভিজ্ঞ সে ধরনের চিকিৎসক নেই। সরকারিভাবে আমরা তেজগাঁওয়ে যেটা চালাচ্ছি সেখানেও অভিজ্ঞ চিকিৎসকের অভাব রয়েছে। তবে বসে থাকলে তো চলবে না, সেভাবেই আমরা চলছি-এগোচ্ছি। বেসরকারি মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রগুলোকে উৎসাহ দেওয়ার চেষ্টা করছি।’

দেশে প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে ফেনসিডিল সরবরাহ কমলেও ইয়াবা ও আইস আসা বেড়ে গেছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে বেসরকারি মাদকাসক্তি নিরাময় ও পুনর্বাসন কেন্দ্রগুলোর মান উন্নয়নের জন্য অনুদানের চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠানে এ কথা জানান তিনি।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে আমরা আলাপ-আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি। ভারতের সঙ্গে ফেনসিডিল সম্পর্কে অনেকবার আলাপ হয়েছে। সীমান্ত এলাকায় ফেনসিডিল উৎপাদন বন্ধের জন্য তারা ব্যবস্থা নিচ্ছে। আমাদের হিসাব অনুযায়ী, ফেনসিডিল সরবরাহ কমেছে। কিন্তু ভয়ংকর মাদক বেড়েছে সেটা হলো ইয়াবা। এর সঙ্গে আইস সংযুক্ত হয়েছে, যেটা আরও ভয়ংকর। এগুলো আমাদের যুবসমাজের জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে গেছে।’
আমাদের দেশে মাদকাসক্তের যে সংখ্যা বলা হয়, প্রকৃতপক্ষে এই সংখ্যা আরও বেশি বলে জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘মাদকাসক্তের সংখ্যা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক যেটা বলেছেন, আমি মনে করি তার চেয়ে অনেক বেশি। উনি কম করে বলেছেন, ৩৬ লাখের কথা বলেছেন। আমাদের কারাগারে বন্দী ৬০ শতাংশ মাদক চোরাকারবারি বা এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। ঢাকা বিভাগে আসক্তের সংখ্যা বেশি।’
এ সময় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ক্রাইটেরিয়া মেনে চললে মদের বিক্রির লাইসেন্স দেওয়া হবে বলে জানান আসাদুজ্জামান খান কামাল। তিনি বলেন, ‘একটা হলো সফট ড্রাগস আরেকটি হলে হার্ড ড্রাগস। সফট ড্রাগস সারা বিশ্বেই চলছে। আমাদের এখানেও লাইসেন্সের মাধ্যমে নির্দিষ্ট কয়েকটি প্রতিষ্ঠানকে, কয়েকটি হোটেল, রেস্টুরেন্ট ও ক্লাবকে লাইসেন্স দিয়েছি। তারা শর্ত মেনে চলছে। আমরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে লাইসেন্স দিচ্ছি।’
মন্ত্রী বলেন, ‘এর আওতা বাড়বে কি না, এটা নির্ভর করে নিয়মকানুন কতটা মেনে চলছে তার ওপর। এটা একটি চলমান প্রক্রিয়া। যারাই আমাদের নিয়ম মেনে চলতে পারবে, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কয়েকটি ক্রাইটেরিয়া আছে যখন সেগুলো ফুলফিল করতে পারবে তখন তারা লাইসেন্স পাবে।’
মাদকাসক্তি নিরাময়ে সরকার পর্যাপ্ত সেবা দিতে পারছে না বলে জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রগুলোতে আমরা ঠিক ততখানি সেবা দিতে পারছি না। আমাদেরও কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। আমাদের সাইকিয়াটিস্ট নেই, এ ব্যাপারে অভিজ্ঞ সে ধরনের চিকিৎসক নেই। সরকারিভাবে আমরা তেজগাঁওয়ে যেটা চালাচ্ছি সেখানেও অভিজ্ঞ চিকিৎসকের অভাব রয়েছে। তবে বসে থাকলে তো চলবে না, সেভাবেই আমরা চলছি-এগোচ্ছি। বেসরকারি মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রগুলোকে উৎসাহ দেওয়ার চেষ্টা করছি।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে ফেনসিডিল সরবরাহ কমলেও ইয়াবা ও আইস আসা বেড়ে গেছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে বেসরকারি মাদকাসক্তি নিরাময় ও পুনর্বাসন কেন্দ্রগুলোর মান উন্নয়নের জন্য অনুদানের চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠানে এ কথা জানান তিনি।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে আমরা আলাপ-আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি। ভারতের সঙ্গে ফেনসিডিল সম্পর্কে অনেকবার আলাপ হয়েছে। সীমান্ত এলাকায় ফেনসিডিল উৎপাদন বন্ধের জন্য তারা ব্যবস্থা নিচ্ছে। আমাদের হিসাব অনুযায়ী, ফেনসিডিল সরবরাহ কমেছে। কিন্তু ভয়ংকর মাদক বেড়েছে সেটা হলো ইয়াবা। এর সঙ্গে আইস সংযুক্ত হয়েছে, যেটা আরও ভয়ংকর। এগুলো আমাদের যুবসমাজের জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে গেছে।’
আমাদের দেশে মাদকাসক্তের যে সংখ্যা বলা হয়, প্রকৃতপক্ষে এই সংখ্যা আরও বেশি বলে জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘মাদকাসক্তের সংখ্যা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক যেটা বলেছেন, আমি মনে করি তার চেয়ে অনেক বেশি। উনি কম করে বলেছেন, ৩৬ লাখের কথা বলেছেন। আমাদের কারাগারে বন্দী ৬০ শতাংশ মাদক চোরাকারবারি বা এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। ঢাকা বিভাগে আসক্তের সংখ্যা বেশি।’
এ সময় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ক্রাইটেরিয়া মেনে চললে মদের বিক্রির লাইসেন্স দেওয়া হবে বলে জানান আসাদুজ্জামান খান কামাল। তিনি বলেন, ‘একটা হলো সফট ড্রাগস আরেকটি হলে হার্ড ড্রাগস। সফট ড্রাগস সারা বিশ্বেই চলছে। আমাদের এখানেও লাইসেন্সের মাধ্যমে নির্দিষ্ট কয়েকটি প্রতিষ্ঠানকে, কয়েকটি হোটেল, রেস্টুরেন্ট ও ক্লাবকে লাইসেন্স দিয়েছি। তারা শর্ত মেনে চলছে। আমরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে লাইসেন্স দিচ্ছি।’
মন্ত্রী বলেন, ‘এর আওতা বাড়বে কি না, এটা নির্ভর করে নিয়মকানুন কতটা মেনে চলছে তার ওপর। এটা একটি চলমান প্রক্রিয়া। যারাই আমাদের নিয়ম মেনে চলতে পারবে, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কয়েকটি ক্রাইটেরিয়া আছে যখন সেগুলো ফুলফিল করতে পারবে তখন তারা লাইসেন্স পাবে।’
মাদকাসক্তি নিরাময়ে সরকার পর্যাপ্ত সেবা দিতে পারছে না বলে জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রগুলোতে আমরা ঠিক ততখানি সেবা দিতে পারছি না। আমাদেরও কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। আমাদের সাইকিয়াটিস্ট নেই, এ ব্যাপারে অভিজ্ঞ সে ধরনের চিকিৎসক নেই। সরকারিভাবে আমরা তেজগাঁওয়ে যেটা চালাচ্ছি সেখানেও অভিজ্ঞ চিকিৎসকের অভাব রয়েছে। তবে বসে থাকলে তো চলবে না, সেভাবেই আমরা চলছি-এগোচ্ছি। বেসরকারি মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রগুলোকে উৎসাহ দেওয়ার চেষ্টা করছি।’

দেশে প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে ফেনসিডিল সরবরাহ কমলেও ইয়াবা ও আইস আসা বেড়ে গেছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে বেসরকারি মাদকাসক্তি নিরাময় ও পুনর্বাসন কেন্দ্রগুলোর মান উন্নয়নের জন্য অনুদানের চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠানে এ কথা জানান তিনি।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে আমরা আলাপ-আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি। ভারতের সঙ্গে ফেনসিডিল সম্পর্কে অনেকবার আলাপ হয়েছে। সীমান্ত এলাকায় ফেনসিডিল উৎপাদন বন্ধের জন্য তারা ব্যবস্থা নিচ্ছে। আমাদের হিসাব অনুযায়ী, ফেনসিডিল সরবরাহ কমেছে। কিন্তু ভয়ংকর মাদক বেড়েছে সেটা হলো ইয়াবা। এর সঙ্গে আইস সংযুক্ত হয়েছে, যেটা আরও ভয়ংকর। এগুলো আমাদের যুবসমাজের জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে গেছে।’
আমাদের দেশে মাদকাসক্তের যে সংখ্যা বলা হয়, প্রকৃতপক্ষে এই সংখ্যা আরও বেশি বলে জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘মাদকাসক্তের সংখ্যা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক যেটা বলেছেন, আমি মনে করি তার চেয়ে অনেক বেশি। উনি কম করে বলেছেন, ৩৬ লাখের কথা বলেছেন। আমাদের কারাগারে বন্দী ৬০ শতাংশ মাদক চোরাকারবারি বা এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। ঢাকা বিভাগে আসক্তের সংখ্যা বেশি।’
এ সময় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ক্রাইটেরিয়া মেনে চললে মদের বিক্রির লাইসেন্স দেওয়া হবে বলে জানান আসাদুজ্জামান খান কামাল। তিনি বলেন, ‘একটা হলো সফট ড্রাগস আরেকটি হলে হার্ড ড্রাগস। সফট ড্রাগস সারা বিশ্বেই চলছে। আমাদের এখানেও লাইসেন্সের মাধ্যমে নির্দিষ্ট কয়েকটি প্রতিষ্ঠানকে, কয়েকটি হোটেল, রেস্টুরেন্ট ও ক্লাবকে লাইসেন্স দিয়েছি। তারা শর্ত মেনে চলছে। আমরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে লাইসেন্স দিচ্ছি।’
মন্ত্রী বলেন, ‘এর আওতা বাড়বে কি না, এটা নির্ভর করে নিয়মকানুন কতটা মেনে চলছে তার ওপর। এটা একটি চলমান প্রক্রিয়া। যারাই আমাদের নিয়ম মেনে চলতে পারবে, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কয়েকটি ক্রাইটেরিয়া আছে যখন সেগুলো ফুলফিল করতে পারবে তখন তারা লাইসেন্স পাবে।’
মাদকাসক্তি নিরাময়ে সরকার পর্যাপ্ত সেবা দিতে পারছে না বলে জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রগুলোতে আমরা ঠিক ততখানি সেবা দিতে পারছি না। আমাদেরও কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। আমাদের সাইকিয়াটিস্ট নেই, এ ব্যাপারে অভিজ্ঞ সে ধরনের চিকিৎসক নেই। সরকারিভাবে আমরা তেজগাঁওয়ে যেটা চালাচ্ছি সেখানেও অভিজ্ঞ চিকিৎসকের অভাব রয়েছে। তবে বসে থাকলে তো চলবে না, সেভাবেই আমরা চলছি-এগোচ্ছি। বেসরকারি মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রগুলোকে উৎসাহ দেওয়ার চেষ্টা করছি।’

পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পে ৩০ কাঠা প্লট বরাদ্দে দুর্নীতির অভিযোগে শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা, টিউলিপ সিদ্দিকসহ অন্যদের বিরুদ্ধে দায়ের করা আরও তিন মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছেন আরও পাঁচজন। আজ রোববার (২ নভেম্বর) ঢাকার বিশেষ জজ-৪ এ সাক্ষ্য দেন তাঁরা। তাঁরা সবাই তিন মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছেন বলে আদালত সূত্রে জানা
২ ঘণ্টা আগে
অমর একুশে বইমেলা-২০২৬ আগামী বছর ফেব্রুয়ারি মাসেই আয়োজনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। তবে ফেব্রুয়ারিতে হলেও মেলা অনুষ্ঠিত হবে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর। বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক এবং বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির (বাপুস) প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকের পরে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে
আজ রোববার আপিল বিভাগে প্রথমে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ তাঁকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বক্তব্য দেন। পরে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন নেপালের প্রধান বিচারপতিকে সংবর্ধনা দেন।
৩ ঘণ্টা আগে
লিখিত বিবৃতিতে ইফতেখারুজ্জামান বলেন, প্রতিষ্ঠানটির সৃষ্টিলগ্নে যে মৌলিক দুর্বলতার বীজ বপন করা হয়েছিল, তা কেন অব্যাহত রাখতে হবে, তা বোধগম্য নয়। কমিশনের চেয়ারম্যানসহ সাত সদস্যের মধ্যে দুজনকে খণ্ডকালীন নিয়োগের বিধান বৈষম্যমূলক এবং সদস্যদের মধ্যে মর্যাদা ও এখতিয়ারে বিভাজন তৈরি করে, যা প্রতিষ্ঠানটির...
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজউকের পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পে ১০ কাঠা করে তিনটি প্লট বরাদ্দে দুর্নীতির অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর বোন শেখ রেহানা, শেখ রেহানার মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিকসহ অন্যদের বিরুদ্ধে করা তিনটি মামলায় আরও পাঁচজন সাক্ষ্য দিয়েছেন। আজ রোববার (২ নভেম্বর) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪-এ তাঁরা সাক্ষ্য দেন।
এই পাঁচ সাক্ষীর প্রত্যেকে তিন মামলাতেই সাক্ষ্য দিয়েছেন বলে আদালত সূত্রে জানা গেছে। তাঁদের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে বিচারক রবিউল ইসলাম ৯ নভেম্বর পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য করেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) বিশেষ পিপি তরিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য জানান।
এই তিন মামলায় গত ১৩ আগস্ট সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়। সেদিন তিন মামলার বাদী যথাক্রমে দুদকের উপপরিচালক সালাহউদ্দিন, সহকারী পরিচালক আফনান জান্নাত কেয়া এবং এস এম রাশেদুল হাসান সাক্ষ্য দেন। পরে পাঁচটি তারিখে আরও ২০ জন সাক্ষ্য দেন।
এ তিন মামলায় শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা, শেখ রেহানার দুই মেয়ে ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিক ও আজমিনা সিদ্দিক এবং ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববিকে আসামি করা হয়েছে। একটি মামলায় শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা, টিউলিপ সিদ্দিকসহ ১৭ জন; আরেক মামলায় শেখ হাসিনা, আজমিনা সিদ্দিকসহ ১৮ জন এবং অপর মামলায় শেখ হাসিনা, রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিকসহ ১৮ জন আসামি।
তবে প্রতিটি মামলায় শেখ হাসিনা এবং রাজউকের কয়েকজন কর্মকর্তা আসামি। তাঁদের মধ্যে আদালতে আত্মসমর্পণ করা রাজউকের সাবেক সদস্য খুরশিদ আলমের পক্ষে আজ সাক্ষীদের জেরা করা হয়। অন্যরা পলাতক থাকায় তাঁদের অনুপস্থিতিতে সাক্ষ্য গ্রহণ চলছে।
ক্ষমতার অপব্যবহার করে রাজউকের পূর্বাচল প্রকল্পে শেখ হাসিনা, তাঁর ছেলে-মেয়ে এবং তাঁর বোন, বোনের এক মেয়ে ও ছেলের নামে ১০ কাঠা করে ছয়টি প্লট বরাদ্দে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগে এ তিনটিসহ মোট ছয়টি মামলা করেছে দুদক। বাকি তিনটি মামলা করা হয় শেখ হাসিনা, তাঁর ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলসহ অন্যদের বিরুদ্ধে। ওই তিন মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ চলছে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫-এ।
এ ছয়টি মামলার অভিযোগপত্রে শেখ হাসিনা, তাঁর পরিবারের সদস্যরাসহ ২৯ জন আসামি। প্রত্যেকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।

রাজউকের পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পে ১০ কাঠা করে তিনটি প্লট বরাদ্দে দুর্নীতির অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর বোন শেখ রেহানা, শেখ রেহানার মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিকসহ অন্যদের বিরুদ্ধে করা তিনটি মামলায় আরও পাঁচজন সাক্ষ্য দিয়েছেন। আজ রোববার (২ নভেম্বর) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪-এ তাঁরা সাক্ষ্য দেন।
এই পাঁচ সাক্ষীর প্রত্যেকে তিন মামলাতেই সাক্ষ্য দিয়েছেন বলে আদালত সূত্রে জানা গেছে। তাঁদের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে বিচারক রবিউল ইসলাম ৯ নভেম্বর পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য করেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) বিশেষ পিপি তরিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য জানান।
এই তিন মামলায় গত ১৩ আগস্ট সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়। সেদিন তিন মামলার বাদী যথাক্রমে দুদকের উপপরিচালক সালাহউদ্দিন, সহকারী পরিচালক আফনান জান্নাত কেয়া এবং এস এম রাশেদুল হাসান সাক্ষ্য দেন। পরে পাঁচটি তারিখে আরও ২০ জন সাক্ষ্য দেন।
এ তিন মামলায় শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা, শেখ রেহানার দুই মেয়ে ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিক ও আজমিনা সিদ্দিক এবং ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববিকে আসামি করা হয়েছে। একটি মামলায় শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা, টিউলিপ সিদ্দিকসহ ১৭ জন; আরেক মামলায় শেখ হাসিনা, আজমিনা সিদ্দিকসহ ১৮ জন এবং অপর মামলায় শেখ হাসিনা, রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিকসহ ১৮ জন আসামি।
তবে প্রতিটি মামলায় শেখ হাসিনা এবং রাজউকের কয়েকজন কর্মকর্তা আসামি। তাঁদের মধ্যে আদালতে আত্মসমর্পণ করা রাজউকের সাবেক সদস্য খুরশিদ আলমের পক্ষে আজ সাক্ষীদের জেরা করা হয়। অন্যরা পলাতক থাকায় তাঁদের অনুপস্থিতিতে সাক্ষ্য গ্রহণ চলছে।
ক্ষমতার অপব্যবহার করে রাজউকের পূর্বাচল প্রকল্পে শেখ হাসিনা, তাঁর ছেলে-মেয়ে এবং তাঁর বোন, বোনের এক মেয়ে ও ছেলের নামে ১০ কাঠা করে ছয়টি প্লট বরাদ্দে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগে এ তিনটিসহ মোট ছয়টি মামলা করেছে দুদক। বাকি তিনটি মামলা করা হয় শেখ হাসিনা, তাঁর ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলসহ অন্যদের বিরুদ্ধে। ওই তিন মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ চলছে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫-এ।
এ ছয়টি মামলার অভিযোগপত্রে শেখ হাসিনা, তাঁর পরিবারের সদস্যরাসহ ২৯ জন আসামি। প্রত্যেকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।

দেশে প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে ফেনসিডিল সরবরাহ কমলেও ইয়াবা ও আইস আসা বেড়ে গেছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে বেসরকারি মাদকাসক্তি নিরাময় ও পুনর্বাসন কেন্দ্রগুলোর মান উন্নয়নের জন্য
২৪ মে ২০২২
অমর একুশে বইমেলা-২০২৬ আগামী বছর ফেব্রুয়ারি মাসেই আয়োজনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। তবে ফেব্রুয়ারিতে হলেও মেলা অনুষ্ঠিত হবে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর। বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক এবং বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির (বাপুস) প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকের পরে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে
আজ রোববার আপিল বিভাগে প্রথমে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ তাঁকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বক্তব্য দেন। পরে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন নেপালের প্রধান বিচারপতিকে সংবর্ধনা দেন।
৩ ঘণ্টা আগে
লিখিত বিবৃতিতে ইফতেখারুজ্জামান বলেন, প্রতিষ্ঠানটির সৃষ্টিলগ্নে যে মৌলিক দুর্বলতার বীজ বপন করা হয়েছিল, তা কেন অব্যাহত রাখতে হবে, তা বোধগম্য নয়। কমিশনের চেয়ারম্যানসহ সাত সদস্যের মধ্যে দুজনকে খণ্ডকালীন নিয়োগের বিধান বৈষম্যমূলক এবং সদস্যদের মধ্যে মর্যাদা ও এখতিয়ারে বিভাজন তৈরি করে, যা প্রতিষ্ঠানটির...
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অমর একুশে বইমেলা-২০২৬ আগামী বছর ফেব্রুয়ারি মাসেই আয়োজনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। তবে ফেব্রুয়ারিতে হলেও মেলা অনুষ্ঠিত হবে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর। বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক এবং বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির (বাপুস) প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকের পরে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বাংলা একাডেমি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আজ রোববার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় বাপুসের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বাংলা একাডেমির মহাপরিচালকের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। সেখানে অমর একুশে বইমেলা ২০২৬-এর সময় নির্ধারণ বিষয়ে সমিতির প্রস্তাব নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।
বৈঠকে বাপুস মেলার কয়েকটি সম্ভাব্য সময়ের কথা উপস্থাপন করে। পাশাপাশি রাষ্ট্রের নিরাপত্তাবিষয়ক সংস্থার পরামর্শও সেখানে পর্যালোচনা করা হয়। সবকিছু মিলিয়ে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরপর ফেব্রুয়ারি মাসে মেলা আয়োজনের প্রস্তাবকে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বাস্তবসম্মত বলে গ্রহণ করা হয়েছে।
সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছে, নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরেই মেলার তারিখ ঘোষণা করা হবে।
অমর একুশে বইমেলা-২০২৬ আয়োজনের বিষয়ে বাংলা একাডেমি সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ এবং সংশ্লিষ্ট অন্যদের সঙ্গেও নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করে চলছে।
এর আগে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং রমজানের কারণে অমর একুশে বইমেলা-২০২৬-এর সময় এগিয়ে এনে ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। পরে অবশ্য তা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তে স্থগিত করা হয়।

অমর একুশে বইমেলা-২০২৬ আগামী বছর ফেব্রুয়ারি মাসেই আয়োজনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। তবে ফেব্রুয়ারিতে হলেও মেলা অনুষ্ঠিত হবে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর। বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক এবং বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির (বাপুস) প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকের পরে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বাংলা একাডেমি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আজ রোববার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় বাপুসের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বাংলা একাডেমির মহাপরিচালকের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। সেখানে অমর একুশে বইমেলা ২০২৬-এর সময় নির্ধারণ বিষয়ে সমিতির প্রস্তাব নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।
বৈঠকে বাপুস মেলার কয়েকটি সম্ভাব্য সময়ের কথা উপস্থাপন করে। পাশাপাশি রাষ্ট্রের নিরাপত্তাবিষয়ক সংস্থার পরামর্শও সেখানে পর্যালোচনা করা হয়। সবকিছু মিলিয়ে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরপর ফেব্রুয়ারি মাসে মেলা আয়োজনের প্রস্তাবকে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বাস্তবসম্মত বলে গ্রহণ করা হয়েছে।
সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছে, নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরেই মেলার তারিখ ঘোষণা করা হবে।
অমর একুশে বইমেলা-২০২৬ আয়োজনের বিষয়ে বাংলা একাডেমি সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ এবং সংশ্লিষ্ট অন্যদের সঙ্গেও নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করে চলছে।
এর আগে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং রমজানের কারণে অমর একুশে বইমেলা-২০২৬-এর সময় এগিয়ে এনে ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। পরে অবশ্য তা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তে স্থগিত করা হয়।

দেশে প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে ফেনসিডিল সরবরাহ কমলেও ইয়াবা ও আইস আসা বেড়ে গেছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে বেসরকারি মাদকাসক্তি নিরাময় ও পুনর্বাসন কেন্দ্রগুলোর মান উন্নয়নের জন্য
২৪ মে ২০২২
পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পে ৩০ কাঠা প্লট বরাদ্দে দুর্নীতির অভিযোগে শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা, টিউলিপ সিদ্দিকসহ অন্যদের বিরুদ্ধে দায়ের করা আরও তিন মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছেন আরও পাঁচজন। আজ রোববার (২ নভেম্বর) ঢাকার বিশেষ জজ-৪ এ সাক্ষ্য দেন তাঁরা। তাঁরা সবাই তিন মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছেন বলে আদালত সূত্রে জানা
২ ঘণ্টা আগে
আজ রোববার আপিল বিভাগে প্রথমে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ তাঁকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বক্তব্য দেন। পরে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন নেপালের প্রধান বিচারপতিকে সংবর্ধনা দেন।
৩ ঘণ্টা আগে
লিখিত বিবৃতিতে ইফতেখারুজ্জামান বলেন, প্রতিষ্ঠানটির সৃষ্টিলগ্নে যে মৌলিক দুর্বলতার বীজ বপন করা হয়েছিল, তা কেন অব্যাহত রাখতে হবে, তা বোধগম্য নয়। কমিশনের চেয়ারম্যানসহ সাত সদস্যের মধ্যে দুজনকে খণ্ডকালীন নিয়োগের বিধান বৈষম্যমূলক এবং সদস্যদের মধ্যে মর্যাদা ও এখতিয়ারে বিভাজন তৈরি করে, যা প্রতিষ্ঠানটির...
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নেপালের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ মান সিং রাউতকে আপিল বিভাগে সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে।
আজ রোববার আপিল বিভাগে প্রথমে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ তাঁকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বক্তব্য দেন। পরে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন নেপালের প্রধান বিচারপতিকে সংবর্ধনা দেন।
নেপালের প্রধান বিচারপতি আপিল বিভাগে চলমান তত্ত্বাবধায়ক সরকারসংক্রান্ত একটি মামলার শুনানি পর্যবেক্ষণ করেন।
পরে সংবর্ধনার জবাবে ধন্যবাদ জানিয়ে বক্তব্য দেন তিনি।
এ সময় আপিল বিভাগে নেপালের উচ্চ আদালতের বিচারপতি, বাংলাদেশে নেপালের রাষ্ট্রদূত, ইউএনডিপির প্রতিনিধি ও বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবীরা উপস্থিত ছিলেন।
আজ শুরুতে বিএনপি মহাসচিবের পক্ষে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা-সংক্রান্ত আপিল শুনানিতে অংশ নেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন। এরপর বিরতি শেষে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ নেপালের প্রধান বিচারপতিকে নিয়ে আবার এজলাসে আসেন। নেপালের প্রধান বিচারপতিকে বসানো হয় বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতির ডান পাশের চেয়ারে।
দ্বিতীয় পর্যায়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানিতে বিএনপি মহাসচিবের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল। ইন্টারভেনর হিসেবে শুনানি করেন ব্যারিস্টার এহসান আবদুল্লাহ সিদ্দিকী। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা-সংক্রান্ত আপিল শুনানি বেলা ১টা পর্যন্ত চলে। পরে আগামী মঙ্গলবার পর্যন্ত শুনানি মুলতবি করা হয়।
শুনানিতে যা বললেন রুহুল কুদ্দুস
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিলের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানিতে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী রুহুল কুদ্দুস কাজল বলেন, আপিল বিভাগের তিনজন বিচারপতি তত্ত্বাবধায়ক সরকার রাখার পক্ষে রায় দিয়েছেন আর চারজন রায় দেন বাতিলের পক্ষে। সংক্ষিপ্ত রায়ে পরবর্তী দুটি নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে করার জন্য বলা হয়েছিল। খায়রুল হক (সাবেক প্রধান বিচারপতি) অবসরের ১৬ মাস পর তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের রায় দেন। তবে সেখানে পরবর্তী দুটি নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে করার বিষয়টি ছিল না। প্রকাশ্য আদালতে রায় দেওয়ার পর করণিক ভুল ছাড়া আর কোনো কিছু পরিবর্তন করা যায় না।
রুহুল কুদ্দুস কাজল বলেন, আপিল বিভাগের রায়ে বলা হয়েছে, অবসরের ছয় মাসের মধ্যে রায়ে স্বাক্ষর করতে হবে। আর এই রায়ে স্বাক্ষর করা হয়েছে অবসরের ১৬ মাস পর। গণতন্ত্রের স্বার্থে, আইনের শাসনের স্বার্থে, বাংলাদেশের মানুষের ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করে এ বি এম খায়রুল হকের দেওয়া রায় পুনর্বিবেচনা করতে হবে।
এদিকে আদালত থেকে বের হয়ে জয়নুল আবেদীন বলেন, ‘আমি শুনানিতে বলেছি, দেশের মধ্যে এই যে মারামারি, দিনের ভোট রাতে হয়েছে এবং কোনো ভোটই হয়নি—সবকিছুর মূলেই খায়রুল হক। খায়রুল হক দেশের সর্বোচ্চ আদালতকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করেছেন। তাঁর এই ব্যবহারের কারণেই আজকে ভোট নিয়ে অনিশ্চয়তা। খায়রুল হকের ওই রায় কোনোভাবেই থাকতে পারে না। ওই রায় থাকলে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা থাকে না।’

নেপালের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ মান সিং রাউতকে আপিল বিভাগে সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে।
আজ রোববার আপিল বিভাগে প্রথমে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ তাঁকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বক্তব্য দেন। পরে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন নেপালের প্রধান বিচারপতিকে সংবর্ধনা দেন।
নেপালের প্রধান বিচারপতি আপিল বিভাগে চলমান তত্ত্বাবধায়ক সরকারসংক্রান্ত একটি মামলার শুনানি পর্যবেক্ষণ করেন।
পরে সংবর্ধনার জবাবে ধন্যবাদ জানিয়ে বক্তব্য দেন তিনি।
এ সময় আপিল বিভাগে নেপালের উচ্চ আদালতের বিচারপতি, বাংলাদেশে নেপালের রাষ্ট্রদূত, ইউএনডিপির প্রতিনিধি ও বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবীরা উপস্থিত ছিলেন।
আজ শুরুতে বিএনপি মহাসচিবের পক্ষে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা-সংক্রান্ত আপিল শুনানিতে অংশ নেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন। এরপর বিরতি শেষে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ নেপালের প্রধান বিচারপতিকে নিয়ে আবার এজলাসে আসেন। নেপালের প্রধান বিচারপতিকে বসানো হয় বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতির ডান পাশের চেয়ারে।
দ্বিতীয় পর্যায়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানিতে বিএনপি মহাসচিবের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল। ইন্টারভেনর হিসেবে শুনানি করেন ব্যারিস্টার এহসান আবদুল্লাহ সিদ্দিকী। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা-সংক্রান্ত আপিল শুনানি বেলা ১টা পর্যন্ত চলে। পরে আগামী মঙ্গলবার পর্যন্ত শুনানি মুলতবি করা হয়।
শুনানিতে যা বললেন রুহুল কুদ্দুস
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিলের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানিতে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী রুহুল কুদ্দুস কাজল বলেন, আপিল বিভাগের তিনজন বিচারপতি তত্ত্বাবধায়ক সরকার রাখার পক্ষে রায় দিয়েছেন আর চারজন রায় দেন বাতিলের পক্ষে। সংক্ষিপ্ত রায়ে পরবর্তী দুটি নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে করার জন্য বলা হয়েছিল। খায়রুল হক (সাবেক প্রধান বিচারপতি) অবসরের ১৬ মাস পর তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের রায় দেন। তবে সেখানে পরবর্তী দুটি নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে করার বিষয়টি ছিল না। প্রকাশ্য আদালতে রায় দেওয়ার পর করণিক ভুল ছাড়া আর কোনো কিছু পরিবর্তন করা যায় না।
রুহুল কুদ্দুস কাজল বলেন, আপিল বিভাগের রায়ে বলা হয়েছে, অবসরের ছয় মাসের মধ্যে রায়ে স্বাক্ষর করতে হবে। আর এই রায়ে স্বাক্ষর করা হয়েছে অবসরের ১৬ মাস পর। গণতন্ত্রের স্বার্থে, আইনের শাসনের স্বার্থে, বাংলাদেশের মানুষের ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করে এ বি এম খায়রুল হকের দেওয়া রায় পুনর্বিবেচনা করতে হবে।
এদিকে আদালত থেকে বের হয়ে জয়নুল আবেদীন বলেন, ‘আমি শুনানিতে বলেছি, দেশের মধ্যে এই যে মারামারি, দিনের ভোট রাতে হয়েছে এবং কোনো ভোটই হয়নি—সবকিছুর মূলেই খায়রুল হক। খায়রুল হক দেশের সর্বোচ্চ আদালতকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করেছেন। তাঁর এই ব্যবহারের কারণেই আজকে ভোট নিয়ে অনিশ্চয়তা। খায়রুল হকের ওই রায় কোনোভাবেই থাকতে পারে না। ওই রায় থাকলে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা থাকে না।’

দেশে প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে ফেনসিডিল সরবরাহ কমলেও ইয়াবা ও আইস আসা বেড়ে গেছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে বেসরকারি মাদকাসক্তি নিরাময় ও পুনর্বাসন কেন্দ্রগুলোর মান উন্নয়নের জন্য
২৪ মে ২০২২
পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পে ৩০ কাঠা প্লট বরাদ্দে দুর্নীতির অভিযোগে শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা, টিউলিপ সিদ্দিকসহ অন্যদের বিরুদ্ধে দায়ের করা আরও তিন মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছেন আরও পাঁচজন। আজ রোববার (২ নভেম্বর) ঢাকার বিশেষ জজ-৪ এ সাক্ষ্য দেন তাঁরা। তাঁরা সবাই তিন মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছেন বলে আদালত সূত্রে জানা
২ ঘণ্টা আগে
অমর একুশে বইমেলা-২০২৬ আগামী বছর ফেব্রুয়ারি মাসেই আয়োজনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। তবে ফেব্রুয়ারিতে হলেও মেলা অনুষ্ঠিত হবে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর। বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক এবং বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির (বাপুস) প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকের পরে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে
লিখিত বিবৃতিতে ইফতেখারুজ্জামান বলেন, প্রতিষ্ঠানটির সৃষ্টিলগ্নে যে মৌলিক দুর্বলতার বীজ বপন করা হয়েছিল, তা কেন অব্যাহত রাখতে হবে, তা বোধগম্য নয়। কমিশনের চেয়ারম্যানসহ সাত সদস্যের মধ্যে দুজনকে খণ্ডকালীন নিয়োগের বিধান বৈষম্যমূলক এবং সদস্যদের মধ্যে মর্যাদা ও এখতিয়ারে বিভাজন তৈরি করে, যা প্রতিষ্ঠানটির...
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

উপদেষ্টা পরিষদ কর্তৃক অনুমোদিত জাতীয় মানবাধিকার কমিশন অধ্যাদেশ, ২০২৫-এ বৈষম্যমূলক কমিশন গঠনে সহায়ক ধারা ও প্রতিষ্ঠানটির স্বাধীনতা ক্ষুণ্নের ঝুঁকি সৃষ্টিকারী দুর্বল বিধান অব্যাহত থাকায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।
সংস্থাটি অধ্যাদেশে প্রয়োজনীয় সংশোধন এনে কমিশনকে স্বাধীন, নিরপেক্ষ ও কার্যকর করার আহ্বান জানিয়েছে।
আজ রোববার সংবাদমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান এসব কথা জানান।
এই অধ্যাদেশের ফলে মানবাধিকার কমিশনের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন হবে বলেও মনে করে টিআইবি।
লিখিত বিবৃতিতে ইফতেখারুজ্জামান বলেন, প্রতিষ্ঠানটির সৃষ্টিলগ্নে যে মৌলিক দুর্বলতার বীজ বপন করা হয়েছিল, তা কেন অব্যাহত রাখতে হবে, তা বোধগম্য নয়। কমিশনের চেয়ারম্যানসহ সাত সদস্যের মধ্যে দুজনকে খণ্ডকালীন নিয়োগের বিধান বৈষম্যমূলক এবং সদস্যদের মধ্যে মর্যাদা ও এখতিয়ারে বিভাজন তৈরি করে, যা প্রতিষ্ঠানটির অকার্যকরতার অন্যতম কারণ।
ইফতেখারুজ্জামান বলেন, কমিশনের সব সদস্যের পদমর্যাদা, বেতন-ভাতা ও দায়িত্ব-কর্তব্যে সমতা নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি এই বিধান সংশোধন করে কমিশনের কার্যক্রমে গতিশীলতা ও কার্যকরতা আনা জরুরি।
ড. ইফতেখারুজ্জামান জানান, চেয়ারপারসন ও কমিশনার বাছাইয়ে স্বচ্ছ প্রক্রিয়া এবং প্রাথমিকভাবে বাছাই করা প্রার্থীদের তালিকা ওয়েবসাইটে প্রকাশের প্রস্তাব টিআইবি দিয়েছিল, কিন্তু তা গৃহীত হয়নি। তা ছাড়া কোনো সংস্থার আটকস্থল যদি কমিশনের নিকট আইনবহির্ভূত মনে হয়, তবে তা বন্ধের ক্ষমতা ও দায়ীদের জবাবদিহি নিশ্চিতের সুপারিশও উপেক্ষিত হয়েছে, যা হতাশাজনক।
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, মানবাধিকার সংরক্ষণের পরিপন্থী কোনো আইন সংশোধনের সুপারিশ করার ক্ষমতা কমিশনের থাকা উচিত।
টিআইবির মতে, অধ্যাদেশে ধারা ১৪-তে ‘মানবাধিকারসংক্রান্ত অন্য কোনো আইন এই আইনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হলে এই আইন প্রাধান্য পাবে’–এই অংশ যুক্ত করা হলে ভবিষ্যতে মানবাধিকার বিষয়ে আইনগত সংঘাত এড়ানো সহজ হতো।
এ ছাড়া সব অভিযোগে বাধ্যতামূলক প্রাথমিক অনুসন্ধানের বিধান বাতিল করে আমলযোগ্য অভিযোগে সরাসরি তদন্তের সুযোগ রাখার প্রস্তাবও গৃহীত হয়নি।
টিআইবির আশঙ্কা, এতে অপ্রয়োজনীয় দীর্ঘসূত্রতা তৈরি হবে এবং ভুক্তভোগীর হয়রানি ও ন্যায়বিচার প্রাপ্তির পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হবে।
ড. ইফতেখারুজ্জামান জানান, প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োজিত কর্মকর্তা বা সরকারি কর্মচারীকে কমিশনে প্রেষণে নিয়োগের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ সীমা নির্ধারণ এবং প্রেষণপ্রক্রিয়াকে যোগ্যতা ও স্বচ্ছতার ভিত্তিতে পরিচালনার প্রস্তাবও অগ্রাহ্য করা হয়েছে। এমনকি কমিশনের দ্বিমতের ভিত্তিতে কোনো প্রেষণ প্রত্যাখ্যানের সুযোগের বিধান রাখার সুপারিশও বিবেচিত হয়নি।
টিআইবি মনে করে, কমিশনের আয়-ব্যয়ের বার্ষিক নিরীক্ষা সম্পন্নের পর তা ওয়েবসাইটে প্রকাশের বিধান যুক্ত করা উচিত। এসব সংস্কারই জাতীয় মানবাধিকার কমিশনকে সত্যিকার অর্থে স্বাধীন ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করবে।

উপদেষ্টা পরিষদ কর্তৃক অনুমোদিত জাতীয় মানবাধিকার কমিশন অধ্যাদেশ, ২০২৫-এ বৈষম্যমূলক কমিশন গঠনে সহায়ক ধারা ও প্রতিষ্ঠানটির স্বাধীনতা ক্ষুণ্নের ঝুঁকি সৃষ্টিকারী দুর্বল বিধান অব্যাহত থাকায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।
সংস্থাটি অধ্যাদেশে প্রয়োজনীয় সংশোধন এনে কমিশনকে স্বাধীন, নিরপেক্ষ ও কার্যকর করার আহ্বান জানিয়েছে।
আজ রোববার সংবাদমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান এসব কথা জানান।
এই অধ্যাদেশের ফলে মানবাধিকার কমিশনের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন হবে বলেও মনে করে টিআইবি।
লিখিত বিবৃতিতে ইফতেখারুজ্জামান বলেন, প্রতিষ্ঠানটির সৃষ্টিলগ্নে যে মৌলিক দুর্বলতার বীজ বপন করা হয়েছিল, তা কেন অব্যাহত রাখতে হবে, তা বোধগম্য নয়। কমিশনের চেয়ারম্যানসহ সাত সদস্যের মধ্যে দুজনকে খণ্ডকালীন নিয়োগের বিধান বৈষম্যমূলক এবং সদস্যদের মধ্যে মর্যাদা ও এখতিয়ারে বিভাজন তৈরি করে, যা প্রতিষ্ঠানটির অকার্যকরতার অন্যতম কারণ।
ইফতেখারুজ্জামান বলেন, কমিশনের সব সদস্যের পদমর্যাদা, বেতন-ভাতা ও দায়িত্ব-কর্তব্যে সমতা নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি এই বিধান সংশোধন করে কমিশনের কার্যক্রমে গতিশীলতা ও কার্যকরতা আনা জরুরি।
ড. ইফতেখারুজ্জামান জানান, চেয়ারপারসন ও কমিশনার বাছাইয়ে স্বচ্ছ প্রক্রিয়া এবং প্রাথমিকভাবে বাছাই করা প্রার্থীদের তালিকা ওয়েবসাইটে প্রকাশের প্রস্তাব টিআইবি দিয়েছিল, কিন্তু তা গৃহীত হয়নি। তা ছাড়া কোনো সংস্থার আটকস্থল যদি কমিশনের নিকট আইনবহির্ভূত মনে হয়, তবে তা বন্ধের ক্ষমতা ও দায়ীদের জবাবদিহি নিশ্চিতের সুপারিশও উপেক্ষিত হয়েছে, যা হতাশাজনক।
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, মানবাধিকার সংরক্ষণের পরিপন্থী কোনো আইন সংশোধনের সুপারিশ করার ক্ষমতা কমিশনের থাকা উচিত।
টিআইবির মতে, অধ্যাদেশে ধারা ১৪-তে ‘মানবাধিকারসংক্রান্ত অন্য কোনো আইন এই আইনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হলে এই আইন প্রাধান্য পাবে’–এই অংশ যুক্ত করা হলে ভবিষ্যতে মানবাধিকার বিষয়ে আইনগত সংঘাত এড়ানো সহজ হতো।
এ ছাড়া সব অভিযোগে বাধ্যতামূলক প্রাথমিক অনুসন্ধানের বিধান বাতিল করে আমলযোগ্য অভিযোগে সরাসরি তদন্তের সুযোগ রাখার প্রস্তাবও গৃহীত হয়নি।
টিআইবির আশঙ্কা, এতে অপ্রয়োজনীয় দীর্ঘসূত্রতা তৈরি হবে এবং ভুক্তভোগীর হয়রানি ও ন্যায়বিচার প্রাপ্তির পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হবে।
ড. ইফতেখারুজ্জামান জানান, প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োজিত কর্মকর্তা বা সরকারি কর্মচারীকে কমিশনে প্রেষণে নিয়োগের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ সীমা নির্ধারণ এবং প্রেষণপ্রক্রিয়াকে যোগ্যতা ও স্বচ্ছতার ভিত্তিতে পরিচালনার প্রস্তাবও অগ্রাহ্য করা হয়েছে। এমনকি কমিশনের দ্বিমতের ভিত্তিতে কোনো প্রেষণ প্রত্যাখ্যানের সুযোগের বিধান রাখার সুপারিশও বিবেচিত হয়নি।
টিআইবি মনে করে, কমিশনের আয়-ব্যয়ের বার্ষিক নিরীক্ষা সম্পন্নের পর তা ওয়েবসাইটে প্রকাশের বিধান যুক্ত করা উচিত। এসব সংস্কারই জাতীয় মানবাধিকার কমিশনকে সত্যিকার অর্থে স্বাধীন ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করবে।

দেশে প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে ফেনসিডিল সরবরাহ কমলেও ইয়াবা ও আইস আসা বেড়ে গেছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে বেসরকারি মাদকাসক্তি নিরাময় ও পুনর্বাসন কেন্দ্রগুলোর মান উন্নয়নের জন্য
২৪ মে ২০২২
পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পে ৩০ কাঠা প্লট বরাদ্দে দুর্নীতির অভিযোগে শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা, টিউলিপ সিদ্দিকসহ অন্যদের বিরুদ্ধে দায়ের করা আরও তিন মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছেন আরও পাঁচজন। আজ রোববার (২ নভেম্বর) ঢাকার বিশেষ জজ-৪ এ সাক্ষ্য দেন তাঁরা। তাঁরা সবাই তিন মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছেন বলে আদালত সূত্রে জানা
২ ঘণ্টা আগে
অমর একুশে বইমেলা-২০২৬ আগামী বছর ফেব্রুয়ারি মাসেই আয়োজনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। তবে ফেব্রুয়ারিতে হলেও মেলা অনুষ্ঠিত হবে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর। বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক এবং বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির (বাপুস) প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকের পরে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে
আজ রোববার আপিল বিভাগে প্রথমে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ তাঁকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বক্তব্য দেন। পরে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন নেপালের প্রধান বিচারপতিকে সংবর্ধনা দেন।
৩ ঘণ্টা আগে